গল্প:-লাভ ইউ পর্ব:-(০৩)
লেখা:- AL Mohammad Sourav
!!
আম্মাকে দেখেই আমি মীমের দিকে তাকালাম চেয়ে দেখি মীম তার বয়ফ্রেন্ড কাছে গেছে। মীম যেই রাসেলের হাত ধরতে যাবে ঠিক তখনি আমি গিয়ে মীমকে পেছন থেকে হাত ধরে টান মেরে আমার বুকের মাঝে নিয়ে এসেছি।
মীম:- আমাকে জড়িয়ে ধরেছিস এত বড় সাহোস হয় কি করে তোর?
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/
আমি:- মা তাকিয়ে আছে! ভালোই ভালোই অভিনয়টা করে যাও তানা হলে আজকে দুজনের কপালে খারাপি আছে! মীম তাকিয়ে দেখে মা এদিকে আসছে!
মীম:- তোমার এসেছে কেনো?
আমি:- জানি না তবে মা কিন্তু তার ছেলের বউদের অনেক চোখে চোখে রাখে! মা আমাদের কাছে আসতেই আমি মীমকে ছেড়ে দিয়েছি! আরে রাসেল কেমন আছিস কবে আসলি দেশে বল?
রাসেল:- এই আপনি কি আমার নাম জানলেন কি করে?
মীম:- ওর নাম সৌরভ আমার সাথে ওর বিয়ে হয়ছে! রাসেল ফোনে কথা হবে বাই! সৌরভ চলো আমরা আজকে অন্য কোথাও যাবো!
আমি:- হ্যা তাই ভালো! আম্মাকে দেখেও না দেখার মত করে চলে আসতে চায়ছি ঠিক তখনি মা আমার সাটের ক্লার টেনে ধরছে!
মা:- ঐ আমাকে দেখেও না দেখার মত করে চলে যাচ্ছিস কেনো?
আমি:- আম্মা তুমি এখানে কেনো এসেছো?
মা:- তোর মেজু খালার সাথে দেখা করতে! ঐ তো তোর মেজু খালামনি! আর তুই না বলছিস বউ মা কলেজে যাবে কিন্তু তোরা এখানে কেনো এসেছিস?
আমি:- আমার ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে! আচ্ছা আম্মা এখন যাই মীমের কলেজে যেতে হবে দেরি হয়ে যাচ্ছে!
মা:- শুন মীম?
মীম:- জ্বি মা বলেন!
মা:- এই বাদরটা বড্ড মিথ্যা বলে তুমি এই বাদরটাকে ঠিক করে দিবে কেমন! আচ্ছা এখন এসো আমার বোনের সাথে আলাপ করিয়ে দেয়। মা মীমকে নিয়ে গিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে আমার বউ বলে! আমি জানি মা কেনো পরিচয় করিয়েছে কারণ একটাই আমাদের আত্বীয় স্বজনদের মাঝে মীমকে কোথাও দেখলে আম্মাকে ফোন করে বলে দিবে!
আমি:- আচ্ছা অনেক পরিচয় হয়ছে চলো মীম!
খালামনি:- সৌরভ শুন নে টাকাটা রাখ বউ মাকে কিছু কিনে দিস!
আমি:- লাগবে না! তাও খালামনি জোর করে পকেটে দিয়েছে! নতুন বউ দেখলে নাকী কিছু একটা হাতে দিতে হয় তার জন্যই আমি বেশী একটা জোর করিনি! মীম চলো মীমের হাত ধরে নিয়ে এসেছি! আমি চেয়ে দেখি মীম কেমন একটা মন মরা হয়ে গেছে!
মীম:- তোমার পরিবারের সবাই অনেকটা পুরাতন যুগের মত আচরন করে!
আমি:- হ্যা কিছুটা! এখন বলো কোথায় যাবে?
মীম:- আমার তো যার সাথে দেখা করার কথা ছিলো সবটা মাটি হয়ে গেলো! এক কাজ করো আমার কলেজে নিয়ে চলো বান্ধবীদের সাথে কিছুটা আড্ডা মেরে মনটা ভালো করে বাসায় চলে যাবো!
আমি:- ঠিক আছে! আচ্ছা যেতে যেতে একটা কথা বলবো?
মীম:- হ্যা বলো?
আমি:- তোমার তো অনেক বান্ধবী ওদের মধ্যে আমার জন্য একটা সেটিং ফেটিং করে দিবে! আমার তো সময় হয়না মেয়ে খুজার তাই বলেছি। মীম কিছু বলছে না আমি লুকিং গ্লাসে চেয়ে দেখি মীম কি যেনো গবির ভাবে চিন্তা করছে! তখনি হাল্কা করে ব্রেক লাগিয়েছি আর মীম আমাকে জড়িয়ে ধরেছে!
মীম:- এই খালি যায়গায় এত ব্রেক মারো কেনো?
আমি:- আমি কি বলছি শুনোনি?
মীম:- আপনার বাড়ির মানুষ জানলে কি হবে চিন্তা করে দেখছেন? আর তাছাড়া আমার বান্ধবীরা বিবাহিত ছেলেদের পছন্দ করে না!
আমি:- ওকে আমি নিজেই খুঁজে নিবো! নামো তোমার কলেজের সামনে এসেছি! মীম নেমে দাঁড়িয়েছে! কিছু মেয়ে দাঁড়িয়ে কথা বলছে তখন চেয়ে দেখি মীম ওদের দিকে গেছে! মীমকে দেখে ওরাও কিছুটা এগিয়ে এসেছে।
আরে মীম বিয়ের পরেন দিন কলেজে ব্যপার কি?
মীম:- কিছু না চল ক্যাম্পাসে যাই আড্ডা দিবো তোদের সাথে!
হ্যা চলো ওরা সবাই ভিতরে যাচ্ছে তখনি আমি বলি। এই যে মেম আমি কি দাঁড়িয়ে থাকে অপেক্ষা করবো নাকী চলে যাবো। তখনি মীম তাকিয়ে বলে তুমি চলে যাও আমি রাসেলকে ফোন করে বলছি আমাকে বাসায় নামিয়ে দিয়ে যাবে!
আমি:- ঠিক আছে তাহলে আমি গেলাম! মীম তার বান্ধবীদের নিয়ে যেতে লাগলো আমি বাইকে বসেছি তখনি পেছনে একটা মেয়ে বসে বলে প্লিজ আমাকে একটু ঢাকা মেডিকেল নিয়ে যান প্লিজ! আমি মেয়েটার দিকে তাকায়নি না তাকিয়ে ওকে নিয়ে রওনা দিলাম। মেয়েটা ছটফট করছে। আচ্ছা ঢাকা মেডিকেল কেনো যাবেন?
মেয়ে:- আমার বোনের বাচ্চা ডেলিবারী হবে তখন আমি মেয়েটার দিকে তাকালাম গোল বর্নের চেহারা অনেকটা সুন্দর দেখতে। প্লিজ একটু তাড়াতাড়ি যান আপুকে যে রক্ত দিবে তাকে আমরা কেউ চিনি না ফেসবুকে একজনের সাথে আলাপ হয়ছে। ওকে আমি ছাড়া কেউ চিনেনা!
আমি:- আপনাদের পরিচিত কেউ নেই?
মেয়ে:- নাহ আসলে ও নেগিটিভ রক্ত তাই! ভাইয়ার সাথে আপুর রক্তের গ্রোপ মিলে কিন্তু ভাইয়া তো দেশে নেই! প্লিজ একটু জলদি করেন! আমি তাড়াতাড়ি করে ঢাকা মেডিকেল গেলাম! মেয়েটা নেমে দৌরে চলে গেছে! আজব মেয়ে তো একটা ধন্যবাদ পর্যন্ত দিলোনা! আমি বাইকটা পার্কিং করে ভিতরে গেলাম! গিয়ে দেখি মোবাইলটা কানে লাগিয়ে রাখছে আর বার বার কাকে জানি রিকুয়েস্ট করছে! তখন একজন ভদ্র লোক এসে বলে!
কিরে মা যে রক্ত দিবার কথা সে কি আসতেছে? মেয়েটা তাকিয়ে না সূচক উত্তর দিয়েছে! তাহলে এখন কি হবে? জানি না বাবা আপু কোথায়? তোর আপুর তো পচন্ড ব্যথা করছে কিন্তু ডাক্তার বলছে সিজার করাতে হবে আর হাসপাতালে ও নেগিটিভ রক্ত নেই! এখন কি করবো বল? তখনি আমি কাছে গিয়ে বলি!
আমি:- আমার রক্ত ও নেগিটিভ আমি যদি দেয় তাহলে কি কোনো সমস্যা আছে?
তখনি মেয়েটা মাথাটা তোলে আমার দিকে তাকিয়েছে! ভদ্র লোকটা আমার হাত ধরে বলে! বাবা তোমাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দিবো তা বলার ভাষা আমার নেই! এসো বাবা আমার সাথে এসো। আমি ওনাদের সাথে গেলাম! আমাকে একট রুমে গিয়ে এক ব্যগ রক্ত নিয়েছে! তখন আমি বলি আপনারা চাইলে আরো রক্ত নিতে পারেন তাও যেনো বাচ্চা ও তার মা বেচে যায় প্লিজ। আমার কথা শুনে ওনারা আমার থেকে আরো হাফ ব্যগ রক্ত নিলো! ওনারা চলে গেছে আমি বাহিরে এসেছি আমার মাথাটা ঘুরতেছে! এমনিতেই রক্ত দেখলে আমি ঠিক থাকতে পারিনা তাও আবার রক্ত দিলাম! দুইটা ডাবের পানি খেলাম! ঘন্টা খানেক অপেক্ষার পর জানতে পারলাম ছেলে হয়েছে! ওনারা অনেক খুশি হয়ছে! আমি চলে আসছি আমার কাছে আজকে অনেকটা ভালো লাগছে! বাড়িতে যাবার আগে মীমের কলেজে দেখা করে যাই যদি মীম না যাই তাহলে আবার আম্মা আমাকে একটা দেখলে রেগে মেগে আগুন হবে! যেই চিন্তা সেই কাজ কলেজের সামনে এসে দেখি মীম রাসেলকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফোঁসকা খায়িয়ে দিচ্ছে! আমাকে দেখে মীম বলে!
মীম:- তুমি কেনো এসেছো?
আমি:- তোমাকে ছাড়া বাড়িতে গেলে আমার কপালে খারাপি আছে! চলো অনেক সময় কথা বলেছে আবার পরে বলো এখন বাড়িতে যাবে।
রাসেল:- ঠিক আছে যাবে তবে তুমি যাও আমার সাথে মীম যাবে! তুমি আমাদের পিছু পিছু এসো। রাসেলের বাইকে মীম বসেছে আমি ওদের পিছু পিছু এসেছি! বাড়ির কিছুটা দুরে থাকতে মীমকে রাসের নামিয়ে দিয়েছে!
মীম:- এমন ভাবে রোজ আমাকে নামিয়ে দিবে কেমন?
আমি:- হ্যা নামিয়ে দিবে এখন এসে বসো কেউ দেখলে আমাদের খবর আছে! মীম এসে বসেছে আমি বাড়িতে নিয়ে এসেছি! আমাদের দুজনকে দেখে কেউ কিছু বলেনি! আমি রুমে এসে ফ্রেশ হয়ে শুয়েছি আর এই শুয়া ঘুম ভাঙছে একদম সকালে! সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে চলে গেছি! অফিস টু বাড়ি আর কাজ নিয়ে বেশ কিছু দিন কেটে গেছে! মীম রাসেলের সাথে সারা রাত ফোনে কথা বলে! এভাবে আমাদের বিয়ের দুই মাস অতি বাহিত হয়ে গেলো! আমি অফিসে যাচ্ছি তখনি মীম বলে!
মীম:- আমাদের ডির্ভোসটা কবে হবে?
আমি:- ডির্ভোসের জন্য এপ্লাই করতে হবে তারপরে হবে!
মীম:- তাহলে আজকেই এপ্লাই করবো কেমন!
আমি:- ঠিক আছে! আমি অফিসে যাই তুমি ফ্রি হয়ে আমাকে ফোন করো আমি তোমার সাথে যাবো কেমন! মীমকে বলে বেরিয়ে এসেছি! রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি তখনি চেয়ে দেখি রাসেল একটা মেয়েকে নিয়ে বাইকে করে যাচ্ছে। আমার একটু সামনে সিগনালে দাঁড়িয়ে আছে! আমি কিছু ছবি তোলে নিলাম মীমকে দেখাবো বলে! আমি রাসেলকে ফলো করতে থাকলাম কিছু দুর যাওয়ার পরে দেখি রাসেল মেয়েটাকে একটা বাড়ির সামনে নামিয়ে দিয়ে গেছে! আমি মেয়েটা বাড়ির ভিতরে ঢুকে যেতেছে আমি গিয়ে বাইকটা থামিয়ে মেয়েটার হাত ধরেছি!
মেয়ে:- ঐ কে আপনি আমার হাত ধরেছেন কেনো?
আমি:- সরি মেম! আচ্ছা রাসেল আপনার কি হয়
মেয়ে:- কোন রাসেল?
আমি:- আপনাকে যে এখন বাইক থেকে নামিয়ে দিয়ে গেলো?
মেয়ে:- ওর নাম রবিন রাসেল না! আর আপনি এত কিছু জিগেস করছেন কেনো?
আমি:- আচ্ছা ওনি আপনার কি হয়?
মেয়ে:- কেনো? আর আপনি কে?
আমি:- প্লিজ বলেন?
মেয়ে:- আমার বয়ফ্রেন্ড!
আমি:- আপনার ফোন নাম্বারটা একটু দিবেন আপনার উপকার হবে প্লিজ দেন।
মেয়ে:- আমাকে বোকা পায়ছেন সিকিউরিটি চেয়ে আছো কেনো ওকে বের করে দাও। তখন মেয়েটা চলে গেছে আমি বেরিয়ে এলাম। আজকে তাহলে একটা প্রমান পেয়েছি আমি অফিসে কাজ করছি মীম ফোন করে ঠিকানা দিয়েছে। আমি ঠিকানা মতে চলে গেলাম তখন চেয়ে দেখি রাসেল সাথে আসছে।
মীম:- চলো আজকে তোমাকে ডির্ভোস দিয়ে দিবো।
আমি:- মীম তোমাকে কিছু কথা বলবো আর কিছু জিনিস দেখাতে চায়। তুমি একটু আমার সাথে আসবে?
মীম:- আগে ডির্ভোস এপ্লাই করে নেই এর পরে যা বলার বলো আর যা দেখাবার দেখিয়ে দিবে কেমন। আমাকে নিয়ে ভিতরে গেঁছে সব দোষ আমারি দিয়েছে।
উকিল:- আগামী তিন মাসের মধ্যে আপনাদের লিগাল ডির্ভোস হয়ে যাবে। আর তখন কিন্তু দুজনের উপস্থিত থাকতে হবে।
মীম:- হ্যা থাকবো। সাইন করে দিয়েছি রাসেল আর মীম অনেক খুশি আমি মন খারাপ করে বাহিরে এসেছি। আবার অফিসে চলে গেলাম অফিসের কাজ শেষ করে কাড়িতে গেছি রুমে যাবো তখনি মা বলে!
মা:- সৌরভ তোরা হানিমুনে যাবি কবে?
আমি:- যাবো আরো কিছুদিন পর!
বাবা:- কিছুদিন করতে করতে তিন মাস তো শেষ করেছিস আমি বলি আগামী রবিবার তোরা চলে যা!
আমি:- বাবা বলছি তো আরো কিছুদিন পরে যাবো সামনে মীমের পরীক্ষা আছে! আচ্ছা রুমে যাই বলে চলে এসেছি! ফ্রেশ হয়ে রাতে খাবার খেয়ে এক ঘুম। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে এসেছি!
মীম:- তুমি যাবার সময় আমাকে একটু কলেজে নামিয়ে দিয়ে যেয়ো কেমন?
আমি:- কেনো রাসেল কোথায়?
মীম:- আছে তবে আম্মা আমার উপর একটু বেশী নজর দারী আরম্ভ করছে! তাই আমি চাইনা শেষ বেলা নতুন করে আবার কোনো ঝামেলা তৈরি হোক! তাই এখন থেকে আমাকে কলেজে তুমি নিয়ে যাবে আর নিয়ে আসবে প্লিজ।
আমি:- হ্যা এটাই ভালো নতুন করে কোনো ঝামেলা হোক এতে আমিও চাইনা! নাস্তা করে গেলাম! আমি নাস্তা করে বাহিরে গেলাম মীম পিছু পিছু এসেছে! আমি বাইকে বসেছি মীম বসেছে তবে আজকে মীম ইচ্ছে করে আমার কাদের উপর হাত রেখেছে! আমি কোনো ব্রেক মারিনি! মীমের কলেজের সামনে এসেছি মীম বাইক থেকে নেমেছে তখনি একটা মেয়ে মীমকে জিজ্ঞেস করছে!
মেয়ে:- মীম ছেলেটা কেরে?
মীম:- আমার কাজিন কেনো রে?
মেয়ে অপেক্ষা কর বলছি বলে ব্যগ থেকে একটা গোলাপ বের করে সোজা আমার সামনে এসে আমার দিকে এগিয়ে দিয়েছে! আমি ফুলটা নিবো কি নিবোনা ভাবছি তখনি বলে। আই লাভ ইউ আমি আপনার প্রেমে পড়ে গেছি প্লিজ আমার প্রথম প্রোপজ ফিরিয়ে দিবেন না! আমি মীমের দিকে তাকিয়ে দেখি মীম আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে ঠিক তখনি To be continue,,,
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/