নিশি_কাব্য ১৩

0
901

নিশি_কাব্য ১৩
(রোমান্টিক সংসারে গল্প)
লেখা- Rudro khan Himu

নিশির সাথে দুষ্টুমি শেষে ড্রয়িংরুমে বসে সবার সাথে কথা বলছিলাম।এমন সময় ছোট শালিকা বলে উঠল ভাইয়া হানিমুনে যাচ্ছেন কবে?আরে সত্যি তো!হানিমুনের কথা তো আমি ভুলেই গেছিলাম।আচ্ছা আনিকা(শালিকা) কোথায় যাওয়া যায় বলো তো?উমম…সাজেক যেতে পারেন তারপর ওখান থেকে কক্সবাজারে যাবেন।আপুর খুব ইচ্ছা সমুদ্রপারে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সুর্যাস্ত দেখার। নিশি খাওয়ার জন্য সবাইকে ডাকছে।আমি ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিলে গিয়ে দেখি সবাই আমার জন্য ওয়েট করছে।তারাতারি বসে পরলাম বউয়ের হাতের রান্না খাওয়ার জন্য।ইশ… নিশি মায়ের মতই রান্না শিখছে।
–আনিকা মাংসের বাটিটা দাও তো।
–না,আনিকা দিবিনা।
–কেন আপু?
–তুই জানিস না আমার মোটা মানুষ পছন্দ না?তোর ভাইয়া গরুর মাংস খাইলে মোটা হয়ে যাবে।পেটে মেদ জমবে যেটা আমার একদমই পছন্দ না।এই শোনো?লাউ শাক আর পুটি মাছের ঝোল করেছি এইটা খাও।এতে কোনো সমস্যা হবেনা তোমার।
–কি হ্রামি বউরে!!খাইতে দেয়না আমায়।নিজে ভালো ভালো মুখরোচক খাবার খাবে আর আমাকে খাওয়াবে সবজি?দাঁড়াও আমি এর ব্যবস্থা করছি।প্রায় রাত ১১টা বাজে।লাউ শাকের তরকারি দিয়ে কোনোমতে কয়েকটা ভাত গিলে ফরমালিটিজ মেইনটেইন করে উঠে আসছি।এখন ক্ষিধেয় পেট জ্বালা করছে।হুর..ক্ষিধের জ্বালার চেয়ে বড় জ্বালা হয়েছে আমার বউটা।আইডিয়া!!বুদ্ধি থাকলে ঠকায় কে?ড্রয়িংরুমে আনিকা টিভি দেখছিলো।কাছে গিয়ে বসলাম এমন সময় কেএফসির ফাস্টফুডের বিজ্ঞাপন দিলো।
–আনিকা?
–জ্বি ভাইয়া?চলো কেএফসির ফ্রাইড চিকেন খেয়ে আসি।
–সত্যি! চলেন আমি রেডি।
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/



.
বাইকে করে শালিকাকে নিয়ে বের হলাম।পাশেই কেএফসি ছিলো।ঢুকতেই এই গরমে এসির বাতাসের ঠান্ডা হাওয়া মনটা ঠান্ডা করে দিল।
–ভাইয়া আমি জানি আপনার ক্ষুধায় অবস্থা বেগতিক তাই আমাকে নিয়ে এখানে এসেছেন।
–বড্ড বেশি বোঝো তুমি আনিকা,খাওতো।হঠাৎ আনিকার কলেজফ্রেন্ডরা এসে বলে কিরে আনিকা এই হ্যান্ডসাম কোত্থেকে জোটালি?আমি লজ্জা পেয়ে গলা কাশি দিয়ে বললাম তোমরা আনিকার ফ্রেন্ড?ফ্রেন্ড মানে?তার চেয়েও বেশি কিছু।বসো চিকেন খাও।না ভাইয়া আপনারা সময় কাটান।দেখলাম আমার প্রতি আনিকার বন্ধুদের ধারণা উল্টাপাল্টা তাই ওদের জোড় করে বসালাম।ওর এক বান্ধবি বলে ভাইয়া আমরা কাবাবে হাড্ডি হতে চাইনা।ইশ…মেয়েটা একটু বেশিই ইচরেপাকা।ওদের জন্য অর্ডার করে আলাপ করতে করতে বললাম আমি আনিকার বোন জামাই।সবাই জিহ্বায় কামড় দিলো আমার কথা শুনে।সরি বলতে বলতে সবাই মাফ চাইলো আমার কাছে।আসলে বোমটা না ফাটালে আমার নিজেরই ফাটতো।আড্ডা শেষে দেখি ১২:২০ বাজে।আনিকা অনেক রাত হইছে চলো বাসায় ফেরা যাক।রাস্তা ফাঁকা তাই বাইক বেশ জোড়েই চালাচ্ছিলাম।
–আচ্ছা ভাইয়া আপনি কখনও প্রেম করেছেন?
