আমারপাগলিপ্রেমিকা ৫ম পার্ট

0
2571

আমারপাগলিপ্রেমিকা ৫ম পার্ট

……#জেএইসজনি….
.
.
….
আমি ঃ কি হোয়েছে,
নিলা আছতে আছতে বললো,, আর একটু থেকে যাননা,,
আমিঃ পাগলি একটা, অন ডিউটিতে আছি তো,,
নিলা আমার হাত ছারলো না,,
তাই ওর পাসে বসে ওর মাথায় হাত
বুলাতে লাগলাম,,
ওর শরিল কিরকম গড়ম হোয়ে আসছে, ,তাই ডাক্তার কল করে আনালাম,,
কিছু মেডিসিন দিয়ে গেলো,,
,,
কিছুক্ষন পর ওকে বললাম,, এবার তো ছারো,,
নিলা ঃ আজ না গেলে হয় না,,
.
আমিঃ পাগলি একটা,,কি অবুঝ অবুঝ কথা বলো যে,, আমি তো আবার এসে দেখে যাবো,, এখন যাই..
.
উঠে যেই চোলে যাবো,, আবার হাত টান দিয়ে দরলো,,
.
আমিঃআবার কি হলো,,
নিলাঃ আমার আদর
আমিঃ পাগলি একটা ভুলে গিয়েছিলাম,,
নিলার কপালে একটা চুমু দিলাম,,
নিলা হাত দিয়ে তার ঠোট ইসারা করে আছতে বললো,, ওখানে না এখানে,,
আমিঃ তোমার জ্বর আসতেছে,,পড়ে দেবো,, এখন যাই,,
নিলাঃ এটা না দিলে এ জ্বর ভালো হবে না,,,
আমি আলতো করে ওর ঠোটে একটা চুমুক দিলাম,,
নিলা এ চুমুক আরো দীর্ঘ করতে চেয়েছিল,, ওর শরিল ভালোনা বলে ছেরে দিলাম,,
আমি ঃ এবার হোয়েছে,,
নিলা মাথা নারালো,,
.
আমি নিলার গায়ে একটা কাতা টেনে দিলাম,,এবার ভালো মেয়ের মতো একটা ঘুম দেও,,
কোনো সমস্যা হলে জানাবে,, ওর কপালে আলতো করে আর একটা চুমু দিয়ে চোলে আসলাম,,
.
এখন যাচ্ছি একশন নিতে,,
যারা আমার নিলার গায়ে হাত দিয়েছে তাদের উপর কড়া একশন নিতে হবে,,
গিয়ে দেখি জেলখানার ভিতর একএকটা চামচিকার মতো গুঝা দিয়ে বোসে আছে,,,
,,
একটার চুল দরে বললাম,, খুব সেয়ানা হোয়ে গেছিস না,,
এই ডানডাটা দেতো,,
ডানডাটা দিয়েই তাদের ভিতর লিডার যে তার পাছাতে কয়েকটা বারি দিলাম,,,
লিডার চিৎকার দিয়ে বললো, ও বাবাগো ,, স্যার স্যার আর জীবনেও করবো না,, স্যার ছেরে দিন, স্যার আ,আয়,,
সে চিৎকার করছে আর পাছা ডলছে,
তোদের পরে দেখছি,, এখন মুড ভালো নেই,,
,,
আমি অফিস থেকে বাসায় চোলে আসলাম,,
এর ভিতর একবার নিলার মার কাছে ফোন করে নিলাকে মেডিস খাইয়ে দিতে বোলেছি,,
,,
রাতে সুয়েছি, ,একটু চোখটা লেগে এসেছে, রাত তখন দুটো বাঝে,, হঠাৎ ফোনটা বেঝে উঠলো,,
,,
তাকিয়ে দেখি নিলার মার ফোন,,
আমি অজানা ভয়ে সোয়া থেকো উঠে
বসলাম,,,
ফোনটা রিসিব করে কানে দরতেই নিলার মা বললো,,
বাবা নিলার প্রচন্ড জ্বর উঠেছে,, জ্বরের গোরে আবিজাবি বলছে,,
