Monday, October 6, 2025







কুহেলিকা পর্ব-০৩

#কুহেলিকা (পর্ব-৩)
#লেখক-আকাশ মাহমুদ

আকাশের মনে হচ্ছে যেনো তার প্রিয়তমা প্রভা নয়, তার প্রিয়তমা হচ্ছে নিষিদ্ধ নগরীর দিশা নামক মেয়েটি। আর তার প্রিয়তমা তাকে ছেড়ে অন্য লোকের কাছে যাওয়ার জন্য তার কাছ থেকেই সেই লোকটাকে পারমিশন নিতে বলছে। আকাশের প্রচন্ড পরিমানে রাগ হয়। কিন্তু কেন হয় সেই ব্যাখ্যা আকাশের কাছে নেই। আকাশের রাগান্বিত চেহারা দেখে দিশা ভয় পেয়ে যায়। তাই সে ভয়ের চোটে নজর নামিয়ে ফেলে। দিশার পাশের লোকটা এখনো অবাক করা দৃষ্টিতে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। এমন সময় হুট করেই আকাশ দিশার কাছে এসে একহাত দিয়ে তার চুলের মুঠি চেপে ধরে অন্য আরেক হাত দিয়ে তার গালের মধ্যে কোষে থাপ্পড় লাগিয়ে দেয়। এরপর দিশাকে ছেড়ে দিয়ে চোখ রাঙিয়ে সেই লোকটাকে বলে,

–‘ভাই ওর পিছে না ঘুরে অন্য কোনো রমণী ধরেন। সে আপনার সাথে যাবে না।’

লোকটা খেঁকিয়ে ওঠে, রাগান্বিতস্বরে বলে,

–‘কেন ভাই যাবে না কেন? সে কি আপনার পার্সোনাল প্রোপার্টি নাকি? আর আপনি এই মেয়েকে মারার সাহস কোথায় পেয়েছেন?’

আকাশ দাঁতে দাঁত ঘষে, রাগে গজগজ করতে করতে বলে,

–‘ধরে নিন সেটাই, ও আমার পার্সোনাল প্রোপার্টি। আর তাকে মারার জন্য আমার সাহসের প্রয়োজন নেই।’

–‘ভাই আপনি আমাকে গান শিখাবেন না। আপনার থেকে ভালো গান আমি গাইতে পাড়ি। শুনেন পল্লীর মেয়েরা কখনো কারোর পার্সোনাল প্রোপার্টি হয় না। কিন্তু আপনি তাকে নিজের পার্সোনাল প্রোপার্টি বলে থাপ্পড় দিয়েছেন, এটার জন্য আপনাকে এখন পস্তাইতে হবে।’

–‘কি করবেন শুনি?’

–‘কি করবো এখন দেখতেই পাবেন। এই মেয়ে তুমি কি নিয়ে এতো ভয় পাচ্ছো হ্যাঁ? তোমায় কি লোকটা কোনো ভয় দেখিয়ে এমন বলাচ্ছে? যদি এমন হয় তাহলে আমায় বলতে পারো। বেটাকে মেরে এখানেই মাটিতে শুইয়ে দিব। অনেক পাওয়ার বেড়েছে দেখি বেটার।’

দিশা আমতা আমতা করে বললো,

–‘না উনি আমায় কোনো ভয় দেখায়নি। আর আপনার উনাকে কিছুই করতে হবে না। উনি যেমন ইচ্ছে হয় করুক আমার সাথে। সবে তো একটা থাপ্পড় মেরেছে। বাকি আরো হাজারটা থাপ্পড় মারলেও আমি হাসি মুখে উনার হাতে মা’র খেয়ে নিব।’

–‘নাহ তোমায় কোনো ধরনের ভয় দেখিয়েছে আমি একশো পার্সেন্ট সিওর। নাহয় কোনো মানুষ মার খাওয়ার পরেও এভাবে কথা বলে না।’

লোকটার কথা শুনে দিশার চরম রাগ উঠে যায়। তাই সে লোকটার উপরে চেঁচিয়ে বলে,

–‘ভাইয়া খামোখা এতো দরদ দেখানোর প্রয়োজন নেই। আমি একবার বলেই দিয়েছি যে উনি আমায় কোনো ভয় দেখায়নি। তাহলে বারবার এক প্রশ্ন করে আমার মাথা খাওয়ার মানে কি?’

–‘তুমি সত্যি বলছো তো?’

–‘হ্যাঁ আমি সত্যি বলছি। আপনি এবার দফা হন আমার চোখের সামনে থেকে। এতেই আমি আপনার কাছ থেকে উপকৃত হবো।’

–‘ঠিক আছে আমি চলে যাচ্ছি।’

লোকটা এরপর চলে যায়। লোকটা চলে যেতেই আকাশ দিশাকে রাগান্বিত কন্ঠে বলে,

–‘সমস্যা টা কি তোর? তুই আমার সামনেই অন্য লোকের সাথে দাঁড়িয়ে কথা বলছিস, আবার আমার থেকেই সেই লোক টাকে পারমিশন নিতে বলে তার সাথে বিছানায় যাইতে চাইছিস। কাহিনী টা কি তো?’

–‘কেন আমি কি খদ্দের ধরবো না? আমার তো পেশাই এটা। এটা না করলে আমার পেট চলবে কি করে?’

–‘কিহহ! কথা গুলো আবার বল?’

–‘না…না কিছু না। ‘

–‘আজকের পর তুই আর কোনো লোকের সাথে যাবি না। কোনো খদ্দের ও ধরবি না।’

–‘কেন রোজ রোজ কি আপনি আমার কাছে আসবেন?’

–‘দরকার হলে তাই করবো। কিন্তু তুই ভুলেও আজকের পর আর কোনো কাস্টমারের কাছে যাবি না।’

–‘দেখুন আমি পাকাপোক্ত কথা দিতে পারছি না। কারন পল্লীতে আশা লোকদের চাহিদার উপরেই নির্ভর করবে সবকিছু। তারা যদি নিজ থেকে আমায় খোঁজে তখন আর আমার কিছু করার নেই। তবে আমি এটা বলতো পারি, যে আমি নিজ থেকে কারোর কাছে যাবো না।’

আকাশের চোখগুলো রাগে ধপধপ করছে, সে দুহাতে মাথার চুল টেনে পায়চারি করতে থাকে। একসময় দিশার সামনে এসে বলে,

–‘দিশা আমি এতো কথা শুনতে চাচ্ছি না তোর থেকে। আমি একবার যেটা বলে দিয়েছি সেটাই তোকে করতে হবে। আমার কথার অমান্য করলে তোর জন্য অনেক বেশি খারাপ হবে।’

–‘আরেহ আপনি এমন করছেন কেন? আপনি প্লিজ আমার বিষয়টা বুঝার চেষ্টা করুন। দেখুন আমি আপনার ব্যক্তিগত সম্পত্তি নই, আমাদের মতো মেয়েদের কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি হবার যোগ্যতাও নেই। আমি অন্ধকার পল্লীর হাই রেট প্রস্টিটিউট, আমি চড়া দরে প্রেম বিক্রি করি। আমিও সাধারণ মেয়েদের মতো প্রেম করি, পার্থক্য এই যে তাদের প্রেমিক একজন আর আমার প্রতি মুহূর্তের প্রেমিক ভিন্ন।’

দিশার কথা শুনে আকাশের আবারও রাগ উঠে যায়। কারন সে দিশাকে কেন জানি অন্যকারো শয্যাসঙ্গিনী হিসেবে মানতে পারছে না। যার কারনে সে আবারো দিশার চুল মুঠো করে ধরে তাকে বলে,

–‘দ্যাখ আমায় বাধ্য করিস না তোর সাথে খারাপ আচরণ করতে। এমনিতেই কিন্তু সেই লোকের কথা শুনে রাগ চুড়ায় উঠে আছে। এরপর আর একটা কথা বলে সেই লোকের উপরে উঠা সমস্ত রাগ তোর উপরে মিটাবো।’

–‘এই না…না আমি কারোর কাছেই যাবো না।’

–‘হুম মনে থাকে যেনো। এবার চল আমার সাথে।’

–‘কেন কোথায় নিয়ে যাবেন আমায়?’

–‘জাহান্নামে নিয়ে যাবো তোর কোনো সমস্যা? ‘

–‘না আমার কোনো সমস্যা নেই।’

–‘তাহলে চুপচাপ আমার সাথে চল।’

–‘হুম।’

আকাশ দিশাকে তার সঙ্গে করে নিয়ে গাড়ির কাছে আসে। গাড়ির কাছে আসার পর পকেট থেকে এক হাজার টাকার নোট বের করে ড্রাইভারকে দিয়ে বলে,

–‘মালেক ভাই আপনি এই টাকাটা দিয়ে দুপুরের খাবার বাহিরে খেয়ে বাড়ি চলে যাবেন। আর আমাদের বিষয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন করলে কিছুই বলবেন না।’

–‘স্যার এসব নিয়ে আপনি একদম টেনশন করবেন না। কারন আমি জানি আপনি কেমন। আপনার যদি খারাপ কোনো উদ্দেশ্য থাকতো তাহলে আপনি পল্লীর ভিতরেই যেতেন। উনাকে নিয়ে এখানে আসতেন না। আর তাছাড়া আপনি এমনটা কেন করছেন সেটাও আমি জানি। আপনি হয়তো আপনার প্রিয় মানুষটার থেকে পাওয়া আঘাত গুলো দূর করার জন্য এই পন্থা অবলম্বন করেছেন। যাই হোক স্যার আমি আপনার কথা মতন বাহিরে খেয়ে একটা রিক্সা নিয়ে বাসায় চলে যাবো।’

–‘ধন্যবাদ মালেক ভাই মনের বিষয়টা বুঝার জন্য।’

ড্রাইভার মালেক আকাশ থেকে টাকাটা নিয়ে গাড়ির চাবি আকাশকে বুঝিয়ে দিয়ে চলে যায়। ড্রাইভার চলে যেতেই আকাশ দিশাকে নিয়ে গাড়িতে উঠে বসে। দিশা গাড়িতে বসে বেশ নার্ভাস ফিল করছে। তবে তার পুরোপুরি বিশ্বাস আছে পাশের মানুষটার প্রতি। আর বিশ্বাস থাকলেও কি না থাকলেও কি, তার কাছে হারানোর মতন তো আর কিছু নেই। সতিত্ব তো সেই বহুকাল আগেই সে হারিয়েছি। এখন খালি প্রাণের ভয় টাই আছে। সে চুপচাপ আকাশের পাশের সিটে বসে আছে। আর আকাশ গাড়ি স্টার্ট করে অজানা এক গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে। আকাশ কিছু সময় গাড়ি ড্রাইভ করার পর দিশার ডান হাতটা টেনে স্টিয়ারিং এর উপরে রাখে। তারপর আলতো করে নিজের হাতটা দিশার হাতের উপরে রেখে স্টিয়ারিং টা চেপে ধরে। দিশা আকাশের এমন আচরণে বেশ অবাক! তবে সে আকাশকে কিছুই বলে না। কারন সে আকাশের ব্যাপারে আর কিছু না জানলেও ইতিমধ্যে এটা ভালো করেই বুঝে গেছে, যে আকাশ একটা বদরাগী লোক। তাকে কিছু বলা মানে নিজের বিপদ ডেকে আনা। তাই সে আকাশের আচরণে চুপচাপ সাড়া দিতে থাকে। আকাশ দিশার হাতটা স্টিয়ারিংয়ে রেখে বেশ কিছুক্ষণ গাড়ি ড্রাইভ করে। কিছুক্ষণ পর আকাশ নিজেই দিশার হাতটা স্টিয়ারিং থেকে সরিয়ে দিশার হাতের খাঁজে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেয়। তারপর দিশার হাতটা নিজের ঠোঁটের কাছে টেনে এনে দিশার হাতে চুমু খেতে আরম্ভ করে। আকাশের এমন আচরণে দিশা পুরো শিউরে উঠেছে। তার গায়ের পশম পুরোপুরি দাঁড়িয়ে গেছে। দিশার মনে হচ্ছে যেনো সে এই প্রথম কোনো পুরুষের সাথে এভাবে কাছে এসেছে। তার এই অল্প জীবনে কোনো পুরুষ তার সাথে এতোটা রোমান্টিক আচরণ করেনি। সে শিউরে উঠার পাশাপাশি চোখ পাকিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। দিশার চোখ পাকিয়ে তাকিয়ে থাকা পাশ থেকে আকাশ দেখে ফেলে। তাই আকাশ দিশাকে প্রশ্ন করে,

–‘কি হয়েছে দিশা? এভাবে তাকিয়ে আছো কেন?’

–‘আপনাকে দেখে না বেশ অবাক হচ্ছি জানেন।’

–‘কেনো?’

–‘কারন এই যে আপনার এতো রাগ, কোনো মানুষ আপনাকে প্রথম দেখলে বুঝতেই পারবে না আপনার রাগের ভিতরেও কতো শত কোটি ভালোবাসা রয়েছে।’

–‘আরে ধুর তেমন কিছুই না। আমি সত্যিই বদরাগী। আমার ভিতরে রাগ দিয়ে ভরপুর।’

–‘দেখুন আমি নিষিদ্ধ নগরীর নারী হতে পারি, তবে মানুষকে বিচার-বিবেচনা করার শক্তিটা কিন্তু আল্লাহ আমায় ও দিয়েছে। যেমন দেখুন এই যে আপনি আমার উপরে রেগে গিয়ে শুরুতে তুই তুকারি করেছেন। আর এখন রাগ কমার পর তুমি করে বলার পাশাপাশি কি সব রোমান্টিক আচরণ করছেন। তাহলে বলেন কি করে যে আপনি বদরাগী?’

‘দিশার প্রশ্ন শুনে আকাশ রাস্তার মাঝেই গাড়ি থামিয়ে দিয়ে দিশাকে বলে,

–‘দিশা তোমার প্রশ্নের উত্তর আমি পরে দিচ্ছি, কিন্তু তার আগে তোমাকে একটা কথা স্পষ্ট ভাবে
জানিয়ে দেই। তুমি আজকের পর সেই নিষিদ্ধ নগরীর কথাটা আমার সামনে তুলবে না। আর না নিজেকে সেই নিষিদ্ধ নগরীর নারী বলে দাবী করবে। মনে থাকবে কথাটা?’

–‘মনে থাকবে।’

–‘এবার তোমার প্রশ্নের উত্তরটা দিচ্ছি। আসলে আমি রাগতেও জানি, মানুষকে ভালোবাসতেও জানি।’

–‘ইশ আপনার মতন কেউ একজন যদি সময় মতন এসে আমার হাতটা ধরতো, তাহলে হয়তো আমি আজ এই পজিশনে থাকতাম না। আপনি না সত্যিই খুব ভালো।’

–‘দিশা তোমার হাত কিন্তু এখনো আমি ধরে আছি কথাটা মাথায় রেখো। আর কিছু মানুষ জীবনে অনেক লেইট করেই আসে। তোমার জীবনেও আসবে। তুমি আমার কথাটা মিলিয়ে নিও।’

–‘আসুক আমার জীবনেও কোনো পরপুরুষ। কিন্তু মানুষটা যেনো আপনার মতোই হয়। হাজারো রাগের মাঝে তার ভালোবাসার পরিমাণটা যেনো আপনার মতন বিশাল হয়।’

–‘উপর ওয়ালার উপরে বিশ্বাস রাখো। তিনি তোমার মনের আশা অবশ্যই পূর্ণ করবেন।’

–‘হুম।’ আচ্ছা এখন কোথায় যাচ্ছি আমরা?’

–‘পার্কে যাবো। তোমায় নিয়ে আজ সারাটা দুপুর ঘুরে বেড়াবো। তোমার সাথে হাজারটা স্মৃতি তৈরি করবো আজ।’

হঠাৎই দিশার হাস্যোজ্জ্বল বদনে বিষন্নতা ভর করে, নিভে যাওয়া স্বরে প্রশ্ন করে,

–‘কি হবে আমার সাথে স্মৃতি তৈরি করে? আমি তো আপনার প্রেমিকা নই। আমি তো কলুষিত একজন সামান্য নারী। আমার সাথে এসব করে তো আপনার কোনো লাভ হবে না।’

আকাশের দৃষ্টি সামনে স্থির, সে উদাসীন অথচ গম্ভীর স্বরে বলে,

–‘হয়তো কোনো লাভ হবে না, তবে তোমার চোখে কি যেন একটা আছে। একবার তাকালে বারবার তাকাতে মন চায়। মনে হয় ওটা চোখ নয়, এক গভীর সমুদ্র। আমি নাবিক হয়ে সেখানে ঘুরে বেড়াই… এ অনুভূতিটা আমার জন্য নতুন, তাই আমি নিজেও বুঝতে পারছি না তোমার প্রতি এই অদ্ভুত টানের কারনটা কি। আমাকে একটু সময় দাও, আমি নিশ্চিত উত্তরটা আমি খুঁজে পাবোই। কিন্তু তার আগে যদি তুমি কারো কাছে যাও তবে আমার থেকে খারাপ কেউ হবে না। জানে মেরে ফেলবো তোমাকে।’

–‘না…না যাবো না। কারন আপনার এই তিক্ত রাগ বরদাস্ত করার ক্ষমতা আমার নেই। আপনার রাগান্বিত আঁখি দেখেই আমার কলিজার পানি শুকিয়ে গিয়েছিল শুরুতে। পরেরবার কি হবে তা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তাই আমি নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনতে চাইছি না।’

–‘যাক ধন্যবাদ, আমার ভিতরের ক্রোধ টাকে বুঝার জন্য। এখন গাড়ি স্টার্ট করলাম আর একটু দূরেই পার্ক।’

–‘হুম।’

আকাশ আবার গাড়ি স্টার্ট করে দিশাকে নিয়ে সামনের একটা পার্কে পৌঁছায়। পার্কে পৌঁছানোর পর গাড়ি থেকে নেমে আকাশ দিশার হাত চেপে ধরে। মনে হচ্ছে যেনো কোনো সদ্য বিবাহিত প্রেমিক যুগল তাদের দাম্পত্য জীবনের শুভ সূচনার পর পার্কে ঘুরতে এসেছে। আকাশ দিশার হাত চেপে ধরে পার্কে প্রবেশ করার জন্য সামনের দিকে অগ্রসর হয়। কিছুটা পথ অগ্রসর হওয়ার পর কেউ একজন আকাশ আর দিশার সামনে এসে দাঁড়ায়। আকাশ তাদের সামনে দাঁড়ানো মানুষটার দিকে দৃষ্টিপাত করতেই চমকে উঠে…

চলবে….

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