তুই_যে_শুধুই_আমার [❤You are only mine❤]Part_11

0
1992

তুই_যে_শুধুই_আমার [❤You are only mine❤]Part_11
#Writer_Tanzin_Islam_Ishika

সায়রা না চাইতেও ডুব দেই সেই ৩ বছর আগের স্মৃতিতে,


আরুশের সাথে আমার দিন গুলো তখন ভালোই কাটছিল,, নিজের চাইতে বেশি ভালবেসে ফেলেছিলাম ওকে,, ওর জন্য সব কিছু করতে পারতাম,,, ওই যেভাবে বলতো সেই ভাবেই চলতাম,, ওর কথা অনুযায়ী পড়ালেখা ও ঠিক মত করতাম,,
তখন আমি কলেজের সেকেন্ড ইয়ারের স্টুডেন্ট,, সামনে ছিল এইচএসসি এর মতো বড় পেরা,, সকলেরই পড়ালেখা ধুমসে চালু,, আমারও একই অবস্থা,, কিন্তু এর মধ্যে কিছু দিন ধরে এক অচেনা নাম্বার থেকে কল আসা শুরু করে,, কিন্তু আমি পাত্তা দিতাম না,, আর কল ধরতামও না,, তার উপর কয়েকদিন ধরে খেয়াল করি একটা ছেলে আমায় ফোলো করে,, আমি যেখানেই যাই সেখানেই সে এসে হাজির,, আস্তে আস্তে আমার ভয় করতে শুরু করে,, এইদিকে আরুশকেও বলতে পারছিলাম,, কেন না ওকে জানালে সোজা মারামারিতে এসে পরবে,, তাই কিছু জানাই নি,,
একদিন সেই ছেলেটি আগ বাড়িয়ে কথা বলতে আসে,, আমি ভয়ে সেইদিন দৌড়ে চলে আসি,, তারপর থেকে আমি বায়না ধরি আরুশ যাতে আমায় নিয়ে যায় আর নিয়ে আসে,, আরুশও আমার কথা ফেলতে না পেরে আমায় দিয়ে আসতো আর নিয়ে আসতো,, আরুশ এর সাথে থাকলে কেন জানি নিজেকে অনেক সেফ মনে হতো,, আরুশের সাথে যাওয়া আসার পর আমি আর সেই ছেলেকে দেখি নি,, আমিও আস্তে আস্তে সেই ছেলের কথা ভুলে যাই,, আর পরীক্ষায় মনোযোগ দেই,,
দেখতে দেখতে পরীক্ষা শেষ হয়,, এর প্রায় ৩ মাস পর রেজাল্টও দেয়,, জিপিএ-৫ পাই,, অতঃপর ভালো এক ভারসিটিতে ভর্তি হই,, এর মধ্যে আরুশও চাকরি খুজতে থাকে,, ওর কথা ছিল চাকরি হওয়ার ২-৩ মাস পরেই সে আমায় বিয়ে করবে,, আমি তহ তখন সেই খুশি,, আমাদের ভালোবাসা পূর্নতা পাবে বলে,,, কিন্তু সেই খুশি বেশি দিন টিকলো না,,
একদিন আমি আরুশের বাসায় যাই ওর ফেভারিট মোরগ পোলাও রেধে,, সেখানে গিয়ে আমি সোফায় বসে থাকা ব্যক্তিকে দেখে ভয়ে জমে যাই,, কেন না সোফায় ওই রাস্তার ছেলেটি বসা,, যে নাকি আমায় ফোলো করতো,, আমি কিছু বলার আগে আরুশ এসে পরিচয় করিয়ে দেয় ওই ছেলের নাম রুহান,, আর সে আরুশের ফ্রেন্ড,, আমি তখন মুখে জোরপূর্বক হাসি টেনে হ্যালো বলে এসে পরি,,
এই থেকে শুরু জ্বালা,, রুহান দিন রাত খালি আমায় কল দেওয়া শুরু করে,, বিভিন্ন টাইপের মেসেজিং করে,, আমি প্রতি বার ওর নাম্বার ব্ল্যাক লিস্টে দিয়ে দিতাম,, কিন্তু সে দমবার পাত্র নয়,, সে আবার নতুন সিম দিতে কল আর মেসেজিং করতো,, একদিন সে হুট করে আমার ভারসিটিতে সকলের সামনে প্রাপস করে বসে,, তখন আমার ধৈর্য্যের সকল সীমা পেড়িয়ে যায়,, আর আমি ওকে থাপ্পড় মেরে না করে দেই,, তখন সে আমায় টানতে টানতে গাড়ির সামনে নিয়ে যায়,, কিন্তু গাড়িতে উঠার আগেই আরুশ এসে ওকে আটকায়,, আর ভারসিটির সকলের সামনেই এবলো থেবড়ো মারা শুরু করে,, আমি অনেক কষ্টে আরুশকে থামাই,, আর আরুশ সেইদিন রুহানের সাথে ফ্রেন্ডশিপ শেষ করে আমাকে নিয়ে চলে আসে,, কিন্তু রুহানের সেইদিন ইগো হার্ট হয়,, আর সেটাই হয়ে যায় আমার কাল,,
একদিন ভারসিটি থেকে ফিরছি,, এমন সময় রুহান ওর গাড়ি নিয়ে আমার সামনে এসে দাড়ায়,, রুহান গাড়ি থেকে বের হয়ে এসে আমার সামনে দাড়ায়,,
আমি রুহানকে দেখে পাশ কাটিয়ে যেতে নিলে রুহানের কথায় থমকে দাড়াই,,
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share


রুহানঃ আজ আমায় ইগনোর করার ভুল করো না,, তা না হলে তোমার আরুশের জান বাচবে না,,

আমি অবাক হয়ে রুহানের দিকে ঘুরে দাড়াই,, আর বলি,,

সায়রাঃ মানে,,

রুহানঃ মানে যা শুনলে তাই,, এখন কথা না বাড়িয়ে গাড়িতে উঠো,, কথা আছে,,,

সায়রাঃ আমি কোথাও যাব না,,

রুহানঃ ভেবে বলছো তহ,, কেন না তোমার জানের জান এখন আমার হাতে,, তুমি যদি এখন আমার সাথে না চল তাহলে তোমার আরুশ আর কালকের সূর্যদয় দেখতে পারবে না,,

সায়রাঃ এমন ফিল্মি ফিল্মি ডাইলোগ না মেরে কি বলতে চাচ্ছো তা বল,, ভয় হচ্ছে কিন্তু ভয়কে দ্মিয়ে রেখে সাহস জুগিয়ে বললাম,,

রুহানঃ ওকে তাহলে শুনো,, তুমি এখন আমার সাথে রিলেশনে না যাও তাহলে আমি তোমার আরুশকে জানে মারতে বাধ্য হবো,, আর তুমি ভালো করেই জানো আরুশকে রাস্তা থেকে সরাতে আমার দুই মিনিট ও লাগবে না,,

সায়রাঃ কি যা তা বলছো,, কাপা কাপা গলায়,,

রুহানঃ আমি যা তা বলছি তাই না,, ওয়েট,,
এই বলে মোবাইলে কাউকে ভিডিও কল দিল,, তারপর তা সায়রা এর সামনে ধরলো,, সেখানে দেখা যাচ্ছে আরুশ ফরমাল লুকে হাতে ফাইল নিয়ে রাস্তায় রিকশার জন্য দাড়িয়ে আছে,, তখন হাত থেকে ফাইল পড়ে যায়,, আরুশ তা উঠিয়ে কাগজ গুলো ঠিক করতে থাকে,,
আর ওর পিছেই একটা ট্রাক এর মত দাড়িয়ে আছে,, যার ইঞ্জিন চালু,, আর আরুশের পিছেই এক লোক দাড়িয়ে আছে,, কিন্তু আরুশের সেইদিকে খেয়াল নেই,, সে নিজের কাগজ গুলো গুছাতে ব্যস্ত,, তার আশে পাশে কি হচ্ছে তার কোন হুস নেই তার,,

রুহানঃ আমার এক ইশারাতে ট্রাকটি চালু হয়ে যাবে,, আর ট্রাকটি কাছে আসতেই আরুশের পিছে থাকা ব্যক্তিটি আরুশকে ধাক্কা দিয়ে সেই ট্রাকটির সামনে ফেলে দিবে,, আর ট্রাক আরুশের উপর দিয়ে চলে যাবে,, আর তোমার আরুশ,,

সায়রাঃ কেন করছো এমন,,

রুহানঃ গুড কুয়েশ্চন,, তাহলে শুনো,,
তুমি আর আরুশ মিলে আমায় যে সকলের সামনে যে অপমান করসো তার প্রতিশোধ নিতে,, তোমাদের সাহস কিভাবে হয় রুহান চৌধুরীকে অপমান করার,, এখন এর ফল তহ তোমাদের ভুগতেই হবে,, এখন তুমিই বল আমি কি করি,, জানে মেরে ফেলব কি আরুশকে,,

সায়রাঃ না তুমি এমন কিছু করবা না,,,

রুহানঃ তাই তহ বলতাসি আমার কথা মেনে নাও,, আমি যা যা বলছি তা করো,,, আরুশকে ভুলে যাও আর আমার কাছে চলে আসো,, তুমি নিজেই আরুশকে নিজের থেকে দূরে সরিয়ে দিবে,, আর ওকে সকলের সামনে ইন্সাল্ট করবে,,, ওকে নিচু করবে,,

সায়রাঃ আমি এইসব করতে পারবো না,,

রুহানঃ করতে তহ তোমায়,, তা না হলে,,
ভিডিওটে ট্রাকটি চলতে শুরু করে,, আস্তে আস্তে সেই ট্রাকটি আরুশের সামনে এসে পরে,, আর পিছে থাকা লোকটি আরুশকে ধাক্কা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে,, কি করব কিছু বুঝতাসি না,, যখন দেখতাসি ট্রাকটি ক্রমশ এগিয়ে আসছে তখন আমি আর কিছু না ভেবে চিল্লিয়ে উঠি,,

সায়রাঃ আমি রাজি,, তোমার সকল শর্তে আমি রাজি,,,
এই কথা শুনে রুহানের মুখে এক পৈচাশিক হাসি ফুটে উঠে,, আর রুহান ফোনটা নিয়ে কাকে যেন কি বলে,, আর লোকটি সরে আসে,, আর ট্রাকটিও পাশ কাটিয়ে চলে যায়,,

সেইদিনের পর থেকেই সায়রা আরুশকে ইগনোর করা শুরু করে,, আর না চাওয়া স্বত্তেও রুহানের সাথে মিশতে শুরু করে,, আর সেইদিন আরুশ যখন সায়রা এর সাথে দেখা করতে যায়,, তখন রুহান কিভাবে যেন খবর পায় যে আরুশ সায়রা এর সাথে দেখা করতে যাচ্ছে,, তাই সে আগেই সায়রা এর কাছে চলে যায়,, আর সায়রাকে বলে আজ আরুশকে অপমান করতে,, আর এমন ভ্যান করতে যে সে এখন আরুশকে ভালবাসে না,, আর না তাকে চায়,,
সায়রা ভালো করেই জানতো আরুশকে সে যাই বলুক না কেন,, আরুশ বিশ্বাস করবে না,, তাই সে টাকা এর কথা তুলে,, যাতে আরুশ অপমানিত হয় আর নিজ থেকে দূরে চলে যায়,,
তাই সায়রা সেইদিন ওই সকল কথা বলে,,

সেইদিনের পর থেকে সায়রা হাসতে ভুলে যায়,, কাউরো সাথে কোন কথা বলতাম না,, চুপচাপ থাকতাম,, ভারসিটিতে মন মরা হয়ে থাকতাম,, মাঝ রাতেই কেদে উঠতাম,, আরুশের শূন্যতা আমায় কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল,, নিজের ভালবাসাকে এইভাবে দূরে সরিয়ে রাখতে পারছিলাম না,, কিন্তু আমি যে নিরুপায়,, তখন ভালো মন্দ বুঝার ক্ষমতা আমার মধ্যে ছিল না,, শুধু একটাই কথাই আমার মাথায় ঘুরঘুর করছিল যে যেভাবেই হোক আমায় আরুশকে বাঁচাতে হবে,, নিজের জীবন দিয়েও আমায় আরুশকে বাঁচাতে হবে,, আজ আমি আরুশকে তহ বাঁচিয়ে ফেলেছি কিন্তু এর বদলে নিজে বাঁচা ভুলে গিয়েছিলাম,, দিন দিন ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছিলাম,, আমার এই অবস্থা দেখে একদিন জান্নাত আমার কাছ থেকে সব জানতে চায়,, আমি কেন আরুশের সাথে এমন করি,, তখন আমি আর না পেরে ওকে জরিয়ে ধরে কাদা শুরু করি,, আর সব খুলে বলি,, এইসব শুনে জান্নাত আমায় শান্তনা দিতে থাকে,, আর আমিও পরে নিজেকে কিছুটা শক্ত করে ফেলি,, আরুশের ভালোর জন্য যে আমায় দূরে থাকতেই হতো,,,

প্রায় ১ বছর পর রুহান আমাদের বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে,, ভালো প্রস্তাব হওয়ার সকলে রাজি হয়ে যায়,, আমারও রাজি না হয়ে উপায় ছিল না,, কিন্তু আমি মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম যে আমি বিয়ের ৩ দিন আগে নিজেকে শেষ করে দিব,, কেন সেইদিনই ওই দিন যেদিন আরুশ আর আমার ভালবাসা গ্রহন করে ছিল,,ওইদিনই আমাদের প্রেমের কাহিনি শুরু হয়েছিল,, তাই আমি সেইদিনই নিজেকে শেষ করে কাহিনিটা সেখানেই শেষ করতে চেয়েছিলাম,, কিন্তু পারলাম না,, তার আগেই আরুশ এসে আমায় নিজের করে নেয়,,


?


এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পরি খেয়াল নেই,, সকালে ঘুমিয়ে আছি,, এমন সময় মনে হলো আমার মুখের উপরে পানির ফোটা পরছে,, তখন আমি আদো আদো চোখ খুলে দেখি আরুশ আমার উপর ঝুঁকে আছে,, তার মাথা থেকে টিপ টিপ করে পানি চুয়ে চুয়ে আমার মুখের উপর পড়ছে,,
আমি তা দেখে আমি ধরফরিয়ে উঠি,, এতে আমি আরুশের মাথার সাথে ধাম করে বারি খাই,, আমি নিজের কপালে হাত বুলাতে বুলাতে বলি,,

সায়রাঃ এমনে কি দেখতাসিলা,,

আরুশঃ তোমাকে,, আরুশ এক ঘোরের মধ্যে থেকে কথা টি বলে,,

সায়রাঃ মানে,, অবাক হয়ে,,

সায়রা এর এমন কথায় আরুশের ঘোর কেটে যায়,, সে বুঝতে পারে সে কি বলছিল,, তাই সে কথা ঘুরানোর জন্য বলে,,

আরুশঃ ইয়ে মানে,,ও হ্যাঁ আমি দেখতাসিলাম একটা মানুষ এত কিভাবে ঘুমায়,, এত ঘুম কোথা থেকে আসে তোর,,

সায়রাঃ আজিব এখন কি ঘুমাতেও পারবো না,,

আরুশঃ হুহ,, কয়টা বাজে জানস,, ১০ টা বাজে,, ১০ টা,, এত ক্ষন বাড়ির বউ কেউ ঘুমায়,,

সায়রাঃ কিইইইইই,,, ১০ টা বাজে আর তুমি আমায় এখন ডাকছো,, সরো,, তারাতারি ফ্রেশ হয়ে আমায় নিচে যেতে হবে,,,

আরুশঃ তহ যা,, বলে মিটি মিটি হাসতে থাকে,,
আমি হাসি কোন কারন খুজে না পেয়ে নিজের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার জামা উলোট পালোট হয়ে আছে,, তা দেখে আমি লজ্জায় শেষ হয়ে যাই,, তার সাথে আমার রাগও উঠছে,, পারলে এই অসভ্যটাকে মেরে গুম করে দেই,, নিজেকে জামা ঠিক করে বলি,,

সায়রাঃ ওই তুমি আমার দিকে এমনে তাকিয়ে আছো কেন,,আগে কি মেয়ে দেখো নাই,, অন্য দিকে তাকাও,, লজ্জা শরম বলতে কিছু নেই,,

আরুশঃ এহহ তোকে দেখে আমার লজ্জা করবে কেন,,আমি কি অন্যের বউকে দেখতাসি নাকি,, নিজের বউরে দেখতাসি,, নিজের বউকে দেখতে কিসের লজ্জা শুনি,,

আমি ছোট ছোট চোখ করে বলি,,

সায়রাঃ তুমি কি আদো আমাকে নিজের বউয়ের স্বীকৃতি দিয়েছ,, আদো কি আমায় তোমার বউ মানো??

আমার এই রকম প্রশ্নে আরুশ থম থম খেয়ে যায়,, সে কি বলবে বুঝতে পারছিল না,, কেন এর জবাব ওর নিজের কাছেই নেই,, আরুশ কথাটা এরানোর জন্য নিজের মুখে গম্ভীরতা এনে বলে,,

আরুশঃ যা ফ্রেশ হয়ে আস,, আমি ডাইনিং এ ওয়েট করছি,,
এই বলে আরুশ হনহনিয়ে চলে যায়,, আর আমি তার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকি,, আমার ভিতর থেকে এক দীর্ঘ শ্বাস বেড়িয়ে আসে,,



#চলবে,,
আরুশের অতীত জেনে আপনারাই বলছিলেন যে সায়রা এর দিকটাও তুলে ধরতে,, এখন যখন তুলে ধরছি তখন বলছেন অতীত আর শেষ হয় না,, মানে বুঝলাম না,, আসলে আপনারা চাওয়াটা বুঝতে আমার একটু অসুবিধা হচ্ছে,,সে যাই হোক,, গল্পটা কেমন হচ্ছে জানি না,, তাই গল্পটি আপনাদের কাছে কেমন লাগছে প্লিজ জানাবেন,, তা না হলে আমি বুঝতে পারবো না আমার লিখা ভালো হচ্ছে নাকি খারাপ,,

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে