Devil love part 4
writer_কাব্য_মাহমুদ
তানিশাঃ ধন্যবাদ মা(তানিশার খাওয়া শেষ,) আচ্ছা আমি যাই,,আর হ্যা আমি কিন্ত ডেভিলকে বিয়া করব??(বলেই রুম এ চলে গেল)
।
মাঃ আচ্ছা(বিয়ের দিন তোমাকে বলা যাবে না বললে সব উল্টোপালটা করে দিবে,,,মনে মনে)
।
তানিশাঃ কী যে করি devil এর জন্য আমিও গল্প লিখতে শুরু করেছি কিন্ত সেটা কী ওর চোখে পড়ে না বেটা বজ্জাত,গন্ডার, লুচ্চা, সব মেয়ের সাথে মনে হয় সারাদিন কথা বলে আর আমার সাথেই খালি ভাব দেখানো (বসে বসে রাগে লুচির মতো ফুলছে)
।
এভাবে সারাদিন তাদের হাবিজাবি কথার মাঝে দিন কেটে রাত হলো।
,,,
,,
কাব্যঃ বাবা অফিস এর কী অবস্থা?? ( খেতে খেতে)
,,,,
বাবাঃ হুম ভালো, কিন্ত আমি আর এসব এর চাপ নিতে পারছি না তাই তোকে এসব এর ব্যাপারে এখন ভাবতে হবে।
।
কাব্যঃ কেন আমি তো বাসাই থেকে কাজ করি
।
বাবাঃ বাসাই থেকে কাজ করিস অফিস এর দেখাশুনা তো করিস না
।
কাব্যঃ ok আমি খুব অল্প দিনেই join করব
।
বাবাঃ hummm thank you
।
নীলাঃ আচ্ছা বাবা তোমার ছেলেকে এখনই পাঠিয়ে দাও অফিস এ তাহলে সেখান থেকে একটি মেয়ে পেয়ে যাবে
।
বাবাঃ না আর সেটা করা লাগবে না,,আমি নিজেই একটা মেয়ে ঠিক করে ফেলেছি সব দিক থেকে ভালো,,,
।
নীলাঃ তাই তা মেয়ের নাম কী আর কী করে??
।
বাবাঃ মেয়ের নাম তানিশা ইসলাম তুলি এবার ইন্টার ২য় ইয়ার এ পড়াশোনা করছে,,,আর তাদের পরিবার ও ভালো।
।
নীলাঃ (খেতে খেতে বাবার কথা শুনেই তার বিষম লাগে)
।
মাঃ কীরে কী হলো এভাবে কাশি উঠল কেন??
।
নীলাঃ না মা কিছুনা এমনি
।
কাব্যঃ একটু ধীরে ধীরে খেতে থাক,,,(মুচকি হেসে)
।
নীলাঃ কীইইই তারমানে আমি জোরে খাই(রেগে গিয়ে)
।
কাব্যঃ না তবে নিজেকে একটু দেখে বলতে পারিস
।
নীলাঃ ভাইয়া???
।
বাবাঃ আহঃ তোরা কী শুরু করলি,, এবার বল নীলা মেয়েটি কেমন হতে পারে?
।
নীলাঃ হুম ভালো যার নাম এতো সুন্দর সে তো সুন্দর হতেই পারে(ছাই সুন্দর একদম বান্দর এর হাড্ডি,,যদি এই তানিশা সেই তানিশা হয় তাহলে তো আমার ভাইয়ার জীবন তেজপাতা,মনে মনে)
।
কাব্যঃ নীলা আমার মনে হচ্ছে আমি এই নাম এর আগেও শুনেছি
।
নীলাঃ আমি কি করে বলব, তুই মনে করে দেখ
।
মাঃ আচ্ছা তুমি কীভাবে এই মেয়েকে পেলে??
।
বাবাঃ আমি আমার অফিস এর পি,এ এর সাথে একদিন বসে গল্প করছিলাম কিন্ত কোন কাজ না থাকাই সেদিন তার সাথে বসে তার পরিবার সম্পর্কে জানি আর তাদের পরিবার এর সবার photo album দেখি,, আমার প্রথম দেখাতেই মেয়েটিকে পছন্দ হয়ে যাই আর তারপর আমি তাকে আমার ছেলের বউ করার জন্যই ঠিক করে রাখি, সেদিন অফিস থেকে এসেই আমি কাব্যর কাছে যেয়ে এই বিয়ের ব্যাপারে রিকুয়েস্ট করি,,কাব্য রাজি হয়ে যাই, পরে মেয়েও রাজি হয়।
।
মাঃ তারমানে তলে তলে এতো কিছু করেছ আর আমাদের কিছু জানানোর প্রয়োজন মনে করো নি
।
বাবাঃ আসলে আমি জানতাম না যে মেয়ের পরিবার থেকে রাজি হবে তাই বলি নি,, জানার পরে জানালাম
।
কাব্যঃ আচ্ছা এসব কথা বাদ দাও,, আর হ্যা আমি আর আবির কাল বন্ধুর বিয়ের Party তে যাচ্ছি
।
বাবাঃ ওকে,,,আচ্ছা আবিরকে তুই ওইখানে থাকতে না দিয়ে এখানে নিয়ে আসলেই তো পারিস
।
কাব্যঃ বাবা আমি আবিরকে অনেক বার বলেছি কিন্ত সে আমার কোন কথাই শোনে না
।
বাবাঃ ছেলেটা খুব ভালো, আর বুদ্ধির দিক থেকেও perfect,, আর তোর সাথে তো অফিস এর কাজ করে তাইনা
।
কাব্যঃ হুম,
।।
আসলে আবির এর বাবা-মা এক্সিডেন্ট এ মারা যাই তারপর সে কাব্যর অফিস এ একটি জব নেই পরে কাব্য তাকে পি,এ হিসেবে রেখে দেই,কিন্ত আবির একটু মিশুক থাকাই কাব্যর সাথে খুব তাড়াতাড়ি ক্লোজ হয়ে যাই,,আবির মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জানার পর কাব্য তাকে নিজের বাসাই থাকতে বলে কিন্ত আবির কিছুতেই থাকে না,,পরবর্তীতে কাব্য তাকে তাদের আরেকটা বাসাই থাকতে বলে আবির এখন সেখানেই আছে।
।
সবার dinner the end
Back to tanisha
,,,,
সুমিঃ আচ্ছা বাবা তোমার বন্ধুর মেয়ের বিয়ের party তে তো আগামীকাল যাচ্ছ তো উপহার হিসেবে কিছু নিয়েছ??
।
বাবাঃ সেটা চিন্তা করতে হবে না সব ব্যাবস্থা করেছি।
।
তানিশাঃ আচ্ছা আমি না গেলে হয় না
।
বাবাঃ না সবাইকে যেতে হবে,কারণ সেখানে আমাদের পরিবারের সবাইকে আমার বন্ধু দেখতে চাই
।
তানিশাঃ ok,
।
মাঃ তানিশা সেখানে যেয়ে কোন রকম কিন্ত দুষ্টুমি চলবে না
।
তানিশাঃ কী যে বলো না তুমি,, আগে চল তারপর দেখবে
।
মাঃ চল মানে আর কী দেখাবি তুই
।।
তানিশাঃ কই কী দেখাব,,,(dinner করা শেষ) আচ্ছা আমার খাওয়া শেষ আমি গেলাম(বলেই রুম এ চলে আসল এসে)
কী মজা সেখানে যদি আমার নায়ককে পাই,শুনেছি বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক এর প্রেম হয়,,যদি আমার ডেভিল কেউ পেতাম,,,,,,,
-*–আচ্ছা এখন থাক, আগে আমার লুচ্চামির গল্প পড়ি(শুয়ে শুয়ে গল্প পড়তেই ঘুমিয়ে গেছে
সকালে,,,
তানিশা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে বাইরে গেল,,,
।
তানিশাঃ(নিচে এসে,রান্নার রুম এ যেয়ে) মা তাড়াতাড়ি চল☺☺
।
মাঃ (অবাক হয়ে) কোথাই???
।
তানিশাঃ কেন বিয়ের বাড়ি ???
।
মাঃ কী???? এখন না পরে??
।।
তানিশাঃ না এখন চল,(ঝাড়ি দিয়ে)?
।
মাঃ আচ্ছা তোমার মেয়ের কী হলো দেখ তো সকাল সকাল বিয়ের বাড়ি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত,,,,,?
।
বাবাঃ তোমার মেয়ের কখন কী ইচ্ছা হয় সে সম্পর্কে বলার ধারণা আমার নেই(পেপার পড়তে পড়তে)
।
মাঃ তা বটে,,আচ্ছা এখন যাওয়ার কারণ কী জানতে পারি
।
তানিশাঃ(এইরে কাজ সেরেছে??) না মানে আমরা নাহয় সবার আগে যাই কী বলো?
।
মাঃ এই তোমার মেয়েকে পাবনার mental Hospital এ ২৬নং কেবিন এ রেখে এসো। (,জোরে চিল্লিয়ে)
।
বাবাঃ কেন কী হয়েছে?
