তাহলে আমি কেন প্রেগনেন্ট হলাম না?
আর ঐ ডক্টর যে বললো সেটা?
।
তুমি প্রেগন্যান্ট হও নি কারণ আমি তোমাকে নিয়মিত পিল দিতাম,,, চায়ে সাথে।
আর ঐ ডক্টর আমার দুলাভাই ছিলো।
আমার কথাতেই ওসব বলেছিলো।
।
শাওনকে কিভাবে হাতে নিলে??
।
শাওনের মতো মেয়ে খোরদের হাতে নিতে সময় লাগে??
তোমার লোভে ও াব করতে রাজি হয়ে যায়। যদিও ও আগে পুরোটা জানতো না।
।
শাওন অবাক হয়ে বসে আছে।
কোন কথা বলল না।
।
এমন সময় সাদিকের বাসার সামনে একটা গাড়ির হর্ণ শুনতে পায় সবাই।
আর তখনি সিমা বলে উঠলো আমার চলে যাবার সময় হয়েছে।
আমি আসি।
আর হ্যা সাদিক,,,,,
পারলে আমায় ক্ষমা করে দিও। আর নিজেকে সুধরে নিও।
শাওন তুমিও।
আসি আমি
বলেই চলে গেলো সিমা।
সিমার পিছনে পিছনে শাওন ও চলে গেলো।
।
সাদিক লিজা বসে আছে।
সাদিক মনে মনে ভাবছে
এই চাহিদা, ইচ্ছা জিনিসটা আসলেই বড় অদ্ভুত।
সৎ ইচ্চা বা চাহিদা হলে আপনি হবেন সাকসেস।
আর যদি অসৎ ইচ্চা হয় তাহলে আপনাকে এমন জায়গায় নিয়ে গিয়ে দাড় করাবে যা আমি কখনো কল্পনাও করতে পারবেন না।
।
এই গল্পে সবাই একটু হলেও দোষি। এখানে সাদিক লিজাকে বা লিজা সাদিককে কেউ কারো দিকপ আঙ্গুল তুলে বলতে পারবে না তুমি দোষী। সব চরিত্রের ই একটা না একটা চাহিদা ছিলো।
তবে লিজা নিজেকে ভেবেছে যে সে এই গল্পের রচয়িতা।
কিন্তু লিজাকেও অবাক করে দিয়ে সিমা প্রমান করেছে যে
মানুষ যেটা ভাবে সেটা স সময় ঠিক হয় না।
।
সমাপ্তি…❤