–হ্যা করি তো।
–বিয়ের পরও প্রেম?আপুকে বলে দিব।
–যার সাথে প্রেম করি তাকেই বলে দিবা?আমার কথা শুনে হেসেই শেষ।একথা ওকথা বলে বাসায় এসে দেখি আমার পুতুল বউ পুতুলের মত জড়সরো হয়ে ঘুমিয়ে আছে।কাছে গিয়ে গায়ে হাত দিতেই হাত সরিয়ে দিলো।এই পুতুল বউ রাগ করেছ?যা তো আমার চোখের সামনে থেকে।ঘ্যান ঘ্যান করবি না।ও বউ(ভালোবাসা দিয়ে ডাকছি)।লাফিয়ে উঠেই বালিশ দিয়ে এলোপাথাড়ি মাইর শুরু করলো।কয়েকটা মাইর খাওয়ার পর বালিশ কেড়ে নিলাম।আল্লাহ্‌!! বালিশ কেড়ে নিয়ে মনে হয় ভুল করলাম!এবার নরম হাতের মাইর সহ্য করছি।আজিব তো!আদর করার সময় হাত নরম আর মাইর দেয়ার সময় লোহার মত শক্ত!এমন কেন মেয়েটা?বউ হইছে এবার থামো।আরে এটা তো ডাইনি বউ।খামচে আমার ঘারের চামড়া মুখের চামড়া তুলে ফেলছে।সত্যি সত্যি তো মাংসখেকো নয়!আহত যোদ্ধা হয়ে খাটে হেলান দিয়ে ফ্লোরে বসে আছি।ওদিকে বউটার চোখ লাল হয়ে আছে মুখে পানি কেন?আচ্ছা নিশি কি কান্না করছে?কিন্তু আমি তো ওর চোখের পানি সহ্য করতে পারিই না।নাহ্ নিশির মন খারাপ করে দিছি বাইরে ঘুরতে গিয়ে।এখন আমাকে ফ্লোরে ঘুমাতে হবে বাধ্য হয়ে।কেটে যাওয়া জায়গায় ঔষধ লাগাতে দিল না।মুখ,গলা,ঘার ভীষনভাবে জ্বালা করছে। নিশিকে আজ খুব কষ্ট দিলাম।বুঝতেই পারিনি মেয়েটা এমন রিয়েক্ট করবে।একটা বালিশ দিয়ে শশুড়বাড়ি ফ্লোরিং করে প্রথম রাত কাটাচ্ছি।কি ভাগ্য আমার!শুয়ে শুয়ে নিশির চাপা কান্না শুনছি।মাইর খাওয়ার ভয়ে কিছু বলতে পারছিনা।কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি জানিনা।হঠাৎ অনুভব করলাম আমার গলায় কেউ চুমু দিচ্ছে।টপ করে এক ফোটা পানি ঠোঁটের উপর পড়তেই জেগে উঠলাম।এ কি নিশি এখানে কেন?আমি উঠতে যেতেই ও আমাকে চেপে ধরল আর জখম হওয়া জায়গায় চুমু দিতে থাকল।এটা আবার কেমন ঔষধ!নিমিষেই জ্বালাপোড়া কমে গেল।আমি জোড় করে উঠতে চাইলাম কিন্তু ওর ডাইনি শক্তির কাছে হার মেনে ওভাবেই শুয়ে থাকতে বাধ্য হলাম।তারপর নিশির আমার বুকে মুখ গুজে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল।আমি আড়ামের জন্য একটু সোজা হয়ে নিশি কে পুতুলের মত করে জড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।

~
শেষরাতের দিকে নিশি জেগে উঠে আমাকে ডাকছে-এই ওঠো।কি?আযান দিচ্ছে যাও ফ্রেশ হয়ে ওযু করে আসো দুজন একসাথে নামায পড়ব।হুহ?রাতে জামাইটাকে রক্তাক্ত করার পর এখন ভালোবাসা দিয়ে ডাকছে!আমি পাশ ফিরে আবার শুয়ে পড়াতে পুতুলটা আবার ডাইনিতে রুপান্তর হলো।বুকের উপর ধুপধাপ ঘুষিয়ে আমাকে জাগিয়ে বলে যা বললাম তারাতারি কর।আমি তোর সাথে নামায পড়ার জন্য কত স্বপ্ন দেখেছি জানিস?আমার সব স্বপ্ন তোকে পুরন করতে হবে।আমি এখন নামায পড়ব তোর পাশে,এখনই।(রাগের সাথে)।হে খোদা কি এমন অপরাধ করেছিলাম যে এমন বউ আমার ভাগ্যে আইলো!ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি আমার জন্য পানজাবি আর টুপি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।আমাকে পানজাবি টুপি পড়িয়ে দিয়ে জায়নামাজ বিছিয়ে দুজন নামাযে দাঁড়িয়ে গেলাম।নামায শেষে মুনাজাত করলাম।আরও কিছু দোয়াকালাম শেষে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি ভোরের আলো ফুটে গেছে চারপাশে। নিশি আমার জন্য ঝটপট গরম চা নিয়ে আসলো।চায়ের কাপে দুজন কিছুক্ষণ গল্প করলাম।ভাবছি আরেকটু ঘুমিয়ে নিব কারন আজ শুক্রবার।ফ্লোরে শুয়ে পড়ব এমন সময় ট্রাওজার,জার্সি আর কেডস নিয়ে নিশি হাজির।তুমি মর্নিং ওয়াকে যাবা?যাও।আমি যাব না আমার ফিটনেস ঠিক আছে।তোমার জন্য নিয়ে আসছি,নাও পড়ে নাও।শোনো সকাল সাতটার আগে বাসায় ফিরতে পারবেনা।কাল রাতে চিকেন খাইছো আজ সকালে দৌড়ে তা ঘাম করে করবে।বউয়ের অত্যাচার সহ্য করতে করতে আমি খুব তারাতারি মরে যাব মনে হয়।হায়াত কমে যাচ্ছে আমার সেটা হারে হারে টের পাচ্ছি। দরজা খুলে দিয়ে বলে যাও-পা বাড়িয়েছি এমন সময় ডেকে বলে আরেকটা কথা।কি?পোশাক যেন ঘামে দুর্গন্ধময় হয়।যদি ঘাম না হয় তবে তোমার একদিন কি আমার একদিন-মনে রাইখো কথাটা।এ কেমন বউ?ফাকিবাজি করতেও দেবেনা!এত চালাক কেমনে মেয়েটা।সাতটার সময় বাসায় ফিরলাম ঘর্মাক্ত শরীরে। নিশি আমাকে দেখে টাওয়াল আর লুঙ্গি দিলো।গোসল শেষে বের হয়ে অনেক ক্লান্ত লাগছে আর খুব ক্ষিধেও পেয়েছে।পেট ভরে ভাত খাওয়ার প্লান করছি এমন সময় নিশি পাতলা দুইটা রুটি আর একটুখানি সবজি নিয়ে এসে বলে খেয়ে নাও।তুমি খাইছো?আমার খাওয়া দেরি হবে।কেন?ভাত উঠিয়ে দিছি এখনও হয়নি।আমিও ভাত খাব তোমার সাথে।তোমার ভাত খাওয়া মানা।মানা!কিসের মানা?আমি বলছি তাই মানা।ভালো ছেলের মত এগুলো খেয়ে নাও।ক্ষুধার জ্বালায় পৃথিবী গদ্যময় সকালের সোনালি সুর্য্য যেন অমলেট ডিমের কুসুম।কিন্তু ওই কুসুম খাইতে সৌভাগ্য লাগে।আমার কোনোদিন আর সেই সৌভাগ্য হবে বলে মনে হয়না।সকালের নাস্তা শেষে পেপার পড়ছি সোফায় বসে এমন সময় নিশি এসে পুতুলের মত করে আমার কোলে বসে বলে আমার চুলে বিলি কেটে দাওতো-মাথা চুলকাচ্ছে।কি হ্রামি বউরে?একটু শান্তিতেও থাকতে দেবেনা।আমি বিলি কাটতে পারিনা।রাগে গজ গজ করে উঠে বলে দিবি কি না বল?রাতের সেই অত্যাচারের ভয়ে আমি নখ দিয়ে বিলি কাটছি।শশুড় আব্বা কান্ডকারখানা দেখে মিষ্টি মিষ্টি হাসে।ইশ…কি লজ্জা কি লজ্জা।মান-সম্মান আর রাখলো না নিশি।আনিকা ঘুম থেকে উঠে সোফায় বসে টিভি অন করতেই নিশি বলল আনিকা আমার ঘর থেকে নারিকেল তেলের বোতলটা নিয়ে আয়।তেল দিয়ে কি করবা?কেন তুমি বিলি কেটে দিচ্ছ আর তেল দিয়ে দেবেনা তা কি হয়? নিশি এটা কিন্তু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে।কিসের বাড়াবাড়ি! আমার সব স্বপ্ন পুরন করতে হবে তোমার।হায়রে কপাল আমায় যে সবসময় প্যারার মধ্যে রাখে!ভালো করে মাথায় তেল দিয়ে ডায়নি বউকে কিছুটা বশে আনলাম।দুপুরবেলা নামায থেকে এসে দেখি টেবিলে খাবার রেডি করা।আহ কি গন্ধ বেড়িয়েছে!জিহ্বায় পানি এসে যাচ্ছে বোয়াল মাছ দেখে।সবাই মিলে খুব মজা করে খাওয়া দাওয়া করলাম।চোখটা লেগে আসছে তাই বিছানায় শুয়ে পড়লাম একটু।কখন যে ঘুমিয়েছি জানিনা।হঠাৎ টের পেলাম কেউ আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমুতে চাচ্ছে।মনে হচ্ছে আমাকে জড়িয়ে ধরাটা খুব প্রয়োজন।চোখ খুলে দেখি নিশি আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমুতে না পেরে বিছানায় বসে আছে মন খারাপ করে।আমি ওকে কাছে ডাকতেই জোড়ে লাফিয়ে বুকের উপর ঝাপিয়ে পড়ল।ইশ…ব্যথা পেলাম তো।আমার কথা বলাটা মনে হয় অন্যায় হইছে তাই হাত দিয়ে মুখটা চেপে ধরল আর বুঝালো যে কথা না বলে ওকে জড়িয়ে ধরে যেন ঘুমাই।আহা!হাতটা কত নরম লাগছে এখন আর যখন মাইর দেয় তখন মনে হয় ডাইনি বুড়ির হাত।বিকেল বেলা আযান দেয়ায় পুতুলটা চোখ মুছতে মুছতে উঠে বলে নামায পড়ব ওযু করে আসো।পাশেই দাঁড়িয়ে নামায শেষে আমার গলা জড়িয়ে ধরে তোষামোদ করছে নিশি।কি ব্যাপার এখন এত ভালোবাসা দেখাচ্ছ যে!কাহিনীটা কি?ঘুরতে যাব নিয়ে চলো আমাকে।কোথায় যাবে?ওই যে দেখছো সুর্য্য ওখানে যাব-নিয়ে চলো।পাগল হইছো তুমি?ওই আদর দিয়ে বলছি ভালো লাগছেনা, তাইনা?চল দিয়া বাড়ি যাব।কাশফুলের মাঝে আমি তোর হাত ধরে হাটব।আনিকা যাবে?ও কেন যাবে আমার আর তোর মাাঝে?না ছোট মানুষ ওরও তো শখ করে বাইরে বের হওয়ার।না ওর শখ করেনা।এখানে বসে থাকো আমি তোমার ড্রেস নিয়ে আসছি।আলমিরা থেকে পোলো শার্ট আর জিন্স দিয়ে বলে পড়ে নাও। নিশি আমি একজন সরকারী চাকুরীজীবী এগুলো পড়া আমার মানায় না।অফিসে যেতে বলিনি তোমাকে, আমাকে নিয়ে ঘুরতে যেতে বলেছি।ড্রেসটা পড়ে আয়নার সামনে যেতেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল।বাহ্ বেশ স্মার্ট লাগছে তো আমাকে। নিশি কেমন লাগছে আমায়?ভেবেছিলাম আমি কালো তাই ফর্সা জামাই পাবো কিন্তু সেই পেলাম তোমার মত এক পিস।ভালোই লাগছে নিশি শাড়ি পড়তে পড়তে বলছে কথাগুলো।শাড়ির কুচি দিতে পারছিনা একটু হেল্প করো।হা হা…এরকম করে কেউ শাড়ি পড়ে?কোনোদিন পড়োনি?হ্যা এর আগে মনে হয় আমার চল্লিশটা বিয়ে হইছিল যে আমি শাড়ি পড়া জানব।কুচি দিয়ে দাও।শাড়িতে কুচি দিয়ে ওর নরম পেটে গুজে দিতেই মাথায় একটা থাপ্পর দিলো।কি হলো?থাপ্পর দিলে কেন?শাড়ি কুচি দিতে বলেছি পেটে গুজে দিতে বলিনি আমি।কি হ্রামি বউ আমার?কথায় কথায় মাইর দেয়।এই শোনো চুল ছেড়ে দিব নাকি বাধব?বেধে ফেলো।না ছেড়ে দিয়ে রাখব।তাহলে আমাকে কেন বলছো বাধবে নাকি ছেড়ে দিবে?দেখলাম তোমার রুচিটা কেমন।কেমন আবার?পুরাই ক্ষ্যাত মার্কা।উফ…হেমলক থাকলে এখনই খেয়ে মরতাম আমি।যাও বাইক বের কর আমি নিচে আসছি।
চলবে(….)

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে