গল্প:-বউ_পাখি পর্ব:-(০৮)
লেখা_AL_Mohammad_Sourav
!!
বউয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকবে কি করে? ওনি তো সারাক্ষন পাকনা চুলের মেয়ে নিয়ে ঘুরা ঘুরি করে এসেছে। মা মাগু আমার কোমড়টা বুজি ভেঙ্গে গেছে। তসিবা কান্না করছে জুড়ে জুড়ে তখনি বাড়ীর সবাই এসেছে আমি শুনেও না শুনার ভান করে চলে এসেছি রুমে। কিছুক্ষণ পর তসিবা রুমে ভীতর কোমড় ঢলতে ঢলতে এসেছে,,,,
তসিবা:- আমি পূরুনো হয়ে গেছি তো তাই আমাকে এখন ভালো লাগে না। আপনি কেমন বলেন তো আমি পরে গেছি তাও ধরেন নি আমাকে?
আমি:- সরি আমি অন্য মেয়েদের স্পর্শ করি না আর আপনি আমার সাথে কথা বলছেন কেনো?
তসিবা:- আমাকে আপনি করে বলছেন কেনো?
আমি:- অফিস কলিকের সাথে কি করে কথা বলবো শুনি? আর তাছাড়া আপনি হলেন আব্বার সবচেয়ে কাছের লোক।
তসিবা:- আচ্ছা আপনি এখন আমার দিকে তাকিয়ে কথা বলেন না কেনো?
আমি:- দেখুন মিস তসিবা আমি কোথায় তাকাবো না তাকাবো সবটা আমার ব্যাক্তিগত ব্যপার। আর আপনি আমার সাথে কথা বলছেন কেনো আপনি তো মানা করছেন আপনার সাথে কথা বলতে।
তসিবা:- আমার ইচ্ছে হয়ছে বলছি।
আমি:- আমার ইচ্ছে করেনা এখন দেখি সরেন আমি শাওয়ার নিতে যাবো। তখনি তসিবা আমার আগে শাওয়ার নিতে চলে গেছে। আমি তসিবাকে কিছু বলিনি একটু পর তসিবা বাথরুম থেকে বলে,,,
তসিবা:- আপনি আজকে কিছু বলছেন না কেনো?
আমি:- ঝগড়া করার কোনো মানে হয় না বলে নিছে এসে আপুর রুমে গিয়ে শাওয়ার নিয়েছি।
দুলাভাই:- সৌরভ এখানে শাওয়ার নিতে আসলে কেনো?
আমি:- আমাদের রুমের সব কিছু টাইট তাই বলে চলে এসেছি। রুমে ঢুকে দেখি তসিবা সাজু গুজু করছে আমি কিছুই বলিনি বালিশ আর চাদর নিয়ে হাটা দিবো তখনি তসিবা আমার হাত ধরেছে,,,
তসিবা:- এই আপনি এই গুলি নিয়ে কোথায় যাচ্ছেন?
আমি:- হাতটা ছাড়ুন আগে তারপর বলছি তসিবা হাতটা ছাড়ছে আর সাথে সাথে একটা থাপ্পড় দিয়ে বলি লজ্জা করেনি আমাকে স্পর্শ করতে?
তসিবা:- আপনাকে ধরেছি তাই থাপ্পড় দিয়েছেন আমাকে?
আমি:- হ্যা কারন তোমার কোন অধিকার নেই আমার উপর আর আজ থেকে আমি তোমার সাথে এক রুমে থাকবো না। আমি ছাদের উপর থাকবো তুমি রুমে থাকো।
তসিবা:- আপনি কেনো ছাদে থাকবেন আপনার বাড়ী আপনার ঘর, আপনি রুমে থাকেন আমি রুম থেকে চলে যাচ্ছি।
আমি:- পরে তুমি সবাইকে বলবে আমি তোমাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছি। এরপর আমাকে সবাই বকা জকা করবে আর তুমি মজা নিবে তাইনা।
তসিবা:- আমাকে কি এমন মনে হয়?
আমি:- অনেক কিছু মনে হয় তবে তোমাকে আমি আর বিশ্বাস করছি না। আচ্ছা বাহিরে দাড়ানো ছেলেটা কে ছিলো আর তুমি তার সাথে দাঁড়িয়ে কি কথা বলছো শুনি?
তসিবা:- কখন কার সাথে কথা বলছি কেনো মিথ্যা বলছেন আমার নামে?
আমি:- তোমার থেকে অভিনয় ভালো করে আর কেও মনে হয় করতে পারবে না। তবে চিন্তা করোনা খুব তারা তারি তোমাকে আমি সার্পাইজ দিবো। এখন সরো আমি সোজা ছাদে চলে এসেছি আমার পিছু পিছু তসিবা এসেছে,,,, তুমি ছাদের উপর এসেছো কেনো?
তসিবা:- আপনার সাথে কতদিন ঘুমায়না তাই আজকে আপনাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবো।
আমি:- তোমার কি মনে হয় তোমার সেই আশা গুলি পূরুন হবে?
তসিবা:- হবে তো আসলে আপনাকে আমি থাপ্পড় দিতে চাইনি কিন্তু লিজাকে দেখে আমার মাথাটা নষ্ট হয়ে গেছিলো। এই কান ধরেছি আর কোনো দিন আপনার সাথে ঝগড়া করবো না।
আমি:- তসিবা তুমি ভূলে গেছো আমি তোমাকে এখন আগের চেয়ে বেশি ঘৃনা করি। তুমি যাবে নাকী আমি চলে যাবো?
তসিবা:- আর তো মাত্র ৩ মাস বাকী শর্ত জিতার জন্য তারপর তো এমনিতেই আপনার জীবন থেকে চলে যাবো অনেক দূরে।
আমি:- দেখো এমনিতে সকালে আমার কাজ আছে প্লিজ তুমি আমাকে ঘুমাতে দাও। আর আব্বু তো বলছে তোমাকে আমার থেকে সুন্দর আর ভালো ছেলের সাথে বিয়ে দিবে,,,, তাই তো তুমি অফিসে যাচ্ছো সবার সাথে মিসে সুন্দর কথা শিখতেছো যাতে করে তুমি সুন্দর ছেলে খুঁজে পাও।
তসিবা:- হ্যা আব্বাজান বলছে আমাকে কিন্তু এখনো তো আপনি আমার স্বামী আছেন যতদিন না আমাদের ডির্ভোস হবে ততদিন আপনাকে একটু জ্বালাই এই আর কি।
আমি:- দেখো তসিবা আমি ঐ টাইপের ছেলে নয় যে তুমি অন্য ছেলেদের সাথে ঘুরবে তা দেখে আমি হিংসায় জ্বলে পুরে তোমাকে কাছে টেনে নিবো। হ্যা তোমার প্রতি আমার ভালোবাসাটা তৈরি হতে ছিলো কিন্তু তুমি যখন থেকে অন্য ছেলেদের সাথে মিসতে শুরু করেছো তখন থেকে তোমার প্রতি ভালোবাসা মরে গেছে। কাল সকালে তোমার জীবনে সবচেয়ে বড় উপহারটা পাবে তুমি ছাদের উপর থাকো আমি গেলাম।
তসিবা:- আরে আমি তো ঐ ছেলেটার সাথে মিসেছি শুধু মাত্র আপনার আ,,,, তখনি কথাটা বন্ধ করে দিয়ে চুপ করে আছে।
আমি:- কেনো মিসেছো বলো তুমি আমার কিসের জন্য বলো কি হলো চুপ করে আছো কেনো?
তসিবা:- আপনার কাছে বলবো কেনো আপনি আমার কে? দেখি সরেন বলে তসিবা নিছে নেমে এসেছে। আমি ছাদের উপর দাঁড়িয়ে আছি।
আমি:- তসিবা কি বলতে চাচ্ছে কিন্তু আমাকে বলতে পারছে না দূর আমি কেনো এই মেয়েটার জন্য চিন্তা করছি এখন ঘুমায় যেই কথা সেই কাজ ছাদের ব্যাঞ্চে বসে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি মনে নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে রুমে গিয়ে দেখি তসিবা ঘুমিয়ে আছে সোনালী রূদে ওর চেহারাটা আরো সোনালী লাগছে। নিজের অজান্তে ওর কাছে চলে গেছি মনের অজান্তে ওর কপালে কিস করে বসেছি আর তখনি তসিবা চোখ মেলেছে,,,,
তসিবা:- আপনি কি দেখছেন এমন করে আর আমাকে কিস করেছেন কেনো?
আমি:- কখন তোমাকে কিস করেছি মিথ্যা বলার যায়গা পাওনা বুঝি?
তসিবা:- সরি আই লাভ ইউ বলে একবার বুকের মাঝে জড়িয়ে ধরে নেন তাহলে তো সব সময় কিস করতে পারবেন কাছে এসে তাকিয়ে দেখতে পারবেন আরো কত কি পাবেন।
আমি:- তোমার প্রতি আমার কোনো ইন্টার রেস্ট নেই দেখি সরো আমি শাওয়ার নিতে চলে গেছি শাওযার শেষ করে এসে দেখি আমার সব কিছু একদম গুচানো আমি তো পুরাই অভাক হয়ে যায়। যে মেয়েটা আমার সব কিছু এলো মেলো করে রাখে আর আজকে গুচিয়ে রাখছে কেনো?
তসিবা:- আপনাকে আব্বাজান ডাকছে নিছে যেতে।
আমি:- তুমি যাও আমি আসতেছি, তসিবা চলে গেছে আমি রেডি হয়ে নিছে গেছি তখনি আব্বু বলে,,,
আব্বু:- সৌরভ তসিবার জন্য আমি একটা ছেলে দেখেছি তোর আম্মুর পছন্দ হয়ছে।
আমি:- তো এখন আমি কি করবো?
আম্মু:- তোর কিছু করতে হবে না এখনো সময় আছে তুইকি তসিবাকে বউ হিসাবে মেনে নিবি। যদি নেছ তাহলে আমরা ঐ ছেলেটাকে না করে দিবো।
আমি:- এক মিনিট ভাবতে দাও তখনি তসিবা আপু দুলাভাই আব্বু সহ সবাই মুচকি হাসতেছে,,,
আব্বু:- এত ভাব বার সময় দিতে পারবো না ছেলেটা ফোনে আছে যা বলার তারা তারি বল।
আমি:- তসিবা তুমি একটু এদিকে আসো তখন সবাই অনেক খুশি হয়েছে আর তসিবা দৌরে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরেছে।
আপু:- ভাই তুই তসিবাকে মেনে নিয়েছিস।
আমি:- তসিবা একটু ছাড়ু, তসিবা ছেড়ে দাঁড়িয়েছে আমি ব্যাগ থেকে ডির্ভোসের এপ্লিকেশন কাগজ বাহির করে তসিবার হাতে দিয়ে বলি,,, তসিবা এখানে একটা সাইন করে দাও।
তসিবা:- কিসের কাগজ এইটা?
আমি:- তোমার আর আমার ডির্ভোসের এপ্লিকেশন তোমাকে আমি মুক্ত করে দিতেছি। আব্বু আম্মু তোমার জন্য যে ছেলে দেখছে সেই ছেলেকে খুব সহজে বিয়ে করতে পারবে।
আব্বু:- কিন্তু সৌরভ।
আমি:- কোনো কিন্তু নেই নাও তসিবা সাইন করে দাও আর আব্বা নেন আপনার প্রতিষ্ঠানের সব কাগজ পত্র আজ থেকে আমি আর আপনার সাথে আপনার অফিসে যাচ্ছি না। আমার কথা শুনে সবাই অভাক হয়ে গেছে তসিবা কাগজটা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আর চোখ লাল হয়ে গেছে।
আপু:- সৌরভ তুই অফিসে যাবি না কেনো?
আমি:- কারন আমি অন্য একটা কম্পানিতে চাকরি নিয়েছি আর আজ থেকে আমার জয়েনিং। তসিবা তারা তারি করো আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে।
তসিবা:- আপনি নিজেকে কি মনে করেন হ্যা যখন মন চাইবে বুকে টেনে নিবেন যখন মন চাইবে ছুড়ে ফেলে দিবেন।। আমি আপনাকে এত সহজে মুক্তি করে দিবো আপনি ভাবলেন কি করে?
আমি:- তোমাকে কখন বুকে টেনে নিয়েছি হ্যা মিথ্যা কথা কেনো বলছো? তুমি বরং সুযোগ পেলে আমাকে জড়িয়ে ধরো। এখন ঝগড়া না করে সাইন করে দাও আর বাবা মার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে করে নাও। তখনি তসিবা কাগজ গুলি টেনে ছিড়ে আমার শরীরের উপর ছুড়ে মারছে।
তসিবা:- নেন আপনার কাগজ আমি এই বাড়ীতে বউ হয়ে এসেছি আর লাশ হয়ে বের হবো। তসিবা কান্না করে উপরে চলে গেছে সাথে আপু গেছে।
আব্বু:- সৌরভ তুই অন্য কম্পানিতে জব করবি কেনো? আর এই সব কিছু তো তোর জন্য করেছি তাহলে তুই অন্য কম্পপনিতে যাবি কেনো?
আমি:- আমার জন্য কোনো কিছু নয় যেখানে আমার কথার কোনো মূল্য নেই সেখানে আমার থাকার কোনো দরকার নেই।
আব্বু:- সৌরভ তুই কি বলছিস এসব জামাই বাবা জ্বি তুমি সৌরভকে বুঝাও কেনো সৌরভ এমন করছে?
দুলাভাই:- সৌরভ প্লিজ মাথা ঠান্ডা করো আর তুমি চলে গেলে তোমাদের প্রতিষ্ঠানের কি হবে?
আমি:- আপনি আছেন তসিবা আছে আর সবাই আছেন এতে আমার থাকা না থাকা কোনো বড় কথা না। আচ্ছা আমি যাই এমনিতেই আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে।
আম্মু:- সৌরভ তুই তো এমন ছিলি না কিছু দিন যাবত তোর কি হয়ছে? তোর আব্বু তোর জন্য তো সব করেছে। তখনি উপর তলা হতে জুড়ে একটা চিৎকার শব্দ ভেসে এসেছে আমি থমকে যাই কণ্ঠটা তসিবা। আমরা সবাই দৌরে উপর তলায় আমার রুমের সামনে গেছি দেখি দরজা ভীতর থেকে বন্ধ।
আমি:- তসিবা তসিবা শুনছো কে শুনে কার কথা কোনো শব্দ নেই।
আব্বু:- সৌরভ দরজাটা ভেঙ্গে ফেল তখনি আমি আর দুলাভাই মিলে দজরাটা জুড়ে ধাক্কা দিতেই দরজাটা খুলে গেছে ভীতরে ঢুকে দেখি নিছের ফ্লুর রক্তে লাল হয়ে আছে। আর তসিবা ফ্লুরের মাঝে পরে আছে,, আমি তসিবার কাছে গিয়ে ওকে বুকে জড়িয়ে ধরেছি,,
আমি:- তসিবা এই তসিবা কথা বলছো না কেনো তসিবার কোনো সারা শব্দ নেই। আমার বুকের হার্টবির্ট ক্রমশে বারতেছে। তখনি আপু বাথরুম থেকে বেরিয়ে বলে তসিবা অভিনয়টা কিন্তু ভালো করে করতে হবে।
দুলাভাই:- অভিনয় করতে হবে মানে? তখনি আপু চেয়ে দেখে তসিবা আমার কুলে শুয়ে আছে।
আপু:- কি কিসের অভিনয় আমি তো এমনিতেই বলছি।
আমি:- আপু তোর হাতে ওটা কি দেখি তো?
আপু:- কিছু না এইটা তখনি আমি তসিবাকে কাতু কুতু দিতে আরম্ভ করেছি আর তসিবা হি হি হি বলে হাসি দিয়ে উঠেছে,,,
আমি:- ছিঃ তসিবা তুমি এতটা নিছে নামতে পারছো আর আপু তুইও এমন মজা করতে পারলি?
আপু:- ভাই আসলে আমরা দেখতে চাইছি তুই তসিবার জন্য কেমন করিস এতে রাগ করার কি আছে?
আমি:- রাগ আরেকটু হলে আমার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো।
তসিবা:- আপনি আমাকে ভালোবাসেন মুখে না বললে কি হবে এখন আমি বুঝে গেছি। দেখি তো এখনো ধুকবুকনি আছে কিনা বলে তসিবা আমার বুকের বাম পাশে মাথা রাখছে।
আমি:- দেখি সরো বলে তসিবাকে সরিয়ে দিয়ে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিয়েছি তসিবা থাপ্পড় খেয়ে বলে,,,
তসিবা:- আপনি আমাকে আবার থাপ্পড় দিয়েছেন?
আমি:- হ্যা দিয়েছি দরকার হলে আরো দিবো দেখি এসো আমার সাথে বলে ওকে টেনে বাথরুমে নিয়ে যেতেছি,,,
আব্বু:- বাথরুমে নিতেছিস কেনো ওকে?
আমি:- দরকার আছে আর আপনারা নিছে যান আমি ২০ মিনিট পর তসিবাকে নিয়ে আসতেছি। আজকে আপনাদের সবার সমস্যা সমাধান করে দিবো। আর আপু আমার রুমটা আগে যেমন ছিলো তেমন যেনো ১০ মিনিটে হয়ে যায় বুঝতে পারছেন তো?
আপু:- এখুনি পরিস্কার করে দিতে বলছি কাজালের আম্মুকে।
আমি:- ঠিক আছে ওরা সবাই চলে গেছে তসিবাকে বাথরুমে ঢুকে ওর রং টং সব দুয়ে মুছে দিয়েছি। তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে ওকে নিয়ে নিছে গেছি দেখি সবাই দাঁড়িয়ে আছে।
আব্বু:- হ্যা বল কি সমস্যা সমাধান করেছিস?
আমি:- তসিবাকে আমি বউ হিসাবে মেনে নিবো তখনি সবাই এক সাথে বলে উঠছে,,,
সত্যি নিবি যাক তাহলে সব কিছুর অবসান হলো।
আমি:- আরে আগে আমার কথাটা শেষ হতে দেন।
আপু:- আবার কি কথা?
আমি:- তসিবাকে বউ হিসাবে মেনে নিবো কিন্তু আমার কিছু শর্ত তসিবাকে পূরুন করতে হবে।
আব্বু:- কিসের শর্ত?
আমি:- তসিবাকে ৩ মাসের মধ্যে একদম সুন্দর আর গুচিয়ে কথা বলতে হবে। আমার সাথে কোথাও গেলে কারো সামনে বোকার মত কোনো আচরন করতে পারবে না। আর তসিবাকে মর্ডান মেয়েদের মত হতে হবে যদি রাজি থাকেন তাহলে বলেন।
আপু:- ৩ মাসে এত পরিবর্তন কি করে সম্বভ হবে?
আব্বু:- ঠিক আছে আমি রাজি তসিবাকে এমন ভাবে আমরা তৈরি করবো।
আমি:- আর একটা কথা আজ থেকে তসিবা অফিসে যেতে পারবে না এমন কি একা কোথাও না ওর সাথে একটা মেয়ে থাকবে। তসিবা কোথাও গেলে মেয়েটা ওর সাথে যাবে।
আব্বু:- ঠিক আছে আমার কোনো সমস্যা নেই তখনি তসিবা বলে আমার সমস্যা আছে আর সবাই তসিবার দিকে তাকিয়ে আছে,,,,
To be continue,,
( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।) Facebook Id link ???
We use cookies on our website to give you the most relevant experience by remembering your preferences and repeat visits. By clicking “Accept All”, you consent to the use of ALL the cookies. However, you may visit "Cookie Settings" to provide a controlled consent.
This website uses cookies to improve your experience while you navigate through the website. Out of these, the cookies that are categorized as necessary are stored on your browser as they are essential for the working of basic functionalities of the website. We also use third-party cookies that help us analyze and understand how you use this website. These cookies will be stored in your browser only with your consent. You also have the option to opt-out of these cookies. But opting out of some of these cookies may affect your browsing experience.
Necessary cookies are absolutely essential for the website to function properly. These cookies ensure basic functionalities and security features of the website, anonymously.
Cookie
Duration
Description
cookielawinfo-checkbox-analytics
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Analytics".
cookielawinfo-checkbox-functional
11 months
The cookie is set by GDPR cookie consent to record the user consent for the cookies in the category "Functional".
cookielawinfo-checkbox-necessary
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookies is used to store the user consent for the cookies in the category "Necessary".
cookielawinfo-checkbox-others
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Other.
cookielawinfo-checkbox-performance
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Performance".
viewed_cookie_policy
11 months
The cookie is set by the GDPR Cookie Consent plugin and is used to store whether or not user has consented to the use of cookies. It does not store any personal data.
Functional cookies help to perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collect feedbacks, and other third-party features.
Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.
Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.
Advertisement cookies are used to provide visitors with relevant ads and marketing campaigns. These cookies track visitors across websites and collect information to provide customized ads.