গল্প:-বউ_পাখি পর্ব:-(১০-শেষ)

1
3111
গল্প:-বউ_পাখি পর্ব:-(১০-শেষ) লেখা_Al_Mohammad_Sourav !!! আপু আর তসিবা রুমে ঢুকতেই ছেলেটা ভীতর থেকে দরজাটা বন্ধ করে দিয়েছে। আমি উয়েটারকে বলছি দরজায় কন্ক করতে উয়েটার সাথে সাথে দরজা কন্ক করেছে তখনি দরজাটা খুলে দিয়েছে আর আমি গিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে গেছি। আমাকে দেখে দরজাটা আবার বন্ধ করতে চাইছে কিন্তু বন্ধ করতে দেয়নি তখন আমার বন্ধুরা চলে এসেছে,,, ছেলে:- আপনারা কে কি চান? আমি:- চাই তো অনেক কিছু বলে দরজা ধাক্কা দিয়েছি আর দরজাটা সবটা খুলে গেছে। চেয়ে দেখি আরো একটা ছেলে আছে আর ঐ ছেলেটা তসিবার হাত ধরে রাখছে। আমাকে দেখে হাতটা ছেড়ে বলে,,, আরে আপনারা এখানে কি চান তখনি আমার বন্ধুরা ওদের দুলাই দিতে লাগলো। আর ওরা কান্না করতে আরম্ভ করছে তখনি রাসেদ বলে,,, রাসেদ:- সৌরভ শালাদের পুলিশে না দিয়ে সোজা মেরে ফেলি তখন ঐ ছেলে দুইটা আমার পায়ে পড়ে কান্না করতে আরম্ভ করেছে। ভাই নেন এখানে সব ভিডিও আছে যত মেয়েদের সাথে এসব করেছি সব তাও আমাদের মারবেন না। জুয়েল:- সৌরভ ওদের এমন ভাবে ছাড়া ঠিক হবে না এক কাজ করো ওদের মোবাইল আল যা যা আছে সব পুরিয়ে ফেল। আমি:- হ্যা এইটা সব থেকে ভালো কাজ হবে ওদের মোবাইল আরো অনেক মেমোরি আর কিছু পেনড্রাপ আগুন লাগিয়ে পরিয়ে ফেলি। আর মারা টারার দরকার নেই কিছু ভিডিও করে রেখে দে। রাসেদ:- সৌরভ তুই তসিবা আর আপুকে নিয়ে একটু বাহিরে যা আমি ওদের একটু লাইভ ভিডিও করি। আর ওদের লেংটা করে ভিডিও করে ইন্টার নেটে ছাড়বো শালাদের বাবা মা সব আত্বীয় স্বজনদের নজরে পড়ক। জুয়েল:- হ্যা সৌরভ তাই করি তখনি রাসেদ, জুয়েল, আর বাকীরা মিলে এসব করেছে। আমি তসিবা আপুকে নিয়ে বাহিরে এসেছি,,, তসিবা:- আপনি জানেন আমার কত ভয় করছিলো যদি ছেলেটা আমাকে কিছু করতো। আমি:- ওরে বাবা রে আমি বউ পাখিটা পুরা ভয় পায়ছে তখনি তসিবা এত খুশি হয়ছে যার আনন্দে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে,,,, তসিবা:- আপনি আমাকে বউ পাখি বলে ডাকছেন? যান কাল সকালে আপনাকে একটা সার্পাইজ দিবো আমার তরফ থেকে। আমি:- আপু আছে তো সামনে এভার ছাড়ো। তসিবা আমাকে ছেড়ে দিয়েছে তখনি দোস্ত গুলি বেড়িয়ে এসেছে,,, জুয়েল:- সৌরভ কাজ হয়ে গেছে চল ফেইক আইডি দিয়ে ছেড়ে দিবো শালারা মেয়েদের নিয়ে খেলা করো এভার দেখবে তোদের নিয়ে কি খেলা করি। আপু:- সৌরভ তারা তারি যেতে হবে ঐ দিকে রুজির হাজবেন্ট বাসায় এসে ওকে না দেখলে অনেক সমস্যা হবে। আমি:- দোস্তরা তাহলে পরে কথা হবে এখন যাই আর সবাইকে আগামী কাল আমার তরফ থেকে ট্রিট রইলো। সবাইকে বাই বলে তারা তারি ক্লাব থেকে বেড়িয়ে এসেছি। রুজি:- ভাবি কাজ হয়ছে? আপু:- হ্যা হয়ছে সব কিন্তু আমার ভাই আর তার বউ পাখির কাজ। রুজি:- তোমাদের কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো তার ভাষা আমার জানা নেই বলে রুজি কান্না করে দিয়েছে। আমি:- আরে কান্না করছো কেনো যা হবার হয়ে গেছে। এখন বর্তমান নিয়ে ভাবো অতীতের খারাপ দিন গুলি মন থেকে চির তরে মুছে ফেলো। তসিবা:- হ্যা রুজি আপু তুমি তাই করো। আপু:- এই জন্য প্রেম করলেও বিয়ের আগে নিজের স্বামীর আমানত কোনো কিছু অন্যকে দেওয়া একদম ঠিক না। যে তোমাকে ভালোবাসবে সে কখনো বলবে না তোমার সাথে রাত কাটাতে হবে। কারন সে চাইবে তোমাকে বিয়ে করে নিজের করে নিতে। তসিবা:- আর প্রেম করলে যে ওর সাথে রাত কাটাতে হবে এমটাও কিন্তু ঠিক না। হ্যা আমি তোমাকে ভালোবাসি সেইটা মুখে বললে যদি বিশ্বাস না করে তাহলে তার সাথে প্রেম করাটা ঠিক না। কারন বুঝতে হবে সে তোমাকে নয় তোমার দেহকে ভালোবাসে। আমি:- তা ঠিক তবে সব ছেলেরা খারাপ নয় আর সব মেয়েরা ভালো নয়। আপু তোদের লেকচার শেষ হলে চল বাসায় যাই। আপু:- হ্যা চল। বাইটা ড্রাইভারকে বলেছি বাড়ীতে নিয়ে আসতে আর আমি গাড়ী চালাচ্ছি আপু আর রুজি পেছনে বসেছে আর তসিবা আমার পাশে। তসিবা:- সিট বেল্টা একটু লাগিয়ে দেন। আমি:- এইটাও শিখুনি দাও গাড়ীটা থামিয়ে বেল্টা লাগিয়ে দিয়েছি। আপু:- ভাই তসিবা তোর জন্য ঠিক আছে বউ পাখি আব্বুর পছন্দ আছে বলতে হবে। আমি:- হ্যা আমার জীবনটা তেজপাতা করে ছারবে আর তো মাত্র ৩ সাস এর পর ওকে ওর বাড়ীতে পাঠিয়ে দিবো। আমার কথা শুনে সবাই চুপ চাপ হয়ে গেছে গাড়ীটা চালিয়ে প্রথমে রুজিকে ওর বাসার সামনে নামিয়ে দিয়েছি। এর পর গাড়ীটা নিয়ে আমাদের বাড়ীতে এসেছি। আপু:- সৌরভ আমি তোর আপু হতে পেরে অনেক হেপি তোর মত যেনো প্রতিটা ভাই পায়। আমি:- তোর ভাই হতে পেরে আমি ধন্য তখনি তসিবা বলে,,, তসিবা:- আমি তো আরো ধন্য এক সাথে সব পেয়েছি তখনি আপু হাসি দিয়েছে। আমি:- আচ্ছা আমি রুমে যাই ফ্রেশ হবো, আমি রুমে চলে এসেছি আমার পিছু পিছু তসিবা এসেছে। তসিবা:- আমি আগে ফ্রেশ হতে যাবো। আমি:- ঠিক আছে যাও। তসিবা:- ঠিক আছে, উয়াশ রুমে ঢুকে আবার বাহিরে এসে বলে,, খবর দার দরজা বাহির দিয়ে বন্ধ করবেন না কিন্তু। আর ভূল করে পানির লাইন অফ করবেন না। আমি:- আমার কি কোনো কাজ নেই নাকী যাও তারা তারি ফ্রেশ হও। তসিবা চলে গেছে আমি খাঠের উপর বসে আছি কিছুক্ষণ পর দেখি তসিবার মোবাইলটা ভেজে উঠছে তাকিয়ে দেখি জানু নামটা। মোবাইলটা হাতে নিয়ে ইচ্ছে করছে একটা আচাড় দেয়। তখনি হঠাত করে মনে হলো ফোনটা রিসিব করি আর সাথে সাথে রিসিব করেছি এমনি তসিবা এসে ছু মেরে মোবাইলটা হাত থেকে নিয়ে গেছে। তসিবা:- আপনি আমার মোবাইল হাতে নিলেন কেনো? আমি:- তোমার জানুর কন্ঠটা শুনতে ইচ্ছে হয় ছিলো কথা বলো তোমার জানুর সাথে। এমনেতে সারাক্ষন বলো তুমি আমাকে ভালোবাসো আমাকে ছাড়া বাজতে পারবে না। আর সারা দিন জানুকে নিয়ে পরে থাকো দেখি সরো বলে আমি ফ্রেশ হতে চলে এসেছি। কিছুক্ষণ পর ফ্রেশ হয়ে গেছি,,, তসিবা:- আব্বাজান ডাকছে নিছে যেতে আর আম্মাজান বলছে খাবার খেতে যেতেন। আমি:- তুমি যাও আমি আসতেছি,, তসিবা:- তা হবে না বলছে আমার সাথে আসতেন। আমি:- চলো তসিবার সাথে নিছে খাবার টেবিলে এসেছি। আমার পাশে তসিবা বসেছে,,, আব্বু:- সৌরভ কাল একটু তসিবাকে নিয়ে ঘুরতে বের হতে পারবি। মানে তসিবা বলছে ওকে নিয়ে তো অনেক দিন হলো কোথাও ঘুরতে যাস না তাই একটু ঘুরে আসলি এই আর কি। আপু:- হ্যা ভাই তাই কর তসিবাকে নিয়ে একটু ঘুরে আয় তাহলে তোদের দুজনের ভালো হবে। আমি:- ঠিক আছে কাল সারা দিন তসিবাকে দিবো এরপর এখন সবাই খুশি। খুশির ঠেলা তসিবা সবার সামনে আমাবে কিস করে বসেছে সবাই লজ্জা পেয়ে এদিক সেদিক চলে গেছে খাবার রেখে। তসিবা:- কাল সকাল থেকে আমি যা বলবো তাই করবেন ঠিক আছে কালকে আপনাকে একজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। আমি:- তোমার জানুর সাথে নিশ্চয়। তখনি তসিবা চেহারাটা কালো করে বলে,,, তসিবা:- কালকে বুঝবেন এখন আমার খানা শেষ। আমিও খাবার শেষ করে রুমে এসে খাঠের উপর শুয়ে পরেছি। কিছুক্ষণ পর তসিবা এসে পাশে শুয়ে পরেছে,,, আমি:- তুমি এখানে শুইলে কেনো? তসিবা:- বেশি বেশি করলে জোড় করে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবো। বউয়ের অধিকার জোড় করে নিয়ে নিবো বলে দিলাম। আমি:- কি বলছো তুমি কি করবে? জোড় করে অধিকার নিবে থাপ্পড় গুলির কথা ভূলে গেছো তাইনা। কুল বালিশটা মাঝে দিয়ে বলি এদিকে ভূল করেও আসবে না বলে দিলাম। তসিবা:- আসবো না কোনো দিন যাবো না। আমি:- এই তো ভালো বউ পাখি তখন তসিবা খুশি হয়ছে। ওর দিকে তাকিয়ে ঘুমিয়ে গেছি সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাচ্ছি। আমি তসিবাকে ছাড়িয়ে নিয়ে উঠে ফ্রেশ হতে গেলাম। ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি তসিবা রেডি হয়ে বসে আছে। তুমি ফ্রেশ হলে কখন? তসিবা:- নিছে আপুদের রুমে দুলাভাই আজকে বাড়ীতে নেই আপনি যানেন না। এখন আসেন আগে হাসপাতালে যাবো ঐ খান থেকে অন্য সব যায়গা ঘুরতে যাবো। আমি:- হাসপাতালে কেনো? তসিবা:- গেলে বুঝবেন বলে আমার হাত ধরে টেনে নিছে নিয়ে এসেছে,, আপু তাহলে আপনি সব কিছু রেডি করে রাখবেন। আব্বু আম্মুকে তসিবা সালাম করে বলে এখন চলেন যাওয়া যাক। আমি:- এমন ভাবে সব কিছু করছো মনে হচ্ছে আর আসবে না এই বাড়ীতে। তসিবা:- হতেও পারে আর নাও ফিরে আসতে পারি তখনি আমার বুকের হার্টবির্ট বেরে গেছে। আমি:- এখনো তো ২ মাস ১৫ দিন বাকী তার আগে চলে যাবে? তসিবা:- কি হবে বাকী দিন গুলি থেকে বিয়ে হয়ছে আজ ৭ মাস হতে চলছে এত দিনে আপনার মনের মত হতে পারিনি আর এই ২ মাসে হয়ে যাবো। আমি:- ঠিক আছে হতে হবেনা চলো কোথায় যাবে আর আসতে হবে না বাড়ীতে। এখন চলো কোথায় যাবে,,,, তসিবা:- সিটি হাসপাতালে চলেন আগে তারপর যেখানে খুসি সেখানে যাবো। আমি:- ঠিক আছে তসিবাকে নিয়ে সিটি হাসপাতালে গেছি। তসিবা আমাকে নিয়ে ভীতরে গেছে আর একটু পর পর মোবাইলে কথা বলছে। ভীতরে গিয়ে আমার হাতটা ছেড়ে বলে ঐ তো আমি যাকে খুঁজতেছি সে আমি তাকিয়ে দেখি একটা সুন্দর ছেলে তসিবাকে হাত ইশারা করে ডাকছে,,, তসিবা:- চলেন আপনার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো আপনি এত দিন ধরে যাকে দেখতে চাইছেন তার সাথে বলে আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে গেছে ছেলেটার সামনে। হাই কেমন আছো এই হচ্ছে আমার বর আল মোহাম্মদ সৌরভ দেখতে কত কিউট তাইনা। আর তানুসার আব্বু ওনি হচ্ছে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড জানুর হাজবেন্ট কত কাল ওদের একটা ছেলে জম্ন হয়ছে আর এইটা বলার জন্য আমাকে ফোন করেছিলো। আমি:- নাইস টু মিট ইউ জানুর হাজবেন্টের সাথে কথা বলেছি। আমি তসিবার দিকে তাকিয়ে আছি পাগলি মেয়ে একটা আগে বললে হতো আমার বুকের হার্টবির্ট শুধু শুধু বারিয়ে দিয়েছে। তসিবা:- জানু কোথায়? কেবিনে আসেন আমার সাথে তসিবা আমি কেবিনে গেছি। কেবিনে ঢুকে তসিবা জানুর কাছে গেছে। ওর বেবিটাকে তসিবা কুলে নিয়ে আদর করে দিয়েছা। জানু:- কি তানুসার আব্বু অভাক হচ্ছেন তাই না আসলে ঐ দিন মেসেজটা আমি দুষ্টমি করে করছি। পরে তসিবা আমাকে বলছে আমাকে নাকী তসিবার বয়ফেন্ড মনে করছেন। এর পর থেকে তসিবা আপনাকে রাগাবার জন্য আমাকে ফোন করতো আর আমিও। আমি:- বুঝতে পারছি তখনি তসিবা বলে,, তসিবা:- আমার কিন্তু দুইটা মেয়ে চাই তাও আবার এক সাথে তখনি জানু নার্ছ আর ওর হাজবেন্ট এক সাথে তসিবার দিকে না তাকিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি:- আল্লাহ দিলে হবে। তারপর তসিবা ওদের সাথে কিছুটা সময় কাটালো। এরপর আমাকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়ছে। তসিবাকে নিয়ে সারা দিন অনেক যায়গা ঘুরেছি সন্ধায় তসিবাকে নিয়ে কেন্ডিলাইট ডিনারে গেলাম আর বন্ধুদের ইনবাইট করে নিলাম। তসিবা:- কি সুন্দর যায়গাটা আমার অনেক ভালো লাগে মোমবাতি। আমি:- হ্যা মোমবাতি তবে এটাকে কেন্ডিলাইট বলে কেমন। এখন আসো তসিবাকে নিয়ে বসেছি আর এক করে সব বন্ধুরা এসেছি তখনি চেয়ে দেখি লিজা আর ওর হাজবেন্ট এসেছে,,, আমি বসা থেকে দাঁড়িয়ে গেছি লিজা তুমি এখানে কেনো? লিজা:- সৌরভ আমার কিছু কথা আছে। রাসেদের কাছ থেকে জানতে পারলাম আজকে তোমাকে এনে পাবো তাই এসেছি,,, আমি:- কি কথা শুনি? তসিবার দিকে তাকিয়ে দেখি তসিবা চেহারাটা কালো করে নিয়েছে। লিজা তুমি একটু থামো আগে তসিবাকে আমার কিছু বলার আছে। তসিবা একটু দাড়াবে? তসিবা:- হ্যা, তখনি তসিবা বসা থেকে দাঁড়িয়েছে,,, আমি টেবিলের উপর থেকে একটা গোলাপ নিয়ে বলি,,, আমি:- সরি আই লাভ ইউ বউ পাখি আমাকে সারা জীবন এমন ভাবে বিরক্ত করবে? তখনি তসিবা আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে,,, তসিবা:- হ্যা করবো আপনাকে আমি অনেক ভালোবাসি উম্মা উম্মা আমার সকল বন্ধুরা হাত তালি দিতে লাগলো। আমি:- তসিবা হলো আমার বউ মানে বউ পাখি,, তখনি লিজা বলে,,, লিজা:- সৌরভ আমি তোমাকে সরি বলতে এসেছিলাম কারন তোমার সাথে আসলে আমি অন্যায় করেছি যদি পারো তাহলে ক্ষমা করে দিও। তসিবা:- তানুসার আব্বু আপনি ওনাকে ক্ষমা করে দিন যেহেতু ভূল বুজতে পারছে সেহেতু ক্ষমা করে দেওয়াটা উত্তম হবে। আমি:- ঠিক আছে ক্ষমা করে দিলাম এখন বসো আমাদের সাথে ডিনার করে যাবি। লিজাও বসেছে সবাই মিলে ডিনার করেছি। ডিনার শেষে সবার সাথে কথা বলে তসিবাকে নিয়ে রাত ১২টার দিকে বাসায় এসেছি। আম্মু:- সৌরভ অনেক হয়ছে এভার একটা নাতনী টানতীর মুখ দেখতে দে। তসিবা:- শুধু নাতনীর মুখ দেখবেন আমার তো জোড়া মেয়ে বাচ্ছা হবে তখনি আমি সোজা দৌরে রুমের সামনে এসেছি দেখি দরজা বন্ধ। এরি মাঝে তসিবা এসে পরেছে,,, আমি:- আরে দরজাটা বন্ধ করলো কে? তখনি আপু ভীতর থেকে দরজাটা খুলে বলে,,, আপু:- আজকে ভাই আমার বউকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েয়ে এসেছো? আমি:- আপু ফ্রেশ হবো সারাদিন অনেক ঘুরে এসেছি শরীর ক্লান্ত হয়ে আছে। তখনি আপু বের হয়ছে তসিবা ভীতরে গেছে। আপু:- ভাই সাবধান আজকে তোর বউ তোর কাছ থেকে জোড়া বাচ্ছা নিবে বলে আমাকে ধাক্কা মেরে ভীতরে ঢুকিয়ে বাহির দিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। আমি:- আরে তসিবা লাইট বন্ধ করে রাখছো কেনো? তখনি মোমবাতি জ্বালিয়ে এক এক করে অনেক গুলো মোমবাতি জ্বালিয়েছে। আর পুরা রুমটা অনেক রকম ফুল দিয়ে সাজিয়ে রাখছে,, তসিবা রুমটা এমন ভাবে সাজিয়েছে কে? তসিবা:- মনে নেই আপুকে বলে গেছিলাম যে তুমি সাজিয়ে রাখবে এইটার কথা বলেছি। তখনি তসিবা কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরেছে আজ আমিও ধরেছি,,, দুজনে দুজনকে আপন করে নিয়েছি,, অনেক ঝগড়ার পর অবশেষে তসিবার আশাটা পূরুন হলো আর আমি পেয়েছি একদম বউ পাখি সারাক্ষন আমাকে নিয়ে দুষ্টমিতে মেতে থাকে। !!! গল্পটা কেমন হয়ছে কষ্ট করে জানিয়ে দিবেন। আপনাদের ভালো লাগা মানে আমার নতুন নতুন গল্প লেখার উৎসাহ প্রধান করা। আস্সালামু আলাইকুম আপনারা সবাই ভালো থাকবেন আবারো নতুন গল্প নিয়ে হাজির হবো আপনাদের সামনে। !! ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,সমাপ্তি,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।)
Facebook Id link ???

https://www.facebook.com/shohrab.ampp

1 মন্তব্য

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে