মডেল মিফতা পর্ব : ৮
গল্পবিলাসী – Nishe
পড়ার টেবিলে মাত্রই বইটা নিয়ে বসেছিল মোহনা। কাল তার পরীক্ষা মন না চাইলে ও বইটা নিয়ে বসতে হলো হঠাৎ করে কানে ভেসে এলো মোবাইলের রিংটোন। স্ক্রিনে ভেসেছিল অচেনা নাম্বার কলটা ছিলো বাংলাদেশের বাহিরের। ইন্ডিয়া থেকে স্ক্রিনে তাকিয়ে ভাবতে লাগলো মোহনা ইন্ডিয়াতে তো আমাদের কোন আত্মীয় থাকে না নিশ্চয়ই কোন রং নাম্বার হবে তা ভেবেই মোবাইলটা সাইলেন্ট করে পড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরেও যখন কিছুতেই পড়াতে মন বসাতে পারছি না তখন মোবাইল হাতে নিতেই দেখল ছয়টা কল ওই নাম্বারটা থেকে। স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকা অবস্থায় আবারো কল
-‘ হ্যালো আসসালামু আলাইকুম
-‘ওয়ালাইকুম আসসালাম কেমন আছো?
-‘ আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি আপনি কে বলছেন?
-‘ আমি নিরব বলছিলাম মিফতার হাজব্যান্ড। ‘
-‘ভাইয়া আপনি? কেমন আছেন ?
-‘আমি ভালো আছি তোমরা সবাই কেমন আছো?
-‘ আমরা ভালো আছি হঠাৎ কি মনে করে কখনো তো মনে হয়না আমাদের কথা? আপনি হয়তো ভুলেই গেছেন যে আমাদের এখানে কোন আপনাদের আত্মীয় আছে।’
-‘ মোহনা একচুয়ালি মোহনা আমি খুব ব্যস্ত ছিলাম।’
-‘ এতটাই ব্যস্ত যে আমার বোনের খবর নিতেন না। ‘
কোন উত্তর দিল না কি উত্তর দেবে
-‘আঙ্কেল কেমন আছে? ‘
-‘ বাবা ভালো আছে বাসায় আছে আজ নেন কথা বলেন।’ বাবা ধরো তোমার জামাই।
-‘ জামাই আরে ধুর জামাই আমারে ফোন দিব?
-‘ নাও কথা বল। ‘
-‘আসসালামু আলাইকুম আঙ্কেল কেমন আছেন? ‘
-‘আমি ভালো আছি তুমি কেমন আছো?
-আমিও ভালো আছি আপনার শরীর ভালো?
– ভালো সব সময় কই! তো বাবা একবার আসলে ভালো হতো না বিয়া কইরা যে একবারে গেলা আর আইলা না বাবা
-আঙ্কেল আমি খুব ব্যস্ত ছিলাম খুব শীঘ্রই আসবো আপনাদের বাড়িতে
– আচ্ছা বাবা তাহলে ভালো থেকো রাখি
– জি ভাইয়া রাখি তাহলে ?
-তোমার কি অবস্থা কেমন চলছে?
– আলহামদুলিল্লাহ আগামীকাল পরীক্ষা। ভাইয়া আই কান্ট বিলিভ দিস ইউ কল মি
-আনবিলিভ্যাবল কিছুই নয় মোহনা কেনো আমি কল করতে
পারিনা? এখন থেকে প্রায় কথা হবে ইনশাল্লাহ।
– তাই? শুধু আমাদেরই খবর নিবেন নাকি আপুরও। হঠাৎ করে কলটা কেটে ভিডিও কল দিলো
– সি! তোমার বোন নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে আর আমি বসে বসে বোরিং হচ্ছি মোহনা যেনো তাজ্জব বনে গেলো নিজের চোখকে বিশ্বাস করাতে পারছিলোনা
-ভাইয়া সিরিয়াসলি আপনি আপুর পাশে!
-‘হুম। বাইদা ওয়ে আঙ্কেল আন্টিকে বলোনা আগে আমার বউয়ের মনটা ভালো করে নি দেন সবাইকে বলবো। ‘ -বেস্ট অফ লাক ব্রো। আম ওইথ অফ ইউ। ‘
-‘ থ্যাংকস ডিয়ার ‘
-‘ ওকে বাই ‘
-‘ বাই ‘ কলটা কেটে মিফতার দিকে তাকিয়ে আছে সত্যিই লাকি আমি বলে আরো গভীর ভাবে জড়িয়ে ধরে ‘এতোটাও সুখে রাখবো যে আগের দুইটা বছর কখনো তোমার জীবনে ছিলো সেটাই ভূলে যাবে তুমি। ‘ আজকে আর বের হবেনা বলে ডিসিশন নিলো। সময় মাত্র আর ছয়দিন এর মধ্যেই মিফতার সাথে সব ঠিক করতে হবে। ওরা কেনিলওর্থ বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা নামক একটা রিসোর্টে উঠেছে। এখানকার খুব ফেমাস একটা রিসোর্ট। রিসোর্টটা আজ ঘুরে দেখবে কাল সকালেই গোয়ার সবচেয়ে বড় বিচ কোলভা থেকেইই ঘুরাফিরা শুরু করা যাবে। তারপর পালোলেম বিচ দুধসাগর ফলস, দুধসাগর স্পিকো প্লানটেশন, ভাস্কো দা গামা এগুলো ধীরে ধীরে সবগুলোই দেখবে। কিন্তু মহারানীর ঘুমইতো সব শেষ করে দিবে বলে মনে হয়। ঘুমন্ত মিফতার সাথে কয়েকটা সেলফি তুলে নিলো। চোখ খুলতেই নিজেকে কারো বাহুতে আবদ্ধ মনেহলো।শোয়া থেকে উঠতে গেলেই
-‘ থ্যাংকস গড তোমার ঘুম শেষ হলো। জানো তোমার ঘুমন্ত ফেইসটা দেখলে যে কেউ প্রেমে পরে যাবে। ‘ মিফতার কোনো রিয়েক্টই পায়নি যেনো এই কথাটা তেমন কিছুইনা।
-‘ কি হলো কিছুতো বলো এভাবে সাইলেন্ট কেনো? ‘ মিফতা তখনো চুপচাপ বসে আছে কারন সে ঘুম থেকে উঠে তৎক্ষণাৎ কোনো কথা বলেনা বললে উল্টাপাল্টা কথা বলা শুরু করে যেটার জন্য মোহনা এখনো মিফতাকে নিয়ে হাসাহাসি করে।
কিছুক্ষন চুপ থেকে ওয়াশরুমে যেতে নিলে হঠাৎ হাতে টান অনুভব হয়। ফিরে তাকাতেই দেখে নিরব শুয়ে থেকেই হাতটা টেনে ধরে আছে। মিফতাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে টান দিয়ে বুকের উপর ফেলে দিয়ে হঠাৎ টান দেয়াতে তাল সামলাতে না পেরে নিরবের বুকে পরে যায়।
-‘ কতক্ষণ কথা না বলে থাকবা তুমি? তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছো? ‘ ‘ নিজেকে সামলে নিয়ে
-আপনাকে ভয় পাওয়ার কোনো রিজন আমি দেখছিনা। ‘
-‘তাহলে কথা বলছোনা কেনো? কোমড়ে জড়িয়ে আরো কাছে টেনে এভাবে পালিয়ে বাড়াও কেনো? ‘
-‘ ছাড়ুন আমাকে। আর কি বলছিলেন পালিয়ে বেরাচ্ছি কেনো জানেন? আপনি আপনার বাবার সমতূল্য চাচাকেই চরিত্র নিয়ে কথা বলতে বিবেকে বাঁধেনি সেখানে আমিতো গ্রামের একটা সাধারণ মেয়ে। ভয় হয় কখন না আবার আমার চরিত্র নিয়ে কথা বলে উঠেন।
-‘ এই সাধারণ মেয়েটাই আমার বউ আমার লাইফপার্টনার ‘
– আমার মতো এই সাধারণ মেয়ে না আপনি অসাধারন কাউকেই ডিজার্ভ করেন। ‘
-‘ আর তখন আমি কেমন সিচুয়েশনে ছিলাম তুমি নিজেও এখন জানো। ‘ ‘ আপনি শুধুমাত্র সন্দেহ করেই বাবাকে নিয়ে এতোকিছু ভেবেছেন আরে মানুষতো প্রমাণ থাকলেও চোরকে চোর বলতে পারেনা। ‘
-‘ আই নো। বাট এখন এইসব নিয়ে ভাবতে চাইনা আমি এখন রিলেশনটা ঠিক করতে চাই। ‘
-‘ চাইলেই কি সব সম্ভব? আপনিও তো বিয়ের দিন চেয়েছিলেন সম্পর্কটা মেনে নিতে পেরেছিলেন? ‘
-‘ আমার কথা আমাকে বলছো? ‘
-‘ হ্যা বললাম। ‘
-‘ ওকে নো প্রবলেম এর জন্য হলেও এটলিস্ট আমার সাথে কথাতো বলেছো। ‘
