গল্প:-বউ পাঁখি পর্ব:-(০২)
!!
লেখা_AL_Mohammad_Sourav
!!
বিয়ে হয়েছে মাত্র দুই মাস এখুনি গলাই দরি দিতে যাচ্ছো কেনো? তোমার মতলব তো কিছুই বুঝতেছিনা তার মানে বিয়ের দুই মাসের মাথায় গলাই ফাঁসি দিয়ে আমাকে ফাঁসাতে চাচ্ছো? আম্মু আপু তারা তারি এসে দেখে যাও তোমাদের আদরের বউ পাঁখি গলাই দরি দিচ্ছে। ঐ তোমার কি হয়ছে ফাঁস টানাচ্ছো কেনো?
তসিবা:- কি টানাচ্ছি ফাঁস আমি শুধু শুধু মরতে যাবো কেনো? আমার তো এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে। আর আপনাকে এত ততারা ততারি মুক্ত ককরে দিবো নাকী? সবে তো শুরু আমি মরে গেলে আপনাকে জ্বালাবে কে?
আমি:- তাহলে ফ্যানের সাথে ওরনা বাঁধ দিয়েছো কেনো?
তসিবা:- কোথায় বাঁধ দিয়েছি আমি তো ফ্যানের উপর থেকে আমার রিংটা নামাচ্ছিলাম।
আমি:- কিসের রিং?
তসিবা:- আমাদের বিয়ের রিং একটু নামিয়ে দেন না।
আমি:- আঙ্গুল থেকে রিং ফ্যানের উপরে গেলে কি করে?
তসিবা:- আরে আমি তো ক্যাচ ক্যাচ খেলছিলাম তখনি উপরে আটকা পরেছে। প্লিজ একটু নামিয়ে দিন অনেকক্ষন ধরে চেস্টা করতেছি কিন্তু নামাতে পারছি না।
আমি:- পারবো না তখনি তসিবা আমার হাত ধরে বলে,,,
তসিবা:- প্লিজ আপনি যা বলবেন তাই শুনবো রিংটা নামিয়ে দিন প্লিজ।
আমি:- তাহলে কান ধরে উঠ বস করো ১০ বার। (তসিবা আমার দিকে রাগি চোখে তাকিয়ে কান ধরে উঠ বস করতে লাগলো। তসিবাকে ভালোই লাগছে দুষ্টমিতে একদম পাক্কা তখনি আম্মু আর আপু এসে হাজির হয়েছে।)
আম্মু:- বউ পাঁখি কান ধরে উঠ বস করছো কেনো?
তসিবা:- আপনার ছেলে বলছে তাই।
আপু:- সৌরভ তুই বড় হবি কবে তসিবা তোর বউ ওকে তুই সব কিছু শিখিয়ে নিবি। আর এমন কি করছে যার কারনে কান ধরে উঠা বসা করতেছিস?
আমি1- কে বউ ওকে আমি বউ হিসাবে মানি না। আগে বলেন আমার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে তারপর আমি বউ হিসাবে মানবো। গ্রামের একটা মেয়েকে আমার মত একটা ছেলে যে বিয়ে করেছে সেইটা বড় কথা। গলাই দরি দিতে গেছিলো আমি দেখছি বলে আজ সবাই বেচে গেছেন।
আম্মু:- মানে তসিবা গলাই দরি দিবে কেনো? তসিবা তুমি গলাই দরি দিতে ছিলে কেনো? (তসিবাকে আপু আম্মু একদম পেয়ে গেছে তসিবা ভয়ে একদম চুপ হয়ে গেছে। কি বলবে বুঝতে পারছে না যদি বলে রিং ফ্যানের উপর তাহলে আম্মু আরো বকা দিবে। তসিবার চোখে পানি চলে আসছে তখনি,,,,)
আমি:- আম্মু আজকের মত ক্ষমা করে দেন আর এমনটা করবে না তখনি আপু বলে,,,
আপু:- বউকে কত ভালোবাসে দেখছো আম্মু একটু আগে কি বলছে আর এখন কি বলতেছে। আর তসিবা সব কিছু গুচিয়ে নাও কাল সকালে তোমরা তোমাদের বাড়ীতে যাবে। আর সৌরভ তোকে বলি সময় থাকতে তসিবাকে বউ হিসাবে মেনে নে।
আমি:- সময় থাকতে কেনো সময় গেলেও আমি মেনে নিতে পারবো না। লিজাকে বিয়ে করলে আজকে আমি আর তোমরা সবাই অনেক সূখে থাকতাম।
তসিবা:- যেহেতু মেনে নিতে পারবেন না তাহলে আমাকে বিয়ে করেছেন কেনো? শুধু শুধু আমার সুন্দর জীবনটা আপনি নষ্ট করে দিয়েছেন কেনো?
আমি:- তোমার আপু জানে আর আমি তোমার বাবাকে না করেছি তাও আব্বুর কথায় আমার সাথে তোমাকে বিয়ে দিয়েছে। আসলে বড়লোক বাড়ী দেখছে তো তাই লোভ সামলাতে পারেনি। তাই আমি না করার পরেও তোমাকে আমার কাছে বিয়ে দিয়েছে।
আম্মু:- সৌরভ কি হচ্ছে তোর এমন করতেছিস কেনো মেয়েটার সাথে? যা তুই গিয়ে ফ্রেস হয়ে আয় ডিনার করবি।
আমি:- ওর সাথে তো কিছুই করিনি এখন থেকে করবো। আমিও দেখবো ও এই বাড়ীতে কি করে থাকে। তসবিকে কথা গুলি বলে রুম থেকে বেড়িয়ে চলে এসেছি সোজা ছাদে। মনটা খারাপ করে বসে আছি ব্যাঞ্চের উপর ঠান্ডা শীতল হাওয়া একদম ঘুম চলে আসছে চোখে। ব্যাঞ্চের উপরে শুয়ে পরেছি আর কখন যে ঘুমিয়ে গেছি ঠিক বলতে পারছি না। ফজরের আজান শুনে ঘুম ভাঙ্গছে চেয়ে দেখি শরীরের উপর চাদর আর মাথায় বালিশ। বুঝতে আর বাকি রইলোনা এইটা তসিবা ছাড়া আর কেও করেনি। উঠে নামায পড়তে গেলাম নামায শেষ করে এসেছি,,,,
আম্মু:- কিরে আজকে এত তারা তারি নামায পড়ে চলে এসেছিস যে?
আমি:- হ্যা তসিবাকে নিয়ে ওর বাড়ীতে যেতে হবে তো তাই।
আম্মু:- সৌরভ লিজার থেকে তসিবা অনেক ভালো। তসিবা গ্রামের মেয়ে হলেও কি হবে লিজার থেকে তোকে বেশি ভালোবাসে রাতে ছাদে তোর উপর চাদর আর বালিশ দিয়েছে। তোর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে এসেছে তোকে মেয়েটা অনেক ভালোবাসে।
আমি:- ওকে বলো গ্রামের আচরন গুলি ছাড়তে আর সুন্দর করে কথা বলতে। তারপর ভেবে দেখবো কথা গুলি বলে রুমে এসেছি। তসিবা শুয়ে আছে চুল গুলা এলো মেলো হয়ে মুখের উপর পরে আছে। আমি কাছে বসে ওর চুল গুলি সরিয়েছি বাহা অনেক সুন্দর তো ঘুমুন্ত মুখটা। ইচ্ছে করছে কপালে একটু আদর দিতে কিন্তু করার কিছুই নেই যদি সজাগ হয়ে যায় তাহলে আমার খবর আছে। আমি ওর চুল গুলি ঠিক করে দিতেছি এমনি তসিবা চোখ মেলেছে,,,
তসিবা:- আরে কখন এসেছে রুমে?
আমি:- অনেকক্ষন হয়ছে। আজকে যে তোমাদের বাড়ীতে যাবে সেই খেয়াল কি আছে?
তসিবা:- হ্যা আসলে অনেক রাতে ঘুমিয়েছি তো তাই। কফি খেয়েছেন?
আমি:- না খাবো না তুমি উঠে ফ্রেশ হয়ে নাও। তসিবা উঠতেছে তখনি দেখে ওর আঙ্গুলে রিংটা নেই। তসিবা তোমার রিংটা কোথায়?
তসিবা:- এই যা ফ্যানের উপরে আছে একটু নামিয়ে দিন না রিংটা,,, (তসিবা মাঝে মাঝে এমন ভাবে বলে মনে হয় সব ভূলে ওকে একদম বুকে জড়িয়ে নেই। কিন্তু না তা করা যাবে না কারন লিজাকে আমি কথা দিয়েছি ৭ মাসের মধ্যে তসিবাকে তারিয়ে ওকে বিয়ে করবো।) কি হলো আমার দিকে এমন ভাবে চেয়ে আছেন কেনো?
আমি:- হ্যা নামাচ্ছি বলে ফ্যানের সুইচ টিপ দিতেই ফ্যান ঘুরতে আরম্ভ করেছে আর রিংটা খাঠের উপর পরছে।
তসিবা:- এই বুদ্দিটা আমার মাথায় আসলো না কেনো?
আমি:- আসবে আগে দরি দাও গলাই তারপর। নাও রিং আঙ্গুলে পরে নাও।
তসিবা:- রিংটা অনেক ছোট আমার আঙ্গুলে ঢুকতে চাইনা।
আমি:- দেখি দাও আমি পরিয়ে দেয়।
তসিবা:- হ্যা দেখেন পারেন কিনা। (রিংটা হাতে নিয়ে ওর হাতটা ধরেছি এই দুই মাসে প্রথম ওর হাতটা স্পর্শ করেছি। তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে রিংটা ওর আঙ্গুলে সুন্দর করে ঢুকে গেছে।)
আমি:- তসিবা তোমার আঙ্গুলে নাকী রিং ঢুকেনা এখন তো রিং সুন্দর করে ঢুকে গেছে।
তসিবা:- বা রে এখন তো আপনি পরিয়ে দিয়েছেন তাই। আর এই রিংটা সারা জীবন থাকবে আমার আঙ্গুলে এইটা অনেক ভালোবাসা আছে তাই।
আমি:- ভালোবাসা না ছায় দেখি সরো উঠে আমি শাওয়ার নিতে চলে গেছি। শাওয়ার শেষ করে বেরিয়েছি কফি হাতে তসিবা দাঁড়িয়ে আছে।
তসিবা:- কফিটা রাখা আছে খেয়ে নিয়েন কেমন আমি শাওয়ার নিতে গেলাম।
আমি:- হ্যা যাও তসিবা চলে গেছে আমি রেডি হয়ে গেলাম। কিছুক্ষণ পর তসিবা শাওয়ার শেষ করে বের হয়েছে। আমি তসিবার দিকে তাকিয়ে আছি ওর চুলের পানির ফোটা গুলাকে শিশিড়ের কনা মনে হচ্ছে।
তসিবা:- বাহিরে যান আমি রেডি হবো।
আমি:- ঠিক আছে। আমি চলে এসেছি ৩০ মিনিট পরে তসিবা আমাকে জুড়ে জুড়ে আওয়াজ করে ডাকছে। আমি রুমে গেছি এমনি তসিবা বলে,,,
তসিবা:- আমি শাড়ীটা কুচি করতে পারছি না আমাকে কুচি করে দেন তো।
আমি:- মানে কুচি করে দিবো আমি?
তসিবা:- হ্যা দেন কেনো আপনি কুচি করতেও পারেন না আবার বলেন সব পারেন। এইরকম ভাবে ধরেন আর এমন এমন করেন।
আমি:- দেখে দাও শাড়ীটা তসিবার কাছ থেকে নিয়ে নিলাম আমি তসিবাকে শাড়ীটা নিজের মত করে পরিয়ে দিতেছি। একদম সুন্দর করে শাড়ীটা পরিয়ে দিয়েছি। নাও দেখো আমি পারি কি না তখনি তসিবা বলে,,,,
তসিবা:- আপু বলছে আপনি শাড়ী পরাতে পারেন তাই তো আমি বাহানা করেছি। আমি গ্রামের মেয়ে শাড়ী খুব সুন্দর করে পরতে পারি। তাও আপনার সাথে এমনটা করেছি উম্মা আমাকে ধরে গালে এক কিস করে সোজা দৌরে নিছে চলে গেছে। আমি অবাক হয়ে গেছি তসিবার কাজ গুলো আমার মুটেও পছন্দ হয় না তাও ওর দুষ্টমি গুলি কেনো আমি মেনে নেই নিজেও জানি না। নিছে নামছি এমনি আপু বলে,,,,
আপু:- ভাই তুই নাকী তসিবাকে শাড়ী পরিয়ে দিয়েছিস?
আমি:- সবাইকে বলা হয়ে শেষ হলে তসিবাকে আসতে বলেন? ওকে রেখে আমি কিন্তু চলে আসবো?
আব্বু:- কি কে চলে আসবে?
আমি:- না তসিবাকে সাথে নিয়ে চলে আসবো।
আব্বু:- হ্যা ঠিক আছে। মা বউ পাঁখি নাও এই গুলি তোমার বাবা মা আপু দুলাভাইকে দিবে। তসিবা নিতে চাইনি আব্বু জোর করে দিয়েছে।
তসিবা:- আপু আপনি আব্বু আম্মুর ঔষধ খায়িয়ে দিবেন। আর আম্মা আব্বা আমার জন্য দুয়া করবেন কেমন।
আমি:- হয়ছে আর মায়া লাগাতে হবে না। এমনিতে তুমি ভালো অভিনয় করতে পারো এখন আসো। গাড়িতে এসে বসেছি তসিবা আমার পাশে বসেছে তসিবা সিট ব্যাল্ট লাগাও।
তসিবা:- সিট ব্যাল্ট লাগাতে পারিনা লাগিয়ে দেন।
আমি:- হ্যা দাও তোমার বডি গার্ড তো আমি আছি। সিট ব্যাল্ট লাগিয়ে দিয়েছি আবার কিস করে দিয়েছে গালে। এই তুমি কিস করলে কেনো?
তসিবা:- টিপস দিলাম।
আমি:- মানে কিসের টিপস?
তসিবা:- আমার সিট ব্যাল্ট লাগিয়ে দিয়েছেন তার জন্য।
আমি:- তোমার মত সস্থা মেয়ের কিস টিপস লাগবে না এর পর যদি কিস করো তাহলে খবর আছে।
তসিবা:- সস্থা মেয়ে আমি ঠিক আছে করবো না।
আমি:- হ্যা করতে হবে না লিজা তোমার থেকে অনেক স্মার্ট আর সুন্দর। অনেক দিন ধরে লিজাকে দেখিনা একটা ফোন করি ব্রিজে আসতে দেখা করে যাই। তসিবা রাগি চোখে তাকিয়ে আছে আমি লিজাকে ফোন করেছি বলছি ব্রিজে আসতে। আমি গাড়ীটা চালাচ্ছি তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে কিছুক্ষণ পর ব্রিজে গেছি দেখি লিজা গাড়ী নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমি গাড়ীটা থামিয়ে লিজা কাছে গেছি লিজে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরবে এমনি তসিবা দৌরে এসে সামনে দাঁড়িয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরেছে,,, তসিবা তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরছো কেনো?
তসিবা:- আমার ভয় করছে আমি একা গাড়ীতে বসে থাকতে পারবো না প্লিজ আমাকে জড়িয়ে রাখেন।
লিজা:- সৌরভ তোমাকে মেয়েটা জড়িয়ে ধরে রাখছে আর তুমি কিছু বলছো না কেনো?
তসিবা:- আমার স্বামীকে আমি জড়িয়ে ধরবো কিস করবো আদর করবো তাতে আপনার কি? ওমা এত কম বয়সে আপনার মাথার সব চুল পেকে গেছে। মনে হয় রাতে ঘুম হয়না তার জন্য তো চুল পেকে সাদা হয়ে গেছে।
লিজা:- সেটাপ গ্রাম্য ভূত পেত্নির মত চেহারা এই মেয়ে বলে আমার পাকনা চুল। আরে গেয়ো ভূত এইটা স্ট্যাইল বুঝলে। সৌরভ এটাকে বিদায় করছো না কেনো? এদিকে আব্বু আমাকে বিয়ে দিতে চাচ্ছে এখন কি করবো?
আমি:- লিজা চাচাকে একটু বুঝাও আর তসিবাকে ৬ মাসের মধ্যে তারিয়ে দিবো। দরকার হলে আমি চাচার সাথে কথা বলবো।
লিজা:- যা করার তারা তারি করো আর কবে আসবে ঢাকা?
আমি:- দুই দিন পর আর তুমি নিজের যত্ন নিও কেমন?
লিজা:- ঠিক আছে আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করবো।
তসিবা:- অপেক্ষা করে লাব নেই বিয়ে করে ফেলেন আমার স্বামীর দিকে কুনজর দেওয়া বন্ধ করেন।
লিজা:- সৌরভ তুমি ওকে কিছু বলছো না কেনো?
আমি:- লিজা তুমি ওর কথা কিছু মনে করো না আসলে আব্বু ওকে অনেক স্নেহ মায়া করে। কিছু বললে আব্বুর কাছে বলে দেয়। তাহলে আমি গেলাম কেমন?
লিজা:- ঠিক আছে তাহলে তারা তারি চলে এসো?
তসিবা:- এই চলেন তো এমনিতেই অনেক দেরি হয়ছে বলে আমার হাত ধরে টেনে গাড়ীতে নিয়ে এসেছে। এমন একটা সুন্দর বউ পাঁখি থাকতে ওর মত পাকনা চুলের মেয়েটাকে ভালোবাসেন ছিঃ।
আমি:- পাকনা চুল নয় এইটা ফ্যাশান এখন চুপ করে বসো। গাড়ীটা চালিয়ে ৫ ঘন্টা পর শ্বশুড় বাড়ীতে এসেছি। শ্বশুড় শ্বাশুড়ি সবাইকে সালাম দিয়ে কুশোল বিনিময় করে তসিবার সাথে ওর রুমে এসেছি।
তসিবা:- হাত মুখ দুয়ে খেতে আসেন।
আমি:- হ্যা আসতেছি তসিবা চলে গেছে তখনি ওর মোবাইলে একটা মেসেজ এসেছে চেয়ে দেখি স্কিনে ভেসে আছে রাতে পুকুর পাড়ে আসবে তানা হলে তোমার স্বামীকে সব কিছু বলে দিবো। মোবাইলটা হাতে নিয়ে চাপ দিয়ে নাম্বারটা দেখি জানু নামে সেইব করা দাঁড়িয়ে থাকা থেকে আমি বসে গেছি।
তসিবা:- কি হলো বসে আছেন কেনো সবাই আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। আমি তসিবার দিকে তাকিয়ে আছি এতটা অভিনয় মেয়েটা করছে কি করে?
আমি:- নাও তোমার জানু রাতে পুকুর পারে যেতে বলছে। তসিবার হাতে মোবাইলটা দিয়ে আমি বের হয়ে চলে এসেছি,,,,
!!
To be continue,,,
( প্রিয় পাঠক আপনাদের যদি আমার গল্প পরে ভালোলেগে থাকে তাহলে আরো নতুন নতুন গল্প পড়ার জন্য আমার facebook id follow করে রাখতে পারেন, কারণ আমার facebook id তে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গল্প, কবিতা Publish করা হয়।) Facebook Id link ???