?#তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা ?
#পর্ব-২০[Last part]
#Jannatul_ferdosi_rimi [Writer]
মাঝরাতে হঠাৎ আমার ঘুমটা ভেন্গে গেলো অনুভব করলাম অয়ন আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে ঘুমন্ত অবস্হায় কি নিষ্পাপ লাগছে ইসশ এতো সুন্দর তামিল হিরোদের মতো ছেলেটা আমার জামাই + আমার হবু বাবুর হবু বাবা?ল?ভাবতেই কেমন লজ্জা লাগে ইসসশ?কিন্তু এই তামিল হিরোর স্বাদের ঘুম নস্ট করার টাইম চলে এসেছে হি হি হি? আমি অয়নকে ধাক্কাতে লাগলাম বাট বেটা কে একটুও নড়াতে পারলাম না কীভাবে পারবো আমার মতো ছোট্ট বাচ্চা কি এই জিম করা বডিওয়ালাকে উঠাতে পারে তাই প্লেন বি এপ্লাই করলাম জগের পানি সব অয়নের মুখে ঢেলে দিলাম বেঁচারা ঘুমের
মধ্যে এমন হওয়াতে ধড়পড়িয়ে উঠলো অয়ন বুঝে গেছে কাজটা কার কারণ এই টা তারসাথে প্রায় হয়ে থাকে অয়ন আমার দিকে রাগি চোখে তাঁকালো আমি ঠোট উল্টিয়ে ইনোসেন্ট ফেস করে বললাম
—বিশ্বাস করো আমি তোমাকে উঠাতে চেয়েছিলাম বাট উঠাতে পারিনি।
আমার এইরকম ইনোসেন্ট ফেস দেখে খুব জোড়েই হেঁসে আমার গাল টেনে বলল
—তা আমার বউ এর হঠাৎ আমায় ডাকলো যে কিছু লাগবে তোর?
রিমিঃ আমার না ফুঁচকা খেঁতে ইচ্ছা করছে
অয়নঃ ওয়াট?এই রাতে ফুঁচকা (এইটা অয়নের কাছে কিছু না রিমির এই সময় প্রায়ই মুড সুয়িং হয় এতোদিন চকলেট আইসক্রিম চেয়েছে তাই সব বাসায় এনে রেখেছে আজ ফুঁচকা তাও আমার রাত ২টায়)
অয়ন একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল
—বাট বউ এখন ফু্চকা কই পাবো এখন তো কোনো ফুঁচকার দোকান খুলাও নেই(লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌসি রিমি)
রিমিঃ আমি কিচ্ছু জানতে চাইনা আমি ফুঁচকা চাই ব্যাস
অয়নঃ কিন্তু বউ আমার কথা টা বুঝার ট্রাই করো
আমি অয়নের সিল্কি চুলগুলো তে আবার দিলাম টান অয়ন ব্যাথায় আউচ্চ করে উঠলো
অয়নঃ আরে কি করছিস বউ ছাড় প্লিয
রিমিঃ আগে বল আমার ফুঁচকা এনে দিবি নালে????
অয়নঃ প্লিয বউ একটু বুঝার চেস্টা কর
আমি অয়নের চুল ছেড়ে ন্যাকা কান্না শুরু করলাম আমার কান্না দেখেই অয়ন আমার কান্না থামাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়লো
অয়নঃ কি হয়েছে বউ কোথাও ব্যাথা করছে? আমাকে বল।
রিমিঃ আমার ফুঁচকা খাবো আমাকে ফুঁচকা এনে দাও না অয়ন
অয়ন আর কি রিমির কান্না সে সহ্য করতে পারে না। না এখন তাকেই কিছু করতে হবে
অয়নঃ আচ্ছা আমি ফুঁচকা এনে দিবো প্লিয তুই কান্না করিস না
রিমিঃ ওকে লাভ ইউ অয়ন???
অয়নঃ লাভ ইউ টু বেবি তুই এখানে বস আমি দেখছি কি করা যায়
অয়ন ঘর থেকে বেড়িয়ে রুপকে ফোন দেয়
রুপ তার জিএফ এর সাথে কথা বলছিলো তখনি অয়নের ফোন
রুপঃ দুরর এই খারুশ বসটা আমার প্রেম এর শ্রত্রু এখন এই মাঝরাতে কোথায় পাঠায় আল্লাহই জানে রুপের মনে পড়ে যায় অয়ন একদিন রুপকে দিয়ে বুড়া মুদিনের পেয়ারা গাছে উঠায়ছিলো আসলে রিমির নাকি শখ সে বুড়া মুদিনের পেয়ারা খাবে তাও চুরি করা যার জন্যসেদিন রুপ রে চোর হতে হয়ছিলো আজকে আবার কার গাছের কী চুরি করতে হবে ভাবতেই ভয়ে ঢুক গিলে রুপ কাঁপাকাঁপা হাঁতে ফোন ধরতেই অয়ন গর্জন দিয়ে বলে উঠে
—অই তোর এতোক্ষন লাগে ফোন ধরতে
রুপঃসরি স্যার আজকে আবার কার গাছে চুরি করতে হবে?
রুপের এমন ইডিয়েট মার্কা প্রশ্নে রেগে ফেটে যায় অয়ন
—হেই ইডিয়েট চুরি করতে হবে না আপতত একটা ফুচকাওয়ালা খুঁজে বের কর
রুপঃ স্যার এইসব কি বলতাছেন এতো রাতে কই পাবো
অয়নঃ আমি কিচ্ছু শুনতে চাইনা ১ ঘন্টা টাইম দিলাম এর মধ্যে ফুঁচকা চাই ( এই বলে কেঁটে দেয় অয়ন)
বেঁচারা রুপ যেনো এখন পারলে কেঁদেই দেয় এই রাতে ফুঁচকা কই পাবে বেঁচারা
জলিম মিয়া( শহরে নামকরা ফুচকাওয়ালা) আরামসে নিজের রুমে ঘুমাচ্ছিলো হঠাৎ কলিংবেল বেঁজে উঠায় বেশ বিরক্ত হয় দরজা খুলে দেখে ৪-৫জন লোক কালো ড্রেস পড়া
জলিমঃকি চাই এতো রাতে
রুপঃ ফুঁচকা
জলিমঃ মানে?
রুপঃ আমগো ভাবির শখ জাগছে সে এখন ফুচকা খাইবো তাই আপনাকে যেতে হবে আমাদের সাথে
জলিম রেগে গিয়ে বলে
–আরে এই মাঝরাতে নাকি আমি ফুঁচকা বানাবো পাগল নাকি
রুপঃ যত টাকা লাগে দিবো কিন্ত আমাদের সাথে চলেন
জলিমঃ টাকা দিয়ে কি করমু এখন আমি ঘুমামো তাই যানগা
রুপঃ বুঝছি ভালো কথায় কাম হবে না
জলিমঃমানে?
রুপ আর বাকি গার্ডসরা জলিম মিয়াকে কোলে তুলে নেয় এইরকম কাজে জলিম মিয়া ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যায়
জলিমঃ আরে আরে ভাই কি করতাছেন আমারে ছাইরা দেন
রুপঃ আগেই বলছিলাম ভালোই ভালোই কথা না শুনলে কি করতাম এই বলে জলিম মিয়া তুলে নিয়ে যায় রুপরা
?
প্রান ভরে ফুঁচকা খাচ্ছি ওয়াও কি মজা আর অয়ন তার রিমিপরীর হাঁসি মাখা চেহারা দেখছে
রিমিঃ অই ফুঁচকাওয়ালা আরেকটু দেন
জলিনঃ জ্বী ম্যাডাম( দূর কি কপাল এই রাতে এখন ফুঁচকা খাওয়াও আমারে কিডনাপ কইরা ফুঁচকা বানায়তে আনছে হাইরেএএ কি কপাল)
পেট ভরে ফুঁচকা খাওয়ার পর অয়নকে জড়িয়ে ধরি
।
অয়নঃ কিরে রিমিপরী তুই খুশি
রিমিঃ এত্তোগুলো
অয়নও তার রিমিপরীকে জড়িয়ে ধরে
?
আজকে আমান আর মেঘ আপুর বিয়ে আমি কত হ্যাপি বলে বুঝাতে পারবো না??আমি হাল্কা খয়রী শাড়ি পড়েছি এই অবস্হায় আমাকে একটুও অয়ন শাড়ি পড়তে দিচ্ছিলো না কিন্তু আমার কি? আমি তো পড়বোই আর অয়ন খয়রী পাঞ্জাবী চুলগুলো সেট করা কালো সানগ্লাস ইসশ কত কিউট লাগছে আমার বরটাকে বিয়েতে খেয়াল করলাম অনেক শাকচুন্নিগুলা আমার বরটাকে গিলে খাইতাছে???এতো রাগ উঠতাছে কয়দিন পরে একটা বাচ্ছার বাপ হবে সেই ছেলেরে এতো চোখ দিয়ে গিলার কি আছদ শাকচুন্নি গুলো???
?
আমান আর মেঘ আপুর বিয়ে খুব ভালোভাবেই সুম্পুর্ন হয় মেঘ আজকে অনেক খুশি সে তার প্রথম ভালোবাসা আমানকে নিজের করে পেয়েছদ সব কিছু যেন স্বপ্নের মতো লাগছে তার কাছে আমানও খুব খুশি মেঘকে পেয়ে কেননা মেঘ জানে আমানের মনে কোথাও এখনো রিমির জায়গা আছে আর এই জিনিসটা মেঘ সম্মান করে কেননা সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো ভুলে যাওয়া যায়না আমান যদি রিমিকে ভুলে যেতো তাহলে মেঘ এর ও যথেস্ট সংদেহ হতো আমানের ভালোবাসার প্রতি যদিও মেঘকেও সে কোনোদিন ভুলে যায় তো কিন্তু না এখন আমানের উপর মেঘের যথেষ্ট ভরসা আছে
?
?
চকলেট খাচ্ছিলাম হঠাৎ করেই আমার পেটের ব্যাথা শুরু হয়ে গেলো আমি জোড়ে চিৎকার দিয়ে নানুমা আর মামিমাকে ডাকলাম আমার চিৎকার শুনে তারা চলে আসলো আর ড্রাইভারকে ডেকে আমাকে হসপিটালে নিয়ে গেলো রিমির পেইন উঠেছে শুনেই সব কাজ ফেলে হসপিটালের উদ্দেশ্য রওনা হলো অয়ন তার ভয় করছে হ্যা মনে একটা অন্য ভয় যদি তার রিমিপরীর কিছু হয়ে যায় হসপিটালে অয়ন পৌছালো আমার জন্য ওটি তৈরি করছে অয়ন আমার হাত শক্ত করে ধরে রেখেছে আমার কপালে ভালোবাসার পরশ একেঁ দিয়ে বলে
—চিন্তা করিস না রিমিপরী আমি আছি
আমাকে ওটি তে নিয়ে গেলো
ওটির লাইট চালু হয়ে গেলো সবার মুখে চিন্তার ছাঁপ অয়ন নিজেকে সামলাতে পারছেনা আমান আর মেঘও এসেছে
২ঘন্টা পরে ওটির লাইট অফ হয়ে যায়
নার্স হাসিমুখে বের হয় তোয়ালেতে পেঁচানো টুকটুকে ফর্সা এক্টা বাবুকে কোলে নিয়ে
নার্সঃ মিঃ অয়ন আপনাকে অভিনন্দন আপনার ছেলে পুত্র হয়েছে
সবাইঃ আলহামদুলিল্লাহ
নার্সঃ এইযে নিনি আপনার ছেলে
অয়ন বাবুকে না দেখেই নার্সকে জিজ্ঞাসা করে
—আমার ওয়াফ কেমন আছে? ও ঠিক আছে তো
নার্স– একদম ঠিক আছে ?
