#Gangstar In Love🖤🥀___ A psycho love story””
#Writer; Tamanna Islam
#Part;__03
অতীত 🍁🍁🍁…………………
বাংলাদেশ বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে আছে আব্রাহাম।।আজ ঠিক ৬ বছর পর নিজ দেশে পা রাখলো আব্রাহাম। কতোই না স্মৃতি জড়িয়ে আছে তার আজ সবগুলো যেন মনের দেয়ালে কড়া নারছে। সে প্রথমে দেশে আসতে না চাইলেও গতকাল রাতে তার বাবার অনেক জোড়াজুড়ি এবং তার বাপির অসুস্থতার কথা চিন্তা করে একপ্রকার বাধ্য হয়েই তাকে দেশে ফিরতে হলো।। চোখের সামনে তার পুরনো সব স্মৃতি ভাসছে মরে পড়ে যাচ্ছে তার পরিবার কিভাবে তারই আপনজন দের বিশ্বাসঘতকতার শিকার হয়েছিল।। ভিতর থেকে এক লম্বা নিঃশ্বাস বেরিয়ে এলো আব্রাহামের। হঠাৎ করেই আব্রাহামের ফোনে Call আসে কথা বলতে লাগলো সে। কিন্তু কোথা থেকে হুট করে একজন দৌড়ে এসে আব্রাহাম কে আস্টে-পৃস্টে জড়িয়ে ধরে। এমন কান্ডে আব্রাহাম অবাক হলো ঠিকই কিন্তু তার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এইটা কে,,,,,,,,,,
আব্রাহাম ও তাকে জড়িয়ে ধরলো।।
অয়ন; Welcome back ভাই Welcome back☺️( কিছুটা emotional হয়ে) ……
আব্রাহাম; 😊😊🤗🤗
অয়ন; কেমন আছিস ভাই আমার। কতো দিন পর তোকে নিজের সামনে দেখছি আমাদের কথা কি তোর মনে পড়ে না। I missed you ভাই I really missed You……
আব্রাহাম; I also missed you তোদের কাছ থেকে দূরে থেকেছি মানলাম কিন্তু এমন একদিন ও নেই যে তোর আর বাপির কথা আমার মনে পরেনি।। এইতো দেখ আমি এসে গেছি এখন আর তোদের থেকে দূরে কোথাও যাবো না।। পাগল এবার তো ছাড় আমায় আর কেমন আছিস বল
অয়ন; এতোদিন ভালো ছিলাম না, হ্যাঁ তবে এখন তুই এসে পড়েছিস না বিন্দাস আছি এখন। তোর কি অবস্থা তাই বল
আব্রাহাম; তোদের পেয়ে ভালো না থেকে কি পারা যায়। Btw আমি যে ঠিক কটার Flight এ আসছি তা তো আমি বাপি কে জানাইনি তুই কি করে জানলি।। আর Airport থেকে আমায় Pick করতে আসলেও শুধু তুই কেন বাপি কোথায় বাপি আসে নি
অয়ন; হাহাহা ডুড,, আমি তোমার আব্রাহাম আহমেদ চৌধুরীর ভাই এতো টাও বোকা ভেবো না। আর আমি বাপি কে বলিনি যে তুমি কখন আসছ। আমি ভাবলাম যে Airport এসে তোমাকে Surprise দিবো পরে তোমাকে এখান থেকে Pick করে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বাপি কে Surprise দিবো।। কি বল দারুণ Idea না(কিছুটা ভাব নিয়ে)
আব্রাহাম; হয়েছে হয়েছে এখন চল(অয়নের মাথায় গাট্টা মেরে) বাড়িতে যাওয়া যাক। রাশেদ গাড়ি বের করো
অয়ন; Let’s go home,, dude
আব্রাহাম এবং অয়ন গাড়িতে উঠে পড়লো।। গাড়ি যাচ্ছে আপন গতিতে। আর গাড়ির মাঝে দুই ভাই এর খুনসুটি তো আছেই
(( অয়ন আহমেদ,, আব্রাহামের খালাতো ভাই। আব্রাহামের বাবা-মা, চাচা-চাচি, অয়নের বাবা-মা, সবাই একসাথে একই পরিবারে থাকতো। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস একদিন এক car accident এ অয়নের বাবা-মা মৃত্যুবরণ করেন। তখন থেকে আব্রাহামের বাবা আবির আহমেদ চৌধুরী অয়নের সব দায়-ভার নেয়।। তিনি কখনোই আব্রাহাম আর অয়নের মাঝে কোন পার্থক্য করেন নি। আব্রাহাম আর অয়ন তার কাছে সমান। অয়ন ও আবির আহমেদ কে বাপি বলে ডাকে সেই ছোট থেকেই। আব্রাহাম পড়াশুনার জন্য বাইরে চলে গেলেও অয়ন তার বাপি কে ছেড়ে যেতে চায়নি। অয়ন পড়াশুনা শেষ করে তার বাপির Business এই Join করে))
বেশ কিছুক্ষন পর আব্রাহাম আর অয়ন বাড়ি পৌছে গেলো। আব্রাহাম গাড়ি থেকে নেমে চোখের Sunglass খুলে বাড়িটা কে দেখছে ছয়-ছয় টা বছরেও বাড়ি পরিবর্তন হয় নি ঠিক যেমনটি আগে ছিলো এখনও ঠিক তেমনই।। আব্রাহাম মন ভরে দেখতে লাগলো বাড়িকে। তার বাপি-ভাই এর সাথে এই বাড়িতে হাজারো হাজারো স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
অয়ন; এতো বছর পর ফিরে এসে কি এখান থেকেই বাড়িকে দেখবি নাকি ভিতরেও যাবি (আব্রাহামের পিঠে চাপড় দিয়ে)
আব্রাহাম; হুমমম চল ভিতরে যাই
অয়ন; এই দাঁড়া দাঁড়া,
আব্রাহাম; আবার কি হলো
অয়ন; আমি কিন্তু বাপি কে কিছুই বলি যে তুই কখন আসছিস,, So It’s surprise ok
আব্রাহাম; ওকে বাবা ওকে বুঝতে পেরেছি
অয়ন আব্রাহাম ধীরে ধীরে ভিতরে প্রবেশ করলো কিন্তু তারা নিজেই অবাক কেননা ভিতরে কোন প্রকার কোন আলো নেই পুরো বাড়ি অন্ধকার। আব্রাহাম কিছুটা ভরকে গেলো। তার মনে হতে লাগলো কিছু ঘাবলা রয়েছে। অয়নের আড়ালে পকেটে থাকা Gun টা মাত্রই হাতে নিল আব্রাহাম। আব্রাহাম যেই না ঘরের মাঝখানে এসে দাড়ালো ঠিক তখন পুরো ঘরের আলো জলে উঠলো উপর থেকে বেলুন ফেটে চিকচিক করা কাগজ পরতে লাগলো,, এবং উপর থেকে পার্টি স্প্রে দিতে লাগলো ✨✨✨✨🎈🎈🎈🎈🎉🎉🎉🎉🎉🎊🎊🎊🎊🎊।।।। অয়ন তো অবাকের উপরে অবাক।।
আবির আহমেদ(আব্রাহামের বাবা) ; Welcome home dear,, welcome home 😍😍
আব্রাহাম; বাপিইইইইইইই।।। ( দৌড়ে গিয়ে দুইহাত দিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো আব্রাহাম তার বাপি কে) কেমন আছো তুমি বাপি
আবির আহমেদ; আমি ভালো থাকলেই বা কি আর খারাপ থাকলেই বা কি কে নেয় তার বুড়ো বাপির খোজঁ,,
আব্রাহাম; বাপি এমন করে কেন বলছো বলতো,, দূরে গেলেই কি ভুলে গেলাম নাকি আমি এসে পড়েছি আর যাচ্ছি না তোমাদের ছেড়ে।।
অয়ন; আর আমি তো কেউ না তাই না, সবাই ভুলে গেলো আমাকে ☹️(মন খারাপ করে)
আব্রাহাম; আরে ছাগল আয় আয় তোকে কেও কি করে ভুলতে পারে (এই বলেই তারা হেসে দিলো এবং তিনজনই একে উপরকে জড়িয়ে ধরলো)
অয়ন; But wait, বাপি এটা কি হলো?
আবির আহমেদ; কি আবার হলো?
অয়ন; আমরা আসছি তা তুমি কি করে জানলে আমি তো তোমায় বলিনি।। আমি ভাবলাম ভাই কে নিয়ে এসে তোমাকে এক ধামাকা Surprise দিবো কিন্তু এখন তো দেখি আমরা নিজেই উল্টো Surprised হয়ে গেলাম…….
আবির আহমেদ; হাহাহাহা,, তোরা কি ভেবেছিস তোরা আমাকে কিছু না বললে আমি কিছুই জানতে পারবো না।। না তা কি করে হয় আমার ছেলেটা এতো বছর পর বাড়িতে এলো আমার কাছে এলো আর আমি জানবো না। তুই কখন আব্রাহাম কে airport থেকে pick করতে গিয়েছিস আমি তাও জানি তো আমি ভাবলাম এই সময়ে কিছু একটা plan করি তোদের Surprise করবো বলে।। তো করে ফেললাম
আব্রাহাম; ওয়াহহহহহ, বাপি হো তুমহারি জেসি। Love you বাপি উম্মমাহহহ😍😘
আবির আহমেদ; আরে হয়েছে হয়েছে এবার যা তোরা হাত-মুখ ধুয়ে রেডি হয়ে আয় আমি তোদের জন্য আজ তোদের Favourite খাবার রান্না করেছি তারাতারি যা
আব্রাহাম অয়ন দুইজনই চলে গেলো যার যার ঘরে।। ঘরে গিয়ে আব্রাহাম দেখতে লাগলো,, নাহ কোন রকম কিছুই পাল্টে নি সব আগের মতোই রয়েছে।। কিছুক্ষণ পর আব্রাহাম অয়ন দুইজনই রেডি হয়ে নিচে নেমে এলো,,, নিচে গিয়ে দেখলো অয়ন বাপি সবাই খাবার টেবিলে বসে আসে
আব্রাহাম; কি সবাই দেখি একদম পুরো রেডি হয়ে অপেক্ষা করছো ( শার্টের হাতা Flod করতে করতে সিড়ি দিয়ে নেমে)
আব্রাহাম; তো আজকে খাবারে কি রয়েছে,, হমমমমমমমম,,,, Smells good
আবির আহমেদ; সব তোমার পছন্দের আমি নিজে রান্না করেছি
আব্রাহাম; কিহহ,, বাপি তুমি না অসুস্থ,, তুমি আবার এই অসুস্থ শরীর নিয়ে রান্নাঘরে গিয়েছো Chief দের বললেই তো পারতে
আবির আহমেদ; একদম না আমি সুস্থ আছি৷ যাকে বলে একদম ফিট।। আর তুই এসেছিস আমি নিজে তোকে রান্না করে খাওয়াবো chief কে কেন বলব শুনি!!
আব্রাহাম; বাপি তুমিও না,, তোমার সাথে আমি আর পারি না
আবির আহমেদ ; আরে এখন রাখ এইসব তোর জন্য রেধেছি মাংস ভুনা এই নে
আব্রাহাম; কেন যে শুধু শুধু তুমি এইসব করতে গেলে বাপি
অয়ন ; আরে তোমারা বাবা-ছেলে রাখো তো আমাকে দাও আমি খাই
আব্রাহাম; আরে পেটুক কোথাকার, আর কতো খাবি এতো খাস তবুও তো একচুল মোটা হলি না
অয়ন; ভাইই একদম আমার খাবার নিয়ে কিছু বলবি না, আমার খাবার আমার প্রাণ,, বেচেঁ আছি যতো দিন খেয়ে যাবো তোত দিন😋😋
আব্রাহাম; তুই এভাবে খেতে থাকলে তো একদিন এই পৃথীবিতে খাবারের অভাব পড়ে যাবে
অয়ন; এই ভাই দেখ তুই কিন্তু আমার লেগ পুল করছিস
আব্রাহাম; হ্যাঁ, যা আমি Always করি 😁
অয়ন; তবে রে,,,,
(এই বলে দুই ভাই খাবারের টেবিলেই যুদ্ধে লেগে পড়লো)
আবির আহমেদ; (রান্নাঘর থেকে তেড়ে এসে) এই এই তোরা আবার শুরু করে দিলি আহা থামবি তোরা এখন এইসব রেখে খা তো…….
অবশেষে দুই ভাই যুদ্ধ রেখে খেতে বসলো।। খেতে খেতে অয়ন হঠাৎ বলে উঠলো
অয়ন; ভাই, আমি ভাবছিলাম যে চলনা আজ কোথাও থেকে ঘুরে আসি মাত্রই তো দেশে আসলি কিছু দিন পর বাপির Company (Chowdhury group and industries) তে Join করবি তো চলনা এই কয়েকদিনে কিছুটা ঘুরে আসা জাক এতে সময় ও কাটবে আর enjoy ও হবে কি বলিস
আব্রাহাম; Not bad ( খেতে খেতে) তো চল আজকেই যাওয়া জাক।। বাপি তুমি কি বলো?
আবির আহমেদ; আমি আর কি বলবো যা দুই ভাই মিলে ঘুরে আয় ভালো লাগবে তবে বাবা সাবধানে থাকিস প্লিজ
অয়ন; আরে বাপি তুমি চিন্তা করো না তো,, আব্রাহাম ভাই কে সাবধানে থাকতে হবে না in fact ভাই বের হলে এই পুরো শহরকে সাবধানে থাকতে হবে বুঝলে
সবাই একসাথে হেসে উঠলো। খাওয়া শেষ করে যে যার যার ঘরে এসে পড়লো।।।
বিকেল বেলা;;;;;……🍁🍂
( কালো জিংস্, কালো শার্ট, তার উপর Brown কালার জেকেট,, হাতে দামি watch,, সেই নিলাভ চোখজোড়া,, মাথার চুলগুলো এলোমেলো ভাবে কপালে পড়ে রয়েছে আর পায়ে Dark black colour shoes আর ঠোঁটে সেই বাকাঁ হাসি পুরাই হিরো লাগছে আব্রাহাম কে দেখে
অয়ন ও বা কম কিসে white colour pant,, red colour shirt,,এবং উপরে red colour জেকেট দুইজন কেই দারুণ লাগছে)
আব্রাহাম; অয়ন, অয়ন,, এই অয়ন
অয়ন; কি হলো এভাবে চিল্লাছিস কেন?
আব্রাহাম; চিল্লাবো না মানে আমাদের না বের হওয়ার কথা তো তৈরি হয়েছিস তুই?
অয়ন; আরে হে হে আমি রেডি চল যাওয়া যাক
আব্রাহাম; হুমমমম।
দুইজনই তাদের বাপির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলো,, Ash কালারের গাড়িতে করে তারা যেতে লাগলো।। যেতে যেতে তারা এক Highway এর উপর এসে দাড়ালো। খোলা আকাশ মুক্ত বাতাসে মন যেন জুড়িয়ে গেলো
অয়ন; কি ভাই এখানে নামবি,,
আব্রাহাম ; হ্যাঁ চল নামি কথাও একটু বসা যাক
এই বলে তারা গাড়ি সাইড করে একটা জাইগায় দাড়ালো
অয়ন; কিছু খাবি?
আব্রাহাম; এই নে ( Beer এর এক বড়ো জার সামনে এনে) যতো ইচ্ছা
অয়ন; ওয়াহহহহহ 👏👏এই না হলো আমার ভাই Always ready
আব্রাহাম; Yeap (কিছুটা ভাব নিয়ে)
কিছুক্ষন পর হুড়মুড়িয়ে বৃষ্টি নামতে লাগলো। আব্রাহাম-অয়ন দৌড়ে একটা coffee shop এর ভিতরে দিয়ে দাড়ালো। আব্রাহাম প্রায় কাক ভেজা হয়ে গেছে তাই সে তার কাপর ঝাড়তে বেস্ত
আব্রাহাম; ধুর ছাই এটা কি হলো,,
অয়ন; 😑😑😑😑
আব্রাহাম কাপর ঝাড়তে ঝাড়তে সামনে তাকালো
কিন্তু সামনে তাকাতেই যেন তার দুনিয়া থমকে গেলো,, চারপাশের কোন হুশ নেই তার সে এক পলকে সামনে তাকিয়ে আছে।। সামনে এক মেয়ে ক্রিম কালার চুড়িদার পরে বৃষ্টি তে ভিজছে,, ভিজছে বললে আসলে ভুল হবে সে বৃষ্টি কে উপভোগ করছে দুইহাত মেলে দিয়ে।। চুল গুলো ভিজে পানি পরছে, মুখে ছিটেফোঁটা পানি লেগে আছে, হাতে থাকা চুরি গুলো ভিজে গেছে।। আর মেয়েটি মুখে এক চিলতে হাসি নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। এ যেন এক নেশা লাগানো মূহুর্ত আর সেই নেশাতে আটকা পরে গেছে আব্রাহাম।। কোন ভাবেই নিজের চোখ সরাতে পারছে না সে।
অয়ন; ভাই ভাই
আব্রাহাম;………………………….
অয়ন; আরে এই ভাইইইইইইইই (চিল্লিয়ে)
আব্রাহাম; (অয়নের চিল্লানীতে হুশ ফিরে তার) আরে কি কি হয়েছে এভাবে ষাড়েঁর মতো করে কেন চিল্লাছিস 😤
অয়ন; কিইই আমি চিল্লাচ্ছি তাও ষাড়েঁর মতো। আর তুই কি তুই কি কখন থেকে এক দৃষ্টি তে কই তাকিয়ে রয়েছিস কি দেখছিস এতো।। কোথায় হারিয়ে গিয়েছিস তুই?
আব্রাহাম; কই কই না কোথাও না তো। আচ্ছা কি হয়েছে বল
অয়ন; বলছি যে বৃষ্টি থেমে গেছে চল এবার যাওয়া যাক
আব্রাহাম; হুমম তাই চল
দুইজনেই চলে গেলো। কিন্তু আব্রাহাম ডুবে রয়েছে সেই মেয়েটির মায়া ভরা চেহারাতে,, এক আলাদা সৌন্দর্য এক আলাদা নেশা ছিলো তার মুখে যা থেকে আব্রাহাম কোন ভাবেই কেটে আসতে পারছে না।। এভাবেই সারা রাস্তা আব্রাহাম সেই মেয়েটির কথা ভেবে ভেবে এসেছে
একসময় বাড়িতে এসে পড়লো তারা,, তারপর সবাই সবার রুমে চলে গেল।
🌹
🌹
🌹
🌹
🌹
🌹
🌹………………………….
রাতে;;;;……
বিছানাতে শুধু এপাশ ওপাশ করছে আব্রাহাম। চোখে তার ঘুমের ছিটেফোঁটাও নেই। চোখে ভাসছে তো শুধু সেই বৃষ্টি ভেজা মেয়েটির মুখখানা৷ সেই মেয়েটি যে মূহুর্তের মধ্যেই আব্রাহাম কে গভীরভাবে আঘাত করে গিয়েছে।। মনের গহিনে আঁচড় কেটে গেছে,, ঘুম আসছে না কোন ভাবেই আব্রাহাম উঠে গিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে, সিগারেট জালিয়ে সিগারেট টানতে লাগলো সে আর সেই মেয়েটির কথা ভাবতে লাগলো।। মেয়েটি চোখের পলকে এসে আব্রাহামের সারারাতের চোখের ঘুম কেড়ে নিয়ে চলে গেছে। এভাবেই রাত কাটিয়ে দিলো আব্রাহাম
পরেরদিন সকালে🌞🌞🌞…………………………………..
🍁
🍁
🍁
🍁
🍁
🍁
🍁
🍁
🍁
চলবে ~~~~~~~~~~~