মডেল মিফতা পর্ব : ১০
গল্পবিলাসী – Nishe
।
-আপনি কি আমাকে ড্রেস দিবেন নাকি আমি এভাবেই দরজাটা বন্ধ করে দাড়িয়ে থাকবো?
-সুইটহার্ট নাও! কে না করছে? বলে মিটমিট হাসতে লাগলো নিরব।
-দেখুন ভাল হচ্ছেনা বলে দিলাম।
– কি খারাপ হচ্ছে গো শুনি।
শব্দ করে দরজাটা বন্ধ করে দিলো মিফতা।
-ওকে সরি সরি আর হবে না এই নাও তোমার ড্রেস।মিফতা হাত বাড়িয়ে ড্রেস নিয়ে নিলো।
ফ্রেশ হয়ে এসে চুপচাপ বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি নীরব ওয়াশরুমে।
এত দুষ্ট মানুষ হয়? ও গড!!!! ভেবেই মিটমিট হাসতে লাগল মিফতা। ফ্রেশ হয়ে মিফতাকে রুমে না দেখে বেলকনিতে চলে এলাম।
– সুইটহার্ট কামিং! নাকি অন্য কাপলদের দেখছো কি করছে?
-ধুর আপনিও না বলতে বলতে ব্যালকনি থেকে চলে আসতে নিলে
নিরব মিফতার হাত টেনে ধরে লজ্জাবতী হয়ে উঠলো গাল দুটো যেন রক্তবর্ণ ধারন করছে কোমরে জড়িয়ে
– সুইটহার্ট এভাবে ব্ল্যাশিং হলেতো কন্ট্রোল করতে কষ্ট হয়। আচ্ছা চলো আর লজ্জা পেতে হবে না
-কোথায় যাব?
– নিচে নাস্তা করব দেন ঘুরতে বের হবো।বাইদা ওয়ে কোনো প্ল্যান আছে তোমার?
– নো স্যার বলেই নিরবের হাতটা জড়িয়ে ধরে চলুন
– ইয়েস ম্যাম। দুজনে নিচে নাস্তা করতে চলে এলো।কি খাবে বলো?
– একটা হলেই হলো।
-তাই? মিফতার কাছে এসে একটা চুমু হলেও হবে? লজ্জা পেয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে ফেলে মিফতা।নিরব হাসতে হাসতে চলে গেলো অর্ডার করতে। নিরবের এই রুপটা কখনো দেখেনি মিফতা। আসলেই কি সে এমন? সত্যিই কি বাকিটা পথ একসাথে পাড়ি দিবো দুজন? নিরবকি এইভাবেই আমাকে ভালোবাসবে?
-হ্যালো মেমে!!!!!
-আ! হ্যা??
-কি ভাবছেন এতো?
-কি,,,ককিছুনাতো। নিরব মিফতার পাশে বসে কোমড়ে জড়িয়ে আরো কাছে টেনে
-আমার জীবনেও এতো সুন্দর একটা সকাল আসবে কখনো ভাবিনি মিফতা। বাবার মৃত্যূতে কাতর হয়ে একটা রোবট হয়ে গিয়েছিলাম। কারো কান্না কারো কথা কারো চোখের পানি আমাকে স্পর্শ করতে পারতো না। এখন পুরো বদলে গেছি। কারো কাছে আমি বেস্ট সন হবো, বেস্ট ব্রাদার হবো আর কারো কাছে বলে ( মিফতার দিকে তাকালো মিফতা একমনে চেয়ে আছে) বেস্ট হাজব্যান্ড হবো। মিটমিট হাসলো মিফতা। নাস্তার প্রায় শেষ মুহুর্তে টুপ করে নিরব মিফতার গালে একটা চুমু খেয়ে বসে। এখানে অনেক মানুষ ছিলো মিফতার রিয়েক্টটা এমন ছিলো যেনো এক্ষনি চোখগুলো বেরিয়ে আসবে। আর মিফতার রিয়েক্ট দেখে নিরব খুব আনন্দ পাচ্ছে। মিফতার হাত ধরে
– কাম অন মিফতা। এভাবে রিয়েক্ট করার কি আছে? আম ইউর হাজব্যান্ড। কামিং বলেই হাতটা ধরে বেড়িয়ে এলো।
– কোলভা বিচের উদ্দ্যেশে বেড়িয়ে পরলাম। সময়টা প্রায় দশটার কাছাকাছি। অনেক কাপলকেই দেখা যাচ্ছে কিন্তু লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে শাড়ি পরা একজনকেও দেখতে পেলাম না সবাই টপস আর জিন্স পরে এসেছে। মিফতার কাধে হাত রেখে বিচের কিনারায় হেটে চলছি একটা সময় মিফতা দৌড়েঁ পানির কাছে ছুটে চলে যায় বড় বড় ঢেউ আসতেই আবার দৌড়েঁ চলে আসে এভাবেই খুনসুটিতে কাটতে লাগলো আমাদের দিনগুলো। মিফতা পুরোপুরিভাবে আমার সাথে মিশে গেছে। আমার প্রতি ওর কোনো অভিযোগ নেই। এতো ইজিলি মেনে নিবে আমি সেটা ভাবতেও পারিনি কতো কাঠখড়ি পোহাতে হবে বলে নিজেকে তৈরি করে রেখেছিলাম সেই অনুপাতে কিছুই হয়নি।মিফতা যখন ঘুমিয়ে থাকে আমার তখন কিছুতেই ঘুম আসেনা। মায়াবতীরর মুখের দিকেই তাকিয়ে ভাবতে থাকি কতো লাকি আমি এইরকম সহজ সরল মেয়ে আজকালকার যুগে খুঁজে পাওয়া মাটি খুঁড়ে গহনা বের করার মতোই আর তাকেই আমি পেয়েছি। কোনো চাওয়া নেই কোনো পাওয়া নেই মুখ ফুটে কিছু চাইনা তার। যা পায় তাতেই হ্যাপি এমন মেয়ে আজকাল আছে ভাবতেই অবাক লাগে। মিফতার চুলগুলো খুবই লম্বা। সামনের কিছু চুল কাধঁ পর্যন্ত কাটা। সবসময় সাইড সিঁথিপাটি করে রাখে। বুকের উপর শুয়ে শার্ট আঁকড়ে ধরাটা একটা অভ্যাস হয়ে গেছে তার। যখনি শুয়ে থাকবো বুকের উপর এসেই শুয়ে শার্ট ধরে থাকবে। উচ্চসরে হাসতে দেখিনি মিফতাকে সবসময় ঠোট টিপে হাসতে থাকে আর এই হাসিটা যেনো সর্বক্ষণই তার ঠোট দুটোকে ঘিরে রাখে। এইভাবে দেখতে দেখতে কেটে গেলো পুরো একটি সপ্তাহ। কিছুক্ষন পরেই আমাদের ফ্লাইট। সকাল থেকে মনের আকাশে রাশিরাশি মেঘ জমিয়ে রেখেছে মিফতা। মনেহচ্ছে যেনো এক্ষনি কেঁদে দিবে। ব্যাগ গুছিয়ে রেডি করছে আমি খাটে বসে আছি কোনো কথাই বলছেনা কিছুক্ষন পরে পরে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ছে। এভাবে কিছুক্ষন কেটে যাওয়ার পরই মিফতা কিছু একটা ব্যাগে রাখতে আসলে হাতটা টেনে ধরে
-কি হয়েছে? এভাবে মুড অফ করে রেখেছো কেনো?
-কই কিছু নাতো। আপনার আর কিছু বাকি আছে কিনা দেখুন তো! বলেই চোখ ফিরিয়ে নিলো
– হালকা হেসে এই!! তাকাও আমার দিকে কি আড়াল করছো হুম? কাঁদছ কেনো? মিফতা কিছু না বলেই নিরবকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দেয়।
-এই পাগলি! কি হয়েছে? আমি আছিতো আর সবসময় থাকবো। আর কখনো দূরে যাবোনা আজকেই তোমার সাথে বাড়ি যেতাম এক সপ্তাহ অফিসে যাওয়া হয়না নিশ্চয়ই অনেক কাজ জমে আছে তাই কাজগুলো শেষ করেই আমি বাড়ি ফিরবো। তাছাড়া আমিওতো বিডিতেই যাচ্ছি আমাদের ফোনে কথা হবে। প্রতি আওয়ারে কথা হবে। বলে মিফতাকে গভীরভাবে জড়িয়ে নেয়।সত্যিইতো এই কয়টা দিনেই কিরকম অভ্যাস হয়ে গেছে কি করে পারলাম এই দুইটা বছর এভাবে আমার লক্ষ্মীকে কষ্ট দিতে ভেবেই আনমনে হাসলো নিরব। মিফতার কপালে একটা চুমু খেয়ে দেরি হয়ে যাচ্ছে আমাদের চলো বেরোতে হবে।
-হুম। বলে চলে যেতে নিলেই নিরব হাত দিয়ে মিফতার মুখটা উচু করে ঠোট দুটো দিয়ে চোখের পানি গুলো শুষে নিলো।
-মাত্র একটা সপ্তাহ যদি পসিবল হয় আমি তার আগেই চলে আসবো প্লিজ মন খারাপ করোনা। আমি ফ্রি হলেই তোমাকে নিয়ে আবার বেড়াতে যাবো আর আমাদের নেক্সট ট্যুর তোমার প্ল্যান অনু্যায়ী হবে কেমন?
– মুখে একটু হাসি ফুটিয়ে ওকে।
– লাভ ইউ সুইটহার্ট বিনিময়ে একটা হাসি দিয়ে আবারো কাজ করতে শুরু করলো। বেড়িয়ে এলাম রিসোর্ট থেকে।মেমোরিয়াল ডে গুলোতো ফার্স্ট স্থানটা মেবি এই ওয়ান ওইকটাই রয়ে গেলো। মিফতাকে নিয়ে খুব ভালোভাবেই প্ল্যান জার্নি হলো যদিও আগে একবার হয়েছে কিন্তু তখন ঘুমিয়ে ছিলো আর এখন জেগে আছে উপর থেকে নিচের সবুজের সমারোহ দেখে খুবই উপভোগ করে চলেছে। এয়ারপোর্টে আমাদের জন্য ফাহিমা আর অনিক অপেক্ষা করছে। আর অল্প কিছুক্ষনের মধ্যেই আমরা বিডিতে পৌঁছে যাবো।
– তোমার ফোন সবসময় সাথে রাখবে আমি কল দেয়ার সাথে সাথে যেনো পাই।
-হুম।
– আর সবকিছু টাইমলি করবে। কোনো খামখেয়ালি না। সামনে এক্সাম রাত জেগে পড়তে হবেনা যা পড়ার দিনে পড়বে বেশি রাত জাগবেনা তোমাকে নিয়েই একবারে বাসায় যাবো আমি ততোদিনে অফিসের ঝামেলাটা একটু শেষ করে নিই।
– মিফতা নিরবের বুকে মাথা রেখে বসে আছে। আচ্ছা এই জায়গাটায় এতো শান্তি কেনো পাই? যতো ব্যাথাই থাকনা কেনো এখানে আসলেই সবকিছু হারিয়ে যায়। কি আছে এখানে? ততোক্ষনে ওরা পৌঁছে গেছে। এয়ারপোর্টের সব ফর্মালিটি শেষ করে বের হয়ে আসতেই অনিক আর ফাহিমাকে দেখতে পায় নিরব। এগিয়ে এসে বুকে জড়িয়ে নেয় ফাহিম
– মেরি কিউটি ভাবি!!!!! কি মিস কররছিলাম তোমায়।
-মিস ইউ টু ইয়ার। কেমন আছো তোমরা?
– ভাবি আমার তো মনেহচ্ছিলো ফাহিমা আমার সাথে নয় আপনার সাথেই প্রেম করছে। প্রতিটা সেন্টেসে সে আপনাকে মিস করার কথাটা উহ্য করে হলেও থাকে অনিকের কথা শুনে হেসে উঠলো সবাই।
– সবসময় এমন করো কেনো তুমি? কাউকে একটু ভালোবাসি শুনলেই তো শেষ উনি মনেহয় ওনার ভাগে কম পরছে মিফতা আর নিরব হেসে উঠলো।
-ওকে গাইস লেটস গো। অনিক তার নিজের গাড়িই নিয়ে আসছে। অনিক ড্রাইভ করছে আর তার পাশেই ফাহিমা বসে আছে। পেছনে নিরব আর মিফতা বসে আছে।
-তা ভাই কেমন কাটলো তোমার হানিমুন?ফাহিমার কথা শুনে বিষম খেলো নিরব।
অনিক একহাতে ফাহিমার হাত চেপে ধরে
চোখ রাঙিয়ে তাকালো দাঁতে দাঁত চেপে
-আক্কেল কি পুরাই গেছে তোমার? কি সব বলছো তুমি? লজ্জা পেয়ে চুপ করে রইলো ফাহিমা। নিরব একটু পর পরই মিফতাকে দেখছে গাড়িতে বসে যে মিফতার কপালে কয়টা চুমু খেয়েছে তার হিসেব নেই। একহাতে কোমড় জড়িয়ে রেখে বসে আছে দুজন। গাড়ি প্রথমে মিফতাদেরকে নামিয়ে দিয়েই অনিক আর নিরব ঢাকাতে চলে যাবে। গাড়ি চলছে তার গন্তব্যে। প্রায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই ওরা মিফতারা যেখানে থাকে সেখানে চলে এলো।মিফতার মাথাটা কাছে টেনে কপালে একটা চুমু খেয়ে
– যাও বাসায় গিয়ে রেস্ট নাও আমি পৌঁছে ফোন দিবো
-আহারে একসপ্তাহে কতো ভালোবাসা বলেই হেসে দিলো ফাহিমা। ওদেরকে নামিয়ে দিয়ে চলে এলো ওরা। বাসায় এসে শাড়ি পরেই খাটে শুয়ে পরলো মিফতা। খুব টায়ার্ড লাগছে। কি সুন্দর ছিলো এই সাতটা দিন। যেখানে নিরবের প্রতি ছিলো একহ্রাস ঘৃনা আর এখন এতো ভালোবাসা। চলে যাওয়ার সময়তো চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে আসছিলো। মনে হচ্ছিলো দেহ থেকে যেনো প্রানটাই কেউ কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে।
-একি ভাবি! তুমি ফ্রেশ হওনি এখনো?এতো জার্নি করেছো নিশ্চয়ই মাথাব্যথা করছে তুমি উঠো আমি কফি দিতে বলি
– না ইয়ার। ঠিক আছি আমি।
– আচ্ছা! মিস করছো বুঝি আমার ভাইকে বলতে বলতে পাশে এসে বসে হুম?হেসে উঠলো মিফতা।আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি বলেই চলে যায়। মিফতার অবস্থা দেখে হেসে দেয় ফাহিমা।বাসায় এসেই মিফতাকে কল দেয়।বেলকনিতে দুজনে বসে কফি খাচ্ছিলো হঠাৎ করেই নিরবের ছবিটা স্ক্রিনে ভেসে উঠতেই মুখে একটা হাসির ঝলক ফুটে উঠলো।
– কাবাবে হাড্ডি হতে বাবা আমার ইচ্ছা নাই বলেই হাসতে হাসতে ফাহিমা চলে গেলো বেলকনি থেকে। মিফতা কলটা রিসিভ করতেই
-কি করছে আমার জানটা?
-এইতো কফি খাচ্ছিলাম আপনি কি করছেন?
-মাত্রই বাসায় এলাম।
-একি ফ্রেশ হননি এখনো?
-না গো মাত্রই এলাম এইযে এখন হবো।তোমার কি খারাপ লাগছে এখন?
-নাহ ঠিকাছি আমি।
– আচ্ছা তুমি একটু রেস্ট নাও আমি শাওয়ার নিয়ে আসছি ওকে?
