বিধবা পর্ব-১১

0
2027

{ The insane love }বিধবা
Writer : Nabila Ishq
Part : 11
পিছনে ঘুরেই ইছমি চুপসে কেদে দেয় ইম্রেতকে জড়িয়ে। ভুলে গেছে আশে_পাশে কেউ আছে। ইম্রেত হালকা ইছমির পিঠ ছুয়ে দিয়ে ধরলো। ইছমি কেদেই চলেছে। ইম্রেত সবাইকে চিল্লাতে মানা করলো ইশারায়। সবাই চুপ হয়ে গেলো। ইছমির কান্নার আওয়াজে সবার চোখের পানি টলটল করছে।
ইম্রেত একটু হাসার চেস্টা করে বলল…
” বিনা টিকিটে কি সবাইকে রোমান্টিক ফিল্ম দেখাতে চাচ্ছ সুইটি।
ইছমি ইম্রেতের বুক থেকে মাথা তুলে আশে_পাশে খেয়াল করে স্তব্দ হয়ে যায়। ভালোবাসাটা হয়তো এমনি কাছের মানুষকে পেলে সব চোখের সামনে থেকে ধুয়া ধুয়া হয়ে যায়।
ইছমির চোখ_মুখ লাল হয়ে আছে। এখনো হিচকি আসছে কাদার কারনে। ইছমির মা_বাবা ইছমিকে জড়িয়ে ধরে কেদে উঠলো। বাবা ইছমিকে জড়িয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে কাদতে কাদতে বলল….
” অনেক হইসে আর না। অনেক কস্ট একাকিত্ত নিয়ে বেচে ছিলি এখন আর না।
ইম্রেত না বললে হয়তো কখনো বলতি না যে তোরা দু’জন দু’জন কে পছন্দ করিস।
জানি ইম্রেত তোর থেকে যথেষ্ট বড়। তেমনি তোর প্রতি ওর ভালোবাসাটাও অনেক বড়। সেটা আমি ওর কথা আর চোখ দেখে বুঝেছি। যেই ছেলে সামান্য তোর কস্ট দেখতে পারে না। তার থেকে সুখে তোকে কে রাখতে পারবে। এমন ছেলেই চেয়েছি তোর জন্য। যে আমার থেকে তোকে বেশি আগলে রাখতে পারবে।
ইছমি কাদতে কাদতে বাবাকে আরো জড়ে জড়িয়ে ধরে। আশে_পাশের সবাই কেদে উঠে। ইম্রেতের চোখ লাল হয়ে আছে। সে নিজেকে সামলিয়ে বলে উঠলো…
” আরেহ আর কতো কাদবে হয়েছে নাউ স্টোপ। সো সবাই একটু হেসে দেখাও তো দেখি কার দাত কতো বড়।
সবাই চোখ মুছে খিল খিল করে হেসে দেয়।
ইছমি চোখ পুছে বাবা_মায়ের হাত ধরে কেকের কাছে গেলো। কেকের উপড় লেখা “হ্যাপি বার্থডে সুইটি ” ইছমি মুচকি হেসে ইম্রেতের দিক তাকালো। ইম্রেত মুচকি হেসে মাথা চুল্কাতে লাগলো।
ইছমি কেক কাটলো সবার হাততালি আর বার্থডে গানের মাদ্ধমে। কেক সবাইকে খাওয়ালো ইছমি। তখনি ইছমির মামতো ভাই রিসাব সামনে এলো…
” আমাকে খাওয়াবিনা?
ইছমি মুচকি হেসে বলল..
” [ মুখে কেক ধরে ] নে।
রিসাব এর ফ্রেন্ড রুবেল ও ইছমির সামনে এসে দাড়ালো। ইছমির দিক বাজে ভাবে তাকাচ্ছে। আর ইছমি ভয়ে ঘামতে থাকে।
ইছমি রুবেল কে দেখে আসতে চাইলে রুবেল হাত ধরে বলল…
” কামন ইছমি আমাকেও খাইয়ে দাও। [বাজে ভাবে তাকিয়ে ]
বেপারগুল্প কেউ খেয়াল না করলেও ইম্রেত খুব ভালো ভাবে নটিছ করেছে। ইম্রেত নিজের হাত দুটি রাগে মুঠি করে রাখে।
নিজে নিজেই বলে উঠলো…
” নো ইম্রেত কাম ডাউন। কোনো ছিনক্রিয়েট করবি না। ইউ ব্লাডি বিচ আমার সুইটি কে টাচ করা।
ইম্রেত ইছমির সামনে দাড়ালো হাত দিয়ে ইশারা করলো তাকে খাওয়াতে। ইছমি হাফ ছেরে বাচলো।
বাট শরমে অবস্থা খারাপ। সবার সামনে ইশারায় খাওয়াতে বলল।
ইছমি মাথাটা নিচু করে একপিছ কেক ইম্রেতের মুখের দিক ধরলো। ইম্রেত একটু ঝুকে ইছমির হাতে কিস করে কেকটা মুখে নিলো। অনেকেই খেয়াল করে ফিক করে হেসে দেয়। ইছমির ফেসটা লাল টমেটোর মতো লাল_নিল হচ্ছে।
মহিনি পাশে থাকা কিমরানকে গুতা মেরে বলল…
” ভাই থেকে কিছু শিখো আনরোমান্টিক পারছন।
” তাই আসো দেখাচ্ছি রোমান্টিকতা কতো প্রকার [ হাত টেনে নিয়ে যায় ]
ইম্রেত মুচকি হেসে ইছমিকে দেখছে। আর ইছমি শরমে মায়ের পিছে দাঁড়িয়ে আছে।
রুবেল ইছমির কাছে গিয়ে ইছমিকে টাচ করার চেস্টা করছিলো। ইছমি ভয়ে ইম্রেতের দিক চলে যায়। ইম্রেতের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়। ইম্রেত ইছমির এক হাত ধরে চোখে দিয়ে ইশারা করে “কি হয়েছে “। ইছমি কিছু হয় নি সেটা বুঝায়।
ইম্রেত সব দেখছে অনেক্ষন ধরে। রুবেল বারবার ইছমির দিক তাকাচ্ছে। আর তা সজ্জ করতে পারছেনা ইম্রেত।
ইম্রেত হাতে সেলফোনটা নিয়ে ইছমির হাত ছেড়… একটু দূরে গিয়ে দাঁড়িয়ে নিজের গার্ডদের কল দিলো…
ওপাশ থেকে বলে উঠলো..
” ইয়েস স্যার।
” একটা ছেলের ছবি সেন্ড করবো। পার্টিতেই আছে। ওর সাদা শরীরটা আমি সম্পুর্ণ লাল দেখতে চাই। ১ মাস যাতে হসপিটাল থাকে সেভাবে রেডি করবা।
” ওকে স্যার।
ইম্রেত ছবি সেন্ড করে ইছমির পাশে দাঁড়ায়। ৫ মিনিট পর রুবেলকে ইম্রেতের গার্ডরা নিয়ে যায়। ইম্রেত গার্ডদের ইশারা করে যাতে ইছমি কিছু না জানে বা না দেখতে পায়।
তখনি সবার উদ্দেশ্যে শিলা বলে উঠলো….
” সো গাইছ তোমারা হয়তো জানো না। আমার ভাই অনেক সুন্দর গেতে পারে। তো ভাইয়া আজকে ভাবির উদ্দেশ্যে একটা গান শুনাবে।
সবাই ইম্রেতের দিক তাকায় ইম্রেত মানা করে দেয়। শিলা প্লিজ প্লিজ প্লিজ বলেই যাচ্ছে। এতোক্ষনে মহিনি এসে সেও বলল…
” জিজু প্লিজ গাও না??
ইম্রেত মুচকি হেসে গিটার টা হাতে নিলো। সবার মদ্ধে চেয়ার টেনে বসলো। সবাই ইম্রেতকে ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে। ইছমি ইম্রেতের সজা দাঁড়িয়ে আছে। ইম্রেত ইছমির দিক তাকিয়েই গিটার বাজিয়ে গান ধরলো….
[ ফিল দিছ সং বায় ইম্রেত ভয়েছ ফর হার সুইটি ]
♪♪♪♪♪♪♪♪♪
হামারি গাযার হে তাছাবুর তুমহারা….
তুমহারে বিনা আবনা জিনা গাবারা…
হামারি গাযার হে তাছাবুর তুমহারা..
তুমহারে বিনা আবনা জিনা গাবারা…
তুমহে ইহু চাহেংগে,,,তুমহে ইহু চাহেংগে যাবতাক হে দামমমম….♪♪♪
বোহাত পেয়ার কারতে হে তুমকো ছানাম…
বোহাত পেয়ার কারতে হে তুমকো ছানাম..
কাছাম চাহে লেলো,,,, কাছাম চাহে লেলো,,,,, খুদা কি কাছাম।
বোহাত পেয়ার কারতে হে তুমকো ছানাম..
ছাগার কি বাহোমে মজ হে জিতনি ইইই…
হামকো ভি তুমছে মোহাব্বাত হে উতনিইই…
ছাগার কি বাহোমে মজ হে জিতনি ইইই…
হামকো ভি তুমছে মোহাব্বাত হে উতনি…
কিয়ে বেকারারি,,,,কিয়ে বেকারারি নাহোগি তুম….
বোহাত পেয়ার কারতে হে তুমকো ছানাম…
কাছাম চাহে লেলো,,,কাছাম চাহে লেলো খুদাকি কাছাম…
বোহাত পেয়ার কারতে হে তুমকো ছানাম… ♥
গানটা সম্পুর্ন গাওয়া প্রজন্ত শুধু ইছমির দিক তাকিয়ে ছিলো ইম্রেত! আর চোখে ছিলো অজস্র ভালোবাসা। আর ইছমি চোখে একরাশ পানি নিয়ে তাকিয়ে আছে ইম্রেতের চোখে।
সবাই কড় তালি দিয়ে উঠলো। সবার বুঝতে বাকি নেই ইম্রেতের পাগলামি ইছমি। শিলা কিছুটা খুসি হয়ে ইম্রেতকে জড়িয়ে বলল
” [ কানে কানে ] আমার ভায়ের এই মজনু রুপ যে দেখতে পাবো তা জানা ছিলো না।
[ ইমোশনাল হয়ে ] অনেক ভালোবাসিস ইছমিকে তাই না ভাই??
” ওকে ছাড়া জীবন থেমে যাবে। বুঝে নে কতোটা ভালোবাসি।
শিলা কিছুটা ভয়ে তার ভাইকে জড়িয়ে ধরে। ভাইয়ের মুখটা হাতে নিয়ে বলল…
” আল্লাহ তোদের সেফ রাখুক একসাথে রাখুক।
কিমরান কাছে এসে বলে উঠলো…
” আমিন ♥
কিমরান ও ইম্রেতকে জড়িয়ে ধরে। এদিকে ইছমিকে জড়িয়ে রেখেছে মহিনি আর রিসাব। রিসাব বলল….
” উফ ইছমি যাস্ট স্পিচলেছ এতো ভালোবাসে জিজু তোকে। আয় এম ইম্প্রেজড।
মহিনি মুখ ভেংচি কেটে বলল…
” তোর ইম্রেজ দিয়ে কি হবে। এনাকোন্ডা 😏
ইছমি তো ইম্রেকে দেখতে ব্যাস্ত।
ইছমি বারবার ইম্রেতের দিক তাকাচ্ছে। ইম্রেত কে টাইট করে জড়িয়ে চিতকার করে কাদতে ইচ্ছে করছে ইছমির। এতো ভালোবাসা সে কখনো পাবে স্বপ্নেও ভাবে নি। আর আজ তাকে কেউ পাগলে মতো ভালোবাসে।
বড়রা চলে গেছে সবাই। অনেক রাত হওয়ার কারনে অনেকেই বাড়িতেই রয়ে গেছে। অনেক রুম আছে বাড়িটাতে।
ইম্রেত,, ইছমি,, মহিনি,, কিমরান,, রিসাব, কিমরান,এর কিছু ফ্রেন্ডস। ইম্রেতের ফ্রেন্ড,, আরো কিছু রিলেটিভ কিমরান,, মহিনির বয়সের সবাই।
যে যার মতো নিজেদের রুমে চলে গেছে। একসাইডে দাঁড়িয়ে জানালা দিয়ে বিচ দেখছে ইছমি। পানি গুলি আলোতে লাল,নিল হচ্ছে। ইম্রেত ইছমির পাশে দাড়ালো। ইছমি ইম্রেতের দিক তাকিয়ে ওর দিক ফিরে নিজের মাথাটা আলতো করে ইম্রেতের বুকে রাখলো।
ইম্রেত বুঝতে পেরে জড়িয়ে নেয় নিজের সাথে। আর বলে উঠলো…
” মা _বাবার কথা মনে পরছে। আই নো বাট দেখো তুমি যদি কাদো তাহলে উনারাও কাদবেন বুঝলা। সো নো নিড টু ক্রায় সুইটি।
ইছমি কাদা ওফ করে দিলো। ইম্রেত কে ছেরে ইম্রেতের দিক তাকালো আর বলল…
” এতো কেন ভালোবাসেন আমায়??
” কেনো ভালোবাসা শিখালে আমায়?
” আমি শিখিয়েছি?
” জানো আমি ভালোবাসার কিছুই কখনো ট্রাস্ট করি নি। ওগুলি আমার কাছে হাস্যকর মনে হতো। তোমাকে প্রথম কালো ড্রেস এ দেখে পাগল হয়েছিলাম আমি। কেমন নেশা লেগে গেলো।
তোমার সব খোজ নিলাম। যখন জানলাম তুমি আমারি বাড়িতে থাকো খুসিতে আমাকে পায় কে। আমি তোমার ফ্লাটে গিয়ে বেল বাজাই একবার দেখার জন্য।
তুমি বাহিরে আসো ওরনা ছাড়া সেদিন তোমাকে দেখে আমার মাথাটা ঝিম করে উঠে। অনেক কস্ট করে নিজেকে সামলাই।
বাসায় গিয়ে ঘুমাতে পারতাম না তোমার চেহারা ভেসে আসতো। আমি তোমাকে দেখার জন্য সকাল সকাল উঠে যেতাম। বারান্দায় দাঁড়িয়ে তোমার দৌরিয়ে বাস ধরাটা আমার অনেক ভালো লাগতো।
প্রথম তো শুধু ভালোলেগেছিলো। ধিরে ধিরে ভালোবেসে ফেলি। এতোটা যে তোমাকে ছাড়া নিজের সবকিছু অগোছালো লাগে।
কথাগুলি ইম্রেত পানির দিক তাকিয়ে বলছিলো। আর ইছমি ইম্রেতের দিক তাকিয়ে ছিলো চোখে পানি নিয়ে। ইম্রেত কথা সেশ করে তাকাতেই ইছমি উচু হয়ে ইম্রেত কে জড়িয়ে কেদে দেয়।
ইম্রেত ও জড়িয়ে ধরে। অনেক্ষন পর ইছমিকে ছেড়ে চোখ মুছিয়ে বলল…
” তা এখন আমি যা চাই তা দিতে হবে??
” [ হেসে ] কি চাই বলুন আমি দেওয়ার চেস্টা করবো।
ইম্রেত ঠোট দেখিয়ে বলল কিস করতে। ইছমির হাসি মুখটা নিমিষেই মলিন হয়ে গেলো। একটা ঢোক গিলে বলল..
” ক….ক…কি?
ইম্রেত মুচকি হেসে বলল…
” কুল সুইটি যাস্ট আমাকে আমার নাম ধরে ডাকলেই হবে। জানো তুমি যখন বিচে আমার নাম ধরে ডেকেছো আমার অনেক ভালোলেগেছিলো। যাস্ট স্পিচলেছ?
ইছমি মুচকি হেসে বলল “” আচ্ছা “”
” আসো ঘুমিয়ে পড়বে রাত হয়েছে?
ইছমি ইম্রেতের পিছু পিছু যায়। রুমে ঢুকতেই ইছমি একটা টেডিবিয়ার দেখতে পেলো যেটা ইছমির থেকেও হয়তো বড়। ইছমি তো লাফ দিয়ে টেডি টা নিলো। বাট আফসোস সেটা ইছমির থেকে লম্বায় বড় হয়ে গেছে। তা দেখে ইম্রেত হেসে কুটি কুটি। বাট ইছমির অনেক ভালোলাগছে।
ইম্রেত বলে উঠলো…
” ওকে ঘুমাও। পাশের রুমে আছি দরকার পরলে কল করো। আর প্লিজ রাত্রে রুম থেকে বের হবা না।
ইছমি মাথা নাড়িয়ে সায় দিলো। ইম্রেত বিছানায় গিয়ে গা এলিয়ে দিলো। ইছমির হাসিমাখা মুখটা দেখেই চোখে ঘুমের আবেশ এলো।
ইছমি ইম্রেতের টেডিটার সাথে কতোক্ষন কথা বলে জড়িয়ে ঘুমিয়ে পরলো…
সকালে ঘুম থেকে উঠলো তারাতারি ইছমি। উঠে ফ্রেস হয়ে জানালা দিয়ে বিচটা দেখলো। মাশাল্লাহ সকালে আরো সুন্দর দেখাচ্ছে নিলছে পানি গুলি।
ইছমি ফ্রেস হয়ে ইম্রেতের রুমে গিয়ে দেখে দরজা লক করা না। ইছমি ধিরু পায়ে রুমে ঢুকে। ইম্রেত ঘুমিয়ে আছে বালিশ জড়িয়ে। ইছমি ইম্রেতের পাশে গিয়ে বসলো। হাত বাড়িয়ে ইম্রেতের মাথার চুল হাতাতে লাগলো। আর ইম্রেত ঘুমের মদ্ধেই ইছমির কোলে মাথা দিলো। ইছমি মুচকি হেসে ইম্রেতের মাথার চুল গুলি টেনে দিচ্ছিলো। ইম্রেতের ঘুম আরো বেশি ভর করছে ইছমির স্পর্শে।
ইছমি নিজের ফোনটা হাতে নিয়ে ইম্রেতের কপালে চুমু দেওয়া অবস্থায় একটা পিক তুলে নিলো। ইম্রেতের ঘুমানো কোয়েকটা পিক তুললো। ইম্রেত একটু নড়তেই ইছমি ফোনটা রেখে দিলো। ইম্রেত মুরামুরি করে চোখ মেলেই দেখে ইছমি তার দিক তাকিয়ে। স্বপ্ন ভেবে ইম্রেত আবার চোখ বুজে নেয়। ইছমির হাতের স্পর্শে ইম্রেত আবার তাকালো। ইছমির দিক কিছুক্ষন তাকিয়ে ইছমির কোলে মুখ গুজে বলল…
” গুড মর্নিং সুইটি?
” [ লজ্জা পেয়ে ] গুড মর্নিং

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে