Monday, October 6, 2025







অঙ্গীকার (১ম পর্ব)

অঙ্গীকার (১ম পর্ব) লেখা – শারমিন মিশু রাদিয়া কানে হেডফোন দিয়ে রবীন্দ্র সংগীত শুনছিলো আমারো পরানো যাহা চায়। ওদিকে কিচেন থেকে মুনিরা আহমেদ ওকে এই নিয়ে আটবার ডেকেছেন কিন্তু রাদিয়ার কোন খবর নাই। মুনিরা এবার রান্না ছেড়ে রাদিয়ার রুমের দিকে গেলো। মেয়েটা করছেটা কি এতবার ডাকছি?? মেয়ের রুমের দরজায় দাঁড়িয়ে উঁকি দিতেই দেখলো মেয়েতো তার আপন মনে কানে হেডফোন দিয়ে শুয়ে শুয়ে গান শুনছে। বাব্বাহ এইনা হলো আমার মেয়ে!!! পড়তে বসেই ফোন নিয়ে আছে। আর ডাকলেই বলবে মা আমিতো পড়ছি। মুনিরা মেয়ের কান থেকে আস্তে করে হেডফোনটা খুলে নিলো। রাদিয়া তা টের পেয়ে লাফ দিয়ে উঠে মা তুমি?? -হুম আমি। তাহলে পড়তে বসেই এসব হচ্ছে?? -মা আসলে ভালো লাগছিলোনা তো তাই.. -ভালো লাগছেনা বলে গান শুনবি?? কোন বইয়ে আছে গান শুনলে মন ভালো হয়? এসব গান টান না শুনে একটু ভালো ভালো বই পড়তেও তো পারিস? -মা সারাক্ষণ এককথা বলবেনা তো ভালো লাগেনা এমনি নিজের পড়া নিয়ে বাঁচিনা অন্য বই কখন পড়বো? -আপনার ভালো লাগবে কেনো? ভালো কথা কি কারো ভালো লাগে। জানিনা কার পাল্লায় পড়ে এতো বিগড়ে গেছিস!!
নামায কালাম তো সব ছেড়েই দিছিস। আর বই নিয়ে থাকলে এক কথা ছিলো কে বলবে কদিন পরে তোর এডমিশন টেস্ট?? -মা আমি তো এতক্ষন পড়ছিলাম মাত্রই মোবাইল হাতে নিলাম। -একটা থাপ্পড় দিবো মিথ্যা বলছিস কত সুন্দর করে মাত্রই ফোন হাতে নিলাম। – মা যাও তো এখন বিরক্ত করোনা!! -আমার তো খেয়েদেয়ে কাজ নাই তোকে বিরক্ত করবো। বড়দের সাথে কথা বলাও ভুলে গেছিস নাকি!!! আমি তোকে কয়বার ডেকেছি সে খেয়াল আছে তোর? -কখন?? কি জন্য ডাকছো?? -সারাক্ষন কানে হেডফোন থাকলে শুনবি কি করে?একটু পরে আফিয়া আর জামাই আসবে সেকথা ভুলে গেছিস নাকি? -ভুলবো কেন আমি তো জানি। -জেনে ও বসে আছিস? -তো কি করবো? -ঘরটা একটু ভালো করে গুছিয়ে নিতে ও তো পারিস আমি রান্না সামলে এদিকে করতে পারি? ঘরে এতো বড় একটা মেয়ে থাকতে এখনো আমাকে সব করতে হয় -আমি পারবোনা আমার পড়া আছে তুমি সামিহাকে বলো। -কিযে পড়ছিস তাতো দেখতেই পাচ্ছি। সামিহার কাল পরীক্ষা আছে। একটু গুছিয়ে রাখ না। দুদিন পর শশুড়বাড়ি যাবি তখনো এমন থাকবি নাকি?? একটু কাজ টাজ শিখ না হলে আমাকেই কথা শুনতে হবে। নামায কালাম পর্দা করা তো ছেড়েই দিয়েছিস কলেজে উঠে জানিনা আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবি এসবের জন্য । রাদিয়া আপন ফোনে ফোন টিপছে। মুনিরা মেয়ের হাত থেকে ফোন নিয়ে কি করছিস সারাদিন মোবাইল নিয়ে?? কি আছে এটাতে?? -উফ মা তুমি না!!! অসহ্য!! এই বলে রাদিয়া বিছানা ছেড়ে উঠলো। রাদিয়া রুম ছেড়ে বেরুতেই সামিহা ডেকে বললো,,,, ছোটো আপু একটু এদিকে আসবি?? -কেনো?? কি হয়েছে?? -এই ম্যাথটা মাথায় ডুকছেনা একটু বুঝিয়ে দিবি?? -কেনো আমি কেনো?? তোর টিচার তোকে ভালো করে বুঝাইনি?? আমি পারবোনা। -এমন করছিস কেনো??দে না আপু একটু বুঝিয়ে। কাল আমার পরীক্ষা যে। -হুম এই ঘরে আমি সবার কথার চাকর। তারপর ও শুনতে হবে আমি নাকি কিছুই করিনা সারাদিন নাকি শুয়ে বসে থাকি। রাদিয়া সামিহাকে অংকটা বুঝিয়ে দিয়ে ঘরটা গুছালো। আজ পাঁচ বছর পর এ বাড়ির বড় মেয়ে আর জামাই আসছে। তাই মুনিরা একটু ব্যস্ত। এই ফাঁকে পরিচয় করাচ্ছি এরা হচ্ছে জনাব জাওয়াদ আহমেদের পরিবার। জাওয়াদ আহমেদ দেশের বাহিরে থাকেন। জাওয়াদ আহমেদ আর মুনিরা আহমেদের তিন মেয়ে। বড় মেয়ে আফিয়া বিনতে জাওয়াদ আর ওর হাজবেন্ড ইশতিয়াক মাহমুদ শাফী কানাডায় ছিলো গত পাঁচবছর যাবৎ। কিছুদিন আগেই দেশে ফিরেছে শশুরবাড়ীতে কয়দিন থাকার পর আজই বাবার বাসায় আসছে। ওরা ওখান থেকে একেবারে ফিরে এসেছে। শাফী এখানেই বিজনেস করবে তাই। আর সবচেয়ে বড় কারণ বিয়ের সাতবছর পর এই প্রথম আফিয়া অন্তসত্ত্বা হলো। অনেক চেষ্টার পর আল্লাহ ওদের এতবড় সৌভাগ্যের অধিকারী করেছেন। তাই ওদের দুজনের ইচ্ছা ওদের প্রথম সন্তান নিজের দেশেই নিজের আপনজনদের কাছেই জন্ম নেয়ার সৌভাগ্য পাবে। আর এসময়টা মেয়েদের পরিবারের সাহচর্যের অনেক দরকার। ভীষন অমায়িক,,শান্তশিষ্ট আর যথেষ্ট ইসলামিক মন মাইন্ডের মেয়ে আফিয়া। বিদেশে থাকাকালে ও যথেষ্ট পর্দা মেইনটেইন করে চলাফেরা করেছে আর বিশেষ করে এগুলো সম্ভব হয়েছে ওর হাজবেন্ড শাফীর কারনে। স্বামি হিসাবে হোক বা একজন পুরুষ হিসাবে শাফী ইসলামের যথেষ্ট অনুরাগী। ওর এক কথা সবকিছুর আগে ইসলামকে মনেপ্রাণে গ্রহন করতে হবে। তাই একটা সুখী দম্পতী হিসাবে এই সাতবছর কাটাতে পেরেছে ওরা। আজকালকার আধুনিক নারী পুরুষদের অবাদ মেলামেশা অতিরিক্ত আধুনিকতার জন্য যেখানে অনেক সম্পর্ক একবছর ও কাটেনা সেখানে ওরা অনায়াসে এতগুলো বছর কাটিয়েছে। আর বিশেষ একটা সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলো একজনের প্রতি আরেকজনের সন্মান আর বিশ্বাসের ভিত্তিটা মজবুত হওয়া যা ওদের অনেক বেশি আছে। মেঝো মেয়ে রাদিয়া বিনতে জাওয়াদ। ইন্টার পরীক্ষা দিয়ে এবার এডমিশন টেস্টের জন্য পড়াশুনা করছে। মেধাবী হাসিখুশি আর আর প্রানবন্ত এক তরুণী তবে রাগী আর কিছুটা অলস প্রকৃতির। আগে নিয়মিত নামাজ পড়লেও আর পর্দা মেনে চললেও কলেজে উঠেই নামাজ আর পর্দা করা বলতে গেলে ছেড়েই দিয়েছে। মন চাইলে নামাজ পড়বে না হলে না। বলেনা সঙ্গ দোষে স্বভাব নষ্ট রাদিয়ার ও সে অবস্থা। জোর করে কিছু বলতে পারেনা আজকালকার মেয়েরা হয়েছে জেদি। এদের কখনো জোর করে কিছু বলা যায়না আর এ বয়সে গায়ে হাত তুলাও যায়না কখন কি করে বসে জেদের বসে বলা তো যায়না। আর ছোট মেয়ে সামিহা বিনতে জাওয়াদ। এবার জে এস সি দিবে। শান্তশিষ্ট নরম স্বভাবের মেয়ে। মায়ের বাধ্য সন্তান বলতে গেলে। মুনিরা কিচেনে বসে ভাবছেন আমার বড় মেয়ে আর ছোট মেয়েটা হয়েছে একরকম আর মেঝোটা পুরো বিপরীত মনে মনে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেন আল্লাহ যেনো ওকে হেদায়েতের আলো দেখান। আর উনি চাইছেন এবার আফিয়া যখন আসছে রাদিয়ার বিয়ের একটা বন্দোবস্ত করে ফেলবেন। দিন দিন যা বিগড়ে যাচ্ছে বলা যায়না আরো কি কি হতে পারে। পড়াশুনা বিয়ের পরেও করা যাবে। কিন্তু কে বুঝাবে ওকে ওর এককথা ও পড়াশোনা শেষ না করে বিয়ে করবেনা। অবশ্য বড়বোন আফিয়াকে এখনো যথেষ্ট মান্য করে। তাই ও বুঝালে হয়তো বুঝতে পারবে মনের মধ্যে এই একটা শেষ আশা নিয়ে মুনিরা আছেন। কলিংবেলের শব্দে রাদিয়া দৌড়ে গেলো। নিজের সবচেয়ে প্রিয় মানুষটা এসেছে অনেকদিন পরে। দরজা খুলতেই সালাম দিয়ে বোনকে জড়িয়ে ধরলো। শাফী রাদিয়াকে দেখে দরজা থেকে একটু সরে গেলো। অন্যসব দুলাভাইদের মতো শালীদের সাথে অতিরিক্ত আধিক্ষ্যেতা করার মতো মন ওর নাই। আফিয়ার যখন বিয়ে হয় সামিহা তখন অনেক ছোট ছিলো। সেই হিসাবে সামিহার সাথে একটু আধটু কথা হতো কিন্তু রাদিয়ার সাথে আজ অবদি সরাসরি ওর কখনো দেখা হয়নি মানে ও নিজেই আফিয়াকে বলে দিয়েছে যাতে রাদিয়া কখনো ওর সামনে না আসে। অবশ্য প্রথম প্রথম রাদিয়া চাইতো দুলাভাইয়ের সাথে একটু খোশগল্প করবে তাই সামনে এসে সালাম দিতো কথা বলতে চাইতো কিন্ত যখন শুনেছে শাফী নিষেধ করেছে তারপর থেকে আর কখনো শাফীর মুখোমুখি হয়নি। তবে মাঝে মাঝে রাদিয়ার অনেক রাগ হতো এতো কিসের অহংকার উনার? হুজুর টাইপ ছেলেগুলো এজন্য রাদিয়ার চোখের বিষ। শাফীকে সরে দাঁড়াতে দেখে আফিয়া রাদিয়াকে বললো,,, রাদি চল ভিতরে গিয়ে কথা বলি তোর ভাইয়া বাহিরে দাঁড়িয়ে আছে। রাদিয়া বুঝতে পেরে বললো,,, ও সরি!! ওরা চলে যেতেই শাফী ভিতরে প্রবেশ করে। মুনিরা এসে জামাইয়ের সাথে কুশলাদি বিনময় করলেন। রাদিয়া আফিয়াকে পেয়ে কথার ঝুড়ি খুলে বসেছে। বসার ঘর থেকে শাফী ওদের কথা বলা শুনছে আবার কতক্ষণ পর পর রাদিয়ার অট্টহাসির শব্দ আসছে। শাফী ভালো করে জানে আফিয়া এতো জোরে কথা বলেনা আর ওর হাসির শব্দ ও বাইরে আসবেনা। রাদিয়াটা আসলে কি? এত জোরে কেউ হাসে নাকি?? ওর মধ্যে কি কমনসেন্স বলে ব্যাপারটা নেই?? ঘরে একজন পরপুরুষ আছে সেকথা ও কি ভুলে গেছে?? যত্তসব!!! খাওয়াদাওয়া সেরে আফিয়া রুমে আসতেই শাফী বলে উঠলো,,, কি ব্যাপার ম্যাডাম আপনি তো মনে হয় আজ বেশ মুডে আছেন ??? -কেন একথা কেন বলছেন? -না মা আর বোনদের পেয়ে তো আমাকে ভুলেই গেছেন। বাড়িতে তো আমি ও আছি সেকথা কি ভুলেই গেছেন। কতক্ষণ হলো আসলাম খাবার টেবিল ছাড়া আপনাকে দেখতে পাইনি ব্যাপার কি?? -সরি আসলে,,, -কোন সরি হবেনা আজ ভীষণ রেগে আছি কথাও বলবোনা। -প্লিজ রাগ করবেন না। -শাফী অন্যদিকে তাকিয়ে আছে। আফিয়া অনেক বুঝানোর চেষ্টা করেও রাগ ভাঙাতে না পেরে কিছুক্ষণ পর আহ,,,, বলে ব্যাথা পাওয়ার মতো শব্দ করে উঠে মেঝেতে বসে পড়লো। শাফী কি হয়েছে বলে আতঙ্কিত হয়ে খাট থেকে নেমে গিয়ে আফিয়াকে ধরলো। শাফীর চিন্তিত মুখ দেখে আফিয়া হা হা করে হেসে উঠলো। -কি আমার সাথে নাকি কথা বলবেন না এখন,, -শাফী কান্না আর রাগ মিশ্রিত কন্ঠে বললো,,,তার মানে তুৃমি ইচ্ছে করে এমন করেছো? -জী সাহেব। এছাড়া আপনার রাগ ভাঙানোর কোন উপায় ছিলনা। -তুমি সব সময় আমার দুর্বল জায়গায়টিতে আঘাত করো। তুমি জানো এখন তোমাকে নিয়ে আমার সারাক্ষণ টেনশন হয় আর তুমি সেই ব্যাপারটা নিয়ে আমার সাথে মজা করো। -আরে আবারো রাগ করছেন? আমি তো একটু দুষ্টুমি করছিলাম। – -প্লিজ – -আফিয়া অবস্থা বুঝে আস্তে করে শাফীর গালে ঠোঁট ছুঁইয়ে দিলো। আর সাথে সাথে শাফী দুই ঠৌঁট চওড়া করে হেসে দিলো। -তোমার সাথে রাগ ও করা যায়না। এমনিতে বলেও কখনো আদায় করতে পারিনা কিন্তু যখনি একটু রাগ দেখায় তখনি ঠিক লজ্জাবতী তার সব লাজ লজ্জা ভুলে তোমার ভাষায় এই কঠিন দূর্বোধ্য কাজটা করে আমার এত কষ্ট করে আনা রাগে পানি ঢেলে দাও। -আমি জানি কি করলে আপনার রাগ কাটে। -হুম তাইতো। নিজের দুর্বলতা গুলো তোমাকে বলেই বিপদে পড়েছি। আফিয়া আবারো সেই নজরকাড়া হাসিটা দেয়। -শাফী বললো,, এমন করে হেসোনা গো নিজেকে কন্ট্রোল করা দায় হয়ে পড়ে। -ঢং দেখে বাঁচিনা এ বলে আফিয়া ওয়াশরুমের দিকে যাওয়ার জন্য পা বাড়ালো। -ওয়াশরুমে যাবে? চলো আমি তোমাকে নিয়ে যায় এ বলে শাফী হাত বাড়ায়। -আচ্ছা আপনি কি বলেন তো? আমি এতোটা অচল হয়ে যায়নি এখনো। -তারপর ও -আপনি চুপ করবেন বলে আফিয়া হাটা ধরে। আফিয়া জানে শাফীর ভয়ের কারণটা। এই মানুষটা একটা সন্তানের জন্যই দিনরাত আল্লাহর কাছে কেঁদেছে কিন্তু কখনো আল্লাহর উপর থেকে বিশ্বাস হারায়নি। মানুষ কত কথা বলেছে আফিয়াকে। শাফীকে অনেকে বলেছে ও যেন আরেকটা বিয়ে করে আর নয়তো একটা বাচ্ছা দত্তক নেয় । কিন্তু ও এসবের কিছুই করেনি। আফিয়াকে ছাড়া স্ত্রী হিসেবে অন্য কাউকে ও ভাবতে পারেনা অনেক বেশি ভালোবাসে তো তাই। আর বাচ্ছা দত্তক নিকে সে বাচ্ছাকে নিজের পরিচয় দেয়া যায়না আর না বড় হলে ঐ বাচ্ছার সাথে মা বাবা কখনো দেখা দিতে পারবে। আর আল কুরআনের সূরা আল আহযাবে স্পষ্ট ভাবে আছে,,, পালক পুত্রকে নিজের পরিচয় দেয়া পুরোপুরি হারাম এসব ভেবে শাফী এসব থেকে বিরত থেকেছে। আফিয়ার থেকেও সন্তানের মুখ থেকে বাবা ডাক শুনার জন্য শাফীর আকাঙ্খা বেশি ছিলো তারপর ও এসব করেনি। আল্লাহ ওর মনোবাসনা পূরণ করেছে এতোগুলো বছর পরে সেই জন্য ও এতো বেশি উচ্চ্বসিত। কানাডায় থাকাকালে আফিয়াকে কোন কাজই করতে দিতোনা। নিজেই সব করতো। বাসার পাশের যে বাঙালি দম্পতী থাকতো সেই মহিলা শাফীকে এভাবে কাজ করতে দেখে নিজের স্বামির সাথে প্রায়ই ঝগড়া করতো আর আফিয়া তা শুনে হাসতো। আফিয়া যতবার নামাজে দাঁড়ায় মহান প্রভুর দরবারে এরকম একজন মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসাবে পাওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতায় মাথা নত করে।
চলবে………
পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