@@ sanam teri kasam @@
.
পর্ব : (৯)
.
লেখক : Abdullah al ador mamun (কাল্পনিক লেখক)
.
–তোর মতো ছোটখাটো একটা হাতির বাচ্ছা যদি আমার
বুকে মাথা রেখে ঘুমাস তাহলে তো আমি মরে যাবো।
আচ্ছা রাজি।(আমি)
.
–কি আমি হাতির বাচ্ছা। তার মানে আমার আব্বু আম্মু
হাতি।দাড়া তোরে পরে দেখে নেবো।
শর্ত (৩)কোন মেয়ের দিকে তাকানো যাবে না।(নূরী)
.
–এটা পারবো না।মেয়ে যদি সামনে পড়ে যায় তখন কি না
তাকিয়ে থাকা যায়।তাছাড়া বাড়ী থেকে বের হলে তো
শুধু মেয়ে দেখতে পাই।(আমি)
.
–তাকাতে বারন করছি তাকাবি না। যদি বেশি
বারাবারি করিস তাহলে ঠ্যাং ভেঙ্গে হাতে ধরিয়ে
দিবো।(নূরী)
.
–একি তুই বাঁসর ঘরে বর পিটাবি নাকি।(আমি)
.
–আবার যদি কথা বলিস তাহলে শুধু পিটাবো না আরো
অনেক কিছু করবো।চুপচাপ যে শর্ত গুলো দিচ্ছি সেগুলো
পালন করবি কোন কথা বলবি না এখন শুধু শুনবি।(নূরী)
.
–আচ্ছা ঠিক আছে, এই দেখ মুখে তালা দিলাম।(আমি)
.
–শর্ত (৪) নামায পড়তে হবে প্রতিদিন। (নূরী)
.
–আর কোন কিছু না থাকে বলার তাহলে আমি একটু ঘুমাই।
তোর বক বক শুনতে বিস্বাস কর আর ভাল্লাগছে না।(আমি)
.
আল্লাহ আমারে উডিয়ে নাও না কেনো।এ মাইয়ার
জ্বালায় শান্তিতে একটু ঘুমাতেও পারবো না নাকি।
আল্লাহ তোমার কি কোন দয় মায়া নাই।তুমি কি করে
পারলে আমার মতো একটা নিষ্পাপ শিশুকে নূরীর মতো
একটা জলহস্তীর সাথে বিয়ে ঠিক করে দিলে, শুধু ঠিক
করে বিয়েটাও হয়ে গেলো কেনো এমন করলে আল্লাহ।এই
মাইয়া এতক্ষন বসে বসে কানের পোকা বের করার পরও
এখন বসে বসে কাঁদছে। না পারছি মারতে, না পারছি
বাইরে বের করতে আর না পারছি ঘুমাতে কি করবো।
খোদা।
.
— এই মুটকি তোর ন্যাকা কান্না বন্ধ করবি নাকি তোর
মুখে টেপ লাগিয়ে দিবো।(আমি)
.
–তুই আমাকে মুটকি বললি বান্দর পোলা।( নূরী)
.
–মুটকি কে মুটকি বলবো না তো কি রসগোল্লা বলবো
নাকি।তোর কান্না থামা বলছি না হলে কিন্তু……।
(আমি)
.
–কিন্তু কি?হ্যাঁ। তুই কি করবি।কথা ছিলো আমাকে বুকে
মাথা শুতে দিবি তুইতো সেটা করিসনি আরো উল্টো
আমাকে হুমকি দিচ্ছিস।(নূরী)
.
–আচ্ছা বাবা ভুল হয়ে গিয়েছে আয় বুকে আয়।(আমি)
.
— এইতো লক্ষি বর।(নূরী)
.
–এই চুপচাপ শুয়ে থাক না হলে খাটের নিচে ফেলে
দিবো। (আমি)
.