আর বারবার তোমার নাম দরে ডাকছে,, তোমাকে খুজছে,, আমার খুব ভয় করছে,, এই কথা বলে উনি কেদে দিলেন,,,
.
আমিঃআপনি চিন্তা করবেন না, আমি এখনই আসছি,,,
.
নিলার মাঃ হ্যা বাবা তারাতারি আসো, ও কেমন যেন করছে,,
আমিঃআমি এখন ই আসছি,,,
,,
আমি তারাতারি ডাক্তারকে ফোন দিয়ে সেখানে চোলে যেতে বললাম,,,
আর আমি গাড়ি নিয়ে আমার গার্ড ছারাই চোলে গেলাম নিলাদের বাসায়,,,
.
বাসার ভিতরে যেতেই দেখি নিলা জ্বরে কাপছে আর আমার নাম নিয়ে ডাকছে,,
,,
আমি কাছে চোলে গেলাম,,
নিলাঃ জনি আপনি কোথায়,, আমার ভালো লাগছে না কেন,,
আমি নিলাক জড়িয়ে দরে বললাম এইতো আমি,,
নিলা আমাকে আসটে পিসটে জড়িয়ে দরলো,,নিলাকে আবার বললাম,
খুব খারাফ লাগছে তোমার,।
.
আমি জড়িয়ে দরার পরেও দেখি নিলা শীতে কাপছে,,
তাই একটা কম্বল দিয়ে বুকের মাঝে জড়িয়ে দরলাম,, এবার আমি সহ কাপছি,
অবস্থি বেশি বেগতিক দেখে ডাক্তার কে আবার কল দিলাম,
.
কোথায় আপনি,,
ডাক্তার ঃ এইতো স্যার চোলে এসেছি
আমিঃ তারাতারি আসুন,,
,,,
কিছুক্ষন পর ডাক্তার এলো,,
,
ডাক্তার নিলাকে কিছু এন্টিবায়টিক ঔষধ আর ইন্জেকশন দিলো,,
,,
ডাক্তার ঃ ভয়ের কিছু নেই, কিছুক্ষনের ভিতর কাপাকাপি কমে জাবে,, ঘুমের ইন্জেকশন দিয়ে দিয়েছি, ঠিক হোয়ে যাবে,,
,,
ডাক্তার কে বিদায় করে,, আমি নিলাকে বুকের মাঝে নিয়ে আদ সোয়া হোয়ে আছি,,
নিলা আমার বুকের মাঝে ঘুমাচ্ছে,,
,
নিলাকে বুকের মাঝে নিয়েই আছি,,
আমি ঘুমানোর সাহস পেলাম না,, কখন না আবার নিলা যেগে যায়,, কি না কি হয়,, তাই চোখে ঘুম থাকতেও ওকে বুকের মাঝে নিয়ে যেগে থাকলাম,,
.
সকালের দিকে চোখটা বন্ধ করে একটু ঝিমুচ্ছি,, তখন হঠাৎ দেখি নিঃশ্বাষ নিতে পারছি না,,
চোখ খুলে দেখি,, নিলা আমার বুকের উপর থুতনি দিয়ে আমার নাক চেপে দরে হাসছে,,,,
,,
এই মেয়েকে এখন কেউ দেখলে বলবে রাতে ওর উপর দিয়ে কি গিয়েছিলো,
.
সকালের রোদ্রে মেয়েটার হাসি যেন এক উপমা ছরাচ্ছে,,
আমি নিলাকে একটু শক্ত করে
বুকের সাথে চেপে দরলাম,,
নিলা আমার চোখ দেখে বিসম খেলো,,
নিলা ঃ কি ব্যাপার আপনার চোখ জোরা এমন লাল কেন,, রাতে ঘুমান নি,,
আপনি না কাল চোলে গেলেন, তাহলে আপনার বুকের মাঝে আসলাম কি করে,,
আমিঃ তুমি যানো, রাতে তোমার কি হোয়েছিল,,
নিলাঃ নাতো,আপনি আমায় আদর দিয়ে চোলে গেলেন,,, তার পর আমি ঘুমিয়ে গেলাম, আর ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি আপনার বুকে,,
