রোমান্টিক_অত্যাচার_১৭
লেখিকাঃ #Israt_Jahan
ধারনাঃ #Kashnir_Mahi
————————– –
আশফিঃ হয়েছে হয়েছে আর কিছু করতে হবেনা। আশে পাশে গার্ডরা ঘোরাফেরা করছে। ওরা দেখে ফেলতে পারে।
মাহিঃ এই তুমি কি? হ্যা? তুমি এখানেও ওদেরকে নিয়ে এসেছো? আমরা কি কোথাও গিয়েও একাকিত্ব ভাবে সময় কাটাতে পারবোনা?
আশফিঃ মাহি তুমি তো জানোই সবকিছু। তারপরেও কেনো এমন করো? এখন ঐ মাফিয়ার বাচ্চা তো আরও বেশি ক্ষেপে আছে। এই প্রপাটি ভোগ করেই ও এতদূর পর্যন্ত এসেছে। এখন সেটা ওর হাতছাড়া হয়ে গেলো। ও মাফিয়া সবার আড়ালে আর সবার সমানে ও একজন বিজনেসম্যান। ওর বিরুদ্ধে পুলিশ পর্যন্ত তেমন এভিডেন্স জোগাড় করতে পারেনি।
মাহিঃ থাক আমি এসব শুনতে চাচ্ছিনা। তুমি বাসায় চলো। আর ভালো লাগছেনা থাকতে।
আশফিঃ ডিয়ার এভাবে রাগ করলে চলে? আমাদের তো আরও কত প্লান ছিল। আমরা বাইরে থেকে ডিনার করে যাবো।
মাহিঃ না আমি এখনি যাবো। তুমি না গেলে আমি চলে যাচ্ছি থাকো তুমি।
আশফিঃ এই মাহি? আরে… দাড়াও। কি রাগ মেয়েটার?
তুমি এভাবে রাগ করে বাসায় চলে আসলে আজকে কতো প্লান ছিল আমাদের। এই তুমি আমার সাথে কথা বলবেনা??খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।
মাহিঃ আমার এমন ধরনের জীবন ভালো লাগছেনা। কি বোরিংফুল লাইফ আমার। কান্না করতে ইচ্ছা করছে।
আশফিঃ ঠিক আছে কান্না করো।
মাহিঃ কি ধরনের এগুলো? তুমি দেখছো আমার মন খারাপ। তাহলে তুমি কেনো ল্যাপটপ নিয়ে বসলে?
আশফিঃ কাজ আছে তাই।?
মাহিঃ তাহলে আমি কি করবো? আমার খুব বোরিং লাগছে।
আশফিঃ এর জন্যই তো বলেছিলাম বাইরে কিছু সময় কাটাতে। এখন আর কি করবে dance করো।
মাহিঃ না তুমি আমার সাথে গল্প করবে। ওটা রাখো। কি হলো আমার কথা কানে যাচ্ছেনা? আমি কিন্তু এখন সত্যিই গান ছেড়ে নাচা শুরু করবো।
আশফিঃ sure..
মাহিঃ অসভ্য ছেলে?দাড়াও……
আশফিঃ মাহি একদম এই কাজটা করবেনা। তুমি ল্যাপটপ টা বন্ধ করলে আমি কি আর এটা খুলতে পারবোনা? হুহ বেচারি। এখন দেখো কেমন লাগে। বেশি রাগ করলে বেশি লস।(মনে মনে)
মাহিঃ আমি রাগ করে চলে এসে গানের সাউন্ড ফুল স্পীডে দিয়ে উড়োধারা dance শুরু করলাম।
আশফিঃ ভালোই পারে। কিছুক্ষণ পর আমি গিয়ে নাচের মাঝেই ওকে কোলে তুলে বেডরুমে নিয়ে এলাম।
মাহিঃ এই আমাকে নামাও। নামাও বলছি। তারপর ঠাস করে বিছানার ওপর ফেলে দিল। তুমি দেখতে পাচ্ছিলেনা আমি নাচ করছিলাম তাহলে কি কারণে তুমি আমাকে রুমে নিয়ে এলে??
আশফিঃ さて、ハニーでお会いしたい ( Sate, hanī de o ai shitai)
মাহিঃ কি? কি বলো এসব? কিছুই তো বুঝিনা।
আশফিঃ মানে এখন আমি তোমার সাথে মধুর মিলনে যেতে চাই।
মাহিঃ How cheap!! একদম আমার কাছে আসবেনা কিন্তু।
আশফিঃএকদম চুপ। কোনো কথা বলবেনা। এমনি সময় তো রোমান্স করার জন্য পাগল হয়ে যাও আর আমি যখন কাছে আসতে চাই তখনই আবার সেই আগের মাহি হয়ে যাও। ঠিক আছে যাও আর কাছেই আসবোনা তোমার। তারপর আর কোনো কথা না বলে ওর পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
মাহিঃ ভালো হয়েছে। রাগ করেই থাকেন। সকালে ব্রেকফাস্ট করে আশফি বাইরে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে কিন্তু অফিস যাওয়ার জন্য নয়। তাহলে কোথায় যাবে ও? আশফি তুমি কোথায় যাচ্ছ?
আশফিঃ অনেক দিন প্রাকটিস হয়না। আজকে একটু কুংফু প্রাকটিস করে আসি। চলো তোমাকে ও নিয়ে যায়।
মাহিঃ না। আমি গিয়ে কি করবো?
আশফিঃ শিখিয়ে দিব। চলো।
মাহিঃ ওগুলো তোমার কাজে আসবে আমার না। ওসব জিনিস আমি শিখবোনা।
আশফিঃ আগে চলো। তারপর দেখা যাবে। ওকে নিয়ে কুংফু মাস্টারের কাছে গেলাম। ওর সাথে মাস্টারের পরিচয় করিয়ে দিয়ে একটা ফাঁকা জায়গায় এসে আমি প্রাকটিস করছি। আর ও শুধু ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। তারপর উঠে আমার কাছে এলো। কি হয়েছে? শিখবে?
মাহিঃ হুম।
আশফিঃ ভেরি গুড। তাহলে চলো 1st step থেকে শুরু করি।
মাহিঃ না আমি এই স্টেপ থেকেই শিখবো।
আশফিঃএটা থেকে তো তুমি শুরু করতে পারবেনা। কুংফুর এক একটা ধাপ আছে। হুট করেই মাঝ থেকে শেখা যায়না।
মাহিঃ না না না। আমি এটাই শিখবো। তুমি এটাই শেখাবে আমাকে।
আশফিঃ আ…। আচ্ছা ঠিক আছে। দেখো পারো কিনা। আমাকে পেছনে থেকে ধরে কিভাবে শিখবে? ? এখানে এসো সামনে।
মাহিঃ তুমি করো না। আমি তোমাকে ফলো করছি। তুমি হাত পা যেভাবে মুভ করবে আমি সেভাবেই মুভ করবো।
আশফিঃ ওকে।
মাহি তুমি কি করছো? তুমি কি কুংফু শিখছো নাকি রোমান্স করছো? কোনটা? মাহি তুমি শুনতে পাচ্ছো আমি কি বলছি সবাই দেখছো কিন্তু। তোমার যত রোমান্স কি বাইরে আসলে শুরু হয়ে যায়?
মাহিঃ চুপ করোনা। কেউ দেখছেনা।
আশফিঃ সামনে একবার তাকিয়ে দেখো।
মাহিঃ ওর কথা শুনে সামনে তাকিয়ে দেখলাম। সবাই সত্যি কিভাবে তাকিয়ে আছে মনে হচ্ছে ফ্রি তেই রোমান্টিক ফিল্ম দেখছে। আমি লজ্জা পেয়ে সেখানে থেকে সরে আসলাম।
আশফিঃ এখন লজ্জা পেয়ে সরে গেলো। এই মেয়েটা মনে হয় এখনও পাগল আছে। সবাই এখনও দাড়িয়ে তাকিয়েই আছে। আমি ওদের দিকে তাকিয়ে বললাম, কি হয়েছে? শেষ তো। এবার আমার কথা শুনে সবাই একটু লজ্জা পেয়ে চলে গেলো। ওকে নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। আচ্ছা তোমার কি সবার সামনে গেলে রোমান্স করতে ইচ্ছে হয়? আর কিছুই তো শিখলেনা।
মাহিঃ না আসলে তুমি যখন প্রাকটিস করছিলে। তোমাকে দেখে কেমন যেনো একটা আকর্ষণ কাজ করছিল আমার ভেতর।
আশফিঃ হ্যা। আমি বাইরে থাকলেই তোমার ভেতর আকর্ষণ কাজ করে। বাসায় থাকলে একদম আমিষ less হয়ে থাকো। আর এটা শিখলে কখনো কাজে ও আসতে পারতো? এটাও শিখলেনা(কুংফু)।
মাহিঃ ওগুলো কোনো কাজে আসবেনা আমার।আর কি বললে তুমি? বাসায় থাকলে আমি তোমাকে একদম আদর করিনা??
আশফিঃ হুম। খুব করো।
মাহিঃ আমি ওর কাছে গিয়ে ওকে ধাক্কা দিয়ে বিছানার ওপর ফেলে দিলাম।
((“১৮+ অংশ”))
আশফিঃ ওহ….মাই….গড। এই প্রথম আমি মাহিকে নতুন ভাবে দেখছি। ও গা থেকে টপ টা খুলে ফেলে আমার কাছে চলে এলো অনেকটা ঝাঁপিয়ে পড়ার মত। মাহি তুমি ঠিক আছো?
মাহিঃ উন্মাদ মনে হচ্ছে?? যেটা ভাবতে পারো। I don’t care. ওকে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। তারপর…………..☺?।
আশফিঃ মাহি আমার বুকের ওপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে। আর মাত্র ২ দিন বাকি আছে ওর জন্মদিনের। অনেক বড় একটা সারপ্রাইজ ওয়েট করছে ওর জন্য। ও চিন্তাও করতে পারবেনা ওর জন্য কি সারপ্রাইজ রেখেছি আমি।
চলবে………
লেখিকাঃ #Israt_Jahan
ধারনাঃ #Kashnir_Mahi
————————–
আশফিঃ হয়েছে হয়েছে আর কিছু করতে হবেনা। আশে পাশে গার্ডরা ঘোরাফেরা করছে। ওরা দেখে ফেলতে পারে।
মাহিঃ এই তুমি কি? হ্যা? তুমি এখানেও ওদেরকে নিয়ে এসেছো? আমরা কি কোথাও গিয়েও একাকিত্ব ভাবে সময় কাটাতে পারবোনা?
আশফিঃ মাহি তুমি তো জানোই সবকিছু। তারপরেও কেনো এমন করো? এখন ঐ মাফিয়ার বাচ্চা তো আরও বেশি ক্ষেপে আছে। এই প্রপাটি ভোগ করেই ও এতদূর পর্যন্ত এসেছে। এখন সেটা ওর হাতছাড়া হয়ে গেলো। ও মাফিয়া সবার আড়ালে আর সবার সমানে ও একজন বিজনেসম্যান। ওর বিরুদ্ধে পুলিশ পর্যন্ত তেমন এভিডেন্স জোগাড় করতে পারেনি।
মাহিঃ থাক আমি এসব শুনতে চাচ্ছিনা। তুমি বাসায় চলো। আর ভালো লাগছেনা থাকতে।
আশফিঃ ডিয়ার এভাবে রাগ করলে চলে? আমাদের তো আরও কত প্লান ছিল। আমরা বাইরে থেকে ডিনার করে যাবো।
মাহিঃ না আমি এখনি যাবো। তুমি না গেলে আমি চলে যাচ্ছি থাকো তুমি।
আশফিঃ এই মাহি? আরে… দাড়াও। কি রাগ মেয়েটার?
তুমি এভাবে রাগ করে বাসায় চলে আসলে আজকে কতো প্লান ছিল আমাদের। এই তুমি আমার সাথে কথা বলবেনা??খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।
মাহিঃ আমার এমন ধরনের জীবন ভালো লাগছেনা। কি বোরিংফুল লাইফ আমার। কান্না করতে ইচ্ছা করছে।
আশফিঃ ঠিক আছে কান্না করো।
মাহিঃ কি ধরনের এগুলো? তুমি দেখছো আমার মন খারাপ। তাহলে তুমি কেনো ল্যাপটপ নিয়ে বসলে?
আশফিঃ কাজ আছে তাই।?
মাহিঃ তাহলে আমি কি করবো? আমার খুব বোরিং লাগছে।
আশফিঃ এর জন্যই তো বলেছিলাম বাইরে কিছু সময় কাটাতে। এখন আর কি করবে dance করো।
মাহিঃ না তুমি আমার সাথে গল্প করবে। ওটা রাখো। কি হলো আমার কথা কানে যাচ্ছেনা? আমি কিন্তু এখন সত্যিই গান ছেড়ে নাচা শুরু করবো।
আশফিঃ sure..
মাহিঃ অসভ্য ছেলে?দাড়াও……
আশফিঃ মাহি একদম এই কাজটা করবেনা। তুমি ল্যাপটপ টা বন্ধ করলে আমি কি আর এটা খুলতে পারবোনা? হুহ বেচারি। এখন দেখো কেমন লাগে। বেশি রাগ করলে বেশি লস।(মনে মনে)
মাহিঃ আমি রাগ করে চলে এসে গানের সাউন্ড ফুল স্পীডে দিয়ে উড়োধারা dance শুরু করলাম।
আশফিঃ ভালোই পারে। কিছুক্ষণ পর আমি গিয়ে নাচের মাঝেই ওকে কোলে তুলে বেডরুমে নিয়ে এলাম।
মাহিঃ এই আমাকে নামাও। নামাও বলছি। তারপর ঠাস করে বিছানার ওপর ফেলে দিল। তুমি দেখতে পাচ্ছিলেনা আমি নাচ করছিলাম তাহলে কি কারণে তুমি আমাকে রুমে নিয়ে এলে??
আশফিঃ さて、ハニーでお会いしたい ( Sate, hanī de o ai shitai)
মাহিঃ কি? কি বলো এসব? কিছুই তো বুঝিনা।
আশফিঃ মানে এখন আমি তোমার সাথে মধুর মিলনে যেতে চাই।
মাহিঃ How cheap!! একদম আমার কাছে আসবেনা কিন্তু।
আশফিঃএকদম চুপ। কোনো কথা বলবেনা। এমনি সময় তো রোমান্স করার জন্য পাগল হয়ে যাও আর আমি যখন কাছে আসতে চাই তখনই আবার সেই আগের মাহি হয়ে যাও। ঠিক আছে যাও আর কাছেই আসবোনা তোমার। তারপর আর কোনো কথা না বলে ওর পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
মাহিঃ ভালো হয়েছে। রাগ করেই থাকেন। সকালে ব্রেকফাস্ট করে আশফি বাইরে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে কিন্তু অফিস যাওয়ার জন্য নয়। তাহলে কোথায় যাবে ও? আশফি তুমি কোথায় যাচ্ছ?
আশফিঃ অনেক দিন প্রাকটিস হয়না। আজকে একটু কুংফু প্রাকটিস করে আসি। চলো তোমাকে ও নিয়ে যায়।
মাহিঃ না। আমি গিয়ে কি করবো?
আশফিঃ শিখিয়ে দিব। চলো।
মাহিঃ ওগুলো তোমার কাজে আসবে আমার না। ওসব জিনিস আমি শিখবোনা।
আশফিঃ আগে চলো। তারপর দেখা যাবে। ওকে নিয়ে কুংফু মাস্টারের কাছে গেলাম। ওর সাথে মাস্টারের পরিচয় করিয়ে দিয়ে একটা ফাঁকা জায়গায় এসে আমি প্রাকটিস করছি। আর ও শুধু ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। তারপর উঠে আমার কাছে এলো। কি হয়েছে? শিখবে?
মাহিঃ হুম।
আশফিঃ ভেরি গুড। তাহলে চলো 1st step থেকে শুরু করি।
মাহিঃ না আমি এই স্টেপ থেকেই শিখবো।
আশফিঃএটা থেকে তো তুমি শুরু করতে পারবেনা। কুংফুর এক একটা ধাপ আছে। হুট করেই মাঝ থেকে শেখা যায়না।
মাহিঃ না না না। আমি এটাই শিখবো। তুমি এটাই শেখাবে আমাকে।
আশফিঃ আ…। আচ্ছা ঠিক আছে। দেখো পারো কিনা। আমাকে পেছনে থেকে ধরে কিভাবে শিখবে? ? এখানে এসো সামনে।
মাহিঃ তুমি করো না। আমি তোমাকে ফলো করছি। তুমি হাত পা যেভাবে মুভ করবে আমি সেভাবেই মুভ করবো।
আশফিঃ ওকে।
মাহি তুমি কি করছো? তুমি কি কুংফু শিখছো নাকি রোমান্স করছো? কোনটা? মাহি তুমি শুনতে পাচ্ছো আমি কি বলছি সবাই দেখছো কিন্তু। তোমার যত রোমান্স কি বাইরে আসলে শুরু হয়ে যায়?
মাহিঃ চুপ করোনা। কেউ দেখছেনা।
আশফিঃ সামনে একবার তাকিয়ে দেখো।
মাহিঃ ওর কথা শুনে সামনে তাকিয়ে দেখলাম। সবাই সত্যি কিভাবে তাকিয়ে আছে মনে হচ্ছে ফ্রি তেই রোমান্টিক ফিল্ম দেখছে। আমি লজ্জা পেয়ে সেখানে থেকে সরে আসলাম।
আশফিঃ এখন লজ্জা পেয়ে সরে গেলো। এই মেয়েটা মনে হয় এখনও পাগল আছে। সবাই এখনও দাড়িয়ে তাকিয়েই আছে। আমি ওদের দিকে তাকিয়ে বললাম, কি হয়েছে? শেষ তো। এবার আমার কথা শুনে সবাই একটু লজ্জা পেয়ে চলে গেলো। ওকে নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। আচ্ছা তোমার কি সবার সামনে গেলে রোমান্স করতে ইচ্ছে হয়? আর কিছুই তো শিখলেনা।
মাহিঃ না আসলে তুমি যখন প্রাকটিস করছিলে। তোমাকে দেখে কেমন যেনো একটা আকর্ষণ কাজ করছিল আমার ভেতর।
আশফিঃ হ্যা। আমি বাইরে থাকলেই তোমার ভেতর আকর্ষণ কাজ করে। বাসায় থাকলে একদম আমিষ less হয়ে থাকো। আর এটা শিখলে কখনো কাজে ও আসতে পারতো? এটাও শিখলেনা(কুংফু)।
মাহিঃ ওগুলো কোনো কাজে আসবেনা আমার।আর কি বললে তুমি? বাসায় থাকলে আমি তোমাকে একদম আদর করিনা??
আশফিঃ হুম। খুব করো।
মাহিঃ আমি ওর কাছে গিয়ে ওকে ধাক্কা দিয়ে বিছানার ওপর ফেলে দিলাম।
((“১৮+ অংশ”))
আশফিঃ ওহ….মাই….গড। এই প্রথম আমি মাহিকে নতুন ভাবে দেখছি। ও গা থেকে টপ টা খুলে ফেলে আমার কাছে চলে এলো অনেকটা ঝাঁপিয়ে পড়ার মত। মাহি তুমি ঠিক আছো?
মাহিঃ উন্মাদ মনে হচ্ছে?? যেটা ভাবতে পারো। I don’t care. ওকে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। তারপর…………..☺?।
আশফিঃ মাহি আমার বুকের ওপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে। আর মাত্র ২ দিন বাকি আছে ওর জন্মদিনের। অনেক বড় একটা সারপ্রাইজ ওয়েট করছে ওর জন্য। ও চিন্তাও করতে পারবেনা ওর জন্য কি সারপ্রাইজ রেখেছি আমি।
চলবে………
অসাধারণ একটি গল্প,,, অনেক ভালো লাগছে গল্পটা,, পড়ার সময় একবারের জন্যও মনে হয় নি বোরিং লাগছে,,এক কথায় mind blowing,,,, keep it up,,, thanks for story