#Bestfriend
part : 5
writer : Mohona
.
নীড় : এতো জোরে গাড়ি চাল…
কথা বলতে বলতে নীড়ের চোখ মোহনার দিকে গেলো ।
নীড় : আবার এই মেয়ে…
মোহনা : ওই মিস্টার ঢোল ওই… আপনি রোডে গাড়ি ঠোকাঠোকির জন্য নামেন…
মেরিন : তুই একে চিনিস?
মোহনা : হ্যা এটাই তো সেই ইয়ারা ঢোল বাজাকে। আর kidnapperও …
মেরিন : কি? kidnapper? সর তো মিষ্টু সর… ওই শালি ওই… কালকে তো তুই বাবার সামনে খুব বললি যে জীবনে কোনো মেয়ের হাত ধরিসনি। এদিকে আমার মিষ্টুর কিডন্যাপ করেছিলি… তোর এতো সাহস আমার মিষ্টুকে…
মোহনা : ওই ১মিনিট থাম। হাত ধরার সাথে kidnapএর কি সম্প্রক? ঢোলতো ১২-১৩ জন মেয়েকে দিয়ে আমাকে kidnap করিয়েছিলো ।
মেরিন : ও । তাতে কি করিয়েছে তো।
মোহনা : হামম। আবার বলে কি আমার বোন হবে?
মেরিন : কেন অভ্র ভাইয়া থাকতে এই লোক ভাইয়া হবে কেন? ফালতু ফুলতু…
মোহনা : সেটাই তো। কিন্তু তুই একে চিনিস কি করে?
মেরিন : এটাই তো নীড় না ক্ষীর কি জানি ১টা …
মোহনা : কি…? কি…? কি…?
বেচারা নীড় অবাক চোখে ২জনকে দেখছে।
.
মোহনা : এটাই সেই ক্ষীর… সর তো সর। ওই হিরো আলম মার্কা আমির খান… শালি ইচ্ছাধারী বাঙ্গী , কাঠাল… আমার মেরুনের হাত গরুর মতো ধরে টানাটানি করিস ? আবার থাপ্পর মারতে গিয়েছিলো থাপ্পর না খেয়ে হাত ধরে ফেলেছিস? তোর জন্য ওর হাতে ব্যাথা পেয়েছে । অজ্ঞানও হয়ে গিয়েছে । তোকে তো…
বলেই মোহনা নীড়ের পিছে গিয়ে লাফ দিয়ে নীড়ের চুলের মুঠি ধরে টানাটানি করতে লাগলো।।।
নীড় : what the hell… leave …
মেরিন : আরো লাগা …
কোনো রকমে নীড় নিজেকে ছারালো ।
নীড় : এই মেয়ে এই…
নীড় মেরিনকে ধমকে মারতেই মেরিন নীড়ের কলার ধরে
বলল : আপনার সাহস তো খুবই কম… আপনি আমার মিষ্টুকে ধমকান…
তখন ২জন কাচ ভাঙার শব্দ পেলো । ঘুরে দেখে মোহনা নীড়ের গাড়ির সব কাচ ভাঙছে ।
নীড় : এই … কি করছো কি… ছারো।
মোহনা মেরিনকে চোখ মারলো। আর মেরিন নিজের গাড়ি start দিলো । নীড় পিছে ঘুরলো । মোহনা আবার গাড়ির ১টা চাকার হাওয়া বের করলো। নীড় মোহনার দিকে তেরে গেলো । মোহনা গাড়ির চারদিকে ২-৩ টা চক্কর দিলো। মূলতো নীড়কে দেয়ালো। এরপর দৌড়ে গিয়ে গাড়িতে উঠে মেরিন-মোহনা পগার পার…
নীড় : what was that? একে তো এটা ভেবে পাচ্ছিনা যে মেরিন বন্যা খানকে কি করে নিজের করবো… তারওপর মোহনা মিষ্টি খান… আগে ওই লেডি ভয়ংকরী মোহনা মিষ্টি খানকে পটাতে হবে। কে যে ওই মেয়ের নাম মিষ্টি রেখেছিলো…
.
মেরিন :কলিজা ঠান্ডা করে দিলিরে মিষ্টু…
মোহনা : আমার মেরুনকে নাস্তানাবোদ করা?
মেরিন : পার্টি করতে ইচ্ছা করছে। করবি …
মোহনা : আবার জিগায়… awwwwe ki cute…
.
পরদিন…
সকালে …
in পাগলাগারদ।
রোদ্র : ফপ্পি ফপ্পি গডমর্নিং… (গুডমর্নিং)
মোহনা : গুডি গুডি মর্নিং ফুইফুইটা…
রোদ্র : জানো ফপ্পি আজকেও না ১টা কেউ তোমার জন্য ফুল দিয়ে গিয়েছে ..
মোহনা :তাই?
দিপ্তী : হামমম । এই দে়খো ।
মোহনা দেখলো দিপ্তী কালো গোলাপের তোরা নিয়ে দারিয়ে আছে ।
মোহনা : আবার…
দিপ্তী : হামম। খালামনি বলল অনেক দিন ধরেই পাঠাচ্ছে । হামম হামম। ভালো তো ভালোনা…
মোহনা : ভাবি… you know i hate love…
দিপ্তী : আরে সবাই কি এক নাকি?
মোহনা : প্লিজ throw them out….
বলেই মোহনা washroom এ চলে গেলো ।
দিপ্তী: যেভাবে মনের দুয়ার বন্ধ করে বসে আছো তুমি মিষ্টি … জানিনা তোমার ভবিষ্যত কি…
.
মেডিকেলে …
২জন : may we come in sir…
সাগর : come…
২জন ঢুকলো।
মোহনা : so…
সাগর : সিট।
মেরিন : এ্যা?
সাগর : সিট… বসো ২জন । চুপচাপ। কোনো কথানা ।
২জন বসলো।
সাগর : তোমাদের দেখে আমার ১টা শব্দই মাথায় আসে । জোরা কবুতর। anyway … ২জনই চোখ বন্ধ করো ।
২জন : কেন !!!
সাগর : বলেছি তাই…
২জন চোখ বন্ধ করলো । ২মিনিটপর সাগর চোখ খুলতে বললে ওরা খুলল। আর চোখ মেলে ২জনের মাথার খুলি উরে যাওয়ার অবস্থা । কারন ওদের চোখের সামনে strawberry ice cream & black coffee রাখা। ice cream এর top এ আবার ১টা করে জ্বলজন্ত strawberry রাখা …
২জন : স্যার এগুলো…
সাগর : have them…
২জন : !!!
সাগর: এগুলো তোমাদের জন্য … খাও।
মেরিন-মোহনা ২জন ২জনের দিকে বারবার তাকাচ্ছে ।
মোহনা : স্যার ice cream খাওয়া তো ভালোনা। দাতে পোকা হয়… ২৫কিলোমিটার লম্বা লম্বা পোকা । আর শীতের মধ্যে কেউ ice cream খায়? আমার তো ice cream দেখে শীত আরো বেরে গেলো । উহুহু… আরেকটা shawl বা জ্যাকেট হলে ভালো হতো। আমার ব্যাগে আছে মনে হয়।
বলেই মোহনা shawl বের করে নিজের আর মেরিন গায়ে দিয়ে দিলো ।
মোহনা : shawlটা awwwe ki cute না?
সাগর : হামম। now finish them…
মেরিন : স্যারররর… আমরা তো ১প্রকার রোযা।
সাগর : ১প্রকার রোযা মানে?
মেরিন : ওই তো ১ সাধু বলেছে যেন আমরা ২জন আজকে রাত ১০টা পর্যন্ত কিছু না খাই…
সাগর :কেন?
মেরিন : কারন কারন কারন…
মোহনা : কারন স্যার আমাদের কপালে আজকে কেবল শনির দশা নয়। শনি-রবি-সোম-মঙ্গল-ভূত ( বুধ ) সব দশা আছে । ?।
সাগর : আহারে….
