সন্ত্রাসীদের বর্বরতা।
কাজী তানভীর
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙা ৫ ই মে’র সেই রাত
সন্ত্রসীরা প্রাণ যে কতো করল কুপোকাত,
নবীর নামে ব্যঙ্গ করে নাস্তিক ও মুরতাদ
ধর্মপ্রেমীক মুসলমানের ভাঙলো দ্রোহের বাঁধ।
নয় রাজাকার, তন্ত্রবাদী সবাই স্বার্থহীন
নবীর প্রেমে সাড়া দেয়া এটাই ধর্ম-দীন,
ব্যঙ্গকারীর প্রাপ্য সাজায় সুশীল সমাজ চাই
এসব দাবী করতে আদায় উদ্যানে নেয় ঠাঁই।
দাবী-দাওয়া করলে পূরণ ফিরবে সবাই নীড়
এসব কথায় নেই কারো কান স্বার্থবাজের ভীড়
দিন গড়িয়ে রাত্রি এলে, সেথায় অবস্থান
সন্ত্রাসীরা বোলেট-বারুদ করছে সব জোগান।
কেউ বা ঘুমে, ইবাদতের কাজে রত সব
ওদিকটাতে সন্ত্রাসীদের প্রস্তুতি সরব,
এই নিরহ জাতির উপর বর্বরতার ধুম
হত্যা করে, আঘাত করে, সব ছিল ভাই ঘুম।
এই পৃথীবির ইতিহাসে এমন নজির নাই
তারপরও যে কেমন করে তাদের পাশে চাই??
ইচ্ছে মতো মারছে ওরা, এই নিরহদের
কেমনে আবার বন্ধু সাজো, এসব পশুদের?
নাস্তিকতার আস্তানা আর ধর্মদ্রোহীর গান
চিরতরে বিদায় দিতে আমরা স্বতেজ প্রাণ,
যায় নি মুছে তেরো সালের রুধির লাগা দাগ
খুব দেখেছি, সব বানরের রুটির করা ভাগ!
অনুশ্চঃ
৬ এপ্রিল কালো রাতকে হার মানিয়েছিল ৫ই মে’র সন্ত্রাসী বাহীনির ঘৃণীত তাণ্ডব। ইতিহাসের একমাত্র করুণ থাবা ও হত্যাযঘ্য! আল্লাহ সমস্ত শহীদ ভাইয়েরকে জান্নাতের উঁচা মাকাম দান করুন। আজো যারা এর অনল ভোগান্তিতে আছে আছে তাদের দ্রুত পরিত্রাণ দান করুন আমীন।