আস্তে আস্তে চোখ খুলে দেখি অয়ন আমার পাশে একটি ছোট্ট বাবুকে কোলে নিয়ে বসে আছে
অয়নঃ রিমিপরী দেখ তুইনা একটা প্রিন্স চেয়েছিলি আমাদের একটা সত্যিই প্রিন্স হয়েছে
আমার খুশিতে চোখে জল চলে আসে
অয়ন আমার কোলে বাবুটাকে রাখে ওমা কত কিউট সফট ??
নানুমাঃ এইতো একদম অয়নের কপি
মাঃ নাকটা রিমির মতো হয়েছে তাই না মা
বাবাইঃ দে দে আমার কোলে একটু দে আমার দাদুভাইকে
সবাই কাড়াকাড়ি করছে বাবুকে কোলে নেওয়ার জন্য
?
?
?
৫বছর পর,
রিমিঃ অনি অনি বাবা একটু খেয়েনে বাবা আমার
অনিঃ মম প্লিয আমি এখন এইসব ওয়েলি ফুড খেতে পারবোনা আমি সুপ খাবো
রিমিঃ ওরেএ বাবা এইটুকু ছেলে দেখি ডায়েট করে
অনিঃ ইয়েস অয়ন চৌধুরির ছেলে অনিক চৌধুরি তার বাবার মতোই হ্যান্ডসাম হবে??
অয়নঃ অরে বাবা তাই নাকি?
অনিঃ জ্বী পাপা চলো আমারা ক্রিকেট খেলবো
অয়নঃওকে চলো
শুরু হয়ে গেলো বাপ ছেলের খেলা?অনি আমার আর অয়নের ৫ বছরের বেশ পাঁকা নিজের বাবার মতো এটিটিউড দেখায় পুরোই বাবার কপি কলিং বেল বেজে উঠলো অইতো আমান আর মেঘ আপু চলে এসেছে সাথে তার ৩ বছরের মেয়ে মেঘা আমান আর অয়ন এখন বেস্ট ফ্রেন্ড কেউ এখন তাদের দেখলে বলবেই না তারা একে অপরের শত্রু ছিলো
আমিও নীচে যাই
অয়নঃ তা আমান কেমন আছিস?
আমানঃ এইতো ধজ্জাল বউ এর সাথে কেমন থাকতে পারি বল?
আমানের কথা শুনে আমরা হেঁসে ফেললাম
মেঘ আপু আমানের দিকে রাগান্বিত হয়ে তাঁকিয়ে আছে
অয়নঃ দোস্ত এইভাবে বলিস না ভাবি যথেস্ট ভালো আমার বউটার মতো পেত্নি না
রিমিঃ এই কি বললা তুমি??
অয়নঃ মজা করতাছি
আমাকে দেখেই মেঘা ছুটে এসে আমার কোলে বসে পড়লো।
রিমিঃ মামনি কেমন আছো তুমি?
মেঘাঃ এইতো তিমি আন্তি আমি ভাতো আছি তুমি কেমল আচো?
রিমিঃ এইতো মামনি ভালো
অয়নঃ এইতো আমার মামনি আমার কাছে আসবে না মেঘা গিয়ে অয়নের কোলে বসে পড়ে
মেঘাঃ আন্তেল অতি ভাইয়া কই?
অয়নঃ অনি তো মেইবি গার্ডেনে খেলছে তুমিও গিয়ে ওর সাথে খেলো
মেঘা অয়নের গালে একটা কিসি দিয়ে গার্ডেনে চলে যায়
আমরা নিজেদের আড্ডায় বসে পড়ি
মেঘা গার্ডেনে যেয়ে দেখে অনি তার ফ্রেন্ডস দের সাথে ক্রিকেট খেলছে মেঘা অনির কাছে গিয়ে বলে
—অতি ভাইয়া আমাল সাতে খেলবা না?
অনিঃ এই তোতলা তুই কখন এলি? তার মানে আমান আংকেল আর মেঘ আংটিও এসেছে রাইট
মেঘাঃ তুলি আমাকে তোতকা বুল্লা কেন?
অনিঃ তুই তো তোতলাই আমার নাম অনি আর তুই অতি বলিস
মেঘাঃ আমাল সাথে খেলো না অতি ভাইয়া
অনিঃ যাহ পারবো না
মেঘাঃ ঠিক আছে আমি অন্য ছেলের সাথে বর-বউ খেলবো
অনি রেগে মেঘাকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে
অনিঃ কি বললি অন্য ছেলের সাথে বর-বউ খেলবি,?এতো বড় সাহস তোর
তুই শুধু আমার সাথে খেলবি তুই বুঝেছিস কেননা #তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা
মেঘাঃএইতব তুমি কি বলতো অতি ভাইয়া এইটার মানে ক?
অনি ঃ আমিও জানিনা বাট পাপাকে দেখেছিলাম যখন মাম্মা অন্য কোনো ছেলের সাথে কথা বলে তখন পাপ্পাও মাম্মাকে এইভাবে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে বলে #তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা তুই অন্য ছেলের সাথে কথা বলবিনা
মেঘাঃ ও তুমি অতন আংকাল এর থেকে শিখেছো?
অনিঃ হুহ??
?
কালো শাড়ি কালো চুরি কালো টিপ পড়ে রেডি আমি আজকে অয়ন ভাইয়ার বার্থডে
১২ঃ০০টার দিকে অয়ন ঘরে ঢুকে দেখে পুরো ঘরটা সাজানো টেবিলে বড় চকলেট কেক তার উপর লেখা হেপি বার্থডে মাই কিউটি বর অয়ন মুচকি হাঁসে সে জানে কাজটা কার আমি গিয়ে অয়ন৷ এর চোখ ধরি অয়ন আমার হাত টা মুখে এনে কিস করে দেয় আমি লজ্জা পেয়ে যাই।
অয়নঃ বাহ আমার বউ টাকে তো এখন লজ্জাবতি+মায়াবতী লাগছে
আমি আর অয়ন একসাথে কেক কাটি আমি অয়নকে প্রথমে কেক খাওয়ায় তারপর অয়ন
অয়নঃ আমার গিফট কোথায়?
রিমিঃ আমি অয়নের হাঁতটা আমার পেটে রাখি এই যে আপনার গিফট
অয়বঃমানে?
রিমিঃ মানে এই বার আপনার ইচ্ছাও মেইবি পুরন হতে যাচ্ছে একটা প্রিন্সেস আসতে চলেছে অয়ন আমার কথা শুনে আমার কলে নিয়ে ঘরতে থাকে
রিমিঃ অয়ন ছাড়ো
অয়নঃ আমি যে কত হ্যাপি তোকে বলে বুঝাতো পারবো না ইপিইইই(লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌসি রিমি)
বারান্দায় দোলনায় অয়ন বসে আছে আর আমি অয়নের কোলে
অয়ন গিটার টা নিয়ে একটা গান শুরু করলো
♪এখন অনেক রাত তোমার কাধে আমার নিশ্বাস ♪??
আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায়♪♪♪
♪চুয়ে দিলে হাত আমার ব্রিদ্ধ বুকে তোমার মাথা চেপে ধোরে তুলেছি কেমন নেশায়♪♪♪?
?কেনো সে অসন্কচে♪
অন্ধ গানের কলি♪♪?
♪♪পাখার ব্লেডের তলে
সোজাসোজি কথা বলি♪♪♪
আমার অয়নের কাধে মাথা রেখে গানটা অনুভব করছি
রিমিঃ ভালোবাসি অনেক তোমাকে ???
অয়নঃ আমি তোর থেকেও বেশি কেননা ? #তুই_আমার_অন্যরকম_নেশা ?
#সমাপ্ত৷৷৷৷ ????