মনে মনে : ?। আল্লাহ আমাকে তুলে নাও । বউ-শালী ২জন মিলে তো আমার হাল খারাপ করে দিলো গো…
মেরিন : আমরা আসি স্যার।
সাগর : হামম । তবে তার আগে এই ছবিটা দেখো ।
বলেই সাগর নিজের মোবাইলটা ২জনের সামনে ধরলো । ছবিটাতে ২জন জমিয়ে ফুচকা আর ice cream খাচ্ছে । আর এটা আজকেরই ছবি। আসার সময় খেয়েছে ।
সাগর : কিছু বলবে?
মেরিন : স্যার আসলে ফুচকা খাওয়ার পর সাধুর সাথে দেখে হয়েছে। ?।
সাগর : তাই না… মার্কস কাটাতে চাও?
২জন : না…
সাগর : যদি finish না হয় তাহলে আরো ১বক্স strawberry ice cream আনাবো।
২জন : না… ?
বলেই ২জন গাপুস গুপুস ice cream গিলতে লাগলো।
২জন : শেষ ফুনুস। ( finish )…
সাগর : গুড… এখন কফিটা…
২জন : প্লিজ স্যার ।ওটা পসিবল না…
সাগর : খেতেই হবে।
মোহনা : স্যার আর জীবনে আপনার হাওয়া মানে গাড়ির হাওয়া বের করবোনা । এই আমি চুল ধরে কসম খেলাম। awwwe ki cute… প্লিজ।
সাগর : কোনো কথানা… খেতেই হবে । না হলে 30% marks কাটবো।
২জন কফির মগটা হাতে নিলো। দেখেই বমি আসছে।
সাগর মনে মনে : এই ২টাকে দিয়ে বিশ্বাস নেই। দেখা যাবে যে মুখে দিতেই ওগুলো আমার ওপর এসে পরবে। টেবিলের নিচে ঢুকে পরি…
মেরিন-মোহনা চোখ খিচে বন্ধ করে কফিতে ১চুমুক দিতেই নারিভুরি-কিডনি-লিভার সব বেরিয়ে আসার উপক্রম … সুরুত করে মুখ থেকে বের করে দিলো। ভাগ্যেস সাগর টেবিলের নিচে ঢুকেছিলো।
মেরিন-মোহনা চোখ মেলে দেখে সাগর নেই।
মেরিন : এই মিষ্টু … স্যার নেই। চল পালাই।
মোহনা : চল…
সাগর : একদম না। finish করো তারপর।
মোহনা : এই মেরুন… স্যার কি ভূত হয়ে গেলো?
মেরিন : আরে ভূত টুত কিছু হয়না । আত্মা হয় আত্মা । এতোক্ষন কি তবে আমরা আত্মার সাথে ছিলাম?
সাগর : shut up…
সাগর টেবিলের নিচ থেকে উঠে এলো।
সাগর :চুপচার কফি শেষ করো
মেরিন : স্যার আপনার বউ কি খুব রাগী? আর আপনার জান তেজপাতা করে দেয়? আর সেই ঝাল আপনি অন্যদের ওপর ওঠান…
সাগর : ?।
২জন ঢকঢক করে কফি শেষ করলো।
সাগর : আসতে পারেন। আর হ্যা i am unmarried…
.
পরদিন…
in পাগলাগারদ…
মোহনা কফি আর চকোলেট দুধ খেতে খেতে বারান্দায় গেলো । দেখলো নীড় গাড়ি থেকে নামছে । ১হাতে বিশাল ১ ফুলের তোরা। যেখানে সব রঙের গোলাপ আছে । তবে কালো গোলাপটাই বেশি । আর ়অন্যহাতে চকোলেট।
মোহনা : এই তবে সেই ফুল ওয়ালা। দারা আজকে তোকে দেখাচ্ছি…
মোহনা কফি আর চকোলেট দুধ গপগপ করে নীড়ের মাথায় ঢেলে দিলো । আর ঢেলেই দৌড়ে নিচে নামলো । ঠান্ডা গরম একসাথে পেয়ে নীড় চমকে গেলো। মাথা তুলে কাউকে পেলোনা ।
নীড় : কি আশ্চর্য … ভেতরে কি করে যাবো? ১ম কারো বাসায় এলাম তাও এই অবস্থা । uncle এর কাছে থেকে মোহনাদের ঠিকানা নিয়ে এলাম । আর এখন।… এই অবস্থায় গেলে মোহনা তো আমাকে ঢোল থেকে কি না কি বানাবে তার হিসাব নেই । এটা কে ফেলল ?
মোহনা : আমি…
নীড় : তুমিই?
মোহনা : হ্যা আমি। রোজ রোজ চোরের মতো আমার বাসায় ফুল দিয়ে যাওয়া না… ধরেছি আজকে চোর… গনি কাকা ও গনি কাকা দরি নিয়ে এসো চোর ধরেছি… খালামনি দেখে যাও ফুলচোর।
লিনা-দিপ্তী-মমতা খান বেরিয়ে এলো। শুক্রবার বলে শুভ্র অার অভ্রও বেরিয়ে এলো।
অভ্র : কি হয়েছে পিকু?
মোহনা অভ্রকে ignore করে
বলল : খালামনি দেখো এই সেই ফুল ওয়ালা যে রোজ ফুল দিয়ে যায়। শালি ঢোল মার্কা ফুল চোর।
মমতা খান : হায় হায় এই মাইয়া তে বাড়ির মান-সম্মান সব ছ্যাস ( শেষ ) কইরা দিলো…
অভ্র : আহ দীদা চুপ…
নীড় সবটা খেয়াল করলো ।
নীড় : ১মিনিট ১মিনিট… আমি এই প্রথম আজই ফুল নিয়ে এলাম…
মোহনা : ওই ঢোল ওই মিথ্যা কথা বলেন কেন?
নীড় : আমি সত্যি বলছি…
মোহনা : মিথ্যা কথা….
লিনা : মামনি … মামনি… ছেলেটা ঠিকই বলছে… কালো গোলাপের তোরা তো ভেতরে …
নীড় : see…
অভ্র : যাই হোক… তোর সাহস কি করে হয়… আমাদের বাড়িতে ঢোকার?
মমতা খান : আরে ছেলেটারো না কইয়া ওই অপয়ারে বল…
নীড় এটাও খেয়াল করলো।
অভ্র : দীদা… ১বার বলেছি চুপ থাকতে। & you…
নীড় : wait… আমি নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন। son of নিহাল আহমেদ চৌধুরী …
শুভ্র : কার ছেলে তুমি?
নীড় : নিহাল আহমেদ চৌধুরীর।দেখুন আমি এখানে এসেছে মেরিনের বিষয়ে কথা বলতে। help চাইতে…
অভ্র : আমার ২বোনকে নিয়ে টানাটানি শুরু করার সাহস হয় কি করে?
নীড় : আপনার আমাকে ভুল ভাবছেন। মেরিনের মা-বাবা আর আমার মা-বাবার…
দিপ্তী : মধ্যে তোমার আর মেরিনের বিয়ের কথা চলছে তাইতো?
নীড় : জী।
শুভ্র : ভেতরে আসো।
নীড় : নানা। আজকে আর না । আবার আসবো। মোহনা … তুমি আর মেরিন bestfriend … তাই ভাবলাম তোমারও চকোলেট পছন্দ । তাই নিয়ে এলাম। ধরো …
মোহনা : কেন আমি আপনার দেয়া জিনিস নিবো কেন? আমাদের কি টাকা নেই?
নীড় : না না সেটানা।
লিনা : মামনি নিয়ে নাও।
মোহনা : হামম হামম নিলাম। কিন্তু আপনাকে বাসার ভেতরে আসতে হবে …
নীড় : ভেতরে আসার জন্যেই তো এসেছিলাম । কিন্তু তুমি কি না মাথায় ঢেলে দিলে…
মোহনা : কফি আর চকোলেট দুধ খাচ্ছিলাম। সেটাই ঢেলেছি..। ?।
নীড় : আসছি uncle … ?…
নীড় চলে গেলো।
.
পরদিন…
মোহনা মনের সুখে শপিং মলে ঘুরছে । ১টা সানগ্লাস দেখে সেটার দিকে এগিয়ে গেলো। মোহনা আর শিখা একইসাথে সানগ্লাসটাতে হাত লাগালো। মোহনা সাদা রঙের লং স্কার্ট , বেবি পিংক রঙের লেডিস শার্ট , আর কালো রঙের স্কার্ফ পরেছে । মা়থায় ১টা ribbon পরেছে । ash কালার । হাতে চকোলেট আর জুস আছে । শিখা ১টা বার মোহনার পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখলো ।
শিখা : এটাতে আমি আগে হাত দিয়েছি…
মোহনা : you are mistaken… আমি আপনার 10 nanosecond আগে টাচ করেছি।
শিখা : মোটেও না । ছারো। আমি এটাতে আগে হাত দিয়েছি তাই এটা আমার।
মোহনা : প্রথমত মোহনা মিষ্টি খান যেটার দিকে তাকায় সেটা মোহনারই হয়ে যায় । আর তারমধ্যে আমি এটাকে টাচ করেছি তাও আপনার আগে। so এটা আমিই কিনবো… ১ম & শেষবারের মতো request করছি। এটা ছেরে দিন আন্টি। প্লিজ। আর তাছারাও এই সানগ্লাসটা আপনার tuneএর সাথে মানাবেনা… আপনার জন্য …. কোনটা কোনটা কোনটা… আ… এই brown টা মানাবে।
শিখা : আমি এটাই নিবো।
মোহনা : ok পারলে নিন।
বলেই মোহনা সানগ্লাসটাতে ১টা টান দিলো। আর শিখার হাত থেকে নিয়ে নিলো।
শিখা : এতো সাহস…
বলেই শিখা আবার সানগ্লাসটা শক্ত করে ধরলো । টান দিলো। তবে মোহনার হাত থেকে ছারাতে পারলোনা । মোহনা-শিখা সানগ্লাস নিয়ে টানাটানি করতে লাগলো । আর দোকানদাররা দেখছে । কিন্তু কিছু বলছেনা । কারন দোকানের owner মোহনা আর শিখা… ২জনকেই ভালো মতো চিনে। যদি শিখাকে থামাতে যায় তো এই মুহুর্তে এই দোকান বন্ধ করতে হবে। আর যদি মোহনাকে থামাতে যায় তবে মোহনা সারা দোকান ভেঙে ফেলবে । সেই সাথে ওদেরও না ভেঙে ফেলে।
মোহনা : বুড়ো মহিলা হয়ে গেছে তাও young সাজার শখ। এই awwwe ki cute সানগ্লাসটা awwwe ki cute মোহনাকেই মানায় ।
শিখা : এ্যাহ… আসছে। awwwe ki cute … আর আমি মোটেও বুড়িনা। আমাকে বুড়ি ডাকবেনা। got it ?
মোহনা : ১৮০ বছরের বুড়ি কে বুড়ি নয় তো কি বেবি ডল বলবো…?
২জনের মধ্যে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ চলতে লাগলো । সাগর নিজের কেনাকাটা করে শিখার কাছেই আসছিলো। আর এসে দেখে শিখা-মোহনার মধ্যে তুমুল ঝগড়া চলছে ।
সাগর : oh no….
সাগর ছুটে গেলো।
.
সাগর যেতে যেতে মোহনা সানগ্লাসটা নিয়ে নিলো ।
মোহনা : এটা আমার।
শিখা : বেয়াদব…
তখন শিখা দেখলো সাগরকে।
শিখা : ওই তো আমার ছেলে এসে পরেছে… এবার তোমার হবে…
মোহনা : আচ্ছা তাই… ? কোথায় আপনার ছেলে ?
তখন সাগর সামনে এলো।
শিখা : দেখোনা সাগর এই মেয়েটা…
শিখার কথা শুনে সাগরের দিকে তাকালো। আর সাগরকে দেখে মোহনার হাত-পা জমে বরফ হয়ে গেলো। আর সানগ্লাসটা হাত থেকে পরে গিয়ে ভেঙে গেলো…
.
চলবে…