-ওকে।বাই
-লাভ ইউ বাই।কলটা কেটে দিয়ে কিছুক্ষন চুপচাপ রাতের পরিবেশটা উপভোগ করছে মিফতা। এতো সুন্দর দিন তার জীবনে আসবে তা কখনোই ভাবেনি সে। বেলকনি থেকে এসে শুয়ে পরলো। সারাদিন জার্নি করে এসে অনেক ক্লান্ত লাগছে। বিছানায় গা ছেড়ে দিতেই ঘুম এসে ভিড় জমালো মিফতার চোখে।কিছু সময়ের মধ্যেই হারিয়ে গেলো ঘুমের দেশে। আর মি নিরব ফ্রেশ হয়ে এসেই লেপটপ নিয়ে বসলেন। এতো এতো ইমেইল জমে আছে সবগুলো চেক করতে হবে।অনেক সময় নিয়ে সবগুলো ইমেইল চেক করে নিলো। মেনেজারকে কল দিয়ে জানিয়ে দিলো সে আগামীকাল আসছে অফিসে। কিছু কাজ শেষ করেই কিচেনে পা বাড়ালো নিরব। খুব খিদে পেয়েছে। রাতও প্রায় অনেক ঘনিয়ে এসেছে। ফ্রিজ থেকে মাছ বের করে মাছের কালিয়া করে আর একটু ভাত রাইসকুকারে বসিয়ে দিলো। অল্প কিছুক্ষনের মধ্যেই রান্না শেষ হয়ে গেলো। সব রেডি করে ডায়নিং এ খাবার নিয়ে বসার আগে মিফতাকে কল দেয়।ঘুমের মধ্যে রিসিভ করে নিয়ে ঘুমন্ত ভয়েসেই
-হ্যালো!
-হায় সুইটহার্ট! কি করছে আমার বউটা?
-ঘুমিয়েছিলাম।
– ডিনার করেছিলা? তার প্রতিউত্তরে মিফতার উত্তর টা ঠিক কি ছিলো বুঝতে পারেনি নিরব। মিফতার ঘুমন্ত ভয়েসটা শুনে হেসে উঠলো নিরব।দুজনেই চুপ
– কি হলো? করেছিলা?
– কি করবো?
-ডিনার?
-ওহু। ঘুমাচ্ছিলাম তো।
– কেনো? উঠো তাড়াতাড়ি। ফ্রেশ হয়ে আসো আগে যাও
-প্লিজজজ ঘুমাইনা একটু
– নাহ কিন্তু তারপরে আর কোনো উত্তর পায়নি নিরব ততোক্ষনে আবারো ঘুমিয়ে গেছে মিফতা।হালকা হেসে খেতে বসলো নিরব।
চলবে,,,,,,,,,,,,,,
( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।) Facebook Id link ??? https://www.facebook.com/nishe.ratri.9809
We use cookies on our website to give you the most relevant experience by remembering your preferences and repeat visits. By clicking “Accept All”, you consent to the use of ALL the cookies. However, you may visit "Cookie Settings" to provide a controlled consent.
This website uses cookies to improve your experience while you navigate through the website. Out of these, the cookies that are categorized as necessary are stored on your browser as they are essential for the working of basic functionalities of the website. We also use third-party cookies that help us analyze and understand how you use this website. These cookies will be stored in your browser only with your consent. You also have the option to opt-out of these cookies. But opting out of some of these cookies may affect your browsing experience.
Necessary cookies are absolutely essential for the website to function properly. These cookies ensure basic functionalities and security features of the website, anonymously.
Cookie
Duration
Description
cookielawinfo-checkbox-analytics
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Analytics".
cookielawinfo-checkbox-functional
11 months
The cookie is set by GDPR cookie consent to record the user consent for the cookies in the category "Functional".
cookielawinfo-checkbox-necessary
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookies is used to store the user consent for the cookies in the category "Necessary".
cookielawinfo-checkbox-others
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Other.
cookielawinfo-checkbox-performance
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Performance".
viewed_cookie_policy
11 months
The cookie is set by the GDPR Cookie Consent plugin and is used to store whether or not user has consented to the use of cookies. It does not store any personal data.
Functional cookies help to perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collect feedbacks, and other third-party features.
Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.
Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.
Advertisement cookies are used to provide visitors with relevant ads and marketing campaigns. These cookies track visitors across websites and collect information to provide customized ads.