Monday, October 6, 2025







কোথাও হারিয়ে যাব পর্ব-১০

#কোথাও_হারিয়ে_যাব
#রূবাইবা_মেহউইশ
পর্ব-১০

‘নাম অর্ণব চৌধুরী, বাবার নাম আতাহার চৌধুরী, মায়ের নাম ময়না আগে পরে নতুন স্বামীর নাম এখন৷’

– এই ডিটেইল কে চেয়ছে তোর কাছে? তোকে বলেছি খোঁজ নে অর্ণবের চলাফেরা। কোথায় যায় কি করছে, কার সাথে দেখা করছে? আর হ্যাঁ কোর্ট-কাচারীর দিকটা বেশি খেয়াল রাখবি৷ এ মাসের শেষেই আমি সব কাগজ জমা দিব ব্যাংকে তার আগে অর্ণব কিছুতেই যেন সন্ধান না পায় দলিলপত্রের।

সাখাওয়াত সারোয়ার নিজের কথা শেষ করে সামনের ব্যক্তিটিকে বিদায় দিলেন৷ কোম্পানির নতুন লোন স্যাংশনের পেছনে পরিশ্রমের শেষ নেই তবুও শেষ মুহূর্তে এসে নজর পড়েছে অর্ণবের ওপর। লোভের ওপর তার পুরো জীবন কটে গেছে এখন সেই লোভ পাপে পরিণত হচ্ছে। অর্ণব যে সম্পত্তির মালিক হতে পারে সে সম্পত্তি তো তারও হতে পারে! এমন ভাবনা যেদন থেকে মাথায় চড়েছে সেদিন থেকেই পাপ পূণ্য ভুলে বসে আছেন৷ অর্ণবের পেছনে লোক লাগানোর অনেক গুলো কারণও আছে আপাতত প্রথম কারণ অর্ণবের সঙ্গ যাচাই করা।
______

‘এ্যাই বৃষ্টি তোর ফোন বাজছে ধরিস না কেন?’

-আম্মু কাজটা শেষ হয়ে আসছে তারপর ধরছি।

হাতের আইসক্রিম বক্সটা অর্নির ব্যাগে ভালো করে পলিতে মুড়িয়ে দিল বৃষ্টি। আজ অর্নি ও বাড়ি চলে যাবে দু, তন দিনের জন্য তাই বৃষ্টি নিজের বানানো আইসক্রিম দিয়ে দিচ্ছে সাথে। অর্নি বারবার বলছিলো লাগবে না এগুলো কে খাবে? বৃষ্টি জেদ ধরেছে নিতেই হবে৷ অর্নি এক বিছানায় এক সঙ্গে থেকেও বৃষ্টি আপুর মন বোঝে না এ নিয়ে বড় আক্ষেপ বৃষ্টির। কিন্তু মুখ ফুটে সে বোঝাতেও চায় না কিছু৷ একবার অর্ণব ভাই তার হোক তারপর বুঝবে গাধীটা। জবরদস্তি আইসক্রিমটা দিয়ে অর্নিকে বিদায় করে বৃষ্টি নিজের ঘরে গেল। ফোনটা তখন মায়ের ঘরে ফেলেই সে নিচে গিয়েছিল। মা বলল কল আসছে তাই আবার মায়ের ঘরে গিয়ে ফোন নিলো। পাঁচটা মিসড কল অচেনা নম্বর থেকে কে হতে পারে! বান্ধবীরা কেউ তো অচেনা নম্বর থেকে দেয় না তবুও ব্যাক করল সে। সেকেন্ড পাঁচেকের মধ্যেই ওপাশের ব্যক্তির আওয়াজ এলো, থ্যাংক গড!

-নাহিয়ান!

-অফকোর্স, চিনতে সময় লাগছে?

-সেটাই কি স্বাভাবিক না!

-হু
একটু থামলো নাহিয়ান তারপর আবার বলল, কেমন আছো?

-এটা জানতে কল করেছো?

-আরও অনেক কিছু। মিস করছিলাম তোমায়৷

-গত দু বছর করোনি?

-বৃষ্টি! আমাকে ক্ষমা করে দাও। পরস্থিতি তখন সত্যিই এমন ছিল যার কারণে তোমাকে দূরে সরিয়ে রাখতে হয়েছে৷ বিশ্বে করো প্রতিটা দিন কি নিদারুণ কষ্টে কেটেছে আমার তা বলে বোঝাতে পারব না।

-হু, সেই কষ্টে তোমাকে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে প্রেম করতে হয়েছে। সস্তা হোটেলে ঢুকে চুমু খেতে হয়েছে……

-বৃষ্টি!

-কি বৃষ্টি হ্যা! আরও কি কি করেছো বলবো? থাক একজন সম্মানিত ব্যাংক অফিসারের আন্ডারপার্ট আর না খুলি। এতে তুমি লজ্জা না পেলেও আমি নিজেই পাব৷

নাহিয়ান সত্যিই এমন সব কুরুচিপূর্ণ কিছু কাজ করেছে গত দু বছরে৷ আবার পজিশন রক্ষায় বৃষ্টির থেকে দূরে থেকে শান্তিও পায়নি৷ একসময় সত্যিই ভালোবাসত এই মেয়েটাকে কিন্তু বাশার সাহেব কখনোই নিজের মেয়ের পাশে ছাপোষা জীবনধারণকারী ছেলে চান না। এখনো টের পেলে হয়তো নাহিয়ানের ওপর ঝড় বইবে৷ তবে নাহিয়ান এখন যথেষ্ট বুদ্ধি খাটিয়ে আগাতে চাইছে। তার বৃষ্টিকে চাই আবার বৃষ্টির বাবার শীতল দৃষ্টিও। কিন্তু তাকে পাগলের মত ভালোবাসত যে মেয়েটা সে এখন বদলে গেছে বলে মনে হচ্ছে । দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে বৃষ্টিকে কিছু বোঝাতে চাইলো কিন্তু বৃষ্টি সে সুযোগ দেয়নি৷ কল কেটে নম্বরটা ব্লক করে দিল। যে ঝড় অনেক আগে থেমে গেছে তা আর না উঠুক৷ সময়ের সাথে সাথে মনের ঘা দূর হয়েছে৷ সে ঘায়ের জায়গায় নতুন প্রলেপ পড়েছে অর্ণব ভাই নামের। এই প্রলেপ আজীবন থাক এখন এটাই চাওয়া।

__________

অফিসের ছোট্ট কামরায় বসে এ মাসের বিলের বাজেট চেক করছে৷ মাস শেষ হলেই যে টাকার বাজেটগুলো দেয় ম্যানেজার সাহেব তা নিয়ে বছর তিনেক হলো অর্ণবের খুব খাটতে হয় না। ছোট দাদার খুব কাছের একজন বন্ধুর ছেলে তার একাউনট্যান্ট ম্যানেজার হওয়ার সুবাদে অনেক কাজ সহজ হয়েছে। ভরসার জায়গায় তার জীবনে খুব কম মানুষের নামই আসে তার মধ্যে তার একাউন্ট ম্যানেজার বদরুদ্দীন একজন৷ খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করছিল অর্ণব তখনই ম্যানেজার আঙ্কেল এসে দরজায় কড়া নাড়লেন। অর্ণব চোখ তুলে তাকিয়ে দেখলো কাঁচদরজার ওপাশে ম্যানেজার আঙ্কেল।
-আসুন আঙ্কেল স্যরি ম্যানেজার সাহেব।

অফিস রুলস ফলো করতে ভুল হয় প্রায়ই তবুও অর্ণব চেষ্টা চালায়। নিজ সম্রাজ্যে নিজকেই প্রথম নিয়মে ডুবতে তাছাড়া সমৃদ্ধ হওয়া নিষ্ফল। বদরুদ্দীন সাহেব ভেতরে ঢুকতেই কিঞ্চিৎ বিষন্ন চোখে তাকায় অর্ণবের দিকে।

– বসুন।

– এবার তোমার সাবধান হওয়া উচিত।

-কোন ব্যাপারে?

– কাল তুমি কারখানায় ঢোকার পথে দারোয়ান খেয়াল করেছে একজনকে। তোমার বাইকের পেছনেই ছিল আরেকটা বাইক৷

-ওহ আপনারাও তাহলে টের পাচ্ছেন সবাই।

-হেলায় নিও না সব৷ সামনেই বড় একটা কাজে হাত দেবে৷ অল্পকদিনের মাঝেই কোটি টাকা ঢুকবে তোমার একাউন্টে৷ বাড়িটা ছাড়া তোমার বাবার সকল সম্পত্তি ব্যাংকের কাছে অলরেডি জমা হয়ে গেছে আবার দ্বিতীয় আরও একটা সম্পত্তি রাখার চেষ্টায় আছো৷ বুঝতে পারছো কি হচ্ছে বা হতে পারে!

ম্যানেজার সাহেব ফরমাল আচরণ বাদ দিয়ে সরাসরি কথা বলছেন অর্ণবের সাথে অর্ণব অনুভব করে বদরুদ্দীন সাহেব চিন্তিত তাকে নিয়ে। বাবা না হোক বাবার মত স্নেহে জড়িয়ে রাখছেন তাকে মানুষটা।

– কি করার আছে তাতে বলুন তো! আমি যে ব্যাংক পর্যন্ত দৌড়াদৌড়ি করি সে খবরটা যদি হাওয়ায় ভেসে বেড়ায় আমার কি করার আছে?এখন কি হাওয়াকে বলব দরজা বন্ধ করে বোস যতক্ষণ না আমার কাজ শেষ হয়! কে বা কারা আমায় এত পছন্দ করে লেজের মত পিছে লাগল সেসব নিয়ে ভয় পেলে তো কাজকর্ম করতে পারব না।

অর্ণবের কথার পর বদরুদ্দীন সাহেব আর এ কথায় আগালেন না। অফিশিয়াল আলাপ সেরে তিনি চলে গেলেন৷ অর্ণবও হাতের ঘড়িতে সময়টা দেখে ফোন হাতে নিলো। অর্নির আজ বাড়ি আসার কথা এলো কিনা জানা দরকার। অর্নির নম্বরে কল করতেই সে জানালো রিমন পৌঁছে দিয়ে গেছে তাকে স্বস্তি পেল জেনে। নিজের পেছনে শত্রু লেগেছে এ নিয়ে ভয় নেই খুব একটা কিন্তু এই শত্রু কে বা কারা তা জানা জরুরি হয়ে পড়ছে এখন৷ নিজের সাথে অর্নি আর দাদীর কথাটাই মাথায় আসে তার সর্বপ্রথম। এখন তো চিন্তা হচ্ছে বাড়িতে একজন নিয়মিত সিকিউরিটিও দরকার। দাদার আমলের বয়স্ক দারোয়ান কতটুকু নজরে রাখতে পারবে কে জানে!

_______

আষাঢ়ের বাদলা দিন আজ না থাকলে রাতের শুরু বৃষ্টিধোয়া। অর্নি যখন বাড়ির গেইটে পা দিল তখনই নামলো ঝমঝমিয়ে একঝাঁক বৃষ্টি এসে ছুঁয়ে গেল তাকে। সারাদিন মনের মধ্যে চাপা আতঙ্ক ঘোরে আজকাল বিয়ে নিয়ে। বিকেলটা তার একবারেই ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল মেজো খালামনির ফোন কল পেয়ে। কল করেই কেমন প্রশ্ন করছিলো, আমার বউমাটা কি আমাকে ভুলে গেছে? একটুও খোঁজ নিস না কেন অর্নি!

অর্নির কেমন খারাপ লাগছিল খালামনির আচরণে। আজকাল ফোন করেই বউমা বলে সম্মোধন করেন। এত কিসের তাড়া! আর শ্বাশুড়ি, বউমাই কেন হতে হবে? সে তো মেয়েরই মতন মেয়ে হিসেবেই ডাকুক না। খালামনি আজ জোর করে শিবলী ভাইয়ের ফোন নম্বরটাও দিলেন৷ বার কয়েক বলেও দিলেন অর্নি যেন কল দেয় শিবলী ভাইকে। এমনটাই কি হওয়ার কথা? কল করে সে কি বলবে শিবলী ভাইকে কি কথা বলতে হয় তাইতো জানে না অর্নি৷ বাড়ি এসে সেই ভাবনাগুলোয় লাগাম এঁটেছে ছোট দাদীর সান্নিধ্যে বসে৷ রাতের জন্য ভাপা ইলিশ রান্না করবেন দাদী আজ নিজ হাতে৷ তাই অর্নি দাদীর পাশে বসে পেঁয়াজ কাটছিল আর দাদী নিজ হাতে ইলিশ ধুয়ে নিচ্ছেন। রান্নাঘরেই পুরনো এক টেবিলের ওপর রাখা সকল মশলার পাশেই বেজে উঠেছে অর্নির ফোন। সে দেখলো ভিডিও কল করেছে নুপুর তাই রিসিভ করে পাশেই তাক করে রেখে কাজ চালালো।

-ওই কি করস?
চটপটে স্বরে নুপুর জানতে চাইলো। অর্নির ছুঁড়ি চালানোর ফাঁকে এক পলক দেখে নিলো বান্ধবীকে।

-পেঁয়াজ কাটছি।

-তুই কোথায়?

-আমাদের বাড়ি এসেছি।

-ওহ, তা পেঁয়াজ দিয়ে কি হবে? তুই রাঁধতে পারিস নাকি কিছু অকর্মা ঢেঁকি!

-নাহ্ তুই এসে রেঁধে দে।

-সিরিয়াসলি! আমি কিন্তু সত্যি আসব বল কি রাঁধতে হবে?

-এমন করে বলছিস যেন তুই সব পারিস?

-আরে ধ্যাত, রান্না পারতে হয় নাকি? রাঁধতে গেলে আপনাআপনি হয়ে যায়।

উচ্ছল হেসে জবাব দেয় নুপুর৷ বৃষ্টি একটু হেসে কুচি করা পেয়াজ চপিংবোর্ড থেকে বাটিতে তোলে। কাচা মরিচ নিয়ে কাটতে কাটতে আরও কিছু বলতে নেয় তার আগেই দাদী উঁকি দেয় ফোনের কাছে।

-আসসালামু আলাইকুম দাদী। কেমন আছেন আপনার পায়ের কি অবস্থা এখন?

দম নেয় না নুপুর একটানা বলে যায় কথা। দাদীর ভালো লাগে এই মেয়েটাকে। তিনি হেসে সালামের জবাব দেন।
– ওয়ালাইকুম আসসালাম। আমি ঠিক আছি বইন তোমার কি খবর?

-আমি একদম ঠিক আছি দাদী শুধু পড়ার চাপে চিঁড়েচ্যাপটা হয়ে যাচ্ছি গো।

-এখন তো হইবাই পড়া ছাড়া কি আছে জীবনে আর?

-আছে গো দাদী পড়া ছাড়া জীবনে নাগর আসবে, বিয়াশাদী হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে তোমার মত নাতিপুতির দাদী হব আরও কত কি!

-‘ইশ এর যে এহনই কত রঙ্গ মনের মধ্যে! তা আসো না একদিন আমাগো বাড়ি। তোমার লগে কথায় কথায় মেলা জমাইতে পারি। আমার নাতিনডা তো একেবারেই মরা মাছ।’ কথাটা বলতে বলতে দাদী তাকান অর্নির দিকে। নুুপুরের সাথে দাদীর পরিচয় হয়েছিল হাসপাতালের কেবিনে। দাদী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো যেবার অর্নি তখন কলেজে। খবর পেল এক টিচার মারফত কিন্তু সে তখনও একা রাস্তায় চলতে জানে না৷ নুপুর নিজেও খুব চেনে তা নয় তবুও সেদিন অর্নিকে কেমন আগলে নিয়ে ছুটে গেল হাসপাতালে। খু্ঁজে খুঁজে কেবিন বের করে নিলো। তারপর দাদীর সামনে বসে দু চার কথায় আলাপ জমিয়ে ঘন্টাখানেকেই ঘনিষ্ঠ হয়ে গেল দাদীর। এরপর আর সামনাসামনি দেখা না হলেও অর্নি এ বাড়ি এলেই তাদের গল্প জমে মুঠোফোনে। আজ আর গল্প খুব জমে ওঠার আগেই নুপুর বদায় নিলো ফোনকল থেকে৷ দাদী হঠাৎ বলে বসলেন, নুপুরকে নিয়া আয় কাল সারাদিন এক সঙ্গে থাকমু।

অর্নিরও মন বলছিলো একটা কলেজ বাদ দিয়ে বাড়িতে কাটাবে। নুপুর সঙ্গে থাকলে বেশ হয়। তাই সে আবারও ফোন করে নুপুরকে বলল কালকে চলে আয়। নুপুর এই মুহূর্তে ব্যস্ত আছে পরে জানাবে বলে ফোন রেখে দিলো।

_________
ভেজা ঘাসের ওপর পা ছড়িয়ে বসে আছে রিদওয়ান। গায়ে মাথায় বৃষ্টি শেষের শীতল হাওয়ার দাপট তার গা কাঁপিয়ে জানান দিচ্ছে বর্ষা এসেছে বরণ করো বাহু ফেলে। সেও বরণ করার নিমিত্তেই যেন বসে আছে এই রাত দুপুরে। ফোনের নেটওয়ার্ক এই পাহাড়ের গায়ে বড্ড দূর্বল তবুও একটু একটু যা আছে তাতে দু একটা ছবি স্পষ্ট। আজ বিকেলেই রিমন কিছু ছবি আর ভিডিও পাঠিয়েছ তাকে৷ সারা সন্ধ্যা বৃষ্টি, লোডশেডিং আর দূর্বল নেটওয়ার্ক তাক আচ্ছামত জ্বালিয়ে সবে দুটো ছব ডাউনলোড হলো। ছবি দুটো যেন তার কলিজা বরফকারী হয়ে স্পষ্ট হয়েছে। এক ধ্যানে বসে সে ভাবছে সে কি খুশি হবে নাকি দুঃখ পাবে! শিবলী ভাই আর রূপা! রিমনের প্রেমিকার কাজিন রূপা! তবে এত নাটক কেন করছে শিবলী ভাই! কিসের দায়ে নাকি অন্য কোন কারণ! যাইহোক, রিদওয়ানের আজ চাঁদ রাত সে তো সেলিব্রেট করবে৷ কিভাবে করবে? বৃষ্টি নামুক বৃষ্টিবিলাস করবে আজ রাত ভর। হঠাৎ দু হাত ছড়িয়ে চেঁচিয়ে উঠলো রিদওয়ান, হে প্রকৃতি বর্ষণ করো আজ মন খুলে আমি তোমার তরে তলিয়ে যাব আজ মেঘমেদুর সেই মেয়েটির নামে।

চলবে

গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