#বর্ষন_ছোঁয়ায়_মিষ্টি_রোদ💖
#লেখিকা-লামিয়া রহমান মেঘলা
পর্ব-১৫
–বর্ষন ভাইয়া তোমায় সাথে শুধু মাত্র ধোঁকা দিয়েছে।
বর্ষন ভাইয়া আর মিষ্টি এর রিলেশন প্রায় বিগত ৩ বছর ধরে চলছে।
মিষ্টি আমার সাথে যিদে প্রেম করেছে
আর বর্ষন ভাইয়া তোমার সাথে শুধু মাত্র ইচ্ছে করে সয়তানি করেছে
কথাটা শোনা মাত্র ছোঁয়ার পায়ের তলা থেকে যেন মাটি সরে গেল।।
–কি বলছেন ভাইয়া এগুলা।
–সকালে আমার এক্সিডেন্ট বর্ষন ভাই এর গাড়িতে হয়।
কারন সে চাইছিল না আমি তোমায় সব বলি।
কিন্তু উনি সত্যি জানত না তুমি আমায় দেখতে হসপিটালে আসবা।
রোদের কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে।
ছোঁয়া রোদ কে থামিয়ে দিলো,
–ভাইয়া থাক।
আমি আসি আজ।
ছোঁয়া উঠে এলো।
ছোঁয়ার চারিদিকটা কেমন ঘোলাটে লাগছে।
কিছুতেই ছোঁয়া রোদের কথা বিশ্বাস করতে পারছে না।
কি হচ্ছে এগুলো।
সত্যি বর্ষন এতো একটা নিকৃষ্ট মানুষ।
কেন ছোঁয়ার সাথে জড়িয়েছিল বর্ষন।
কিসের সার্থ।
কিছুই বুঝতে পারছে না ছোঁয়া।
ছোঁয়া বাসায় চলে আসে।
–কিরে মা৷ তোর বন্ধু এখন কেমন আছে?(ছোঁয়ার শ্বাশুড়ি মা অন্তরা বেগম)
–ভালো আছে মা।
–ওহ তুই ফ্রেশ হয়ে পড়তে বস। বর্ষন তোকে পড়তে বসতে বলে গেছে।
–আচ্ছা মা।
ছোঁয়া আনমনেই উপরে চলে গেল।
কি আজব না।
সব কিছু।।
এমন কেন হচ্ছে।
এক মুহুর্তে সব কিছু গুলিয়ে গেল।
ছোঁয়া ভেতরে এসে মিষ্টি কে ফোন করলো,
–হ্যালো মিষ্টি।
–হ্যাঁ ছোঁয়া।।
–কেমন আছিস?
–এই ত আলহামদুলিল্লাহ। তুই?
–আলহামদুলিল্লাহ।
–ত বর্ষন ভাইয়া কেমন আছে?
শুনলাম তোদের বিয়ে।
— কি যে বলিস আসলে বাসা থেকে চাপ দিচ্ছে তাই কি করব বুঝতে পারছি না।
,–আজ ত তোর আর বর্ষন এর রিলেশন এর ৩ বছর পূর্ণ হলো তাই না।
ছোঁয়ার মুখে এ কথা শুনে মিষ্টির হাওয়া ফুস হয়ে গেল।
–ক কি বলছিস ত তুই।
–কি বলব শুন তোর বর্ষন এর মুখ দেখার ও ইচ্ছে আমার নেই।
ভালো থাক তোরা।
আমিও আমার স্বামী কে নিয়ে অনেক শুখি থাকবো।
দেখিস তোরা চোখ ভরে দেখিস।।
আমি অনেক শুখি হবো
তুই আর কখনো আমায় ফোন দিবি না।
আর হ্যাঁ কখনো না জীবনে বেস্টু বানাতে জাবি না।
ছোঁয়া ফোনটা কেটে দেয়।
আর বেলকনিতে চলে যায়।
একটা নতুন শুরু করতে হবে।
এক নতুন আরম্ভ।
ছেলেটা সত্যি অনেক ভালো। না হলে কি এমন হয়।
এই ছেলেটার সাথে জীবনের বাঁধা যখন পরেই গেছে তখন আর পেছন ফিরে দেখবে না ছোঁয়া।
সামনে এগোবে এই ছেলেটার হাত ধরে।।
ভিশন শুখি হয়ে দেখিয়ে দিবে সবাইকে।
ধোঁকা পৃথিবীতে কতো বড়ো গুনাহ।
চোখ বন্ধ করে একটা দির্ঘশ্বাস ফেলে রুমে এলো ছোঁয়া।
পড়তে বসে কিছু পড়া করে নিচে গেল।
অন্তরা বেগম টিভি দেখছে।
ছোঁয়া সাথে জোগ দিলো।
রাত ১১ টা,
–ছোঁয়া আয় খেয়ে নিবি (অন্তরা বেগম)
–না মা আপনার ছেলে আসলে খাবো।
–ওর ত লেট হবে।
–সমস্যা নেই।
ছোঁয়া বসে রইলো।
সবাই খেয়ে চলে গেল।
ছোঁয়া বসে ছিল।
কিছু সময় পর হালকা তন্দ্রায় চোখ দুটো বুঝে নেয় ছোঁয়া।
কিছুক্ষণ পর কলিংবেলের শব্দে একটু ঘুমটা কেটে যায় ছোঁয়ার।
ছোঁয়া উঠে দরজা খুলে দেয়।
বর্ষন এসেছে।
বর্ষন দরজার সামনে ছোঁয়াকে দেখে বেশ অবাক হয়।
–ছোঁয়া।
–হ্যাঁ আসুন।
বর্ষন ভেরতে আসে,
–তুমি জেগে কেন?
–আপনি খাবেন না?
–হ্যাঁ তুমি খেয়েছো?
–নাহ।
বর্ষন বেশ অবাক হয়।
হাত মুখ ধুয়ে এসে ছোঁয়ার সাথে খেয়ে নেয়।
তার পর দু’জন রুমে চলে আসে ঘুমানোর জন্য।
ছোঁয়া ওয়াসরুম থেকে এসে চুল বেনি করে এক পাশে শুয়ে পরে।
বর্ষন কিছু কাজ করে ছোঁয়ার দিকে তাকায়।
বাচ্চা দের মতো ঘুমিয়ে আছে ছোঁয়া।
বর্ষন মৃদু হাসে।
–(তোমায় যে দিন দেখেছিলাম সেদিন পর্যন্ত আমি কল্পনা করি নি তোমায় চেয়েই পেয়ে যাবো।
খুব অদ্ভুত না সেদিন যদি আমি নদীর পাশে ঘুরতে না যেতাম তাহলে হয়ত তোমার দেখা পেতাম ই না।
তোমার সখ সম্পর্কে ও জানতাম না।
তোমার ইচ্ছে গুলো পুরোন করতেও পারতাম না।
তোমার আকা ছবি গুলোকেও আমি সত্যি হিসাবে পরিনত করতে পারতাম না।
কিছুই হতো না।
আমারো উচিত সাধারণ মানুষের মতো জীবন কাটানো।
ভাগ্যিস বাবা বলেছিল।
নাহলে তোমায় দেখতাম কি করে)
বর্ষন মনে মনে কথা গুলো বলে চোখ বন্ধ করে নিলো,
(কি ভাবছেন কি হলো এটা? ।
তবপ চলুন উত্তর দেই।).
বর্ষন হলো সে যে আড়ালে থেকে ছোঁয়ার স্বপ্ন পূরন করেছে।
আর মিষ্টির হবু হাসবেন্ড বর্ষন ও ত শুধু মাত্র ছোঁয়ার ইচ্ছে পূরনের একটা মাধ্যম ছিল।
বর্ষন শুধু মাত্র ছোঁয়াকে ইমপ্রেস করার জন্য।
বর্ষন এর সমস্ত প্লান ছোঁয়াকে খুশি করার নিজের নামে করেছে।
ছোঁয়ার হাতে আকা ছবি বাস্তবে পরিনত করেছে বর্ষন।
ছোঁয়ার সাথে দেখা হয় বর্ষন এর এক দিন নদীর তিরে।
বর্ষন এক প্রভাবশালী ব্যাবসায়ী হবার কারনে সাধারণ জীবন থেকে বেশ দুরে ছিল সে।
বর্ষন এর মা বর্ষন কে রিকশায় উঠে ঘুরতে যেতে বলে একা।
অতিত,
–বর্ষন।
–জি মা।
–অনেক ত হলো বাবা এবার একটু বাইরে থেকে ঘুরে এসো।
–মানে!
–মানে হলো,
এই আলিশান ভবন থেকে বের হও।
রিকশায় যাতায়ত করো।
–কি বলছো মা এগুলা।
–আরে বাবা মাস্ক পরে ছদ্মবেশে যাবি বুঝলি।
–তার পর।
–তার পর নদীর পাড় থেকে ঘুরে আসবি।
–বিপদে পড়লে তোমার দোষ।
–পরবি না পরলেও আমি আছি।
মায়ের কথায় বর্ষন যায় ঘুরতে।
ঘুরতে গিয়ে বর্ষন হালকা মেরুন রঙের একটা থ্রি-পিস পরা মেয়েকে দেখতে পায়।
মেয়েটা বেশ আরাম করে ফুচকা খাচ্ছে।
মেয়েটা আর কেউ নয় মেয়েটা ছিল ছোঁয়া।
সেই ছোঁয়া কে এক পলক দেখে ওর সব পছন্দ অপছন্দ যেনেছিল বর্ষন।
বর্তমান,
ছোঁয়ার ঘুমন্ত বাচ্চা মুখটা দেখতে দেখতে কখন বর্ষন ঘুমিয়ে যায়
চলবে,
#বর্ষন_ছোঁয়ায়_মিষ্টি_রোদ💖
#লেখিকা-লামিয়া রহমান মেঘলা
পর্ব-১৬
মিষ্টি আর বর্ষন(০১) এক সাথে বেলকনিতে দাড়িয়ে আছে।
বর্ষন চাইছে কিছু বলতে কিন্তু পারছে না৷
মিষ্টি এর ও একি অবস্থা। বেশ খানিকটা নিরবতা পাল করে মিষ্টি বলে উঠলো,
–ভুল করেছো বর্ষন।
আমিও ভুল করেছি।
কিন্তু বিশ্বাস করো আমি জানতাম না তুমি এতোটা নিচে নেমে যাবে।
তুমি জানো তোমার থেকে রোদ হাজার গুনে ভালো।
শুধুমাত্র নিজের সার্থের জন্য তুমি রোদের এক্সিডেন্ট করালে।
এমনকি বর্ষন চৌধুরীর সাথেও তুমি ধোঁকা করেছো।
বর্ষন তোমার মতো নিচ মানুষ হয় না।
–আমি যদি ভুল করে থাকি তাহলে তুমি ও সমান অপরাধী।
তুমি যদি আমায় না বলতে আমি কখনো ছোঁয়ার সাথে নিজেকে জড়াতাম না।
–বাহ সত্যি কি দোষ আমার ছিল বর্ষন।
আমি কি সত্যি জানতাম তুমি ছোঁয়ার সাথে রিলেশন এ আছো।
সেদিন নৌকা ভ্রমণ এ বললে শুধু মাত্র তোমার হাসি মুখ দেখার জন্য
আমায় এখানে নিয়ে এলে বললে তোমায় দিন রাতে চোখের সামনে রাখার জন্য।
আমি কি কখনো জানতাম হাসি ঠাট্টার মাঝে একটা কথা তুমি এমন ভাবে সত্যি করবে।
সত্যি জানতাম না।
–তাহলে তুমি রোদের সাথে কেন জড়িয়েছিলে?
–ওটা আমার ভুল।
–তাহলে ছোঁয়া ও আমার ভুল।
–তুমি ভুলের জন্য পস্তাবা যা করাবা করো।
আমার না তোমার মতো হাজার শর্তে ভরা কাউকে লাগবে না।
আমার আমি হিসাবে আমায় যে ভালোবাসবে।
আমি যাচ্ছি তুমি থাকো। তোমার এই ইগো নিয়ে।
আজ থেকে আমাদের মধ্যে কোন সম্পর্ক রইলো না।
আমি রোদের কাছে যাচ্ছি।
–মিষ্টি এর ফল কিন্তু ভালো হবে না।
–ভালোবাসলে এ কথাটা বলতে পারতে না।
তুমি একটা জঘন্য মানুষ ।
–আমি ছোঁয়া কেও শুখি হতে দিবো না তোমায় ও শুখি হতে দিবো না।
–যা করবা করো আর এক মুহুর্ত তোমার মতো মানুষ রুপি জানোয়ারের সাথে নয়।
কথাটা বলে মিষ্টি চলে এলো।
বর্ষন এর চোখ দু’টো লাল হয়ে আছে।
–কাজটা ঠিক করলে না ছোঁয়া আজ তোমার জন্য আমার সব দিক গেল।
ভালো আমি কখনো তোমাদের কাউকে বাসি নি৷
কিন্তু আজ পন করলাম তোমাদের কাউকে শুখি হতে দিবো না।
,
,
,
রাত ২ টা৷।
হটাৎ ছোঁয়ার ঘুম ভেঙে যায়।
উঠে পাশে থাকা একটু পানি খেয়ে নেয়।
ছোঁয়া উঠে সামনের দিকে তাকায়।
পূর্ণ চাঁদ উঠেছে।
চারিদিকে আলোর মেলা।
ছোঁয়া উঠে বেলকনিতে আসে,
মিষ্টি ফুলের ঘ্রাণ আসছে।
বেলি ফুলের ঘ্রাণ।
গাছটা ভরে গেছে সাদা বেলি ফুলে ভরে গেছে।
ছোঁয়া চোখ বন্ধ করে তার অতিত টাকে ভুলতে চেষ্টা করে।
এতো সুন্দর একটা রাত।
এতো সুন্দর সুগন্ধি মাখা ঘ্রাণ।
ছোঁয়া সত্যি খুশি।।
কিছু মুখোশ পরিহিত লোকের থেকে ত বিরত থাকতে পেরেছে।
আমাদের সব সময় ভবিষ্যৎ কল্পনা করা উচিত।।
জীবন কিন্তু একটা উপহার।।
যা খোদা সবাইকেই দিয়ে থাকে।
আমাদের কারোর জন্য থামলে চলবে না।
সামনে এগোতে হবে।
কারোর জন্য নিজের জীবন কে থামিয়ে রাখা মানে উপহার টাকে ফেলে দেওয়া।
সঠিক ব্যবহার না করা।
নিজেকে সময় দেও।
প্রস্তুত হও পরবর্তীর জন্য।
ভালোবাসো নিজেকে।
অন্য কাউকে না। অন্য কাউকে ভালোবাসতে গেলে নিজেকে ভুলে যাবে।
ছোঁয়া চোখ বন্ধ ছিল।
হটাৎ কারোর স্পর্শ পেয়ে চোখ দুটো খুলে দিলো,
বর্ষন (০২)দাড়িয়ে পাশে।
ছোঁয়া পাশ ফিরে তাকালো।
–ঘুমাও নি।
–হুম এই ফুল গুলোর ঘ্রাণ বেশ মিষ্টি।
–তুমি কি ঘ্রাণ নিতে চলে এলে।
–হুম।
–চাঁদ টা কে আজ বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে।
–হুম এই বারান্দা টা সত্যি সুন্দর।
–তোমার কি পছন্দ?
–হুম অনেক পছন্দ
— ছোঁয়া।
–জি.
–তোমার কি কিছু হয়েছে?
–কি হবে আমার?
–না কেমন উদাস উদাস আছো।
ছোঁয়া এবার বর্ষন এর দিকে ফিরে বর্ষন এর বুকে মাথা ঠেকায়।
–নাহ একটু ক্লান্তি দূর করতে এসেছি তা ছাড়া কিছু না।
বর্ষন ছোঁয়ার মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়।
–,কিসের ক্লান্তি?
–সব ঝামেলার ক্লান্তি।
বর্ষন মৃদু হেসে ছোঁয়াকে জড়িয়ে ধরে।
ছোঁয়া চোখ বন্ধ করে নেয়।
স্বামী স্ত্রী এর সম্পর্ক টা বুঝি এটাই।
ভালোবাসা ভালোবাসা আর ভালোবাসা।
,
,
,
সকালে,
মিষ্টি এক প্রকার দৌড়ে হসপিটালে পৌঁছায়।
–এক্সকিউজমি ম্যাম।
–জি ম্যাম মে আই হেল্প উ।
–রোদ চৌধুরী কোথায় এডমিট।
–ম্যাম ১০২ নং কেবিনে।
–ওকে ধন্যবাদ।
মিষ্টি দৌড়ে রোদের কেবিনে যায়।
রোদ চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে।
মিষ্টি আস্তে করে গিয়ে রোদের পাশে বসে।
রোদের হাতটা ধরে,
রোদ চোখ বন্ধ করে ছিল কারোর স্পর্শ পেয়ে রোদ চোখ খুলে পাশে তাকায়,
মিষ্টি কে দেখে রোদ বেশ অবাক হয়।
–হটাৎ এখানে?
–সরি রোদ।
–আমি কাউকে দোষী রাখি নি মিষ্টি।।
সেদিন ভেবেছিলাম আর হয়ত বাঁচা হলো না।
তখনি সবাইকে মাফ করে দিয়েছি।
–আমায় ফিরিয়ে নেও রোদ প্লিজ।
–ফিরিয়ে নিবো কেন মিষ্টি । তুমি ত বর্ষন স্যার কে ভালোবাসো।
–আমি তোমায় ছাড়া এই দুই দিনে বুঝে গেছি আমি থাকতে পারব না তোমার ছাড়া।
–পারবে মিষ্টি।
কারন আমি যে তোমায় কষ্ট দিতে পারব না।
–কিসের কষ্ট তুমি আমায় কোন কষ্ট দেও নি।
—কষ্ট না দিলে আজ তুমি আমায় এতো বড়ো কষ্ট দিতে পারতে না।
–রোদ আমায় ক্ষমা করে দেও।
আমি আজি বাসায় গিয়ে মা বাবাকে তোমার কথা বলব।
আমায় ফিরিয়ে নেও প্লিজ।
–সামান্য একটা চাকরি আমার।
তোমার মা বাবা কি তোমায় দিবে আমায়।
–এটদ যদি সামান্য চাকরি হয় তবে সবাই এই চাকরি করুক।
মিষ্টির কথায় রোদ মিষ্টির দিকে তাকায়,
–তুমি জানো আমি তোমায় কেন ফিরিয়ে নিবো না৷।
–নিবে তুমি আমি যদি কখনো বিয়ে করি তবে তোমায় করবো
–না মিষ্টি তা হয় না।
এবার যখনি তুমি আমার চোখের দিকে তাকাবে তখনি তুমি এক রাস ঘৃণা আর অভিমান দেখতে পাবে।
সম্পর্ক তত দিন ই ভালো ছিল মিষ্টি যত দিন ধোঁকা নামক কথাটা আমাদের মাঝে বেড়ি না দিয়েছিল।
রোদের কথার মাঝের অভিমান আর কষ্ট মিষ্টি বুঝতে পারে।
সত্যি এগুলো কি করে ফেলেছে সে।
কতোটা কষ্ট দিয়েছে সবাইকে,
চলবে,।