আমার পাগলি প্রেমিকা ১২তমপার্ট & শেষপার্ট
………#জেএইসজনি
.
.
আনিসাঃ বান্ধুবিদের সাথে ছিলাম তো তাই মনে নেই,
সাইদঃআমি কিছুটা অভিমান করে বললাম,, এখানে আর আসছো কেনো,,যাও ওদের কাছে যাও,
এই বলে আনিসাকে বুক থেকে উঠাতে চাইলে, আনিসা আর একটু জোরে জড়িয়ে দরে বললো,, এর আগে বুক থেকে উঠানোর জন্য চিমটি কেটেছিলাম মনে নেই,, এবার কিন্তু আরো জোরে দেবো,
আনিসা আরো কিছুক্ষন সাইদ কে জড়িয়ে দরে থাকলো,,
.
আমি বাসর ঘরে ঢুকলাম,
নিলা এসে আমর পা ছুয়ে ছালাম করলো,,
আমি নিলাকে নিয়ে খাটে বসালাম,
.
কিছুক্ষন পর,
নিলা আমার বুকে মাথা রেখে কাদতে লাগলো,,
আমিঃ কি হোয়েছে তুমি কাদছো কেনো,
নিলাঃ আমি ভাবিনি আপনাকে এত সহজে পাবো,, সবসময় আপনাকে হারানোর ভয় হতো ,আপনাকে না পেলে আমার কি হতো,,এই নিয়ে চিন্তায় থাকতাম।
আমিঃএখন তো পেয়েছো,, এবার কান্না বন্ধ করো,,
নিলাঃ না, আজ সারা রাত কান্না করবো,,
আমিঃএ্যা, তাহলে বাসর করবো কখন,,
নিলাঃ কোনো কথা বলবেন না,, আমাকে কান্না করতে দিন,,আজ আমার খুশির কান্না।আপনাকে পাওয়ার কান্না।
.
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি. নিলা গোছল করে ফ্রেস হোয়ে হাতে চা নিয়ে দারিয়ে আছে,,
.
টেবিলে চা রেখে বললো,, কি সাহেব ঘুম হোয়েছে,,
,
আমিঃ না,, এই বলে নিলার হাত টান দিয়ে বুকে এনে বললাম,, আরো ঘুমাবো,,
নিলাকে নিয়ে সুয়ে পরলাম,,
নিলা আমার বুকে মুখ গুজে আদুরে গলায় বললো,, চা ঠান্ডা হোয়ে যাবেতো, উঠে খেয়ে নিন,
আমি মন ভরে নিলার বেজা চুলের সুবাশ নিতে থাকলাম,,
.
নিলা ঃ কি হলো,,
আমিঃ অন্য কিছু খেতে ইচ্ছে করছে,,
নিলা বুঝতে পেরে বললো,,খাওয়াব,,,উঠবেনতো,
আমিঃহিম,,
নিলাঃ আছা, চোখ টা বন্ধ করুন,,
আমিঃ চোখ খোলা রাখি , তুমি দেও
.
নিলা ঃ না,আমার লজ্জা করে, চোখ বন্ধ করেন?
আমি ঃ আচ্ছা দেও,এই বন্ধ করলাম,
নিলা আমার ঠোটের সাথে ঠোট মিলিয়ে দিলো,,,
অনুভুতিটা প্রকাশ করার মতো না,,,
কিছুক্ষন পর ছেরে দিয়ে বললো, উঠেন এবার,,
আমিঃ তুমি বুকের উপর থেকে না উঠলে, আমি কিভাবে উঠবো,
নিলাঃআচ্ছা উঠছি,, চা খেয়ে ফ্রেস হোয়ে নিচে আসুন,
আমিঃ তুমি কিছু খেয়েছো,,
নিলাঃ না,, টেবিলে আসুন, সবাই এক সাথে নাস্তা করবো,,,
আমিঃ ঠিক আছে আমি আসছি,,,
,
নিলা চোলে গেলো,,
,,
ফ্রেস হোয়ে টেবিলে আসলাম,, নিলা সবাই কে খাবার বেরে দিলো,
মাঃ মা তুই ও বস।,
নিলাঃ না, মা, খান,, আমি পরে খাবো,, আপনাকে আরেকটু মাংশ দেই,,
মাঃলাগবে না, তুই বস,,
.
মা নিলাকে টেনে বসিয়ে দিলো,,
সবাই এক সাথে খেলাম,,
.তার পর
আমি আমি আমার কাজে চোলে গেলাম,,
নিলা পিছন থেকে বললো,, তারাতারি ফিরবেন,, আপনি আসলে একসাথে খাবো,,
আমিঃআচ্ছা,,
.আমি অফিসে চোলে গেলাম,
,,
অন্যদিকে আনিসা আর সাইদ গেলো পার্কে,, সেখানে গিয়ে দেখে,, মিরা রাহাতের কাদে মাথা দিয়ে বোসে আছে,,
দুজন মুখামুখি হতেই,
মিরা দারিয়ে বললো,, তুই এখানে, ,
আনিসা ঃ তলে তলে এত দুর, ভালো,, ভালো,
রাহাত ভাইয়া চালিয়ে যান,,
রাহাত লজ্জায়, মাথা নিচু করে আছে,,
মিরাঃ তুই যাতো মুটি,, তোর জন্য শান্তিতে একটু প্রেম ও করতে পারবো, না,,
আনিসা ঃরাহাত ভাইয়া মিরাকে একটু আদরও করে দিয়েন,,
মিরাঃ তুই যাবি ,
আনিসা চোলে গেলো,,
.
মিরা ঃএত লজ্জা পেতে হবে না, ওরা চোলে গেছে
রাহাতঃও
মিরাঃও কি,, ওরা কি বলে গেছে শুনেছেন,,
রাহাতঃকি,
মিরাঃ আদর করে দিতে বলেছে,
রাহাত ঃতুমিকি বাচ্চা নাকি,,
মিরা ঃ গাদা কোথাকার, আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না, আসেন কাদে মাথা রাখবো,
.
সাইদঃরাহাত ভাইয়াকে তো, আদর দিতে বললে, আমাকে বলবে না,,
আনিসা ভ্রু কুচকে তাকিয়ে বললো,, সব কি আপনাকে বলেদিতে হবে নাকি,,আপনি বুঝেন না।
সাইদঃ তা হলে কাছে আসো,, আদর দেই,,
আনিসাঃ ধ্যাত আপনি না, খুব দুষ্ট,,পাজি কোথাকার,,
দুজনেই হাসতে লাগলো,,
.
দুপুরে আমি অফিস থেকে একটু দেরিতে ফিরলাম,,
নিলা আমার জন্য না খেয়ে বসে আছে,,
আমি ঃ কি ব্যাপার খাওনি এখনো,
নিলাঃবললাম না আপনার সাথে খাবো,
আমিঃপাগলি, আমার আসতে কখনো কখনো দেরি হবে তাই বলে না খেয়ে বোসে থাকবে,,
নিলাঃ হুম না খেয়ে বোসে থাকবো,,
আমিঃআচ্ছা হোয়েছে হা করো,
নিলার মুখে ভাত দিয়ে বললাম,, এমন পাগলামি করবে না,, খিদা লাগলে খেয়ে নিবে,,,
নিলাঃ এইটা পাগলামি না,, এইটা ভালোবাসা,, আর এই পাগলামি না করলে আপনি কি এখন আমাকে খাইয়ে দিতেন,,
আমিঃ তুমি আসলেই পাগলি হা করো,,
.
দু সপ্তাহ পর মা-বাবার যাওয়ার সময় সময় হোয়ে গেলো,,
যাওয়ার সময় মা নিলাকে বললো,,
.
মাঃবৌউমা আবার এসে যেনো দাদু ডাক শুনতে পাই,
নিলা আমার দিকে তাকিয়ে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে চোখ নামিয়ে নিলো, লজ্জায়,,
.
রাতে নিলা আমার বুকে মুখ গুজে আছে,, আমি নিলার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি,
নিলা মাথা উঠিয়ে, মুখটা আমার মুখের কাছে এনে বললো,, শুনছেন,
আমি ঃ হুম বলো,,
নিলাঃ বলছিলাম কি মাতো একা(নিলার মা) রাহাত ভাইয়াকে বিয়ে করিয়ে দিলে কেমন হয়,,
আমিঃহুম আমিও ভাবছিলাম,, তা মেয়েকি দেখবো,,
নিলাঃ মেয়ে দেখা আছে আপনি শুধু মার সাথে কথা বলুন,,
আমিঃআচ্ছা, তা মেয়েটা কে,,
নিলাঃ আমার বান্ধুবি আছে না,মিরা, সে,কেমন হবে,,
আমিঃখারাফ না, ভালোই,, তাহলে কাল যাই,
নিলাঃহুমস, আচ্ছা শুনুন আরেক টা কথা,,
আমিঃহিম বলো,
নিলাঃ আম্মা যাওয়ার সময় বলে গেছে তাকে যেনো আবার আসলে দাদু ডাক শুনাই,
আমিঃআচ্ছা সেই ব্যাবস্থা করবো,, পাগলি একটা,,
নিলাঃ আমার কিন্তুু ছেলে চাই,,
আমিঃ না,, তোমার মতো একটা পরি চাই,
নিলাঃ না, আপনার মতো একটা রাজ কুমার চাই,
আমিঃআচ্ছা ঠিক আছে,,
নিলাঃ আপনার নামের সাথে মিল রেখে আমাদের ছেলের নাম রাখবো জোহান।,,জনি জোহান,কত মিল,,নামটা সুন্দর না,,
আমিঃ হুম,,, পাগলি কোথায় কি,, আর তুমি এখনই নাম নিয়ে নাচা নাচি করছো,, ঘুমাও,,
.
পর দিন নিলার মার সাথে গিয়ে রাহাত আর আনিসা বিয়ের ব্যাপারে কথা বললাম,,
তিনি বললেন, আমি আর কি বলবো বাবা,, তুমি যেটা ভালো মনে করো,সেইটা করো,,
আমিঃ তার পরেও, আপনি মা,, আপনার মতামত টা আগে, আপনার কি মিরাকে পছন্দ হয়,?
নিলার মাঃ আমারতো ভালোই লাগে মেয়েটাকে,, তুমি বরং রাহাত কে জিগিসা করো,,
আমিঃ জি তাতো করবো ই,,
আচ্ছা আজ তাহলে আসি,,
.
দুপুরে মিরা আর রাহাত কে ডেকে আনালাম আমার বাসায়,,
নিলা আমাদের খাবার বেরে দিচ্ছে,,
মিরাঃ তুই বস আমাদের সাথে
নিলাঃ না, পরে খাবো,
মিরাঃ কেনো,,
নিলাঃ তুই বুঝবি না,,
মিরাঃও,
রাহাত ঃতা ভাইয়া আমাকে ডেকে আনালেন কেনো,,
মিরাঃ জি ভাইয়া হঠাৎ ডেকে আনালেন কেনো,,
আমিঃ একটা গুরুত্ব পূর্ণ কথা বলবো তাই ডেকে আনালাম,,
কথা টা হচ্ছে, তোমাদের দুজনের বিয়ে দিতে চাই,, নিলার মার সাথে কথা হোয়েছে আমার,, তোমাদের কোনো আপওি আছে,,
দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে না বললো,,
আমিঃ তা হলে আর কি,,
বিয়ের জন্য রেডি হও,,সামনের সপ্তায় বিয়ে,,
.
মিরার আম্মুর সাথে আমি আর নিলা কথা বলে বিয়ের ডেট ঠিক করলাম,,
বিয়ের দিন ঘনিয়ে এলো,,
মিরা আর রাহাতের বিয়েটা দিয়ে দিলাম,,
আমি পরে জানতে পারলাম, মিরা আর রাহাতের আগেথেকে রিলেশন ছিলো,,
.
এর ভিতর বেশ কিছুদিন চোলে গেলো,,
নিলা প্রেগনেট,,
খবরটা শুনে বেশ খুশি হলাম,,,,
,,,
নিলার আম্মুকে আমাদের বাসায় নিয়ে আসলাম, নিলার দেখাশুনার জন্য,,
নিলাকে এখন কোনো কাজই করতে দেই না, আমি।
,,
অফিসে কাজ করছি তখন বাসা থেকে আম্মা কল দিলো,,
আমিঃ জি আম্মা বলেন,,
আম্মা ঃ বাবা নিলার পেইন উঠেছে,, তুমি এম্বুলেন্স নিয়ে আসো জলদি,,
.
আমি তরিগরি করে এম্বুলেন্স নিয়ে
নিলাকে হসপিটালে নিয়ে গেলাম,,
নিলা ব্যাথায় কান্না করে দিয়েছে,,
ওকে শান্তনা দেওয়ার মতো ভাষা আমার নেই,,আমার চোখ দিয়েও পানি বের হোয়ে গেছে,, নিলার কষ্ট দেখে,,।
.
অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাচ্ছে নিলাকে,,
নিলা আমার হাত শক্ত করে দরে আছে,,
আমিঃ তোমার কিচ্ছু হবে না ভয় পেও না তুমি,
নিলাঃ আমার যদি কিছু হোয়ে যায়, আপনি আমার সন্তানকে দেখে রাইখেন,, আমার খুব ভয় করছে হাত ছারবেন না,,
আমি কান্না করে দিয়ে বললাম,, না, পাগলি এগুলো বলে না,, তোমার কিচ্ছু হবে না,
ডাক্তার রা আমাকে ভিতরে ঢুকতে দিলো না,,
আমার কলিজাটা আনচান আনচান করছে,,
মা বাবাকে ফোন করে দিলাম,
ভয়ে আমার কলিজা শুকিয়ে গেছে,,,
না জানি ভিতরে কি হচ্ছে,,
ইস্থির থাকতে পারছি না,,
,,
আনিসা রাহাত, মিরা সবাই চোলে এসেছে,,
বেশ কিছুক্ষন পর ডাক্তার বের হলো,,
আমিঃ ডাক্তার ডাক্তার আমার জানটার কি অবস্থা,, আমি একটু দেখবো,,
ডাক্তার ঃ কনগ্রাচুলেশন মিঃজনি,
আপনি ছেলের বাবা হোয়েছেন,, মিষ্টি রেডি করেন,,
ডাক্তার আমি একটু দেখবো,,
ডাক্তার ঃ যান ভিতরে গিয়ে দেখেন,,
.
আমি ভিতরে গিয়ে দেখি আমার জানটা আমার আরেকটা জান নিয়ে সুয়ে আছে,,
আমি কাছে যেতেই বললো,, বলেছিলাম না,, আমাদের ছেলে হবে,,
কি নিজের ছেলেকে কোলে নিবেন না,,
আমি নিলার কপালে একটা চুমু দিয়ে, আমার ছেলে জোহান কে কোলে নিলাম,, বাহিরে থেকে কে যেনো দাদু ভাই দাদুভাই বলে বলে ভিতরে আসছে,,
তাকিয়ে দেখি মা বাবা,,
মাঃ দে দেখি আমার দাদুভাইকে দে ,,
মা আমার কাছ থেকে নিয়ে গেলো,,
,,
এক সপ্তাহ পর নিলা কে বাসায় নিয়ে আসলাম,,
পাগলিটা অনেক খুশি,তার ছেলে হোয়েছে,, অফিসে সবাইকে মিষ্টি খাওয়ালাম,,
সাইদ তো সেই খুশি,,
তার বাতিজাকে কোলে কোলে রাখছে,,
সে আর আনিসা জোহান কে নিয়ে কারাকারি করছে,,
আমি আর নিলা হাসছি,,
.
নিলা আমার বুকে সুয়ে আছে,,
নিলা তার মুখটা আমার মুখের কাছে এনে বললো, আপনি তো এখন ছেলেকে পেয়ে আমাকে ভুলেই গেছেন,, আগের মতো আর ভালোবাসেন না,,আগের মতো আদর করেন না,,
.
আমি নিলার অভিযোগ শুনে একটু হেসে ওর কপালে একটা চুমু দিয়ে বললাম,, এই যে,, আদর দিলাম,,
নিলা তার ঠোট দেখিয়ে বললো হবে না এখানে দেন,,
আমি নিলার ঠোটের সাথে ঠোট মিলিয়ে দিলাম,,
নিলা চুমুক দিয়ে দরেছে,,
ভালোবাসা সিহরিত হচ্ছি দুজন,,
ঠিক তখন পাস থেকে জোহান কেদে উঠলো,,
নিলা আমাকে ছেরে দিলো,
আমি হেসে বললাম,তোমার আদরে ভাগ বসাতে চায় তোমার ছেলে,
.
নিলা মুখ বেকিয়ে বললো,, হু আমার আদর ভালোবাসায় কাউকে ভাগ বসাতে দেবো না,,
হাসবেন না আপনি,, জোহান কে ঘুম পারিয়ে নেই, তার পর আপনার হাসা দেখাচ্ছি,,,
.
দেখতে দেখতে আমাদের জোহানের দূ বছর হোয়ে গেলো,,
.
নিলাঃ জোহান জোহান, এই জোহান কোথায় গেলি,,
দেখ কোথায় গিয়ে পালিয়ে ছে,,বের হ টেবিলের নিচ থেকে,, ছেলেটা ও হোয়েছে ওর বাবার মতো,,
জোহান ছুটছে,, নিলা জোহানের পিছু পিছু খাবার হাতে ছুটছে,,
আমি দেখছি আর হাসছি,,
.
এর ভিতর হঠাৎ একদিন, আনিসা বাসায় এসে কেদে কেদে সব বাসিয়ে ফেললো,,
.
নিলা ঃ কিরে কি হোয়েছে,, এভাবে কাদছিস কেনো,,
আনিসাঃসাইদের জন্য মেয়ে দেখছে আনটি,, আমি সাইদকে ছারা বাচবো না,, আত্মহত্যা করবো,,
আমিঃ সমস্যা নেই আমি পুলিশ আছি সব সামলিয়ে নেবো,,
নিলা আমাকে দমক দিয়ে বললো,, রাখেন আপনার ফাজলামো,,ওর জীবন যাচ্ছে, আর আপনি আছেন ফাজলামো নিয়ে,,আচ্ছা আনিসা তুই কাদিস না,,আমি আর উনি আম্মা আব্বার সাথে কথা বলবো,,
.
তারপর আর কি,
নিলা মাকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে সাইদ আর আনিসার বিয়েটা দিয়ে দিলো,,
নিলা খুব খুশি, আনিসাকে তার জাল হিসেবে পেলো,,
.
আমিঃ কি এত খুশি কেনো?
নিলাঃ চোখটা বন্ধ করেন, তারপর বলছি,,
চোখটা বন্ধ করতেই নিলা তার ঠোট আমার ঠোটের সাথে চেপে দরলো,,
চুমুক দিয়ে দরেছে নিলা,, ঠোট যেনো ছিরে ফেলতে চাচ্ছে,,
ভালোবাসার গভিরে হারিয়ে যাচ্ছি আমরা,
ঠিক তখনই জোহান বললো,, আব্বু আম্মু আমি কিন্তু দেখছি,,
নিলা আমাকে ছেরে দিয়ে বললো কি দেখেছো সোনা,, যাও বাহিরে গিয়ে খেলো,,
.
আমি ঠোটে হাত দিয়ে দারিয়ে আছি,, ঠোট জোরা লাল করেফেলেছে,,
নিলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো, ছেলেটা হোয়েছে ঠিক
ওর বাবারর মতো দুষ্ট,,
জোহানঃএহ আমি দুষ্ট না,,
আমি আর নিলা হেসে দিলাম,,
.
ভালোবাসায় ভরপুর আমাদের সংসার,
মিরার একটা মেয়ে হোয়েছে,,
আনিসারাও সুখে আছে,,,
.
সবাই সুখে থাকুক, এটাই প্রত্যাশা..
.।
.
.
………….সমাপ্ত…………..