গল্প:- শ্বাশুড়ির_প্যাড়া পর্ব:-(০১)
বিয়ের পরের দিন শ্বশুড় বাড়িতে গেছি আরাইউল্লার নিয়ম রক্ষা করতে। খাবার টেবিলে বসেছি ঠিক তখনি শ্বাশুমা বলে! জামাই বাবাজ্বি তোমার ফেসবুক আইডির নামটা বলো তো!(আমি তো শ্বাশুমার কথা শুনে কিছুটা হথভাগ হয়ে গেলাম আর কিছুটা লজ্জাই পরে গেলাম। তখন শ্বাশুমা আবার বলে) আব্বে জামাই হালই দি মাথা নিচু করে নিয়েছে আবার দিহি লজ্জা পায়ছে। কি হলো এখানে লজ্জা পাওয়ার কি আছে? ডিজিটাল যোগে সবাই ফেসবুক ব্যাবহার করে বলো তোমার ফেসবুক আইডির নামটা বলো। (কিছুটা লজ্জা কাটিয়ে মাথাটা সোজা করে বলছি)
আমি:- আম্মাজান আমার আইডির নাম আল মোহাম্মদ সৌরভ।
শ্বাশুমা:- বুঝবার পারছি তয় তোমার নামটা বুহুত সুন্দর আছে। পায়ছি তোমার ফেসবুক আইডিটা। তয় জামাই বাবাজ্বি মোবাইলটা কি লগে আছে?
আমি:- কেনো আম্মাজান আপনার লাগবে?
শ্বাশুমা:- আব্বে জামাই হালা কয় কি? আমার কাছে এত দামী মোবাইল সেট থাকতে তোমার হাতেরটা লয়বার যামু কেলা (কেনো)? জিজ্ঞেস করছি যদি মোবাইলটা লগে থাকে তয় আমার রিকুয়েস্টটা এক্সেপেট করতা বুঝলা জামাই বাবাজ্বি।
আমি:- জ্বি বুঝেছি। তবে আমার মোবাইলটা তো রুমে চার্জে রেখে এসেছি।
শ্বাশুমা:- তাহলে অহন (এখন) থাক আর হুনো (শুনো) খানা খাওয়া শেষ হলে আমার রিকুয়েস্টটা এক্সেপেট করবা। বুঝবার পারছো আমার কথা?
তসিবা:- আম্মা আপনি অহন (এখন) কি শুরু করছেন? আপনার জামাই মানুষের লগে? ওকে আগে খায়বার দেন এসব প্যাচাল পরে পায়রেন।
শ্বাশুমা:- হাচা কথা বলছিস। জামাই বাবাজ্বি তুমি অহন (এখন) খাও আর হুনো (শুনো) রুমে গিয়ে প্রথমে আমার রিকুয়েস্টটা এক্সেপেট করবা মনে থাকবে তো আবার নাকী ভুইল্লা যায়বাগা?
আমি:- মনে থাকবে আম্মাজান। কিছুটা শান্তি নিয়ে খাচ্ছি যাক আর কোনো গালি শুনা লাগলোনা। খাবার শেষ করে উঠে চলে যাচ্ছি তখনি দেখি শ্বশুড় বসে টিভি দেখছে আর হাসতেছে। আমি কিছু না বলে চলে যাচ্ছি তখনি শ্বশুড় বলে।
শ্বশুড়:- আব্বে জামাই হালা কানা নাকী?
তসিবা:- কেলা আব্বা আপনার জামাই বাবাজ্বি কি করছে?
শ্বশুড়:- জামাই আমাকে দেখেও সালাম না দিয়া চলে যাচ্ছে। (তখনি আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। মনে মনে বলতেছি কেনো যে ঢাকায়া মাইয়া বিয়ে করেছি আর কথায় কথায় গালি শুনতে হয়। এবার বাড়িতে নিয়ে নেই এরপর আর জীবনেও আসবোনা শ্বশুড় বাড়িতে) কি হয়লো জামাই কি চিন্তা করতেছো? ঘুরুজনদের সালাম দিতে হয় সেইটা তোমার বাপ মা শিখাই দেয় নাই?
আমি:- সরি আব্বাজান আসলে আম্মাজান বলছে রিকুয়েস্টটা তাড়াতাড়ি এক্সেপেট করতে তাই তারা হুরা করে রুমে যাচ্ছিলাম।
শ্বশুড়:- কিসের রিকুয়েস্ট?
শ্বাশুমা:- আব্বে জামাই হালা দেখি সংসারে ঝামেলা পাক্কাচে। হুনো জামাই তোমাকে কি আমি বলছি তোমার শ্বশুড়কে সালাম না দিয়ে চলে যেতে? কথা কম বলে সালাম দিয়ে তারপর উপরে যাও।
আমি:- সরি আম্মাজান সরি আব্বাজান। আস্সালামু আলাইকুম আব্বাজান। (তখন চওরা একা হাসি দিয়ে বলে)
শ্বশুড়:- উলাইকুম আস্সালাম! এবার রুমে যাও আর হুনো তোমার ফেসবুকে আইডি টাইডি আছে? (তখনি তসিবা আমাকে ইশারা করে বলছে যে না করতাম কারণ আব্বাজান এসব পছন্দ করেনা)
আমি:- নাহ আব্বাজান আমার এসব নেই! তখন চেয়ে দেখি শ্বাশুমা তসিবা হাফ ছেড়ে বাচছে।
শ্বশুড়:- একদম ভালো ছেলে তুমি এসব ফেসবুকে সময় নষ্ট না করে আমার মেয়ের লগে সময় দিবা। আমার মাইয়াকে নিয়ে ঘুরতে যাবা আর ভালো ভালো রেস্টুরেন্ট গিয়ে চায়নিজ খাওয়াবা। আর হুনো ব্যবসা ভালো করে পরিচালনা করবা অন্য কাজে মনোযোগ দিবেনা বুঝবার পারছো?
আমি:- হ্যা বুঝতে পারছি।
শ্বশুড়:- অহন রুমে যাও।
আমি:- আচ্ছা! রুমে চলে এসে হাফ ছেড়ে জোরে জোরে বড় করে নিশ্বাস নিলাম। তখনি দেখি মোবাইলে ফোন এসেছে চেয়ে দেখি আব্বা ফোন করেছে। রিসিভ করে সালাম দিয়েছি। আব্বা সালামের উত্তর নিয়ে বলে!
আব্বা:- সৌরভ শুন তোর শ্বশুড় বাড়ির লোকেরা কথার আগে হালা, আব্বে এসব কথা বাত্রা বলবে। এতে তুই কিছু মনে করিসনা কারণ এইটা ওনাদের গালিনা এইটা ঢাকায়া লোকদের একটা ভুলি বুঝতে পারছিস?
আমি:- ঠিক আছে বুঝতে পারছি! আপনি কেমন আছেন আর মা সহ সবাই ভালো আছেন তো?
আব্বা:- হ্যা আমি সহ সবাই ভালো আছে। আচ্ছা এখন রাখি এই কথাটা বলার জন্য তোকে ফোন করেছি।
আমি:- ঠিক আছে! ফোনটা কাটছি হঠাত পেটে চাপ দিয়েছে আমি তাড়াতাড়ি করে ওয়াশ রুমে চলে গেছি। দশ মিনিট পর বেরুলাম দেখি তসিবা রুমে এসেছে।
তসিবা:- আপনি কিছু মনে করিয়েন না আমার আব্বার আম্মার কথায়?
আমি:- ঠিক আছে!
তসিবা:- আপনি বসেন আমি এই গহনা ঘাটি খুলি। তখনি তসিবার মোবাইলে ফোন এসেছে। দেখেন তো অহন কে ফোন করেছে মোবাইলের দিকে তাকিয়ে দেখি মা লিখা।
আমি:- তোমার মা ফোন করছে।
তসিবা:- রিসিভ করে লাউড স্পিকার দেন।
আমি:- ঠিক আছে! রিসিব করে লাউড স্পিকার দিয়েছি তখনি শ্বাশুমা বলে!
শ্বাশুমা:- মা তসিবা জামাই হালাই কয়? আব্বে জামাই হালা দিহি অহনো আমার রিকুয়েস্টটা এক্সেপেট করেনা? জামাই হালার কাছে মোবাইলটা দে একটু। জামাই হালারে জিগাই কেনো এক্সেপেট করেনা? (তখনি তসিবা আমার হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে গেছে) মা তসিবা তুই চুপ কয়রা আছিস কেলা?
তসিবা:- আম্মা আপনি এসব কি কয়তাছেন? মোবাইলটা তো আপনার জামাই হালার থুক্কু বাবাজ্বির কাছে আছে।
শ্বাশুমা:- আব্বে তাহলে জামাই হালা এতক্ষন চুপ কয়রা আছিলো কেলা? জামাই হালারে বল তাড়াতাড়ি রিকুয়েস্টটা এক্সেপেট করবার জন্য।
তসিবা:- বলতেছি অহনি করবে।
আমি:- তসিবা বলো রিকুয়েস্ট এক্সেপেট করেছি।
তসিবা:- আম্মা রিকুয়েস্ট এক্সেপেট করছে। তসিবা ফোনটা কাটছে আমি তসিবার দিকে তাকিয়ে আছি। আপনি প্লিজ কিছু মনে কয়রেন না আম্মার কথাই!
আমি:- ঠিক আছে। এখন ঘুমাবে নাকী আরো দেড়ি করবে?
তসিবা:- আব্বে কন কি হবে(শবে) মাত্র এগারোটা বাজে রাত একটা বাজুক তখন চিন্তা করবো।
আমি:- এত রাত পর্যন্ত জেগে থেকে কি করবে?
তসিবা:- কেলা হিন্দি সব সিরিয়াল দেখা শেষ করমো। তারপর আপনার লগে রোমান্স করমো এরপর ঘুমামো।
আমি:- তুমি দেখো আমি ঘুমায় যখন রোমান্স করার ইচ্ছা হয় তখন আমাকে ডেকে তুলো কেমন?
তসিবা:- আব্বে স্বামী হালাই কয় কি? আমি একা একা রাত জাগবো। আর ওনি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাবে। দেখি এদিকে আসেন বলে তসিবা আমার হাতটা জড়িয়ে ধরে বসেছে হিন্দি সিরিয়াল দেখার জন্য। আমিও তসিবার সাথে কম্পানি দিতে বসে গেলাম। (এই হিন্দি সিরিয়াল গুলি নকল করে স্টার জলসা, জি বাংলা, নটক ফাটক করে আর আমাদের মত ছেলেদের হয় জ্বালা। টিভির রিমুট হাতে নিলে বউয়ের সাথে হয় ঝগড়া। আর রাতের বেলা যা একটু রোমান্স করবো বউয়ের সাথে কিন্তু তানা রাত একটা পর্যন্ত জেগে থাকতে হবে। কথা গুলি মনে মনে বলছি তখনি কেউ একজন দরজায় হট কটাচ্ছে)
আমি:- এত রাতে আবার কে এসেছে?
তসিবা:- আপনি বহেন (বসেন) আমি দেখবার যাচ্ছি। (তসিবা যাচ্ছে আর বলছে) এত রাতে কেডা আয়ছে বলে দরজটা খুলছে চেয়ে দেখে তসিবার মা এসেছে। আম্মা আপনি অহন আয়ছেন কেলা?
শ্বাশুমা:- জামাই বাবাজ্বির কাছে একটু দরকার আছে। জামাই বাবাজ্বি বলে ভিতরে এসেছে শ্বাশুমা।
আমি:- আস্সালামু আলাইকুম জ্বি আম্মাজান বলেন কি বলবেন? (সালামের উত্তর না নিয়ে বলে)
শ্বাশুমা:- আব্বে জামাই ফেসবুকে কি লেখো এসব তুমি? আমার মেয়েকে এত কষ্ট দেও কেলা(কেনো)? তেমার মা তো দেখছি আমার মেয়েকে মাঝে মাঝে আদর করে আবার মাঝে মাঝে যৌতুকের টাকার লাগি মারে ব্যাপারটা কি কও তো জামাই?
তসিবা:- আম্মা ঐ সব তো শুধু গল্প বাস্তব না আমার শ্বাশুমা আমাকে বহুত পেয়ার করে আর মহাব্বত করে। এসব গল্প আমাদের বিয়ার আগে লিখছে। ঐ গল্প পড়ে তো আমি আপনার জামাইয়ের সাথে পেয়ার মহাব্বত করেছি।
শ্বাশুমা:- বুঝবার পারছি গল্প লেখো যাক তাইলে ঠিক আছে! আর হুনো এখন থেকে গল্পে আমার মাইয়ারে বেশি বেশি ভালোবাসবা আর তোমার আম্মারে বলবো সবসময় পেয়ার মহাব্বত করবার জন্য।
আমি:- আচ্ছা ঠিক আছে!
শ্বাশুমা:- কি জানি বলবার চায়ছি হালাই তো মনে আনবার পারছিনা? হ্যা মনে আসছে তয় জামাই বাবাজ্বি ফেসবুকে সব বুড়া বুড়ি কেনো? কোনো জুয়াল পোলা মাইয়া দেখছিনা। ফেসবুকটা কি সব বুড়া বুড়িরা চালাই নাকী?
আমি:- না আম্মা এরা সব জুয়ান ঐ ফেইস এপ দিয়ে সব বুড়া করে ছবিকে।
শ্বাশুমা:- ফেইস এপ আবার এইটা কি?
আমি:- এইটা একটা সফটওয়ার ছবি দিয়ে এডিট করে বুড়া বুড়ি সাজে আর ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে।
শ্বাশুমা:- বুঝবার পারছি আচ্ছা তোমরা এবার টিভি দেখো আমি যাই। শ্বাশুড়ি চলে গেছে এবার তসিবা আবার আমাকে নিয়ে টিভি দেখবার লাগছে।
তসিবা:- আপনি হিন্দি বুঝেন তো? নাকী বোবা বাইস্কুপের মত দেখছেন?
আমি:- হিন্দি কি আমি তো এখন বাংলা ভালো করে বুঝিনা। আমার ঘুম পাচ্ছে চলো ঘুমাবো।
তসিবা:- একদম চুপ চাপ করে বসে থাকুন অহন আরেকটা সুন্দর নাটক দিবো। ঐটা দেখুম এরপর গিয়ে দুজনে রোমান্স করবো তারপর ঘুমামো। এর আগে ঘুমালে আম্মাকে ডেকে আনমো।
আমি:- না না ঘুমাবো না জেগে আছি! রাত সারে বারোটা বাজে বউ আমার টিভি দেখছে। আর আমার হাত ধরে রাখছে যাতে করে না ঘুমাতে পারি। রাত একটা বাজাতেই তসিবা টিভি অফ করছে।
তসিবা:- অহন আয়েন রোমান্স করমো এরপর দুজনে ঘুমামো। আমাগো এত তাড়াতাড়ি ঘুম আসেনা বুঝচ্ছেন?
আমি:- হ্যা বুঝতে পারছি! তসিবার সাথে রোমান্স করে ঘুমিয়ে গেছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে রুমে বসে আছি। তসিবা ওর আম্মার কাছে গেছে আমি মোবাইলটা হাতে নিয়ে ফেসবুকে ঢুকেছি। ঢুকার সাথে সাথে শ্বাশুমার মেসেজ।
শ্বাশুমা:- জামাই বাবাজ্বি তোমার পোস্টে এত লাইক কমেন্ট দেয় সবাই। কিন্তু আমার ছবিতে লাইক কমেন্ট দেয়না কেলা? হুনো তোমার সব ফ্রেন্ডদের বলবা আমার ছবিতে লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকে। আর হুনো আমাকে কিছু সুন্দর সুন্দর ছন্দ লিখে দিও এখানে। আমি চেয়ে দেখি শ্বাশুমা অনলাইনে নেই তাই আর রিপ্লে করিনি। তখনি তসিবা রুমে এসেছে।
আমি:- তসিবা তোমার আম্মা আমাকে কি বলছে দেখো?
তসিবা:- আমার দেখার সময় নাইকা! আর হুনেন আম্মা যা বলে তাই করবেন! আম্মা কিন্তু বহুত পড়া লেখা করছে।
আমি:- তোমার আম্মা কি পর্যন্ত পড়ছে?
তসিবা:- কেলাস আট।
আমি:- তসিবা কেলাস নই ক্লাস তুমি শিক্ষিত একটা মেয়ে এমন ভাবে কথা বাত্রা বললে হবে?
তসিবা:- হুনেন আমাগো অতিয্য বাহি ঢাকায়া ভাষা এইটা আমরা বলবো।
আমি:- তাই বলে এমন ভাবে কথা বলবে?
তসিবা:- আপনি এক কাজ করেন আমাদের ঢাকায়া ভাষা শিখে নেন। তাহলে দেখবেন আপনাকে সবাই ঢাকায়া পোলে মনে করবে।
আমি:- দেখো তোমার ঢাকায়া ভাষা শিখা লাগবেনা। তুমি আমার সাথে আমার মত করে কথা বলবে।
তসিবা:- আচ্ছা তাই হবে! আপনাকে একটু আদর করে দেয়। তসিবা আমার পায়ে ওর পা রাখছে আমার গলাই জড়িয়ে ধরেছে। তসিবা ওর ঠোট আমার দিকে এগিয়ে দিয়েছে ওর চোখ গুলি বন্ধ করে নিয়েছে। আমি কিস করবো তখনি শ্বাশুমার ডাক।
শ্বাশুমা:- তসিবা দেখে যা তোর আসলাম চাচা এসেছে। তখনি তসিবা আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। আমার মুডটাই নষ্ট করে দিয়েছে শ্বাশুমা তসিবা চলে গেছে। দূর সব গন্ডগোল করে দিলো যাই মোবাইলটা টিপা টিপি করি। মোবাইলটা হাতে নিয়ে ফেসবুকে ঢুকতেই শ্বাশুমার একটা ছবি ভেসে উঠেছে।
আমি:- আচ্ছা শ্বাশুমার প্রোফাইলের ছবিটা তো শ্বাশুমার নিজেরেই। এক কাজ করি একটা লাইক দেয় আর সুন্দর করে একটা কমেন্ট করি। তাও যদি গালি থেকে কিছুটা বাচতে পারি। যখনি টাইম লাইনে গেছি তখন তো পুরা অবাক হয়ে গেলাম। শ্বাশুমা ফেসবুকে নিজের একটা ছবির ক্যাপশনে লিখছে ফেইস এপ দিয়ে আমিও বুড়ি হলাম তা কেমন লাগছে আমাকে? কয়েকটা ছেলে কমেন্ট করছে আবার আমার শ্বাশুমা কমেন্টের রিপ্লে দিয়েছে! ঠিক তখনি চেয়ে দেখি শ্বাশুমা একটা স্ট্যাটাস দিয়েছে আবার আমাকে ট্যাগ করেছে! আমি ট্যাগ রিমুভ করবো কি করবোনা ভাবছি তখনি শ্বাশুমার মেসেজ!To be continue,,,
!!
গল্প:- #শ্বাশুড়ির_প্যাড়া পর্ব:-(০১)
লেখা:- AL Mohammad Sourav
( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।) Facebook Id link ???
We use cookies on our website to give you the most relevant experience by remembering your preferences and repeat visits. By clicking “Accept All”, you consent to the use of ALL the cookies. However, you may visit "Cookie Settings" to provide a controlled consent.
This website uses cookies to improve your experience while you navigate through the website. Out of these, the cookies that are categorized as necessary are stored on your browser as they are essential for the working of basic functionalities of the website. We also use third-party cookies that help us analyze and understand how you use this website. These cookies will be stored in your browser only with your consent. You also have the option to opt-out of these cookies. But opting out of some of these cookies may affect your browsing experience.
Necessary cookies are absolutely essential for the website to function properly. These cookies ensure basic functionalities and security features of the website, anonymously.
Cookie
Duration
Description
cookielawinfo-checkbox-analytics
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Analytics".
cookielawinfo-checkbox-functional
11 months
The cookie is set by GDPR cookie consent to record the user consent for the cookies in the category "Functional".
cookielawinfo-checkbox-necessary
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookies is used to store the user consent for the cookies in the category "Necessary".
cookielawinfo-checkbox-others
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Other.
cookielawinfo-checkbox-performance
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Performance".
viewed_cookie_policy
11 months
The cookie is set by the GDPR Cookie Consent plugin and is used to store whether or not user has consented to the use of cookies. It does not store any personal data.
Functional cookies help to perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collect feedbacks, and other third-party features.
Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.
Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.
Advertisement cookies are used to provide visitors with relevant ads and marketing campaigns. These cookies track visitors across websites and collect information to provide customized ads.