কতক্ষণ ঘুমাইছি জানি না।সকাল সকাল দরজা
ধাক্কানোর শ্বদে ঘুম ভাঙ্গলো।প্রথমে মনে করছিলাম
ডাকাত পড়ছে।কিন্তু না ডাকাত আসবে কোথায় থেকে
আমাদের এখানে তো চিরুনি তল্লাসি করলেও একটা
চোর পাওয়া যাবে না ডাকাত তো অনেক দূরের কথা।
পাশে তাকিয়ে দেখি নূরী নেই।আয় হায় এই মাইয়া আবার
গেলো কই।মাইয়ার চিন্তা পরে করবো আগে শ্বশুরের
দরজা
বাঁচাই।
দরজা খুলে তো আমি অবাক বুড়িটা এখানে কি করছে।
.
–বুড়ি তুমি এখানে কি করছো।তুমি জানো না সহ্য
বিবাহিত বর কনের ঘরে ডুকতে নেই।
(আমি)
.
–এই চুপ কর তো। বড় বড় ডায়লগ দিতে আসছে।তুই সারারাত
কি অত্যাচার করছিস মেয়েটির উপর আমি জানি না মনে
করছিস।(নানি)
.
–তুমি কি আমাদের খাটের নিচে বসে ছিলে নাকি।
(আমি)
.
–বসে থাকবো কেনো রে বান্দর। তোর নানা যা করছিলো
বাঁসর রাতে কি আর বলবো। (নানি)
.
–আমি এখন তোমার বাঁসর রাতের গল্প শুনতে ইচ্ছুক নই।
তুমি যাও আমি ঘুমাবো।(আমি)
.
–রাতে খুব দখল গেছে মনে হয়।(নানি)
.
–বুড়ি এবার কিন্তু খুব বেশি বারাবারি হয়ে যাচ্ছে।তুমি
যাও।(আমি)
.
–যাবো মানে কি রে। তুই আমার নাত বউয়ের সাথে কি
করছিস। কি অত্যাচার করছিস আমাকে জানতে হবে।
(নানি)
.
–ওহে বুড়ি আমাদের মাঝে কিছু হয়নি। তুমি যা ভাবছো
তার কিছুই হয়নি বুঝছো বুড়ি।(আমি)
.
–সেটা তো তোরে দেখলে বুঝা যাচ্ছে কি হয়েছে আর
কি হয় নাই।(নানি)
.
–ওই বুড়ি ওই আমারে দেখলে বুঝা যাচ্ছে মানে কি।
(আমি)
.
বুড়ি আমার কথার কোন উওর না দিয়ে সোজা রুমে ডুকে
পড়লো।রুমে ডুকছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু বুড়ি
এটা কেনো বললো আমাকে দেখে বুঝা যাচ্ছে।
.
–পেয়েছি পেয়েছি তুই না বলছিস তোদের মাঝে কিছু হয়
নাই তাহলে নূরীর ঘাড়ে কামড়ের দাগ কেনো।তোর গলায়
লিপস্টিকের দাগ কেনো লেগে আছে এখনো।(নানি)
.
–বুড়ি তুমি এখানে আসছো কেনো।(আমি)
.
–রাতে কিছু হয়েছে কি না সেটা বুঝতে আসছি।(নানি)
.
–কি বুঝলা তুমি।(আমি)
.
–বুঝলাম কাজ হয়ে গেছে।(নানি)
.
–এ্যয়য়য়য়, বুড়ি বলে কি।আমাদের মাঝে কিছুই হয়নি।(নূরী
আর আমি একসাথে বলে উঠলাম।)
.
না না এ অন্যায় আর সহ্য করা যায় না। আমাদের মাঝে
যখন রাতে কিছুই হয়নি তাহলে বুড়ি কি করে বুঝলো
আমাদের মাঝে কিছু হয়েছে। তাছাড়া বুড়ি নূরীর ঘাড়ে
কামড়ের দাগ আর আমার গলায় লিপস্টিকের দাগ ফেলো
কি করে।
.
–নূরী এসবের মানে কি বল আমায়।(আমি)
.
–কোথায়? কি সবের মানে বলবো তোরে।(নূরী)
.
–এই যে বুড়ি বলে গেলো এসবের মানে কি।(আমি)
.
–আমি জানি না।(নূরী)
.