আমি ঃ তোমার রাতে বিষন জ্বর উঠেছিল,,যানো কত ভয় পেয়েছিলাম,, আর যেই ভাবে কাপছিলে তুমি,, ডাক্তার এসে তোমাকে এন্টিবায়টিক আর ইন্জেকশন দিয়ে গিয়েছিল,,
এত কিছুর পর আর ঘুমানোর সাহস পাইনি,,
নিলাঃ আর তাই আপনি আমাকে বুকের মাঝে রেখে রাত জেগে পাহাড়া দিচ্ছিলেন। এত কিছু হোয়ে গেল আর আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না,,
আমিঃ এখন সরো অফিসে যেতে হবে,,
নিলা আমাকে আরএকটু শক্ত করে চেপে দরে বললো “কোথাও যাওয়া লাগবে না আপনার,, এখন আপনি ঘুমাবেন আর আমি আপনার বুকে
ঘুমাবো,, রাতে আমি আপনার বুকে ঘুমিয়েছিলাম,,, অথছ আমি বুঝতে পারিনি,, তাই এখন ঘুমিয়ে তার শোদ তুলবো,,,
আমিঃআরে পাগলি আগে
আমাদের বিয়ে হোক তার পর বুকে ঘুমিও,,
নিলাঃনিলা আমার বুকের ভিতর মুখটা গুঝিয়ে দিয়ে মাথার উপর কম্বলটা দিতে দিতে বললো,, আমি তো এ কথা শুনছি না,, আমি এখন ঘুমাবো কোনো কথা হবে না,,
.
আমিঃআরে বুঝতেছো না কেন,, যে কোনো সময় যে কেউ চোলে আসবে, আর আমাদের এভাবে দেখলে লোকে
খারাফ বলবে,,
নিলা বুক থেকে মাথাটা তুলে আমার মুখের কাছে মুখ এনে বললো,,”তাহলে দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে আসি,,
এই বলে যেই উঠতে যাবে,, আমি চেপে দরে বললাম,, এই না না এই কাজ ভুলেও করো না,, তাহলে সর্বনাশ আরো হবে, তাছারা তোমার মা দেখলে খারাফ ভাববে, ,
নিলা আবার মাথাটা বুকের ভিতর গুঝে দিতে দিতে বললো,, মা কিছুই বলবে না,,আর কোনো কথা না,, ঘুমাবো, ঘুমান,,
আমিঃতোমাকে পাগলি কি সাধে বলি,,,আজ সর্বনাশ করেই ছারবে,,
নিলাঃ নো টক,,
,,
আমি যেই কিছু বলতে যাবো,, তখন হঠাৎ করে আনিসা আর মিরা কোথা থেকে যেনো রুমের ভিতর চোলে আসলো,,
.
রুমে ঢুকেই দুজন আমাদের এভাবে দেখে,, চোখ ঢেকে বললো,, ভাইয়া সরি সরি ভুল সময় চোলে এসেছি,, চোলে যাই,
নিলা আর থাকতে না পেরে বুকের উপর থেকে উঠতে উঠতে বললো,, তোদের জন্য না কোথায়ও একটু সান্তি নেই,, থাক যাওয়া লাগবে না,, এত সকাল সকাল কি জন্য এসেছিস,,?
আনিসাঃ আন্টি বললো তোর নাকি ভিসন জ্বর উঠেছিল,, তাই সকাল সকাল তোকে দেখতে চোলে এসেছিস,,
.
আমি হাসছি আর মনেমনে বলছি,, যা এদের জন্য হলেও পাগলিটা সরলো,,
.
নিলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,, এত হাসা লাগবে না,,এখন একটু ঘুমান,, আমি নাস্তা নিয়ে আসছি,,
চল তোরা,।
.
নিলা ওদের নিয়ে রুম থেকে বের হোয়ে গেলো,,
এইফাকে আমি একটু ঘুমিয়ে নেই,,

,,
কিছুক্ষন ঘুমানোর পর,
নিল আমার মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে আমাকে ডাকতে লাগলো, ,
.
নিলাঃ এই এবার উঠেন,, নাস্তাটা করে নেন,, কি হোলো উঠেন না,,
উঠবেন না, দারান দেখাচ্ছি,,
এই বলে নিলা আমার ঠোটে কামুর দিয়ে দরলো,,
আমিঃআউউ….. কি করছো,, ব্যাথা পেয়েছি তো,,
নিলাঃ না উঠলে এবার অন্য কিছু করবো,, উঠেন,, নাস্তা করবেন,,

আমিঃকটা বাঝে,,
নিলাঃ দশ টা,,

আমি লাফ দিয়ে উঠলাম,,
কি বলো,, আমার ফোন কই,, কল দেয়নি কেউ,,
নিলাঃ না, কারন আমি ফোন বন্ধ করে রেখেছি,, তাই কেউ কল দেয়নি,,
আমিঃআহা করেছোটা কি,, ফোনটা দেও,
নিলাঃ এই নিন,।
.
আমি ফোনটা অন করে, অফিসে কল
দিলাম,, তাদের সাথে কথা বলে বিছানায় বসলাম,,
,,

তখন নিলা বললো যান আমার বাথরুম থেকে ওয়াস হোয়ে আসেন,,
আমিঃআচ্ছা,,
নিলাঃ আমি আসি
আমিঃ লাগবেনা, ফাজিল একটা,,
,,
আমি ওয়াস হোয়ে বের হোতেই দেখি নিলা তাওয়েল নিয়ে দারিয়ে আছে,,
.
নিলাঃএদিকে আসুন, আমি মুছে দেই,,
নিলা আমার হাত মুখ সুন্দর করে মুছে দিল,, আমি নিলার দিকে তাকিয়ে আছি,,
নিলাঃ কি দেখেন,,
আমিঃআচ্ছা নিলা এই ভালোবাসা সারাজীবন থাকবে আমার জন্য?
নিলা আমাকে আলতো করে জড়িয়ে দরে বললো,, সারাজীবন কেনো, পরজীবনও থাকবে,, ভয় তো করে আপনাকে নিয়ে,, পরে যদি আমাকে ভুলে যান বা এই রকম করে ভালো না বাসেন,, তাহলে তো আমি মরে যাবো,, বাচতে পারবো না,,
আমিঃ চুপ পাগলি এসব কেউ বলে,,
.
নিলা আমার দিকে আমি নিলার দিকে তাকিয়ে আছি,,
নিলা তার মুখটা আছতে আছতে আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো,,
যেই আমার ঠোটের সাথে নিলা ঠোট বাজাতে যাবে,,ঠিক তখনি আনিসা নাস্তা হাতে রুমে ডুকলো,,
.
আনিসাঃনিলা ওফ সিট,,রং টাইম।
.
নিলা এবার কিছুটা রেগে বললো,,
তোকে আমিই….
আনিসা ঃসরিরে দোছ,আন্টি নাস্তা পাঠালো,,তাইতো,
নিলাঃরাখ এখানে,, তুই খেয়েছিস,,মিরা কোথায়,,
আনিসাঃনা খাইনি,, মিরাকে তো বেশ কিছুক্ষন দেখছি না,,
আমি হাসছি,,
নিলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,,
নিলাঃ হাসবেন না, আমার লজ্জা লাগে,,
আমিঃআচ্ছা তোমরাও বসো, এক সাথে নাস্তা করি,,
আনিসাঃনা ভাইয়া আপনারা করেন,
নিলাঃএকটা ঘুশি দেবো,, আয়, আজ একসাথে নাস্তা করবো,, আগে চল,, মিরা কে নিয়ে আসি,,
নিলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,,
আপনি আবার আমাদের রেখে খেয়ে নিয়েন না।এই আনিসা চল,, মুটকিটা কোথায় ওকে খুজে নিয়ে আসি,,
,,
নিলা আর আনিসা মিরাকে আনতে গেলো,, বাসার ভিতর পেলো না,, তাই বাসার বাহিরে খুঝতে গিয়ে
নিলা আর আনিসা বিসম খেলো,,
.
.
.
ওরা সারা বাসা খুজে হয়রান আর মিরা বাহিরে গাছের নিচে দারিয়ে নিলার ভাই রাহাতের সাথে হেসে হেসে কথা বলছে,,
.
নিলাঃআনিসা ভাইয়া আসলো কখন,
আনিসাঃআমিতো জানি না,,
নিলাঃভাইয়ার সাথে মিরার এত কি কথা,, আচ্ছা চল আড়াল থেকে শুনি,
আনিসা ঃচল,
.
ওরা আড়ালে গিয়ে দারালো, মিরা আর রাহাতে কথা শুনার জন্য,,

মিরা আর রাহাতের কথা…..

মিরাঃআপনি পুলিশের চাকরি পেয়েছেন অথচ আমাদের বললেন না।
রাহাত ঃআমাদের বলতে,,
মিরাঃআমাদের বলতে, আমাকে,,
রাহাতঃতোমাকে কিভাবে বলবো, তুমিতো আমাদের বাসায়ই আসো না,,
মিরা ঃআমিতো প্রাই আসি, ,আপনি তো তাকান না,,
রাহাতঃএইযে এখন তাকালাম,,
মিরাঃএই ভাবে বলবেন না,লজ্জা লাগে।
মিরাঃআমাকে ট্রিট দেবেন না,,
রাহাতঃকি ট্রিট চাও,,বলো,,
মিরাঃপরে বলবো,,
রাহাতঃপরে কিভাবে বলবে,
মিরাঃ তাইতো, আচ্ছা আপনার নাম্বার টা দেন,,
রাহাতঃআচ্ছা তোমার হাতটা দেও,,
মিরাঃকেনো,
রাহাতঃনাম্বার দেবো।
মিরাঃও আচ্ছা দেন,,
.
মিরার হাতে রাহাত নাম্বার লিখে দিলো,
একজনের দিকে আর একজন তাকিয়ে থাকলো,, যেন বাংলা সিনেমার কাহিনি,,
.
নিলা আর আনিসা থাকতে না পেরে ওদের সামনে চোলে গেলো।
.
.নিলাঃকিরে ভাইয়া তুই কখন আসলি
,,
নিলার কথায় রাহাত আর মিরা চমকে উঠলো,,রাহাতের হাত থেকে কলম পরে গেলো,,
রাহাতঃক কই এখন আসলাম,
আনিসাঃমিরা তোর হাতে কি।
মিরা হাত গুজিয়ে বললো ক কই কোথায়,, নাইতো কিছু নাই,,
.
নিলাঃভাইয়া তোর কলম পরে গেছে,,
রাহাতঃকই ও হ্যা কলম আমার কলম,,আচ্ছা আমি ভিতরে গেলাম,,
আনিসাঃকাহীনি কি মিরা,,
মিরাঃক কই কি কাহীনি ,, এদিকে আসছিলাম তখন ই তোর ভাইর সাথে দেখা, এই আর কি।
নিলাঃতাই নাকি, নাকি অন্য কিছু,,
মিরাঃতোরাও না, ধ্যাত,সর
এই বলে মিরা আগে চোলে গেল,,
আর পিছন থেকে নিলা আর আনিসা
হাসতে লাগলো,,
.
কিছুক্ষন পর নিলা ,,আনিসা, মিরা আসলো,,
আমিঃকি ব্যাপার তোমাদের আসতে এত দেরি হলো,,
আনিসা ঃআমাদের মিরা হাড়িয়ে গিয়ে ছিল,,তাকে খুজতেই সময় হলো,
আমিঃআচ্ছা শুরু করো,,
.
নিলা আমার কাছে এসে বললো,
নিলাঃআপনি হা করেন আমি খাইয়ে দিচ্ছি,,ওই তোরা নিচে তাকা,,
নিলা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছে,।
.
আসলেই মেয়েটা ভালোবাসতে জানে…
…..
চলবে

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে