আমার পাগলি প্রেমিকা ৭ম পার্ট
…….#জেএইসজনি….
.
.
.
নিলা কিছুটা মন খারাফ করে বললো,
মেনে নিবেন উনি,,
ওকে হাত দিয়ে কাছে টেনে এনে বললাম,,আমার উপর কেউ কথা বলে নাকি,,
নিলা আমার জামা এক হাত দিয়ে মোরাতে মোরতে বললো,, আমার খুব ভয় করে,, যদি না মানে তা হলে তো আমি মরে যাবো,,
.
আমি যেই ওকে একটু চেপে দরেছি, ,ঠিক তখনই পাস থেকে মিরা বললো,, আমরা আছি কিন্তু,,
আনিসা ঃআপনারা যখন তখন এত রুমান্টিক হন কিভাবে,,
.
নিলা আমার বুকের ভিতর মুখ গুজে দিয়ে বললো,, আমার মতো যখন তোর একটা জুটবে, তখন বুঝবি রুমান্টিকতা কোথাথেকে আসে,, ,
.
মিরাঃতোরা তোদের রুমান্টিকতা নিয়ে থাক,, আমরা গেলাম.
.
নিলা বুকের ভিতর থেকে বললো,, এটা রুমান্টিকতা নাকি ভালোবাসা,?
আমি ঃ দুটোই।
..
নিলা ঃএখন চলেন রেষ্ট নিবেন,
আমিঃ না একদমই না,, রুমে গেলেই তুমি আবার দুষ্টামি করবে,
নিলাঃধ্যাত আপনিও না, আপনার সাথে করবো না তো কার সাথে করবো,, চলেন তো, আপনার বুকে একটু ঘুমাবো,,
আমিঃ এ্যা!
নিলাঃ এ্যা না হ্যা, চলেন, ,
আমি ঃ হাহাহাহা চলো পাগলি একটা. ..
.
আমি সোয়ার পর নিলা আমার বুকের ভিকত মুখ গুজে সুয়ে পরলো,,
আমি ওকে জড়িয়ে দরে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম,
তখন নিলা মুখটা উচু করে আমার মুখের কাছে এনে বললো,, যানেন আমি আপনার সাথে যতটা ফ্রি হোয়ে কথা বলতে পারি যতটা মিসতে পারি ততটা অন্যকেউর সাথে পারি না,, এমন কি আমার বান্ধুবিদের সাথেও পারি না,,
.
আমি নিলার কপালে একটা চুমু দিয়ে বললাম, ,”খুব ভালোবাসো যে তাই এতটা কাছে আসতে পারো, তবে কাউকে এতটা ভালোবাসা ঠিক না,, যদি পরে আমার কিছু হোয়ে যায় তখন কি করবে,,,
.
নিলা আামর কথাটা শুনেই আমার মুখ চেপে দরলো,, তার পর কেদে দিয়ে বললো, ,এরকম কথা আর বলবেন না,, আপনার কিছু হলে আমি মরে যাবো,, বাচবো না,, এই কথা ভাবলেই এখনই আমার নিঃশ্বাষ বন্ধ হোয়ে আসে,, আর বলবেনন না এসব কথা,।
আমিঃ থুর পাগলি,, এর জন্য কাদা লাগে,, আমিতো কথার কথা বোলেছি।
আমি নিলার চোখের পানি মুছে দিয়ে বুকের সাথে মাথাটা চেপে দরে বললাম এবার ঘুমাও।।
দুজন ঘুমিয়ে গেলাম,,
.
বিকালে ঘুম ভাঙ্গতেই চোখ মেলে দেখি নিলা বুকের ভিতর গ্যান্জিটাকে দুহাত দিয়ে খামছি মেরে দরে বাচ্চা মেয়েদের মতো গুটুসুটি মেরে বুকের ভিতর মুখ গুজে সুয়ে আছে,,
মেয়েদের ঘুমন্ত অবস্থায় মনে হয় সবথেকে বেসি সুন্দর লাগে,, যার প্রমান আমার রুপবতী নিলা নিজেই।
.
কতক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম জানি না,
নিলার কথায় হুশ এলো,,
নিলা ঃ কি দেখেন অমন করে,,
আমি ঃ কিছুনা,, ঘুম হলো তোমার,?
নিলা ঃ আমার লাইফে সবচেয়ে বেস্ট ঘুম এটা, ইচ্ছাতো করছে আবারো ঘুমিয়ে যাই এই বুকে, এই বুকটা আমার জন্য পারমানেন্ট করবেন কবে।
আমি ঃআর কিছুদিন তার পর তোমার নামে করে দেবো,,
নিলাঃতাই যেনো হয়, এখন উঠে ফ্রেস হোন, আমি চা নিয়ে আসি
.
আমি ফ্রেস হোতে চোলে গেলাম, আর নিলা চা আনতে চোলে গেলো,,
.
আমি ফ্রেস হোয়ে বেরিয়ে দেখি নিলা চা হাতে দারিয়ে,
আমি ঃকি ব্যাপার তুমি খাবে না এক কাপ এনেছো যে.
নিলা ঃদুজন এক কাপ থেকে খেলে কোনো সমস্যা?
আমিঃতা হবে কেনো, চায়ে তোমার ঠোটের ছোয়া পেলে তো চা আরো মধুময় হবে,
নিলাঃ তাই
আমি ঃ হিম তাই
নিলাঃআমার ঠোটের ছোয়া চা তে না দিয়ে আপনার ঠোটে দিলে কেমন হবে।
আমিঃহইছে এখন আর রুমান্টিক হতে হবে না, চা ঠান্ড হোয়ে যাচ্ছে।
নিলাঃধ্যাত আমি যখন রুমান্টিক হই ওনি তখন তাতে পানি ডেলে দেয়।
আমি ঃ হইছে হইছে এবার তো খাও।
.
বিকালেই ওদের বাসা থেকে চোলে আসলাম।
.
পড় দিন ছোট ভাই সাইদ আসবে
তাই বাসস্টেন্ডে ও র জন্য গাড়ি পাঠিয়ে দিলাম।
আমার কাজ থাকায় আমি যেতে পারিনি,,
.
সাইদ আমার পাঠানো গাড়িতে না উঠে চার পাস গুরে দেখার জন্য একা একা বের হোয়ে গেলো বাসস্টেন্ড থেকে।
চার পাস ঘুরছে।
.
মেইন রাস্তার পাস দিয়ে হাটছে হঠাৎ দেখলো ছিন্তাই কারি একটা মেয়ের হাত থেকে তার ব্যাগ টান মেরে নিয়ে দৌর,,
মেয়েটা ছিনতাই কারি ছিনতাই কারি বলে পিছন পিছন দৌরাচ্ছে,, কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসলো না,
তাই সাইদ ছিনতাইকারির পিছন পিছন সুটতে লাগলো,,
এক পর্যায় ছিনতাই টাকে দরলো, তার কাছ থেকে এক হাতদিয়ে ব্যাগ নিলো অন্য হাত দিয়ে ওর হাত টা দরে রেখেছিলো,
হঠাৎ ই ছিনতাইকারিটা সাইদের হাতে চাকু মেরে ছুটে চোলে যায়,
.
সাইদ ব্যাগ নিয়ে মেয়েটার কাছে চোলে আসে।
.
সাইদঃএই নিন আপনার ব্যাগ?
মেয়েটা ব্যাগ নিতে নিতে বলল ধন্যবাদ আপনাকে,,
হঠাই মেয়েটার চোখ যায় সাইদের হাতের দিকে,
মেয়ে ঃআরে আপনার হাত থেকে তো রক্ত জরছে, কি করে হলো
সাইদঃ ব্যাগ নিতেগিয়ে ছিনতাই কারি মেরে দিয়েছে,,
মেয়েঃআরে রক্ত জরছে তো চলেন ডাক্তারের কাছে, ,
সাইদঃএ তেমন কিছু না, কিছু হবে না।
মেয়েটা কিছু রেগে গিয়ে বললো, ,বেশি কথা বলবেন না, হাত টা এদিকে দেন,
সাইদ হাত বারিয়ে দিলে মেয়েটা তার ব্যাগ থেকে রুমাল বের করে হাতটা শক্ত করে বেধে দিলো,
আর সাইদ মেয়েটার দিকে তাকিয়ে রইলো,,
যেনো মেয়েটা তার কতদিনের চেনা,,
এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটা কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল, কি হলো ডাক্তারের কাছে চলেন,
.
মেয়েটা একটা রিক্সা ডেকে সাইদ কে হাত দরে কাছের একটা পার্মেসিতে নিয়ে গেলো।
সাইদ মনে মনে ভাবছে, মেয়েটার গায়ের সুভাসটাতো পাগল করা,,
.
ডাক্তারে কাছে এসে পরলাম আরেক বিপদে, এখন নাকি কাটা যায়গায় ছিলাই করা লাগবে,,
ডাক্তার ছিলাই করছে আর আমি ভয়ে মেয়েটার হাত শক্ত করে চেপে দরেছি,,
যখন চোখখুললাম দেখলাম মেয়েটা আমার দিকে মুগ্ধ হোয়ে তাকিয়ে আছে,
দুজনের চোখে চোখ পরতেই দুজন লজ্জায় দুদিকে তাকিয়ে থাকলাম,,
.
সেখান থেকে বাহিরে আসলাম,,
তো মেয়েটা বললো,নাম কি আপনার,
সাইদঃ সাইদ, আপনার?
মেয়ে ঃ আনিসা,, বাসা কোথায়?
সাইদঃভোলা তে,,
সাইদঃ আপনার
আনিসা ঃ এখানেই,, তা এখানে কি নতুন নাকি,,
সাইদঃ জি, আজই আসলাম, আর পথেই আপনার সাথে দেখা,
আনিসা ঃতা উঠেছেন কোথায়,
সাইদঃএইতো কাছেই ভাইর বাসায়. …. যায়গায়,,
আনিসাঃ আপনার ভাই কি করে,,
সাইদঃএখানকার পুলিশের বড় অফিসার।
আনসাঃকি নাম?
সাইদ ঃ#জাহিদহাসানজনি. .
.
আনিসা কিছুটা অবাক হোয়ে বললো,
কি নাম বললেন #জনি.
সাইদ ঃ কেনো চিনেন নাকি,,?
আনিসা ঃ না নাম সুনেছি,,
সাইদ ঃ ও
আনিসা ঃচিনে যেতে পারবেন, না এগিয়ে দিবো,,
সাইদঃ আপনি হলে তো ভালোই হয়,,
.
দুজন এক রিক্সা নিয়ে যেতে লাগলো,,
.
রিক্সায় দুজন কোনো কথা বলছে না,,
একজন আরেক জনের দিকে আর চোখে তাকাচ্ছে,,
যখন দুজনের একসাথে চোখাচুখি হয় তখন দুজন দু দিকে তাকিয়ে একা একা হাসতে থাকে,
বাসার সামনে এসে নামলো দুজন,
.
আনিসা ঃএটাই আপনার ভাইর বাসা, আমি যাই তাহলে,,
সাইদঃএখনই চোলে যাবেন,,
আনিসা ঃহ্যা কাজ আছে, যাই,
সাইমঃআপনার রুমাল।
আনিসা ঃও দেন,
সাইদঃ না, দেবো না, এটা রেখে দিলাম আমার কাছে,,
আনিসা ঃকেনো,?
সাইদঃএই রুমালের কথা ভেবে আমাকে মনে পরবে তাই।
.
নিলা মু্চকি একটা হাসি দিলো,
কিছুক্ষন দুজন চুপ করে থাকলো,,
তারপর আনিসা আবার বললোঃআমি যাই
সাইদঃআচ্ছা কাল কি আমাদের দেখা হবে।
নিলা একটা হাসি দিয়ে বললো জানিনা,, এই বলে আনিসা সেখান থেকে দৌরে চোলে গেলো,
সাইদ তার চোলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকলো,
তার পর বাসার ভিতরে চোলে গেলো,
আমাকে দেখেই ভাইয়া বলে জরিয়ে দরলো, ,
আমি ঃকিরে ছটু তোর জন্য না গাড়ি পাঠালাম, একা একা কোথায় গিয়েছিলি,,
তোর হাতে ব্যান্ডিজ করা কেনো, কি হোয়েছে,,
সাইদঃআরে ভাইয়া উওেজিত হোয়ো না ,,আমার কিছু হয় নি,, সব বলবো,, আগে ফ্রেস হোয়ে আসি,
আমিঃ আচ্ছা যা, ফ্রেস হোয়ে খেতে আয়, আমি খাবার রেডি করছি।
সাইদ ফ্রেস হোতে চোলে গেলো,,
.
কিছুক্ষন পর খেতে আসলো,
আমিঃ তা বাসায় মা বাবা সবাই ঠিকঠাক আছেতো,
সাইদ ঃ হ্যা সবাই ঠিক ঠাক আছে,
আমি ঃ তা পরাশুনা তো শেষ, কি করবি, আমার পুলিশে ঢুকবি নাকি?
সাইদঃ না, এসবে কাজ করার ইচ্ছা নেই আমার,,ভালো কথা মা তোমার জন্য মেয়ে দেখছে,,
একথা শুনে গলায় ভাত আটকিয়ে গেলো,, কাশতে কাশতে যেনো জীবন বেরিয়ে যাচ্ছে,,
সাইদঃকি হলো, পানি খাও
সাইদ পানি এগিয়ে দিলো, আমি পানি খেয়ে বললাম,,বলিস কি,,
সাইদ ঃহ্যা,,
তারপর খাওয়া শেষ করে সাইদকে রুম দেখিয়ে দিলাম,
.
রাতে সাইদের চোখে ঘুম আসে না,বারবার আনিসার কথা মনে পরে, বিশেষ করে যখন ও হাত চেপে দরে রুমাল বেধে দিয়েছিলো,, তখন অন্যরকম একটা অনুভুতি তৈরি হোয়েছিলো মনের কোনে,, আর যখন আমার দিকে মুগ্ধ হোয়ে চেয়েছিল তখন ওর চোখেই যেনো হাড়িয়ে গিয়েছি,
অপর প্রান্তে আনিসার ও একই অবস্থা,, সেও ভাবছে ইস ছলেটা কি বোকা,, কিভাবে আমার হাত ভয়ে চেপে দরেছিলো,, এসব ভাবছে আর একা একা হাসছে,,
তারা দুজন সেরাতে আর ঘুমাতে পারলো না,
এপাস ওপাস করে করে কাটিয়ে দিলো রাতটা,,
.
অন্যদিকে মিরা রাহাতের দেওয়া নাম্বারে কল দিলো,
রাহাত ঃহ্যালো কে?
মিরাঃ আমি মিরা,
রাহাত ঃ ও তুমি,
মিরাঃ কি করেন?
রাহাত ঃ কারো ফোনের অপেক্ষায় ছিলাম ।
মিরা ঃ তাই,,
রাহাতঃ রাতে খাইছো,
মিরা ঃ হ্যা খেয়েছি, আপনি,
রাহাতঃখেয়েছি,
মিরাঃআচ্ছা কাল দেখা করতে পারবেন?
রাহাতঃহ্যা পারবো, কোথায় দেখা করতে হবে,
মিরাঃ…. পার্কে ঠিক তিনটায়,
রাহাতঃ ঠিক আছে,
.
তারা তাদের প্রেম আলাপ করে তাদের অর্ধ রাত পার করে ফেললো,
.
পর দিন সাইদ ঘুম থেকে দেরি করে উঠে,
আমিঃকি রে ঘুম হলো তোর,
সাইদঃহ্যা,
আমি ঃআচ্ছা আয় নাস্তা করবি,,
একসাথে নাস্তা করার পর,
আমিঃআচ্ছা শোন আমি অফিসে গেলাম,, বাসায় থাকিস,, দুপুরে আসবো, তুইতো এখান কার কিছুই চিনিস না,, দুজন কে খবর দিচ্ছি তারা তোকে ঘুরে দেখাবে,
সাইদঃঠিক আছে ভাইয়া,
..
আমি অফিসে চোলে গোলাম।
মিরা আর আনিসা কে ফোন দিয়ে আমার বাসায় আসতে বললাম,,
.
দুপুরে বাসায় আসলাম,
বিকালের আগ মুহুর্তে মিরা আর আনিসা এসে হাজির,,
.
আনিসা ঃ কি ব্যাপার ভাইয়া হঠাৎ খবর দিলেন,
আমিঃ আচ্ছা যে কারনে তোমাদের ডেকেছি,, এ হলো আমার ছোট ভাই সাইদ, কাল ই আসলো,,সাইদ পরিচিত হোয়ে নে,, এহলো মিরা আর এহলো আনিসা,,
সাইদ আনিসা কে দেখে অবাক হোয়ে গেলো,, আনিসা সাইদের দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিয়ে চোখ নামিয়ে নিলো
আমি ঃআচ্ছো সোনো, সাইদ এখানকার কোনো কিছুই চিনে না তাই বলছিলাম তোমরা একটু ওকে একটু ঘুরিয়ে নিয়ে আসতে যদি,,
আনিসা ঃছি ছি ভাইয়া এ ভাবে বলছেন কেনো ,,কোনো চিন্তা করবেন না, ঘুরিয়ে আনবো।
.
আমিঃ আচ্ছা ছটু যা এদের সাথে তাহলে,, সাথে দুজন পুলিশ দিয়ে দিচ্ছি,
সাইদঃআরে পুলিশ লাগবে না, চলেন আপনারা,
ওরা বাহিরে বের হোয়ে গেলো,,
কিছুদুর যেতেই মিরা আনিসার হাত চেপে দরলো,,
আনিসাঃতোর আবার কি হলো,
মিরাঃ দোছ আমি যেতে পারবোনারে, তুই একটু ঘুরিয়ে আন নারে,
আনিসা বিরবির করে বললো, তাহলেতো ভালোই হলো,
মিরা ঃকি রে কি বলিস,,
আনিসা ঃকিছু না, তুই যেতে পারবি না কেনো?
মিরা ঃএকটু কাজ আছে রে, একজনের সাথে দেখা করতে যেতে হবে,
আনিসাঃহাহাহা বুঝি বুঝি, আচ্ছা যা,
মিরা ঃথ্যাংকিউ দোছ,,
.
মিরা চোলে গেলো,,
আনিসা ঃআচ্ছা কোথায় যাবেন,
সাইদঃ চলুন কোনো পার্কে,
আনিসাঃআচ্ছা চলুন,
একটা রিক্সা নিয়ে যেতে লাগলো,
রিক্সায় বসে সাইদ বললো,
সাইদঃ রাতে কি আপনার ঘুম হোয়েছিলো,
আনিসাঃআপনার হোয়েছিলো,
সাইদ ঃআমি আগে পশ্ন করেছি তাই আপনি আগে বলবেন
আনিসাঃ না আপনি,
সাইদঃআচ্ছা বলছি,, রাতে এক ফোটাও ঘুম হয় নি আমার ,, আপনার হোয়েছে,
আনিসা সাইদের চোখের দিকে তাকিয়ে একটু হাসিদিয়ে অন্যদিকে তাকিয়ে বললো জানিনা,,
.
কিছুক্ষন নিরবতার পর আনিসা বললো, আপনার হাতের কিঅবস্থা দেখি,
সাইদঃ দুর থেকে কি দেখা যায় নাকি, হাত দরে দেখেন,
নিলা আমার কথায় হাতটা দরে দেখতে লাগলো,
আমি আনিসার হাতটা সেই হাত দিয়ে ই আলতো করে চেপে দরলাম।
আনিসা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আবার লজ্জায় অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিলো,, তবে হাত ছারানো কোনো চেষ্টা করলো না,
এবার আমি আনিসার পাচ আঙুল আমার পাচ আঙুলের ভিতর নিয়ে আকরে দরলাম,
এবার আনিসা মুচকি মুচকি হাসতে লাগলো,,
রিক্সা চলছে, আর আমরা দুজন দুজনের দিকে আর চোখে তাকাচ্ছি আর মুচকি মুচকি হাসছি,,
আনিসাও আমার হাতটা আলতো করে চেপে দরলো,,অন্যদিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে।
এ যেনো এক অন্য রকম অনুভুতিতে সিহরিত হচ্ছি……
……..চলবে….
ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।