– আমরা ব্যাক করবো কখন? ‘
-‘ করবো না তো এখানেই সেটেল হবো। ‘
-‘ মানে? ‘
-‘ মানে সিম্পল আমরা আর বিডিতে যাচ্ছিনা এখানেই থাকছি। ‘
-‘ আর ইউ সিরিয়াস? ‘
-‘ নো মেম আম যাস্ট জোকিং। মিফতা! তাকাও আমার দিকে চোখ তুলে তাকালে
-‘ আমার তোমাকে চাই সব ভূলে তোমাকে নিয়ে হ্যাপি থাকতে চাই ছোট একটা ভালোবাসার কুটির জমাতে চাই প্লিজ ফিরিয়ে দিওনা
আমাকে। আমি জানি তোমার অনেক কষ্ট হয়েছে আমি সেটা গত একসপ্তাহ ধরেই ফিল করতে পারছি যেটা এক সপ্তাহ আমাকে এভাবে পুড়িয়ে মারছে আর তুমি তো দু বছর । দুগালে আলতোভাবে হাত রেখে মিফতা প্লিজ একটা সুযোগ দাও আমাকে। প্লিজ একটা সুযোগ? ‘
-‘আমি সাধারন পরিবারের গাইয়া মেয়ে। যে সাধারন একটা পরিবেশের সাথেই খাপ খাইয়ে নিতে জানিনা না আছে স্টেটাস না আছে বিদেশি কোনো হায়ার ডিগ্রী মিফতাকে থামিয়ে দিয়ে ‘
-আমার এইসবের কোনো প্রয়োজন নেই আমার শুধু তোমাকে প্রয়োজন। ‘
– ‘ আপনার এই হঠাৎ পরিবর্তন আমি কিছুতেই মিলাতে পারছিনা যেখানে মা ফাহিমা এতো বলেও আপনার মাইন্ডে আমার জন্য একটু জায়গা গড়তে পারলোনা নরমাললি কিছু কাপল দেখেই আপনার মধ্যে এতো পরিবর্তন চলে এলো সবাই বিশ্বাস করলেও আমি করছিনা। আমি আপনার বিয়ে করা বউ কাগজ কলমে সমাজে আপনার কাছে না। যদি আপনার কাছে হতামই দুইটা বছরে অন্তত একটা খবর নিতেন আর কি বলছিলেন? বাবার রাগ? কেনো আপনি কি অবুঝ? । অন্যের জন্য আমার জীবনটা নিয়ে খেলতে বিবেকে বাঁধেনি?’ চুপ হয়ে আছে নিরব কোনো জবাবইতো নাই তার কাছে। সত্যিইতো তার হিতাহিত জ্ঞান কি এতোটাই দুর্বল ছিলো।
– আপনাদের বাধবেই বা কিভাবে টাকা ছড়ালে হাজারো মেয়ে আপনাদের কাছে চলে আসবে কিন্তু আপনার জেদের বসে একটা মেয়ের জীবন নিয়ে খেলার রাইট আপনার নেই। শুধুমাত্র আপনারাই পারেন কারন আপনারা পয়সাওয়ালা একটা কেনো চাইলে এমন হাজারটা বিয়ে করে রাখতে পারেন আর সেখানে বলির পাঠা হতে হয় আমার মতো সাধারন কিছু মেয়ে।না পারে মুখ খুলে কিছু বলতে না পারে সহ্য করতে।
-‘খুবতো সুখে ছিলাম মা বাবা আমার মোহন ইফতি ওদের নিয়ে একবেলা খেয়ে দুবেলা না খেয়ে থাকলেও খুব সুখে ছিলাম। না ছিলো পাড়াপড়শিরর এতো সমালোচনা না ছিলো বাবা মায়ের চিন্তার কারন হওয়া। আমি নাহয় আমার মতো সাধারন কোনো ছেলেকেই বিয়ে করে সংসার করতাম কেনো করলেন বিয়ে? মা আমার সামনে হাসিখুশি থাকলেও সবসময় একটাই টেনশন নিশ্চয়ই তাদের জামাই আমাকে নিয়ে হ্যাপি না তাইতো একবারও তাদের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পরেনি। আমার চাচাতো বোন যখন বাড়িতে আসে ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইল নিয়ে ভাইয়ার সাথে কথা বলতো সেখানে আমি নিশ্চুপ তাকে দেখিয়েও কথা শুনাতো বাবা মা। নিজের কারনেই নাকি নিজের কপাল পুড়েছি। কি দোষ ছিলো আমার? বলবেন কি দোষ ছিলো? প্রায় সময় চাচ্চীরা বলতো আমি অভাগী নিজের স্বামী রাখতে পারিনাই।’ মিফতা কেঁদে চলছে নিশ্চুপ হয়ে দেখছে নিরব কোনো কথা তার মুখে নেই।
-‘ মিফতা! আমি জানি আমারর এই একটা ভূলের জন্য সব হয়েছে প্লিজ আমাকে একটা সুযোগ দাও প্রমিজ সব ঠিক হয়ে যাবে। ‘
‘ কিচ্ছু ঠিক হবেনা কিচ্ছু না আপনি প্লিজ আমার কাছে আসবেন না আমার খুব কষ্ট হয় আমার খুব কষ্ট হয় বলে ছাড়াতে চাইলে নিরব জোড় কররে বুকে জড়িয়ে নিয়ে
পারবে আমাকে ছাড়া থাকতে? পারবেনা বলেই দুইটা বছর কাটিয়েছো। নাহলে অনেক আগেই চলে যেতে কারন বিয়ে নামক পবিত্র বন্ধনের মায়ায় আমাকেও ভালোবেসে ফেলেছো তুমি তাইতো পারোনি আর পারবেও না আমি জানি। তোমরা গ্রামের মেয়েরা আর কিছু পারো না পারো স্বামীর ভালোবাসা সংসার ছাড়তে পারোনা মিফতা।
‘ তোমার দুবছর ফিরিয়ে দিতে পারবোনা জানি কিন্তু তোমার সামনের দুই বছর এমন ভাবে গড়বো যে তুমি কল্পনাও করতে পারবেনা।’
-‘ সব মিথ্যা বিশ্বাস করিনা আমি আপনাকে চলে যাবেন আপনি আবার আমি জানি। ‘
-আর যাবোনা সুইটহার্ট বলে মিফতার কপালে চুমু খেয়ে আবারো বুকে জড়িয়ে নেয়। নিরবের বুকে কেঁদে চলছে মিফতা বাধা দিচ্ছেনা নিরব। সত্যিইতো মিফতারতো কোনো দোষ ছিলোনা ভেবে একটা নিঃশ্বাস ফেলে। নিরবের টিশার্ট খামচে ধরে আছে যা বুকেও কিছুটা লাগছে
-‘ লাগছেতো আমার ‘ মিফতা আরো জোড়ে খামচি কেটে ধরে। হেসে দেয় নিরব। মিফতার মুখটা উচু করে
-‘ ভালোবাসি অপ্সরী ‘ মিফতা কান্নাময়ী চোখ দুটো লাল হয়ে আছে কিছুক্ষন চেয়ে থেকে আবারো নিরবকে জড়িয়ে ধরে। হাজারো জমিয়ে রাখা পাহাড়ময়ী অভিমানটা যেনো অল্পকিছু তেই কেটে গেলো শুনেছি ভালোবাসার মানুষটার উপর খুব বেশি অভিমান করে থাকা যায়না সত্যিই কি তাই? তাহলে কেনো পারলোনা নিরবকে দুরে সরিয়ে দিতে। এটাই কি বিয়ের যোগসূত্র? হয়তো তাই। ভেবেই খুব জোড়ে একটা নিঃশ্বাস ফেলে নিরবকে ছেড়ে দেয়।
-‘ ফ্রেশ হয়ে আসো।মিফতা ফ্রেশ হতে চলে যায় নিরবের মোবাইলটা বেজে উঠে স্ক্রিনে ভেসে উঠে কক্সবাজারবাসী সেই লোকটার যার মাধ্যমে শাওন কে কিডন্যাপ করেছিলো।
-‘ স্যার এই লোকটাকে কি করবো? ‘ ‘ যেভাবে ওই রুম থেকে এনেছিলে সেভাবেই রেখে আসবে কাকপক্ষী ও যেনো টের না পায়। ‘
-‘ ওকে স্যার ‘ মিফতা ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে নিরব মোবাইলে কথা বলছে চোখগুলো খুব জ্বলছে। ছোটবেলা থেকেই বাজে একটা অভ্যাস হয়ে গেছে একটু কান্না করলেই চোখ জ্বলবে মাথা ব্যাথা করে জ্বর চলে আসে মনেহয় আজকেও তার ব্যাতিক্রম কিছু হবেনা। চুপচাপ এসে আবারো শুয়ে পরলো মিফতা। নিরব ফাহিমাকে ভিডিও কল দেয় মিফতা শুয়ে আছে তার পাশেই নিরব বসে আছে লেপটপ নিয়ে মিফতাকেও দেখা যাচ্ছে
-‘ হে গাইস একি ভাবিইইই হানিমুনে গিয়ে ঘুমাচ্ছো??? ‘
‘ নিরব তাকিয়ে আছে মিফতার দিকে
– ‘ আরে ভাই আর কতো দেখবি এবার আমার দিকেও তাকা
-‘ ফাহিমার দিকে তাকালে ইশারায় কিছু জিজ্ঞাসা করলে নিরবও ইশারায় কিছু বলে
-‘ হোয়াট এতো ইজিলি কেমনে সম্ভব? ভাবি কেমনে পারলা এতো তাড়াতাড়ি মাফ করতে? ‘
-‘ ভালোবাসার মানুষের সাথে অভিমানটাও ক্ষনিকেরই হয় তাইতো পারিনি বেশিক্ষন থাকতে। ‘
– ‘ তারপরেও আমি হলেতো একমাস পিছন ঘুরাইতাম এতো ইজিলি কেমনে করলা? ‘
-‘ ওই তুই কি আমার বোন না শত্রু? ফাজিল যা ভাগ। ‘
-‘ দেখলি তো কি হারাতে বসেছিলি?’ -‘ হুম থ্যাংকস গড। ‘
– ওকে গাইস বাই আমার কাজ আছে ‘
-‘ ওকে বাই ‘ লেপটপটা পায়ের উপর নিয়ে শুয়ে পরে নিরব মিফতাকে কাছে টানতেই অবাক হয়ে উঠে নিরব
চলবে,,,,,,
( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।) Facebook Id link ??? https://www.facebook.com/nishe.ratri.9809
We use cookies on our website to give you the most relevant experience by remembering your preferences and repeat visits. By clicking “Accept All”, you consent to the use of ALL the cookies. However, you may visit "Cookie Settings" to provide a controlled consent.
This website uses cookies to improve your experience while you navigate through the website. Out of these, the cookies that are categorized as necessary are stored on your browser as they are essential for the working of basic functionalities of the website. We also use third-party cookies that help us analyze and understand how you use this website. These cookies will be stored in your browser only with your consent. You also have the option to opt-out of these cookies. But opting out of some of these cookies may affect your browsing experience.
Necessary cookies are absolutely essential for the website to function properly. These cookies ensure basic functionalities and security features of the website, anonymously.
Cookie
Duration
Description
cookielawinfo-checkbox-analytics
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Analytics".
cookielawinfo-checkbox-functional
11 months
The cookie is set by GDPR cookie consent to record the user consent for the cookies in the category "Functional".
cookielawinfo-checkbox-necessary
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookies is used to store the user consent for the cookies in the category "Necessary".
cookielawinfo-checkbox-others
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Other.
cookielawinfo-checkbox-performance
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Performance".
viewed_cookie_policy
11 months
The cookie is set by the GDPR Cookie Consent plugin and is used to store whether or not user has consented to the use of cookies. It does not store any personal data.
Functional cookies help to perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collect feedbacks, and other third-party features.
Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.
Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.
Advertisement cookies are used to provide visitors with relevant ads and marketing campaigns. These cookies track visitors across websites and collect information to provide customized ads.