আমি যখন ৮ম শ্রেনিতে পড়ি তখন আমি আমার নিজের ভাইয়ের দারা প্রতি দিন রেপ হতাম।
আমার যখন ৩ বছর বয়স তখন মায়ের সাথে বাবার ডিভোর্স হয়ে যায়। আমি আজও জানি না আমার বাবাকে।
তারপর ৩ বছরের মত নানার বাড়ি ছিলাম। নানার বাড়িতে মোটামুটি সুখেই ছিলাম। মায়ের আবার বিয়ে হয় এক লোকের সাথে তার আবার ২ টা ছেলে৷
বড় ছেলের বয়স তখন ছিলো ১৭ আর ছোটটার ১২..
তারা মায়ের সাথে আমাকে মেনে নেয়নি।
মায়ের বিয়ের পর ১ বছরের মত নানার বাড়ি ছিলাম। ১ বছর পর আমার নানি মারা যায়।
আর তখন আমি একা হয়ে যায়। আমার ১ মামা সে চাকরি সুএে ঢাকা থাকতো। তার পরিবার নিয়ে চিটাগাং এ আর কেউ থাকতো না৷
বলে রাখি আমার নানার বাড়ি খাগড়াছড়িতে।
তখন মা আমাকে নিয়ে যায়। তার সাথে।
আমার নতুন বাবাটা কিছু না বললেও কিন্তু তারছেলেরা আমায় কোনো রকমই মেনে নেয় নি।
তারা ছোটবেলা থেকেই আমাকে মারতো। আমাকে কিছু খেতে ও দিতো না।
তারা সবসময় আমাকে বকাঝকা করতো। এভাবেই আমার বেড়ে উঠা।
আমাকে মা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলো।
শত বাবা আমাকে দেখতে না পারলে ও কখনও বকা ঝকা করে নি৷
আমার মা ও আমায় খুব বকতো।
অনাদর অবহেলায় আমার বেড়ে উঠা।
যখন আমি ৭ম শ্রেণিতে পড়ি ছোট ভাই আমার গায়ে হাত দিতো সবসময়।
ব্যাপার টা আমার ভালো না লাগতো না৷ আর ভয়ে কাউকে বলতাম ও না।
একদিন আমার গায়ে হাত দেয় আর আমি খুব ব্যাথ্যা পায়। ছোট ভাই সবসময় বলতো তার পা টিপে দিতে গা টিপে দিতে।
আমি ব্যাপারটা আমার মাকে বলি। মা উল্টো আমায় বকা দেয়।
তার পর থেকে আমি ভয়ে আর কাউকে কিছু বলিনি।
৮ম শ্রেনিতে উঠার পর একদিন বাড়িতে কেউ ছিলো না। সবাই দাওয়াত খেতে গেছে। তো ছোট ভাই কোথা থেকে এসে আমার উপর পশুর মত ঝাঁপিয়ে পড়লও।
আমার চিৎকার দিয়েও চিৎকার দিতে পারলাম না।
আমি ব্যাথ্যা মরে যেতে লাগলাম।
তো সে তার চাহিদা মিটিয়ে যখন উঠলো সে আমায় বললও কাউকে বলবি না খবরদার।
আমি ও ভয় পেয়ে কাউকে বললাম না কারন আমার কথা কেউ বিশাস করবে না।
উল্টো আমাকেই মারবে।
এর পর থেকে ছোট ভাই প্রায় সময় আমার উপর ঝাপিয়ে পড়তো।
আর মাঝে মাঝে ছোট ভাই আমাকে টাকা দিতো।
এভাবে আমার বেড়ে উঠা। যখন আমি ক্লাস টেন এ উঠলাম। তখন বুজতে পারলাম আমি কনসিভ করি।
ভালো লাগলে দিবো…
যার পড়তে ভালো লাগবে না ইগনোর করুন। তারপরে ও বাজে কথা বলবেন না।চলবে…
গল্প : নরপশু বর…
সত্য ঘটনা অবলম্বনে
Nusrat Haq.