#তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা_২
#সিজন-২ + ৩
#পর্ব-২
#Jannatul_ferdosi_rimi[Writer]
(যারা সিজন-১পড়েননি তারাও সিজন-২পড়তে পারেন)
আজ ৫ বছর পর দেশের মাটিতে পা রেখেছে অনিক হাতা ফোল্ড করা ব্লেক শার্ট পড়েছে সিল্ক চুলোগুলো উড়ছে হাতে লাগেজ মুখে তার বাঁকা হাঁসি চোখে সানগ্লাস এয়ারপোর্ট এর মেয়েরা অনিককে৷ চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছে তাতে অনিকের কিছু আসে যায়না কেউ জানেও না আজ অনিক ফিরেছে ?
অনিকঃ মাই ডিয়ার মেঘা জান তোমার অনি ইজ কাম বেক?
অনিকঃ সিফাত?(অনিকের সেক্রেটারি)
সিফাতঃ জ্বী স্যার?
অনিকঃ সোর্স লাগাও ১০ মিনিটের মধ্যে মেঘার সমস্ত ইনফোর্মেশন চাই
সিফাতঃওকে স্যার হয়ে যাবে
অনিকঃ সরি মেঘা জান অনেক ওয়েট করিয়েছি তোমাকে আর না জান?গেট রেডি তোমার অনি আসছে(বাঁকা হেঁসে)
অনিক নিজের গাড়িতে বসে পড়ে কিচ্ছুক্ষন এর মধ্যে সিফাত এর কল আসে অনি টেডি স্মাইল দিয়ে ফোনটা রিসিভ করে
অনিকঃ হুম বল আমার জানপাখি কোথায়?
সিফাতঃ আস..লে.. স্যার
অনিকঃ কি হয়েছে এতো তোতলাচ্ছো কেন ক্লিলিয়ারলি বলো স্টুপিড
সিফাত—……
অনিকের চোখ রক্তবর্ন ধারন সে কট করে ফোন কেঁটে দেয়
অনিকঃ মেঘা পাখির পাখা গজিয়েছে ওর পাখা ছাটার সময় হয়েছে মেঘাপাখিকে অনিকের খাঁচায় বন্ধি করার টাইম হয়েগেছে আই আম কামিং জান ইউর অনিক ইস কামিং গেট রেডি মেঘা জান(ডেবিল স্মাইল দিয়ে)
?
অয়রি ভার্সিটিতে গাল হাত দিয়ে বসে আছে নিজের গ্যাং এর সাথে বসে আছে আর পেয়ারা খাচ্ছে আসলে এখনো কোনো মুরগি(রাগিং করবে?) পাইনাই তাই অয়রি অয়ন চৌধুরীর মেয়ে বলে ও কাউকে রেগিং করলে কেউ কিচ্ছু বলতে পারেনা
প্রিয়াঃ দোস্ত আর কতক্ষন আই আম বোরিং
রিয়াঃ অয়রির আর কি মনের সুখে পেয়ারা খাচ্ছে একটা পেয়ারা পেটুক
অয়রিঃ এই একদম আমার পেয়ারা নিয়ে খোটা দিবিনা
মিমিঃ তো কি করবো? নিজের পয়সায় তো খাস না অই বুড়ো মুদিনের গাছের চুরি করা পেয়ারা খাস আচ্ছা আংকেলের এতো টাকা আংকেল চাইলেই তোর জন্য পেয়ারার বাগান করে দিতে পারে তাহলে তুই গাছ থেকে চুরি করা পেয়ারা খাঁস কেন?
অয়রিঃ আমি শুনিছি আমার যখন আমার মায়ের পেটে ছিলাম তখনি নাকি আমার মা প্রচুর পেয়ারা খেত তাও অই বুড়ো মুদিনের গাছের চুরি করা পেয়ারা তাই আমিও সেই অভ্যাস পেয়েছি।
রিয়াঃ ওহ মা তুই দেখি পুরো আন্টির মতো হয়েছিস???
অয়রিঃ ইয়াপ বাপির মতো এটোটিউড করি আর মাম্মির মতো দুস্টুমি করি বিকজ
আইআম অয়ন চৌধুরী আর রিমি খানের অন এন্ড অনলি ডটর
প্রিয়া,রিয়া,মিমি,ঃ অয়রিকা চৌধুরী ( একসাথে)
অয়রিঃ ইয়াপ?
তখনি ভার্সিটিতে একটা বাইক ঢুকে তাও অয়রিদের ওভারটেক করে অয়রি তো রেগে বোম
অয়রিঃ আব্বে কার এতো সাহস এই অয়রিকা চৌধুরিকে ওভারটেক করে (লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌসি রিমি)
তখনি বাইক থেকে ব্লু জ্যাকেট পড়া ছেলেটা তার হুডিতা রেখে অয়রির দিখে ঘুরে
অয়রি আর সবার তো হাঁত-পা কাঁপছে
অয়রিঃ এইরেএএএ এইতো মিঃ খারুশ ??
অনিকের গাড়ি একটা বারের সামনে থামে অনিক গাড়ি থেকে নেমে দেখে বেশ নামি জায়গাটা অনিক বারের দিকে ঢুকে দেখে সত্যিই মেঘা এখানে একটা টেবিলে একের পর এক ড্রিংক করেই যাচ্ছে
অনিকঃ তাহলে ইনফরমেশন টা ভুল ছিলোনা আর এইসব ও কিসব পোষাক পড়েছে নাউজুবিল্লাহ অনিকের চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে
অনিকঃ এতোটা অধঃপতন হয়েছে ওর আর আমি কিচ্ছু জানিই না ম্যাডাম তোমার সাথে অনেক হিসাব বাঁকি আছে অনিক কাউকে ফোন করে তারপর বাঁকা হাঁসি
দিয়ে ফোনটা কেঁটে দেয় হঠাৎ ই সব লাইট অফ হয়ে যায়
।মেঘাঃ উফফ জাস্ট ডিস্কাস্টিং শান্তি মতো ড্রিংকস করার উপায়ও নেই ওয়েটার হেই ওয়েটার হঠাৎ মেঘা অনুভব করে মেঘা হাওয়ায় ভাসছে মেঘা চিল্লাবে তার আগেই কেউ তার হাত-পা মুখ চোখ বেঁধে দেয়(লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌসি রিমি) মেঘাকে কোলে তুলে কোথায় যেন নিয়ে যায় মেঘাকে নিয়ে যাওয়ার পরেই সব লাইট অফ হয়ে যায় মেঘাকে কেউ গাড়িতে তুলে নেয় ঘটনা টা এতো তাড়াতাড়ি হয়যে মেঘা কিচ্ছু বুঝতে পারিনি মেঘা না পারছে কিছু দেখতে না পারছে চিল্লাতে কিন্তু মেঘা কিছু অনুভব করে মেঘার মনে হচ্ছে অনিক কোথাও আছে কিন্তু অনিক কোথা থেকে আসবে সে তো বিদেশে
গাড়ি চলছে আপন গতিতে ড্রাবিং সিটে অনিক মুখে তার মু্ঁচকি হাঁসি
অনিকঃ ফাইনালি পাখিকে আমার খাঁচায়(মনে মনে)
ইশান বারে এসে দেখে মেঘা কোথাও নেই
ইশানঃ এইটা কি হলো মেঘা তো আমাকে এখানেই আসতে বলেছিলো তাহলে কেম্নে কি?
ইশানের চোখ যায় পাশের টেবিলে মেঘার পার্স
ইশানঃ ওহ মাই গড এইটা তো মেঘার পার্স মেঘা কোথায়?
ইশান কাউকে ফোন করে
অনিক গাড়ি একটা পুরোনো বান্গলোর সামনে নামায়
গাড়ি থেকে নেমে মেঘাকে কোলে তুলে নেয় এদিকে মেঘা হাঁতপা ছড়াছড়ি করছে অনিকের সেদিকে কিচ্ছু এসে যায়না সে মেঘাকে কোলে তুলে একটা বড় রুমে খাঁটে ছুড়ে ফেলে মেঘা বুঝতে পারছেনা তার সাথে কি হচ্ছে তখনি…..
চলবে কি????
#তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা_২
#সিজন-২
#পর্ব-৩
#Jannatul_ferdosi_rimi[Writer]
মেঘার চোখ হাত-পার বাঁধন খুলে দেওয়া হয় মেঘা চোখ খুলেই দেখে একটা বেশ বড় রুমে সে আর তার পাশেই মাঝ বয়সি একজন ভদ্র মহিলা
মেঘাঃ আপনি কে? আর আমাকে এখানেই বা কেন আনা হয়েছে???এন্সার মি ডেম ইট
ভদ্র-মহিলাঃ ম্যাডাম দেখুন আমি একজন সার্ভেন্ট আমার নাম নুর স্যার এর ওর্ডারেই আপনাকে এখানে রাখা হয়েছে
মেঘাঃমানে? কে আপনার স্যার?
নুরঃ সরি ম্যাডাম সেইটা আপনাকে বলতে পারবো না কিন্তু ম্যাডাম আপনি খুব যত্নেই থাকবেন
মেঘাঃ ওয়াট এইসবের মানে? ?আমি এক্ষুনি যাবো
এই বলে মেঘা বেড়ুতেই দেখে তার দরজার সামনে ২টো গার্ড মেঘা বেড় হতে নিলেই তারা আটকাচ্ছে
মেঘাঃ ইউ অল ব্লাডি বিচ তোমাদের সাহস তো কমনা আমাকে আটকাও যেতে দেও বলছি
১ম বর্ডিগার্ডঃ সরি ম্যাডাম স্যার এর অনুমতি ছাড়া আপনাকে যেতে দিতে আমরা পারি না
মেঘাঃ ওয়াট? কে তোমাদের স্যার সাহস কি করে হয় আমাকে আটকানোর??তোমরা জানো আমি কে? আমান শিকদারের মেয়ে তোমাদের কি করতে
পারি তোমাদের ধারনার বাইরে
২য় বডিগার্ড ঃ আপনি যা করার করুন ম্যাম কিন্তু আমরা আপনাকে ছাড়তে পারবো না
মেঘা আর কি ভ্যা ভ্যা করে কেঁদে দিলো বাঁচ্চাদের মতো খাঁটে বসে পড়লো
—বাপি মাম্মি দেখে যাও গো তোমাদের মেয়ে কিডন্যাপ হয়ে গেলো???আ্যা আ্যা হায় আমার এইবার কি হবে গো
অপরপাশে সিসিটিভিতে এইসব দৃশ্য দেখে বেশ মজা পাচ্ছে অনিক তার জান টা এখনো বাচ্চাই রয়ে গেলো শুধু সময়ের সাথে সাথে অভিমান টা একটু বেঁড়ে গেছে তাই হয়তো মেঘার এই অবস্হা অনিক নিজের হাত মুসঠিবদ্ব করে নিলো
–কাউকে ছাড়বো না কাউকে না যারা আমার আর মেঘার জীবন থেকে পাঁচটি বছর কেড়ে নিয়েছে তাদের কাউকে এই অনিক চৌধুরী ছাড়বে না
ঝিমি(মেঘার বেস্টফ্রেন্ড) একটা বড় রুমের সোফায় বসে আছে ভয়ে ঢুক গিলছে কেননা তাকে কিডনাপ করেছে তার অপরপাশে পায়ের উপর পা দিয়ে বসে আছে অনিক
ঝিমিঃ আপনি?কে?
অনিকঃ আমি অনিক চৌধুরি
ঝিমিঃ কিহ?
অনিকঃ এতো অবাক হওয়ার কি আছে?
ঝিমিঃ আপ্নিই সেই অনিক চৌধুরি যার জন্য মেঘা এতো কস্ট পাচ্ছে
ঝিমির কথা শুনে নিজেকে বড্ড অপরাধী লাগছে অনিকের তাও সাম্লে নিয়ে বলল—
দেখো এতো কথার বলার টাইম নেই আমি শুনেছি মেঘার নাকি সো কল্ড বিএফ কি নাম যেন ইশান ওর ব্যাপারে আমাকে সব কিছু বলো
মেঘাঃ ইশান যেমনই হোকনা কেন আপনার থেকে ভালোমেঘাকে অন্তত কস্ট দেয়না
অনিকঃ আরে শালিকা সাহেবা এতো রেগে যাওয়ার কি আছে ভালোভাবে বলো না হলে অনিক নিজের রিভলবার বের করলো
ঝিমি একটা শুকনো ঢুক গিলল
ঝিমিঃ মেঘারে আমার জন্য কিরকম জিজু ঠিক করলি এই দেখি শালিরে ব্লেকমেইল করে ভাই তোর কপালে দুঃখ আছে(মনে মনে)
বলছি
মেঘা সব বলল অনিককে প্রতিউত্তরে অনিক একটা রহস্যময়ী হাঁসি দিলো
–বাহ ইশান ভেইরি ইন্টারেস্টিং (বাঁকা হেঁসে)
–এখন শালিকা সাহেবা আমার আরেকটা হেল্প করতে হবে
–কি হেল্প?
—কিচ্ছুনা তুমি জাস্ট আমান আংকেল কে বলবে তুমি আর মেঘা ইম্পর্টেন্ট কাজে ৭দিন এর জন্য কলকাতায় যাচ্ছো
—ওয়াট মেঘা আর আমি তো কোথাও যাওয়ার প্লেন করিনাই
।
–করোনি তো কী হয়েছে এমনিইতেই ও যাবে না শুধু তুমি যাবে?
—মানে ধরতে পারো এইটা আমার পক্ষে তোমার আর তোমার বিএফ৷ এর জন্য কলকাতা ট্রিপ আমার পক্ষ থেকে
—কিন্তু মেঘা কোথায়?
–তোমার এতো যেনে কাজ নেই তুমি জাস্ট বলে দিবে আর নিজের বিএফকে নিয়ে কলকাতা ঘুরবে
–কিন্তু?
–কিন্তু কিছুই না আমার কথা নড়চড় হলে আমি কিন্তু (রিভলটা দেখিয়ে দিয়ে)
ঝিমি ভয় পেয়ে যায় আর আমানকে কল করে বলে দেয় সে আর মেঘা কলকাতায় যাচ্ছে যেহুতু মেঘা এর আগেও অনেকবার এইরকম জায়গায় অনেকবার গিয়েছে এইভাবে তাই আমানও কোনো সংদেহ করেনি
অনিকঃ কাজ হয়েছে?
ঝিমিঃ হু?
অনিক বাঁকা হেঁসে বেড়িয়ে পড়ে
এদিকে…
ব্লু জ্যাকেট পড়া লোকটা অয়রির দিকে তাঁকিয়ে একটা কিলার স্মাইল দেয় অয়রির সব বান্ধুবিদের যেন হার্টব্রিট থেমে যায় এতো কিউট পোলাও হয়।
ছেলেটি তাদের কাছে যায়
—হেই গাইস ওয়াট’স আপ?
রিয়াঃ এতোক্ষন তো ভালোই ছিলো এখন আরো ভালো লাগছে?
অয়রিঃ মিঃ কাব্য আহমেদ আপনি এখানে কেন?
কাব্য অয়রির কানে ফিসফিস করে বলে
–বারে ১০টা নয় ৫টা নয় একটা মাত্র বউ আমার তোমাকে না দেখে কি আমি থাকতে পারি
অয়রিঃ দেখুন এইখানে আমার ফ্রেন্ডসা আছে আপনার প্রেম এখানে দেখালে খবর আছে একটু খাড়ুস
কাব্যঃ ইসসস ভালো লাগে না তুমি এতো আনরুমান্টিক কেন? বুঝিনা হুহ?
