আমার পাগলি প্রেমিকা ৪র্থ পার্ট
.
….#জেএইসজনি…
.
.
.
আমিঃ এদিকে আসো,
নিলা ঃ আবার কি হলো,
আমিঃআসোতো,,
নিলাঃ এইতো আসলাম,,
আমি নিলার কপালে আলতো করে একটা চুমু দিলাম,,
এবার যাও,,
নিলাঃআপনি না আসলেই একটা পাগল,,আচ্ছা আসি ভালো থাকবেন,,
আমিঃসাবধানে যেও,, বাহিরে গাড়ি আছে, বোলে দিচ্ছি, এগিয়ে দেবে,,
,,
পাগলি একটা.
.
পর দিন গেলাম, নিলাদের কলেজে,,
আমি যে পুলিশ অফিসার এইটা নিলার বান্ধুবিরা কেউই জানে না,,
জানলে হয়তো আমার সাথে ইজি ভাবে কথা বলতে পারতো না,,
,
যাক সেসব কথা,, বর্তমানে আসি,,
,
নিলাদের কলেজে গিয়ে দেখি ওরা গোল করে কলেজের এক কোনে ঘাসের উপর বসে আছে,
আমি কাছে গিয়ে নিলার পাসে বসলাম,,
আমি ঃ হ্যালো গাইজ কেমন আছো,,
সবাই একসাথে ঃজি দুলাভাই ভালো,,
আমিঃ তোমাদের সুর আজ এমন বদলালো কেনো,,
মিরা ঃআমাদের জন্য আনলিমিটেড ফুসকার দোকান ফ্রি করে দিয়েছেন,, এটুকুতো বলতেই পারি,,
আমি ঃ ও তাই বলো,তাইতো বলি ভাইর সাথে দুলা যোগ হলো কি করে,,
আনিসাঃভাইয়া নিলা রেগে যাচ্ছে,, ওকে একটু আদর দিয়ে ঠান্ডা করুন,, বেচারি আপনার জন্য অপেক্ষা করতে করতে শেষ,,,হাহাহা
,
আমি নিলার দিকে তাকিয়ে দেখি সত্যি সত্যি নিলা রেগে যাচ্ছে,
নিলা আমার পাস থেকে উঠে অন্য পাসে চোলে গেল,,
আমি নিলার পাসে গিয়ে দারালাম,,
নিলা রেগে বললো,, এখানে আসছেন কেন,, ওদের কাছে জান,,
আমিঃ তুমি রেগে যাচ্ছো কেন,,
নিলাঃ তো কি করবো,, আপনি আমার জন্য আসছেন না ওদের জন্য আসছেন,,
আমিঃ তোমার জন্য,
নিলাঃ তা হলে আমাকে রেখে ওদের সাথে কিসের কথা,,,
আমিঃহাহাহা, পাগলি এই জন্যই তোমাকে এত ভালোবাসি,,
নিলাঃকচু বাসেন,,
আমি ঃ হাহাহা,,চলোতো, আর রাগ করতে হবে না,,
ওদের কাছে চোলে গেলাম,,
মিরা ঃ কি আপনার মহারানির রাগ কোমেছে,,
আমিঃ হ্যা,, একটু আদটু আদর পাওয়া জন্য এরকম করে,,
নিলা আমার দিকে রাগী চোখে তাকালো,,
আনিসা ঃ কবে যে আমার এমন একজন আসবে, যে আমার রাগ বাঙ্গাবে, আদর করবে,,আহ ভাবতেই কেমন লাগছে,,
আমিঃ খুজে দেবো নাকি,,
আনিসা ঃ দিলেতো ভালোই হয়,,কতযে আশা, বাদবো বাসা,,,
মিরাঃ রাখ তোর ডং,, চলেন ভাইয়া, আজ আমরা একসাথে কফি খাবো,, আমাদের কেন্টিনে, আর তার বিল দেবে আমাদের আনিসা,,ওরফে মুটকি,,
আনিসাঃকি আমি দেবো,, তুই দিবি মুটকি,
মিরাঃ আমি মুটকি, তুই মুটকি,,
আনিসাঃতুই তুই তুই,,
মিরাঃ তুই তুই তুই,,
আমিঃএবার থামো, বিল আমি দেবো,, আর সত্যি কথা বলতে তোমরা দুজনই মুটকি,,হাহাহা,
নিলা ও আমার সাথে হাসতে লাগলো,,
মিরা আনিসা এক সাথে কিছুটা কান্না কান্না ভাবকরে বললো,, ভাইয়া এটা কিন্তু ঠিক হচ্ছে না,,
আমিঃ আচ্ছা হোয়েছে চলো এবার,,
.
কেন্টিনে গিয়ে বসলাম,,
কফির অর্ডার করলাম,,
পাসে তাকিয়ে দেখি কয়েকটা ছেলে
কিছু মেয়েকে দৃষ্টাব করছে,, তার ভিতর একজন তো একটা মেয়ের গায়ে হাত দিচ্ছে,,
আমি উঠতে যাবো,, তখন নিলা আমার হাত চেপে দরলো,,
চোখ দিয়ে ইশারা করে যেতে না বললো,,
আমি নিলাকে বললাম,,ছারো, ওরা কি করছে দেখছোনা,,
নিলা ঃ করুক,, ওরা অনেক খারাফ আপনার কিছু করে বসবে,, আমি সয্য করতে পারবো না,,
নিলা আমার মুখটা ওই দিক থেকে সরিয়ে বললো, ওই দিকে তাকাবেন না,আমার হাত শক্ত করে চেপে দরে রাখলো,,
আমি ঃ আচ্ছা হাতটা ছারো কফি খাবোতো,,
নিলাঃ এখানে না অন্যকোথাও খাবো।,,ওই তোরা চল,,
নিলা আমার হাত টেনে বাহিরে নিয়ে গেলো,,
.
মিরাঃ ভাইয়া ওরা এরকমই, সব জায়গায় এমন বদমাসি করে,,কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না, আমাদের কলেজের ভিপির ছোট ভাই বলে,,
নিলাঃ এসব কথা রাখ, চলেন ওই দিকে যাই,,
,
সেই দিন ওদের সাথে গোরাফিরা করে. চোলে আসলাম,,
,,
এই ভাবেই দিন গুলো যেতে লাগলো,,
নিলার সাথে খুনশুটি আর ভালোবাসায়,,
.
এর ভিতর একদিন অফিসে বসে কাজ করছি,,
ঠিক বারটা হবে তখন।
আমার ফোনে
আনিসা কল দিল,,
আমি কল দরে বললাম, হ্যা আনিসা,, বলো,,।
অন্যপাস থেকে আনিসা কেদে কেদে বললো, ভাইয়া নিলা কে আমাদের কলেজের কিছু বখাটেরা আটকিয়ে রেখেছে,, নিলার সাথে খুব অসভ্যতামি করছে,
আমি ভয়ে আতকে উঠলাম,,
আমিঃ হ্যালো আনিসা তোমরা এখন কোথায়,
আনিসা ঃভাইয়া কলেজের হলরুমে,,
আমিঃ তোমরা চিন্তা করো না আমি আসছি,,
আনিসা ঃ ভাইয়া নিলা কে ও….
আর বলতে পারলো না ঠাস করে একটা আওয়া হলো,,,
…আমিঃ হ্যালো আনিসা,, হ্যালো হ্যালো,
.
.
.
আমার ভয়ে কলিজা শুকিয়ে গেল,,আল্লা নিলা কে হেফাজত করো,,
আমি উঠেই দৌর দিলাম,,
আমাকে এভাবে দৌরাতে দেখে,,
আমার নির্মকর্মকর্তা সবাই আমার পিছন পিছন দৌরাতে লাগলো,,
আমি গাড়ি নিয়ে নিজে ড্রাইভ করে যেতে লাগলাম,, পিছন পিছন ওরাও গাড়ি নিয়ে আসতে লাগলো,,
,, কিছুক্ষনের ভিতর কলেজে পৌছে গেলাম,,
আমি নেমে দৌরাতে লাগলাম,, না যানি ওরা আমার নিলার সাথে কি করছে.
পিছন পিছন আমার ফোর্স দৌরাতে লাগলো,,
আমাদের এভাবে দৌরাতে দেখে কলেজের সবাই বসা থেকে দাড়িয়ে গেলো,,
বিস্মিত হোয়ে চেয়ে রইলো,,
.
আমি সোজা ওদের হলরুমে চোলে গেলাম,,
গিয়ে দেখি, আনিসা মিরা ওদেরকে ওই বখাটের সঙ্গি রা আটকিয়ে রেখেছে,,
আর বকাটে গুন্ডাটা আমার নিলার ওরনা হাতে টেনে নিয়ে নিলার দিকে এগুচ্ছে, নিলা ভয়ে কাদছে আর পিচাচ্ছে,,
এটা দেখে মাথা আমার আরো গড়ম হোয়ে গেলো,,
দৌরে একটা লাথি মারলাম ছেলেটাকে, লাথি খেয়ে ছিটকে দেয়ালের সাথে লেগে নাক দিয়ে রক্ত জড়তে লাগলো,,
নিলা আমাকে দেখে দৌরে আমার বুকে ঝাপিয়ে পড়লো,,
.
আনিসা আর মিরা কে যারা আটকিয়ে ছিল, তারা ওদের ছেরে দিল,,
এত ক্ষনে আমার ফোর্স যারা আমার পিছন পিঁছন আসছিল, তারাও এসে পৌছেছে,,
বাহিরে কলেজের ছাএ ছাএীদের একটা ভীর জমে গেছে,, সবাই ভাবছে ভিতরে কি হচ্ছে,,,
.
আনিসা আর মিরা দুজনের তো বিস্ময়ের শেষ নেই,
আমার গায়ে পুলিশের পোশাক দেখে,
,,
নিলার বুক খুব দুক দুক করছে,,
নিলাকে বুকের মাঝে আরো শক্ত করে চেপে দরলাম,, নিলাও আমাকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে দরে ভয়ে কাপছে,,
গুন্ডাটা দারাতেই নিলাকে বুকের মাঝে রেখেই ওকে আরো দুটো লাথি মারলাম,,
পাস থেকে এসআই বললো,, স্যার আপনি ম্যাডামকে দেখুন আমরা এদের দেখছি,,
,
আমি নিলার দিকে তাকাতেই দেখলাম নিলা আমার বুকের মাঝে অগ্গ্যান হোয়ে গেছে,,
আমি ণিলাকে কোলে করে তারাতারি রেষ্ট রুমে নিয়ে গেলাম, পিছন পিছন মিরা আর আনিসা আসলো,,
.
আমি নিলা কে আমার কোলে সুইয়ে দিলাম,,
আনিসার দিকে তাকিয়ে বললাম,, পানি নিয়ে আসো,,
আনিসা দেখলাম আমার দিকে তাকাতেও ভয় পাচ্ছে,,
কি হলো যাও,,
আনিসা ঃ জি স্যার যাচ্ছি,,
আনিসা আমাকে ভয়ে স্যার বলছে,,
এতকিছু ভাববার সময় এখন নেই,,
,
আনিসা আমার হাতে পানি এনে দিল,,
আমি কিছুটা পানি নিলার চোখে ছিটিয়ে দিলাম,,
কিছুক্ষন পর নিলা চোখ খুললো,,
.
খুলেই আমকে জড়িয়ে দরে কেদে কেদে বললো আপনি ঠিক আছেন তো, কিছু হয়নি তো আপনার,, কথা বলেন না কেন, ,ওই বখাটেরা আমা..
.
আমি
নিলাকে আর কিছু বলতে না দিয়ে, বুকের মাঝে চেপে দরে বললাম, আমার কিছু হয়নি,,তুমি শান্ত হও,,
.
নিলা আমার বুকের মাঝে ফুফিয়ে ফুফিয়ে কাদতে লাগলো,,
আমিঃ পাগলি কাদে না,, আমি ঠিক আছি,, সব ঠিক আছে,,
.
নিলা একটু স্বাভাবিক হলো,
.
বেস কিছুক্ষন পর নিলাকে বুকের মাঝে নিয়ে প্রফেসর এর রুমে গেলাম,, পিছন পিছন আমার ফোর্সরাও আসতে লাগলো,,তাদের পিছনে কলেজের সকল ছাএ ছাএী,,
,,
আমাকে দেখে প্রফেসর দাড়িয়ে গেল,,
প্রফেসর ঃ স্যার আপনি, কিছু হোয়েছে,,
আমি নিলাকে নিয়ে বসতে বসতে বললাম,,
কি হওয়ার বাকি আছে,, আপনারা কি করছেন,, কলেজে বখাটেরা মেয়েদের ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করছে আর আপনারা তা বসে বসে দেখছেন,,
প্রফেসরঃ কোথায় স্যার আমরা তো কিছুই জানি না,,
.
আমি মিরা, আনিসা আর আমার বুকে থাকা নিলাকে দেখিয়ে বললাম,
এদের কে আজ আপনার কলেজের কিছু বখাটে ইজ্জত হরন করতে চেয়েছিল,
আনিসা যদি ঠিক সময় কল না দিতো, তাহলে আজ কি হতো চিন্তা করতে পারছেন,, আপনাদের সবাইকে তো ফাসি তে জুলাতাম।
প্রফেসর ঃস্যার শান্ত হন,, কারা এই কাজ করেছে,, আমি এখনই ওদের বিরুদ্ধে একশন নিচ্ছি,,
আমিঃ থাক আপনার আর কিছু করতে হবে না, ,যা করার আমি করবো,,পরের বার চোখ কান খোলা রাখবেন,,
প্রফেসর আমার বুকে নিলাকে দেখে বলে, স্যার নিলা আপনার কি হয়, ,
আমি নিলার দিকে তাকিয়ে দেখলাম বাচ্চাদের মতো গুটিসুটি মেরে আমার বুকের ভিতর মুখ লুকিয়ে আছে,,যেনো এটাই তার একমাএ নিরাপদ জায়গা,
.
এবর আমি প্রফেসরের দিকে তাকিয়ে বললাম, আমার ওয়াইফ,,
,,
প্রফেসর সহ বাকি সবাই যারা ছিল সবাই অবাক হোয়ে গেছে,,
প্রফেসরঃ বলেন কি স্যার ও আপনার ওয়াইফ,,।আগে তো জানতাম না,,আপনার ওয়াইফ আমাদের কলেজে পরে,,
আমি ঃ জানলে কি করতেন,
প্রফেসর ঃ গার্ড দেওয়ার ব্যাবস্থা করতাম।,,
আমি ঃ বাকিরা কি দোষ করে ছে,, সবাই কে এক নজরে দেখার চেষ্টা করবেন,, পরের বার যেন আমি এসব কিছু না সুনি,, আজ উঠি,,
প্রফেসর ঃ স্যার এক কাপ কফি খেয়ে যান,,
আমি ঃনা,, দেখছেন ও ভয়ে কি হোয়ে আছে,,
প্রফেসর ঃ সরি স্যার,, পরবর্তিতে আর এমন হবে না,,
,
আমি নিলা আনিসা, আর মিরা কে নিয়ে আমার গাড়িতে বসলাম,, ওরা এখনো স্বাভাবিক হতে পারেনি, তাই ওদেরকে স্বাভাবিক করার জন্য রেষ্টুরেন্টে যাচ্ছি।
পিছন পিছন আমাকে গার্ড দেওয়ার জন্য আছে কিছু পুলিশ,,
,
কিছুক্ষন পর একটা রেষ্টুরেন্টের সামনে এসে নামলাম,,
ওদের নিয়ে ভিতরে গিয়ে বসলাম,,
,,
ওয়েটারকে বললাম কোল্ড কফি দিতে,,
.
আমি আনিসার দিকে তাকিয়ে বললাম,
আমিঃ তোমাকে ধন্যবাদ আনিসা,, তুমি যদি সময় মতো কল না দিতে, তা হলে যে কি হতো,,, আচ্ছা কোল্ড কফি
খাওতো তোমরা,,
মিরা, আনিসা একসাথে ঃ জি স্যার,,
,,
বুঝতে পারলাম ওরা আমাকে এভাবে দেখে ভয় পাচ্ছে,,
আমি ঃতোমরা কি ভয় পাচ্ছো,,
ওরা মাথা নারিয়ে হ্যা বললো,,
আমিঃ ভয় পাওয়ার কিছুনেই,, আমি পুলিশ অফিসার হোয়েছি তাতে কি হোয়েছে,, আমাকে আগের মতো ভাইয়া বলে ডাকবে,,
আচ্ছা কফি খাও,,
এবার নিলার দিকে তাকালাম,, পাগলিটাযে একবার জড়িয়ে দরেছে এখনো সেই দরাতেই আছে,,
আমার বুক থেকে মাথা তুলে বললাম
একটু কোল্ড কফি খাও তাতে কিছুটা স্বাভাবিক হবে,,
আচ্ছা হা করো আমি খাইয়ে দিচ্ছি,,
মিরাঃ আমরা কি ওই সাইডে যাব স্যার,,
আমিঃ আবার স্যার,,
মিরাঃ সরি ভাইয়া,,
আমিঃ এখানেই বসো যাওয়া লাগবে না,,
আমি নিলাকে খাওয়াতে ব্যাস্ত হোয়ে গেলাম,
তারপর আনিসা আর মিরা কে অন্যগাড়ি দিয়ে পাঠিয়ে দিলাম,,
আমি আর নিলা যাচ্ছি এক গাড়িতে,,
নিলাকে নিয়ে নিলাদের বাসাতে যাচ্ছি,,
ওদের বাসার সামনে এসে নিলাকে গাড়ি থেকে বাহিরে দার করালাম,,
দেখলাম হেলে দুলে পরে যাচ্ছে, ,
তাই কোলে করে ওকে ওর রুমে নিয়ে সোয়ালাম,,
.
ওর মা দেখে বললো,, কি হোয়েছে আমার মেয়ের, কি হোয়েছে,,
.
আমিঃউওেজিত হবেন না,, একটু মাথা ঘুরিয়ে পরে গিয়ে ছিল,ঠিক হোয়ে যাবে,
,,
কিছুক্ষন পর যেই নিলার পাস থেকে উঠতে যাবো তখনই নিলা আমার হাত টান দিয়ে দরলো,,
আমি ঃ কি হোয়েছে,
নিলা আছতে আছতে বললো,, আর একটু থেকে যাননা,,
আমিঃ পাগলি একটা অন ডিউটিতে আছি তো,,
নিলা আমার হাত ছারলো না,,
তাই ওর পাসে বসে ওর মাথায় হাত
বুলাতে লাগলাম,,
ওর শরিল কিরকম গড়ম হোয়ে আসছে, ,তাই ডাক্তার কল করে আনালাম,,
কিছু মেডিসিন দিয়ে গেলো,,
,,
কিছুক্ষন পর ওকে বললাম,, এবার তো ছারো,,
নিলা ঃ আজ না গেলে হয় না,,
.
আমিঃ পাগলি একটা,,কি অবুঝ অবুঝ কথা বলো যে,, আমি তো আবার এসে দেখে যাবো,, এখন যাই..
.
উঠে যেই চোলে যাবো,, আবার হাত টান দিয়ে দরলো,,
.
আমিঃআবার কি হলো,,
নিলাঃ আমার আদর
আমিঃ পাগলি একটা ভুলে গিয়েছিলাম,,
নিলার কপালে একটা চুমু দিলাম,,
নিলা হাত দিয়ে তার ঠোট ইসারা করে আছতে বললো,, ওখানে না এখানে,,
আমিঃ তোমার জ্বর আসতেছে,,পড়ে দেবো,, এখন যাই,,
নিলাঃ এটা না দিলে এ জ্বর ভালো হবে না,,,
আমি আলতো করে ওর ঠোটে একটা চুমুক দিলাম,,
নিলা এ চুমুক আরো দীর্ঘ করতে চেয়েছিল,, ওর শরিল ভালোনা বলে ছেরে দিলাম,,
আমি ঃ এবার হোয়েছে,,
নিলা মাথা নারালো,,
.
আমি নিলার গায়ে একটা কাতা টেনে দিলাম,,এবার ভালো মেয়ের মতো একটা ঘুম দেও,,
কোনো সমস্যা হলে জানাবে,, ওর কপালে আলতো করে আর একটা চুমু দিয়ে চোলে আসলাম,,….
…….চলবে…..