।
মাঃ এটা কি বলছে তোমার মেয়ে,,,এখনও বিয়ের বাড়িতে মনে হয় কেউ ঘুম থেকে উঠে নি আর ইনি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত
।
সুমিঃ মা আমার মনে হয় তোমার মেয়ে ওখানে কোন ফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করবে তাই এতো তাড়াহুড়ো ??(রুম থেকে এসে,এদের সকল কথা শুনছিল)
।
তানিশাঃ ওই বজ্জাত, মুখপুড়ি তোর তাতে কীরে,,,,আমি এমনি যেতে চাইছি,আর আমার ওসব জাইগাতে যেতে ভালো লাগে??
।
সুমিঃ তাহলে নিজেরটা করে নিলেই পারিস,, খুব ভালো করে আনন্দ করতে পারবি।
।
তানিশাঃ দেখ ভালো হবে না কিন্ত
।
সুমিঃ তুই আবার আমার ভালো কবে করলি???
।
তানিশাঃ করিনি কিন্ত একটা খারাপ করব
।
সুমিঃ কী শুনি?
।
তানিশাঃ তোর রুম এর দরজার পাশে যে র্যাক আছে সেটার নিচে derrymilk আছে ওইটা মনে হয় তুই ভুলে গেছিস(দাতে দাত চেপে) (আসলে সুমির রুম এ তানিশা প্রায় যাই কিন্ত সুমি সেটা যানে না।)
।
সুমিঃ আপুুুুুুুুুুুুুুু (বলেই এক দৌড় রুম এ) রুম এ এসে সকল চকলেট আবার লুকিয়ে রাখল।
।
সুমিঃ আচ্ছা বলতো তুই এসব কীভাবে জানতে পারিস
।
তানিশাঃ টপ সিক্রেট।
।
মাঃ আচ্ছা ওসব রাখ খেয়ে নাও,,,
।
।
।
এদিকে কাব্য আর আবির
।
।
আবিরঃ কীরে কি খবর শুভ্র ,,( বন্ধুর সাথে ফোনে কথা বলছে যার বিয়ে হবে)
।
শুভ্রঃ ভালোরে দোস্ত,,তোরা কোথাই???
।
আবিরঃ এইতো বাসাই,
।
শুভ্রঃ তাড়াতাড়ি আই,, না হলে কিন্ত বিয়ে করব না,,
।
আবিরঃ আচ্ছা তাহলে তো ভালই হলো সবাই চিরকুমার হয়ে থাকব(????)
।
শুভ্রঃ রাখ তোর কথা,,,তোদের মতো সারাজীবন একা থাকতে পারব না,,,তাই খুব কষ্ট করে প্রেমটা করেছিলাম,এবার বিয়েটাও করব,,,তোরা থাক??
।
আবিরঃ আচ্ছা আচ্ছা আসছি
।
শুভ্রঃ হুম খুব দ্রুত আই।
।
আবিরঃ ok,,, (বলেই ফোন রেখে দিল)
।
কাব্যঃ কী বল্ল (বসে)
।
আবিরঃ এখন যেতে হবে
।
কাব্যঃ আচ্ছা চল
কাব্য ও আবির দুজনে রেডি হয়ে,,আজ আবির কাব্যর বাসাই এসেছে,,,প্রায় আসে আবির তাদের বাসাই।
,,,আর এদিকে,,
বাবাঃ যাও তোমরা রেডি হয়ে নাও,,, এখনই যেতে বলছে
।
তানিশাঃ ok
—— আজ তানিশা মন মতো সেজেছে যেন সে আজ তার ডেভিলকে খুজে পাবে,,,, সাদা কালারের গাউন পড়ে,,,,ও হালকা ম্যাকাপ গাঢ় করে লাল লিপ্সটিক কাজল আইলাইনার আর জুয়েলারির মধ্যে কানে সাদা স্টোনের টপ গলায় একটা লকেট।আর হাতে একটা ব্রেসলেট হাতে একটা রিং,,,,সব মিলিয়ে একদম অসাধারণ,,,
–আর কাব্য blue shirt,black jins,,sunglasses, আর সবচেয়ে সুন্দর হলো তার চুলের স্টাইল,,,আর গায়ের রং ফর্সা হওয়াই পুরাই হিরো,,,,,,
।তারপর দুজনে পার্টিতে চলে আসল ভিতরে ঢুকে,,,,,,,,
শুভ্রঃ যাক বাবা বাচলাম, তাহলে আপনাদের আসার সময় হলো
।
কাব্যঃ হুম আসলাম
।
শুভ্রঃ আচ্ছা চল
তারপর তারা সবাই চলে গেল মেয়ের বাড়ি
তানিশার বাবার বন্ধুঃ কী ব্যাপার my বেষ্টু এতো দেরি কেন(হাসিমুখে)
।
তানিশার বাবাঃ দেরি মানে?? এতো তাড়াতাড়ি আসলাম
।
তানিশার বাবার বন্ধুঃ আচ্ছা ঠিক আছে,,,এবার বল কেমন আছিস আর তোর পরিবার এর সাথে পরিচয় করিয়ে দে,,
।
তানিশার বাবাঃ হ্যা ভালো আছি,,আর আমার পরিবার বলতে ——এটা হলো আমার ছোট মেয়ে সুমি,বড় মেয়ে তানিশা,,,আর my wife
।
তানিশার বাবার বন্ধুঃ কেমন আছো সবাই,,আর ভাবি ভালো আছেন তো
।
তানিশার মাঃ জ্বী ভালো আছি ভালো আছেন ভাই
।
তানিশার বাবার বন্ধুঃ হুম ভালো,,,, আচ্ছা তানিশা, সুমি তোমরা তাহিয়ার কাছে যাও
।
সুমিঃ আচ্ছা, এই চল আপু(বলেই তারা চলে গেল,, আর বিয়ে হচ্ছে সুভ্র, আর তাহিয়া,,) ওয়াও কী সুন্দর করে সাজানো হয়েছে
।
তানিশাঃ এই তুই কী সাজানো দেখতে এসেছিস??
।
সুমিঃ আপু তুমি আজকের দিনেও এরকম করবে(বিরক্তিকর হয়ে)
।
তানিশাঃ আচ্ছা বজাত মেয়ে করলাম না এবার তুই তোর মতো থাক,,(বলেই চলে গেল)
।
সুমিঃ যাক বাবা বাচলাম(হাফ নিয়ে)।
।
কিছুক্ষণ পর বর পক্ষ আসল আর সবাই সবার সাথে পরিচিত হচ্ছে।
।
আবিরঃ কীরে কাব্য ছবি তোলা শুরু কর
।
কাব্যঃ কী আমি কেনো তুলব তুই নে(ক্যামেরা ধরিয়ে দিয়ে)
।
আবিরঃ আমি তো ক্যামেরার কিছু বুঝি না।।
-শুভ্র কাছে এসে
শুভ্র শোন আজ আমার সব ছবি তুই তুলবি(কাব্যকে উদ্দেশ্য করে)
আর কোন কথা শুনতে চাই না।
বলেই কাব্য ক্যামেরা রেডি করে চারিদিকে ফোকাস করে দেখছে,আর ছবি তুলছে,দেখতে দেখতে হঠাৎ ক্যামেরার সামনে একটি মেয়ে চলে আসে কাব্য আর ক্যামেরাটি একটুও নড়াচ্ছে না সে একভাবে মেয়েটির ছবি তুলে যাচ্ছে,,,,
।
তানিশাঃ এইযে মিস্টার আপনার কী কোন কাজ নেই বিয়াদপ লোক কোথাকার মেয়ে দেখলেই শুধু লুচ্চামি করা তাই না।(মেয়েটি তানিশাই ছিল,,,তানিশা তার ছবি তোলা দেখে কাব্যকে সবার সামনে অপমান করল) আর হ্যা আপনারা এ কাকে নিয়ে এসেছেন ছবি তুলার জন্য?..
যে আপনাদের ছবি না তুলে মেয়েদের তুলছে,,তাইতো বলি এসব মেয়েদের সকল ছবি আপনারা লুকিয়ে লুকিয়ে তুলে ফেসবুক এ দেন, তাই আজ কোন মেয়ে বাইরে বেরতে পারে না??
।
কাব্যঃ what the,,,hey baby girl r u ok, কী সব আবল তাবল বকছ
।
তানিশাঃ আবল তাবল বকছি মানে,ক্যাবলা, মূর্খ, তারছিড়া, আহাম্মক, মানুষিক রুগী কোথাকার
।
কাব্যঃ just shutup hey block head,scoundrel girl,,what do you Men….. আবির ধর,ক্যামেরা আবির এর হাতে দিয়ে, সেখান থেকে সোজা চলে গেল(কাব্য রেগে পুরো চোখ মুখ লাল হয়ে গেছে আজ পর্যন্ত তাকে কেউ অপমান করার সাহস পাই নি আর আজ একটি মেয়ে তাকে এভাবে অপমান করেছে)
।
আবিরঃ এই মেয়ে তুমি কে যে এভাবে তাকে অপমান করলে
।
তানিশাঃ ও তারমানে আপনিও তার সাথে??
।
শুভ্রঃ কী হচ্ছে এখানে(সুভ্র এসে) বাবা এই মেয়ে কে(রেগে গিয়ে)
।
শুভ্রর বাবা এতক্ষণ তানিশার বাবা মায়ের সাথে আড্ডাই ব্যাস্ত ছিলো,,শুভ্রর চেচানো দেখে দ্রুত সবাই আসল
।
শুভ্রর বাবাঃ কী হয়েছে বাবা
।
শুভ্রঃ এই মেয়ে কে(রেগে লাল হয়ে আছে কারণ আজ তার জন্য তার বেস্টফ্রেন্ড কে অপমান হতে হয়েছে
।
শুভ্রর বাবাঃ ওহ ওতো আমার বিয়ান সাহেব এর একমাত্র বন্ধুর মেয়ে তানিশা,,কিন্ত কেন
–তারপর আবির সব কিছু বলে আর তানিশা সে তো সব শুনে অবাক যে সে আজ কী করল,,,,সাথে তানিশার বাবা-মা শুনে মাথাই হাত।??
তানিশা বাবাঃ iam sorry plz i am extremely sorry আসলে ও একটু দুষ্টু তো তাই এরকম করে বসেছে কেউ কিছু মনে করবেন না প্লিজ।
।
রফিক সাহেবঃ আরে আরে কি করছিস তুই ও ভুল করেছে বলে ক্ষমা চাইতে হবে আরে এখনই তো দুষ্টুমি করার সময়,,,,(তানিশার বাবার বন্ধুর নাম)
।
তানিশার বাবাঃ আসলে ও ছোট থেকেই এরকমরে
।
রফিক সাহেবঃ ওকিছুনা চল,, আর সবাই ইনজয় করো ওকে,,,,শুভ্র বাবা এই নিয়ে কোন চিন্তা করার কারণ নেই,,,আর তোমার বন্ধুকে একটু বোঝাও,কী যেনো তোমার বন্ধুর নাম??
।
শুভ্রঃ নাহিল মাহমুদ কাব্য
।
তানিশার বাবাঃ কীহ?????(অবাক হয়ে)
।
শুভ্রঃ হুম
।
রফিক সাহেবঃ আচ্ছা চল আমরা আড্ডা দিয়,,,, বিয়ান মশাই চলেন সবাই,,আজ আমরা আবার ২৫ বছর এ back korbo ha ha ha??(তারা সবাই মিলে আড্ডা দিচ্ছে)
—আর এদিকে কাব্য সেখান থেকে সোজা ছাদে চলে এসেছে রাতের অন্ধকারে একা সে বসে,, চারিদিকে লাইট সেট করা কিন্ত ছাদের উপর একদম অন্ধকার,
।
শুভ্রঃ আবির দোস্ত তুই একটু দেখনা ও কি করছে,,,,ও তো নিজের পরিবারের সামনেই শান্ত স্বভাবের, কিন্ত সে আমাদের সামনে কেমন তা তো আমরাই জানি,
,
আবিরঃ আচ্ছা যাচ্ছি,তুই তাহিয়ার কাছে যা ও কি মনে করছে,,
,,,আর এদিকে তানিশা নিশ্চুপ বালিকার মতো দাঁড়িয়ে আছে আর ভাবছে
।
তানিশাঃ এই লোকটা কী বল্ল ওর নাম “”নাহিল মাহমুদ কাব্য “” কিন্ত এ কী করে সম্ভব আর আমার কাব্য আর যাই হোক এরকম লুচু হবে না,হু(ভেংচি দিয়ে)
।
আবিরঃ (ছাদের উপর যেয়ে) কীরে কী করিস একা একা আর ও একটু দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে ওর বাবা আমাদের বল্ল,,,,ওটা নিয়ে তুই কিছু মনে করিস না প্লিজ নিচে চল।
।
কাব্যঃ how dare you insult me, what do I need to get thirteen of what I do to Nahil Mahmood kabbo (রেগে চোখ মুখদিয়ে আগুন বের হচ্ছে,,,যদি ছেলে হতো তাহলে ওখানেই কাব্য মনে হয় তানিশাকে খুন করত)আচ্ছা ওর নাম কী
।
আবিরঃ ওর ন্নআম তান্নিশা(ভয়ে আবির জড় হয়ে গেছে কারণ কাব্যর রাগ তার পরিবার বাদে সবাই জানে)
।
কাব্যঃ ভালো করে বল??
।
আবিরঃ তানিশা
।
কাব্যঃ just wait and watch miss tanisha scoundrel Girl,,,
to be continue,,,,,,,,