কাব্য আহমেদ ( অয়রির ভার্সিটির ট্রাস্টি অয়রি আর কাব্য একে অপরকে ভালোবাসে?ওদের বিয়ে ঠিক হয়ে আছে)
কাব্যঃ শালিকারা আমি কি তোমাদের ফ্রেন্ড কিছু সময়ের জন্য ধার নিতে পারি
মিমিঃ সমস্যা কি জিজু নিন না আপ্নারা তো হবু বউ।
অয়রির প্রচন্ড রাগ হচ্ছে খচ্চর বান্দবিগুলোর উপর
কাব্যঃ ম্যাডাম আসুন
অয়রিঃ চলুন
অয়রি কাব্যের বাইকে উঠে পড়ে কাব্য মুঁচকি হেঁসে বাইক স্টার্ট দেয়
?
?
রিমি আয়নায় দাঁড়িয়ে ইয়াররিন পড়ছিলো তখনি পিছন থেকেই অয়ন জড়িয়ে ধরে
রিমিঃ এই এইসব কি করছো ছাড়ো কেউ দেখলে কি বলবে।
অয়নঃ হু কেয়ারস নিজের বউকেই তো আদর করছি
রিমিঃ হয়েছে ছাড়ো সত্যি এতো বড় ছেলেমেয়ের বাবা হয়েছে এখনো তোমার আগের অভ্যাস গেলোনা
।
অয়নঃ তো এখনো আমি যথেস্ট হ্যান্ডসাম? আমার বউও কম সুন্দরী না
রিমিঃ এইটা ঠিক বলেছে এখনো শাকচুন্নি গুলো আমার বরকে চোখ দিয়ে গিলে খায় উফফফ আমার যা রাগ লাগে না(মনে মনে)
অয়ন কিছু করতে যাবে তার আগেই ফোনটা বেঁজে উঠে
রিমিঃ অয়ন আমাকে ছাড়ো দেখো কে ফোন করেছে
অয়নঃ উফফ আমার রোমান্সের বারোটা বাজানোর জন্য এই ফোন সবসময় রেডি থাকে
রিমি মুঁচকি হাঁসে
।
অয়ন ফোন হাতে নিয়ে দেখে আমান ফোন করেছে
অয়নঃ দেখেছিস বেস্টফ্রেন্ড এখন রোমান্সের শত্রু হয়ছে
রিমিঃ বেশ হয়েছে
অয়নঃ তোমাকে তো পরে দেখাচ্ছি ??
অয়নঃ হ্যা দোস্ত বল
আমানঃ শুনলাম অনি নাকি ফিরছে
অয়নঃ হুম কিন্তু কবে আসবে সেইটা জানি না রে
আমানঃ আমার প্রচুর টেনশন হয়রে তুই তো জানিসই অনিকটা যাওয়ার পরে মেঘা কেমন চ্যান্জ হয়ে গেলো
অয়নঃ একবার শুধু অনিক্টাকে ফিরতে দে কীভাবে ওদের প্রেম বাড়াতে হয় সেইটা দেখবি
আমানঃ তাই যেন হয়রে
অয়নঃ হুম শ্রীগয় আমারা বেস্ট ফ্রেন্ড থেকে বিয়াই হচ্ছি
রিমিঃ দেখেছো বাপ হয়ে কেম্নে ছেলের প্রেম সেটিং করায়?
অয়নঃ আমারা ডিজিটাল বাপ আর শ্বশুড়
আমানঃ একদম
রিমিঃ সত্যিই তোমাদের নিয়ে পারা যায়না তখনি কলিং বেল বেজে উঠলো রিমি গিয়ে যেই না দরজা খুললো অমনি???
চলবে…..
কি আপনাদের মাথার উপর দিয়ে সব যাইতাছেনাকি??আমার প্যাচওয়ালা গল্প পড়িয়ে আরেএএএ ভাই ধর্য্য ধরেন??