–তুই জানিস।আমি তো তোর মতো লিপস্টিক লাগাই না
তাহলে বুড়ি লিপস্টিকের দাগ পেলো কি করে।(আমি)
.
–আমি জানি না কি করে তোর গায়ে লিপস্টিক
লাগলো।(নূরী)
.
–এখনো সময় আছে সবকিছু স্বিকার কর না হলে কিন্তু ।
(আমি)
.
–না হলে কি হ্যাঁ কি করবি তুই কালকে রাত থেকে হুমকি
দিয়ে আসছিস দেখছি কি করবি তুই করে দেখা।(নূরী)
.
–কি করবো মানে এক্ষুনি চলে যাবো।তোর বউ ভাতে
থাকবো না।যখন সবাই এসে জানতে চাইবে তোর বর
কোথায় তখন তুই কি করবি।থাক তুই তোর মতো গেলাম
আমি।(আমি)
.
–বলছি দাড়া প্লিজ।আমাদের মাঝে কালকে রাতে
অনেক কিছু হয়েছে।(নূরী)
.
–যেমন……. (আমি)
.
–বাঁসর রাতে যা হয় তা হয়েছে।(নূরী)
.
–আমি কোথায় ছিলাম।(আমি)
.
–তুই আমার কাছে ছিলি আমার সাথে ছিলি। আর তোর
গলায় লিপস্টিকের দাগ আমি দিয়েছি।আমি জানতাম
যে সকালে নানি আসবে তাই তোর গায়ে লিপস্টিক
লাগিয়ে দিয়েছি কারন তুই ঘুমের ঘোরে ছিলি তোর কিছু
মনে থাকবে না জানি তাই লিপস্টিক লাগিয়ে বুঝিয়ে
দিলাম আমাদের মাঝে কিছু হয়েছে । (নূরী)
.
–তোরে আমি দেখে নিবো দেখিস তুই।(আমি)
.
–আমি তো কোথাও যাচ্ছি না তোর কাছে আছি
থাকবো। তুই ছাড়া আমাকে কে দেখবে বল।(নূরী)
.
.
.
চলবে@@ sanam teri kasam @@
.
পর্ব : (৯)
.
লেখক : Abdullah al ador mamun (কাল্পনিক লেখক)
.
–তোর মতো ছোটখাটো একটা হাতির বাচ্ছা যদি আমার
বুকে মাথা রেখে ঘুমাস তাহলে তো আমি মরে যাবো।
আচ্ছা রাজি।(আমি)
.
–কি আমি হাতির বাচ্ছা। তার মানে আমার আব্বু আম্মু
হাতি।দাড়া তোরে পরে দেখে নেবো।
শর্ত (৩)কোন মেয়ের দিকে তাকানো যাবে না।(নূরী)
.
–এটা পারবো না।মেয়ে যদি সামনে পড়ে যায় তখন কি না
তাকিয়ে থাকা যায়।তাছাড়া বাড়ী থেকে বের হলে তো
শুধু মেয়ে দেখতে পাই।(আমি)
.
–তাকাতে বারন করছি তাকাবি না। যদি বেশি
বারাবারি করিস তাহলে ঠ্যাং ভেঙ্গে হাতে ধরিয়ে
দিবো।(নূরী)
.
–একি তুই বাঁসর ঘরে বর পিটাবি নাকি।(আমি)
.
–আবার যদি কথা বলিস তাহলে শুধু পিটাবো না আরো
অনেক কিছু করবো।চুপচাপ যে শর্ত গুলো দিচ্ছি সেগুলো
পালন করবি কোন কথা বলবি না এখন শুধু শুনবি।(নূরী)
.
–আচ্ছা ঠিক আছে, এই দেখ মুখে তালা দিলাম।(আমি)
.
–শর্ত (৪) নামায পড়তে হবে প্রতিদিন। (নূরী)
.
–আর কোন কিছু না থাকে বলার তাহলে আমি একটু ঘুমাই।
তোর বক বক শুনতে বিস্বাস কর আর ভাল্লাগছে না।(আমি)
.
আল্লাহ আমারে উডিয়ে নাও না কেনো।এ মাইয়ার
জ্বালায় শান্তিতে একটু ঘুমাতেও পারবো না নাকি।
আল্লাহ তোমার কি কোন দয় মায়া নাই।তুমি কি করে
পারলে আমার মতো একটা নিষ্পাপ শিশুকে নূরীর মতো
একটা জলহস্তীর সাথে বিয়ে ঠিক করে দিলে, শুধু ঠিক
করে বিয়েটাও হয়ে গেলো কেনো এমন করলে আল্লাহ।এই
মাইয়া এতক্ষন বসে বসে কানের পোকা বের করার পরও
এখন বসে বসে কাঁদছে। না পারছি মারতে, না পারছি
বাইরে বের করতে আর না পারছি ঘুমাতে কি করবো।
খোদা।
.
— এই মুটকি তোর ন্যাকা কান্না বন্ধ করবি নাকি তোর
মুখে টেপ লাগিয়ে দিবো।(আমি)
.
–তুই আমাকে মুটকি বললি বান্দর পোলা।( নূরী)
.
–মুটকি কে মুটকি বলবো না তো কি রসগোল্লা বলবো
নাকি।তোর কান্না থামা বলছি না হলে কিন্তু……।
(আমি)
.
–কিন্তু কি?হ্যাঁ। তুই কি করবি।কথা ছিলো আমাকে বুকে
মাথা শুতে দিবি তুইতো সেটা করিসনি আরো উল্টো
আমাকে হুমকি দিচ্ছিস।(নূরী)
.
–আচ্ছা বাবা ভুল হয়ে গিয়েছে আয় বুকে আয়।(আমি)
.
— এইতো লক্ষি বর।(নূরী)
.
–এই চুপচাপ শুয়ে থাক না হলে খাটের নিচে ফেলে
দিবো। (আমি)
.
কতক্ষণ ঘুমাইছি জানি না।সকাল সকাল দরজা
ধাক্কানোর শ্বদে ঘুম ভাঙ্গলো।প্রথমে মনে করছিলাম
ডাকাত পড়ছে।কিন্তু না ডাকাত আসবে কোথায় থেকে
আমাদের এখানে তো চিরুনি তল্লাসি করলেও একটা
চোর পাওয়া যাবে না ডাকাত তো অনেক দূরের কথা।
পাশে তাকিয়ে দেখি নূরী নেই।আয় হায় এই মাইয়া আবার
গেলো কই।মাইয়ার চিন্তা পরে করবো আগে শ্বশুরের
দরজা
বাঁচাই।
দরজা খুলে তো আমি অবাক বুড়িটা এখানে কি করছে।
.
–বুড়ি তুমি এখানে কি করছো।তুমি জানো না সহ্য
বিবাহিত বর কনের ঘরে ডুকতে নেই।
(আমি)
.
–এই চুপ কর তো। বড় বড় ডায়লগ দিতে আসছে।তুই সারারাত
কি অত্যাচার করছিস মেয়েটির উপর আমি জানি না মনে
করছিস।(নানি)
.
–তুমি কি আমাদের খাটের নিচে বসে ছিলে নাকি।
(আমি)
.
–বসে থাকবো কেনো রে বান্দর। তোর নানা যা করছিলো
বাঁসর রাতে কি আর বলবো। (নানি)
.
–আমি এখন তোমার বাঁসর রাতের গল্প শুনতে ইচ্ছুক নই।
তুমি যাও আমি ঘুমাবো।(আমি)
.
–রাতে খুব দখল গেছে মনে হয়।(নানি)
.
–বুড়ি এবার কিন্তু খুব বেশি বারাবারি হয়ে যাচ্ছে।তুমি
যাও।(আমি)
.
–যাবো মানে কি রে। তুই আমার নাত বউয়ের সাথে কি
করছিস। কি অত্যাচার করছিস আমাকে জানতে হবে।
(নানি)
.
–ওহে বুড়ি আমাদের মাঝে কিছু হয়নি। তুমি যা ভাবছো
তার কিছুই হয়নি বুঝছো বুড়ি।(আমি)
.
–সেটা তো তোরে দেখলে বুঝা যাচ্ছে কি হয়েছে আর
কি হয় নাই।(নানি)
.
–ওই বুড়ি ওই আমারে দেখলে বুঝা যাচ্ছে মানে কি।
(আমি)
.
বুড়ি আমার কথার কোন উওর না দিয়ে সোজা রুমে ডুকে
পড়লো।রুমে ডুকছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু বুড়ি
এটা কেনো বললো আমাকে দেখে বুঝা যাচ্ছে।
.
–পেয়েছি পেয়েছি তুই না বলছিস তোদের মাঝে কিছু হয়
নাই তাহলে নূরীর ঘাড়ে কামড়ের দাগ কেনো।তোর গলায়
লিপস্টিকের দাগ কেনো লেগে আছে এখনো।(নানি)
.
–বুড়ি তুমি এখানে আসছো কেনো।(আমি)
.
–রাতে কিছু হয়েছে কি না সেটা বুঝতে আসছি।(নানি)
.
–কি বুঝলা তুমি।(আমি)
.
–বুঝলাম কাজ হয়ে গেছে।(নানি)
.
–এ্যয়য়য়য়, বুড়ি বলে কি।আমাদের মাঝে কিছুই হয়নি।(নূরী
আর আমি একসাথে বলে উঠলাম।)
.
না না এ অন্যায় আর সহ্য করা যায় না। আমাদের মাঝে
যখন রাতে কিছুই হয়নি তাহলে বুড়ি কি করে বুঝলো
আমাদের মাঝে কিছু হয়েছে। তাছাড়া বুড়ি নূরীর ঘাড়ে
কামড়ের দাগ আর আমার গলায় লিপস্টিকের দাগ ফেলো
কি করে।
.
–নূরী এসবের মানে কি বল আমায়।(আমি)
.
–কোথায়? কি সবের মানে বলবো তোরে।(নূরী)
.
–এই যে বুড়ি বলে গেলো এসবের মানে কি।(আমি)
.
–আমি জানি না।(নূরী)
.
–তুই জানিস।আমি তো তোর মতো লিপস্টিক লাগাই না
তাহলে বুড়ি লিপস্টিকের দাগ পেলো কি করে।(আমি)
.
–আমি জানি না কি করে তোর গায়ে লিপস্টিক
লাগলো।(নূরী)
.
–এখনো সময় আছে সবকিছু স্বিকার কর না হলে কিন্তু ।
(আমি)
.
–না হলে কি হ্যাঁ কি করবি তুই কালকে রাত থেকে হুমকি
দিয়ে আসছিস দেখছি কি করবি তুই করে দেখা।(নূরী)
.
–কি করবো মানে এক্ষুনি চলে যাবো।তোর বউ ভাতে
থাকবো না।যখন সবাই এসে জানতে চাইবে তোর বর
কোথায় তখন তুই কি করবি।থাক তুই তোর মতো গেলাম
আমি।(আমি)
.
–বলছি দাড়া প্লিজ।আমাদের মাঝে কালকে রাতে
অনেক কিছু হয়েছে।(নূরী)
.
–যেমন……. (আমি)
.
–বাঁসর রাতে যা হয় তা হয়েছে।(নূরী)
.
–আমি কোথায় ছিলাম।(আমি)
.
–তুই আমার কাছে ছিলি আমার সাথে ছিলি। আর তোর
গলায় লিপস্টিকের দাগ আমি দিয়েছি।আমি জানতাম
যে সকালে নানি আসবে তাই তোর গায়ে লিপস্টিক
লাগিয়ে দিয়েছি কারন তুই ঘুমের ঘোরে ছিলি তোর কিছু
মনে থাকবে না জানি তাই লিপস্টিক লাগিয়ে বুঝিয়ে
দিলাম আমাদের মাঝে কিছু হয়েছে । (নূরী)
.
–তোরে আমি দেখে নিবো দেখিস তুই।(আমি)
.
–আমি তো কোথাও যাচ্ছি না তোর কাছে আছি
থাকবো। তুই ছাড়া আমাকে কে দেখবে বল।(নূরী)
.
.
.
চলবে