Monday, October 6, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"ভুল সত্যভুল সত্য পর্ব-২০ এবং শেষ পর্ব

ভুল সত্য পর্ব-২০ এবং শেষ পর্ব

ভুল সত্য
শেষ পর্ব

এসবের মানে কি রেহানা আন্টি?

আন্টির ঠোটে মিটি মিটি হাসি, অন্যদিকে মায়ের সমস্ত মনযোগ চায়ের কাপে, যেন চায়ের ভেতরে কেউ স্বর্ণালঙ্কার লুকিয়ে রেখেছে। আমি আমার শরীরে আগুনের উত্তাপ টের পাচ্ছি।
আন্টি হালকা গলায় বললেন
তুই ফোন বন্ধ করে রেখেছিস, কোন খোজ নেই এদিকে এত বড় সুসংবাদ। তোকে ছাড়া চলে? তাই মেসেজ পাঠাতে হল। বুদ্ধিটা অবশ্য তোর মায়ের। আমি মায়ের মুখের দিকে তাকালাম সেখানে কোন অপরাধ বোধের চিহ্ন মাত্র নেই। আমার দিকে তাকাচ্ছে না পর্যন্ত। পাশে রাখা খাতায় কি সব লিখতে লিখতে বলছে
আপা কেটারিং এ খবর দিতে হবে তো। এত দেরী করলে চলবে?
আরে কেটারিং লাগবে না। আমরা বাড়িতেই রান্না করব
কি বলেন? দেড়শ লোকের রান্না
আমি তেতে উঠে বললাম
কি হচ্ছে এখানে এসব। কিসের রান্না?
পানচিনি
আ। কি চিনি?
আরে কথাপাকা
আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। আমি যেতেও পারলাম না এর মধ্যেই কথাপাকার ব্যবস্থা করে ফেলেছে। আমি অস্থির কন্ঠে বললাম
কার কথাপাকা? মুকুলের?
রেহানা আন্টি এবং মা দুজনেই আমার দিকে এক পলক তাকিয়ে নিজেদের মধ্যে অর্থপূর্ণ দৃষ্টি বিনিময় করলেন। কোন জবাব দিলেন না।
আমি অধৈর্য হয়ে বললাম
তোমরা কিছু বলছ না কেন?
আন্টি আমার দিকে তাকিয়ে হালকা গলায় বললেন
এই, মুকুলের কয়বার কথা পাকা হবে রে?
এবার মা আমার দিকে মুখ তুলে চাইল তারপর বিরক্ত কণ্ঠে বললো
হা করে দাঁড়িয়ে আছিস কেন? খেতে বস। দুপুরে খেয়েছিস ?
তিথি এগিয়ে এসে বলল
নিশ্চয়ই খাওয়া হয়নি তাড়াতাড়ি বসে পড়তো
আমি ওদের দুজনকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে রেহানা আন্টিকে বললাম
আপনার সঙ্গে আমার একটু কথা আছে
আন্টি খাবার টেবিল গোছাতে গোছাতে বললেন
হ্য বল না
এখানে না। আমি একটু আলাদা কথা বলতে চাই
আন্টি এবার আমার দিকে ফিরে তাকালেন। তার মুখ কেমন থমথমে দেখাচ্ছে। আমি বাকি দুজনের দিকে তাকিয়ে দেখলাম, তারাও চুপচাপ যেন জানতই এমনই কিছু একটা হবে। আন্টি হাতের ইশারায় আমাকে পাশের ঘরটা দেখিয়ে দিলেন তারপর নিজেও ভেতরে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করে দিলেন।

আমার অস্থির লাগছে, ভীষণ অস্থির লাগছে, কোথা থেকে কথা শুরু করব বুঝতে পারছি না। মনের মধ্যে হাজারটা প্রশ্ন। আমার জীবনে এই মানুষটির গুরুত্ব অপরিসীম। উনি না থাকলে হয়তো আমি একটা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারতাম না। যার কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু পাই কি জানি কেন কৃতজ্ঞতার বদলে তার কাছ থেকে প্রত্যাশা বেড়ে যায় হাজার গুণ। শুধু প্রত্যাশা নয় তাদের প্রতি এক ধরনের অধিকারবোধ ও জন্ম নেয়। তাদের সামান্যতম ভুল ও আমরা ক্ষমা করতে পারিনা। ঠিক এমনটাই হয়েছে আমার আন্টির ক্ষেত্রে। আমার গলা কাঁপছে। কেন যেন হঠাত করে আর আগের মতন গলায় জোর পাচ্ছি না। নিভে যাওয়া কন্ঠে আমি বললাম
তুমি আমার সঙ্গে এমন কেন করলে আন্টি? তুমি তো সব জানতে
আমি অবাক হয়ে লক্ষ করলাম উনার ঠোটে সেই চিরচেনা হাসিটা লেগেই আছে
কি জানতাম?
শাওনের কথা, ওদের সম্পর্কের কথা
জানব না কেন?
তবু তুমি আমাকে এই বিয়েটা করতে বলেছিলে? কেন?
উনি নিচের দিকে তাকিয়ে বললেন
হু
তোমার মনে আছে সে সময়ে আমি কাউকে বোঝাতে না পেরে তোমার কাছে এসেছিলাম। তুমি আমাকে বলেছিলে এই বিয়েটা করতে। আশ্বস্ত করেছিলে যে আমি ঠকবো না। বরং সমগ্র পুরুষ জাতির প্রতি আমার যে ধারণা সেটা বদলে যাবে
সেটা বদলায়নি?
আমি কোথা থেকে আবার সেই পুরনো গলার জোর ফিরে পেলাম। গলা উচিয়ে বললাম
না বদলায়নি বরং আমার ধারণা বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে। আমি জানতাম এমনটাই হবে। এই পৃথিবীতে সবাই এক। সব পুরুষই ভন্ড, লম্পট, চরিত্রহীন
মুকুল যে এমন সেটা কি করে প্রমাণ হলো?
তুমি সবকিছু জেনে শুনে আবার আমাকে প্রশ্ন করছো?
হ্যাঁ করছি। তুই কেমন করে , এত নিশ্চিত হচ্ছিস সেটাই জানতে চাইছি। তুই দেখেছিস ওদের একসঙ্গে?
না
মুকুলকে জিজ্ঞেস করেছিস কিছু?
না
তাহলে? শাওনের সঙ্গে কথা বলেছিস?
না সেটাও বলিনি।
তাহলে কি করে এত নিশ্চিত হলি? ওই হিন্দি সিরিয়ালের মত ভিডিও টিডিও দেখেছিস কিছু?
রাগে আমার সমস্ত শরীর জ্বলছে। আমি কোন মতে বললাম
সেসব দেখার কোন প্রয়োজন নেই। আমি ঘাস খাই না। আমি ওর ফোনে ওদের কনভারসেশন পড়েছি। সেই সব ভাষা আমি মুখেও আনতে পারবনা
ওতেই বুঝে গেলি?
আরো শুনতে চাও? ওর ফোনের পাসওয়ার্ড সিকোয়েন্স এস। এস দিয়ে কি হয় বলো ? আমাদের কারো নাম এস দিয়ে?
এস দিয়ে শাহনাজ।
কে?
ওর মায়ের নাম শাহনাজ। বাড়ীতে যাকে দেখিস সে যে ওর আসল মা না সেটা নিশ্চই বুঝতে পেরেছিস? এত বোকা তো তোকে আমার মনে হয়নি।

আমি একটু থতমত খেয়ে গেলাম। আলমারির ড্রয়ারে ওর বাবা মায়ের ছবি আমি দেখেছি। কিন্তু ওর মায়ের নাম কি আমি জানিনা। কি অদ্ভুত এই বিষয়টা একবারও আমার মাথায় আসেনি। বেশ কয়েকবার ভেবেছি ওকে ওর মার কথা জিজ্ঞেস করবো তারপর মনে হয়েছে থাক; যখন নিজে থেকে বলবে তখনই না হয় শুনবো। কিন্তু সে যাই হোক, তাতে তো আর শাওনের ব্যাপারটা মিথ্যা হয়ে যাচ্ছে না। তাকিয়ে দেখলাম আন্টি আমার দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। আমি বললাম
ঠিক আছে সেটা না হয় বুঝলাম। তাই বলে তো আর শাওনের ব্যাপারটা মিথ্যা হয়ে যাচ্ছে না।
না তা কেন হবে
এই যে দেখেছো। তুমি ওর ব্যাপারে আগে থেকে জানতে। জানতে না?
জানব না কেন?
তারপরও তুমি আমাকে এই বিয়েটা করতে দিলে?
শোন তুলি, তোকে কয়েকটা কথা বলি। মুকুল যখন তোকে বিয়ে করতে চেয়েছিল আমি ওকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে কেন তোকে পছন্দ করল। এর আগেও অনেক ছেলেই আমার কাছে তোর ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে। আমি কখনো তাদেরকে তোদের বাড়ি পর্যন্ত যেতে দেইনি; কেন জানিস, কারণ তারা সবাই তোকে পছন্দ করেছে তোর সৌন্দর্য দেখে। মুকুল সেই রকম নয়। যখন আমার কাছে বলেছিল তোকে বিয়ে করতে চায় আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম
কেন? মেয়েটা সুন্দর তাই? ও কি বলেছিল জানিস?
আমি তাকিয়ে আছি, আন্টি বলেই যাচ্ছেন আমি নিশ্বাস বন্ধ করে শুনছি
ও বলেছিল
না ফুপি। সুন্দর মেয়ে আমি অনেক দেখেছি কিন্তু ওকে দেখে আমার কেন যেন মনে হয়েছে ওর মধ্যে অনেক মায়া। ওর মনটা ভালোবাসায় ভরা। আর একটা কথা ও মনে হয়েছে। কোথাও না কোথাও ওর মধ্যে একটা কষ্ট আছে অনেকটাই আমারই মতন।
তা এসব কথা আমাকে বলল না কেন?
বলতে চেয়েছিল আমি নিষেধ করেছি। বললেও তুই স্বাভাবিকভাবে নিতে পারতি না। তোর ঠিকই মনে হত ওর অন্য কোন মতলব আছে।
আমি চুপ করে রইলাম। কথা মিথ্যা নয়। বিয়ে করতে চেয়েছে তাতেই আমি ওকে কত খারাপ ভেবেছি। আর ভালো লাগার কথা বললে তো……
কি ভুল বললাম?
উনার কোথায় আমার ধ্যন ভাঙলো। আমার রাগ তখনও কমেনি আমি আবারো বললাম
এতে কিছু প্রমাণ হয় না।
হু , আমি কিন্তু প্রথমে এই বিয়েতে রাজি ছিলাম না
আমি চমকে উঠলাম। রাজি ছিল না তবুও আমাকে এত জোর করেছে? এত বুঝিয়েছে?
তো রাজী হলে কেন?
কারন মুকুল তোকে সত্যিই ভালোবাসে।
হাহ! এটাও এখন আমাকে বিশ্বাস করতে হবে?
তুই বিশ্বাস কর বা না কর, এটাই সত্যি। আমি প্রথমে ভয় পাচ্ছিলাম যে তুই হয়ত তোর অতীত ভুলে ওর সঙ্গে সহজ হতে পারবি না। কিন্তু ও আমাকে আশ্বস্ত করেছিল, বলেছিল যতটা ইনসিকিওরিটি নিয়ে ওর দিন কেটেছে তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি যত্ন আর ভালোবাসা দিয়ে আমি ওকে আগলে রাখব।
আমার কেন জানিনা কান্না পাচ্ছে, ভীষণ ভীষণ রকম কান্না পাচ্ছে; তবু আমি গলায় জোর এনে বললাম
এই তার নমুনা। ও কি করে এটা করতে পারল?
আর কি করেছে ও ?
আর কি? এত টুকু কি যথেষ্ট না? তবু বলি আরো আছে। কক্সবাজারে গিয়ে পুলে নেমে জলকেলি করার প্ল্যন করেছে দুজন। প্রতিদিন দুজন একসাথে লাঞ্চ করতে যায় দুপুরে। আমি নিজে ফোন করে খোজ নিয়েছি। আর কি চাও?
আমি তাকিয়ে দেখি আন্টি মুখে আচল চেপে হাসছেন। আমার রাগটা আবার ফিরে এল। আমি কট্মট করে বললাম
তুমি হাসছ?
তো কি কাঁদব? তুই ওকে জিজ্ঞেস করতে পারতি। চার্জ করতি ওকে? ঝগড়া করতি। এই রকম পালিয়ে গেলি কেন?
পালিয়ে যাইনি। ওকে সুযোগ করে দিয়ে গেছি।
কিসের সুযোগ?
থাকুক নিজের শাওনকে নিয়ে?
তুই শাওন কে দেখেছিস?
না। তুমি নিশ্চই দেখেছ
দেখব না কেন? এই বাড়িতে কত এসেছে।
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।
এখানে এসেছে?
হ্য। গতমাসেও তো এসেছিল বউ বাচ্চা নিয়ে। বউটা ভারি মিস্টি কিন্তু বাচ্চাটা সেই রকম দুষ্ট।
বউ বাচ্চা মানে?
মানে আবার কি? শাওন বিবাহিত। ওর তিন বছরের মেয়ে আছে। আমি তো ওর বিয়েতেও গেছি। ওর বউ আমার বান্ধবির মেয়ে।
আমি হঠাত করে বলার মতো কিছু খুজে পেলাম না
আন্টি এগিয়ে এসে আমার কাধে হাত রাখলেন। নরম গলায় বললেন
তোর সঙ্গে এমন কেন হচ্ছে জানিস? কারন তুই মনে করিস পৃথিবীর সব ছেলেই চরিত্রহীন। শোন, কিছু পুরুষ চরিত্রহীন এটা সত্য এবং তোর আশেপাশে হয়ত এদের সংখ্যাই বেশি কিন্তু সব পুরুষ চরিত্রহীন এটা ভুল। তুই একটা ভুল সত্যকে আঁকড়ে ধরে সংসার শুরু করেছিস। মুকুলকে তুই ভালোবাসিস কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছিস না। তোর ধারনা সব পুরুষেরা লম্পট আর মেয়েরা সাধু? এটা ও ঠিক না। খারাপ মেয়ের সংখ্যা ও কম নেই এই পৃথিবীতে। এই যে তোর শাশুড়ি, সে কি ছিল জানিস? মুকুলের আয়া। ওর যখন চার বছর বয়স তখন ওদের গাড়ির এক্সিরেন্ট হয়। ভাইজান আর মুকুলের তেমন কিছু না হলেও ভাবির আঘাত বেশ গুরুতর ছিল। সে সময়ই তাকে রাখা হয়। এক্সিরেন্টের পর ভাবি প্রায় ছয় মাস বিছানায় ছিলেন। ভাবি মারা যাবার দুমাস পর ভাইজান ঘোষণা দিলেন বিয়ে করছেন। মুকুলের দোহাই দিয়ে ওকে বিয়ে করলেন। ভাইজানের উপরে আমরা কেউ কখনো কথা বলিনি। কেন উনি এই সিধান্ত নিয়েছিলেন আমারা কেউই বুঝতে পারিনি সেসময়। পরে অবশ্য জেনেছি। সে যত খারাপই হোক ছোটবেলেয় মুকুলকে আগলে রেখেছে। ওর লোভ ছিল বিষয় সম্পত্তির। ভাইজান মারা যাওয়ার আগে বাড়িঘর, বিষয় সম্পত্তি সব নিজের নামে লিখিয়ে নিয়েছিল। ভেবেছিল টাকা দিয়ে ছেলেকে আটকে রাখবে কিন্তু মুকুল আর সবার মতো না রে। ওর এসবে কোন আগ্রহ নেই। ছেলেটা শুধু মায়ার কাঙ্গাল। আমাকে বলে তোকে দেখলে নাকি ওর মায়ের কথা মনে পড়ে। ভাবির ও বিড়াল কুকুরের খুব শখ ছিল। তুই ওর সঙ্গে একবার কথা বলতে পারতি। শুধু শুধু ছেলেটা কে টেনশনে রাখলি। তোকে খুজে না পেয়ে কত অস্থির হয়ে গেছিল জানিস?

আমি কোনমতে বললাম
ও এখন কোথায় ?
ছাদে আছে। যা দেখা করে নে।
বাইরে তো বৃষ্টি পরছে। ছাদে কি করছে?
জানিনা। যা গিয়ে দেখ।

আন্টি দরজা খুলে বেরিয়ে গেলেন। লজ্জায় আমার সারা শরীর কুকড়ে আছে। আমি এখন কিছুতেই ওর মুখোমুখি হতে পারব না। আমি আস্তে আস্তে জানালার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। বাইরে অঝোর ধারায় বৃষ্টি নেমেছে। অঝোর ধারা নেমেছে আমার চোখেও। দরজা খোলার শব্দ পাচ্ছি। আন্টি নিশ্চই আবার ফিরে এসেছেন। কেউ একজন আমার কাধে হাত রাখল। আমি পাথরের মত জমে গেলাম। পেছন ফিরে তাকাবার সাহস আমার নেই। মুকুল দুই হাতে আমার কাধ ধরে ওর দিকে ফেরাল তারপর চিবুকটা তুলে ধরে বলল
একি অবস্থা হয়েছে কাঁদতে কাঁদতে?
আমি ওর বুকের মধ্যে মুখ ডুবিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলাম। কতক্ষণ এভাবে ছিলাম জানিনা। একসময় মনে হল মুকুল হাসছে। আমি মুখ তুলে দেখলাম ও সত্যি সত্যই হাসছে। মুহূর্তেই আমর রাগটা আবার ফিরে এল। আমাকে এত যন্ত্রনা দিয়ে এখন হাসছে। আমি কট্মট করে বললাম
হাসছ কেন তুমি?
হাসব না তো কি করব? তুমি শেষমেশ শাওনকে নিয়ে সন্দেহ করলে? আর কাউকে পেলে না। তবে একটা ব্যপার ভালো লেগেছে।
কি?
তুমি আমার ব্যপারে এতটা পসেসিভ এটা আমি জানতাম না। যাক চল।
কোথায়?
শাওন এসেছে। চল দেখা করে আসি।
না। আমি বাড়ি যাব।
আচ্ছা চল তাহলে বাড়ি যাই। রিক্সা করে ভিজতে ভিজতে যাব।
মুকুল এগিয়ে এসে আমার হাত ধরল। আমি ওর হাতে হাত জড়িয়ে এগিয়ে গেলাম। এত দিন এই হাত ধরেছি কেবলই ভালোলাগায় আজ ধরলাম পরম নির্ভরতায়।

সমাপ্ত

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