গল্প:- বিয়ের বন্ধন পর্ব:-(০৭)
লেখা_মোহাম্মদ_সৌরভ
!!
ডির্ভোসের এপ্লিকেশনে সাইন করার সময় বুকের বা পাশে চিন চিন করেছে। বিয়ের ৬ মাসের মাথায় তসিবা ডির্ডোস চাইবে তা কোনো দিন কল্পনা করিনি। কিন্তু তসিবা তার বয়ফ্রেন্ডের কাছে ফিরে যেতে চাই। আজ তসিবাকে মুক্ত করে দিলাম মাত্র কিছু দিন পর লিগাল ডির্ডোস হয়ে যাবে। মনটা খারাপ করে অফিসে ঢুকেছি ম্যাডাম আমার দিকে তাকিয়ে আছে,,,,,
ম্যাডাম:- সৌরভ তোমার মন খারাপ কেনো?
আমি:- না মেম মন ভালো আছে। ম্যাডাম আমার দিকে তাকিয়ে চলে গেছে। কাজ গুলা মনোযোগ দিয়ে করতে চাইছি কিন্তু করতে পারছি না। দূর কাজে মন বসছেনা তাও মনটাকে জোর করে কাজ গুলি দুপুর পর্যন্ত করেছি। লাঞ্চের সময় ম্যাডাম এসে বলে,,,
ম্যাডাম:- সৌরভ তুমি চাইলে আজকে যেতে পারো। আর কাল তো বন্ধ আছে মন ফ্রেস করে নিও কেমন।
আমি:- ঠিক আছে! অফিস থেকে বের হয়েছি দেখি মোবাইলটা কানতেছে হাতে নিয়ে দেখি তসিবার নাম্বার। সাথে সাথে কেটে দিয়েছি তসিবা আরো তিনবার দিয়েছি তিনবার কেটে দিয়েছি। স্নেহাকে আনতে কলেজে গেছি দেখি স্নেহা আর তসিবা দুজনে দাঁড়িয়ে কথা কাটা কাটি করছে।
তসিবা:- স্নেহা তুই কি মনে করছিস সৌরভ তোকে বাসায় নিয়ে যাবে?
স্নেহা:- অবশ্যয় নিয়ে যাবে। আচ্ছা তসিবা তুই কেমন মেয়েরে সৌরভে তো তুই ডির্ভোস দিতে চাচ্ছিস তাহলে আবার ওর সাথে বাসায় যাবি কেনো?
তসিবা:- এখনো ডির্ডোস হয়নি আর তুই আমাদের মাঝে এসেছিস কেনো? দেখ স্নেহা তুই আমার স্বামীর দিকে তাকাবি না তখনি আমি তসিবাকে থামিয়ে দিয়ে বলি,,,,
আমি:- আরে তসিবা মিথ্যা কথা কেনো বলছো কে তোমার স্বামী? (আমাকে দেখে তসিবা আমতা আমতা শুরু করেছে) স্নেনা আসো আমি তোমাকে বাসায় দিয়ে আসি। আজ থেকে তোমাকে আমি অনেক কেয়ার করবো।
তসিবা:- তাহলে আমি বাসায় যাবো কার সাথে?
আমি:- আমি কি করে বলবো? স্নেহা আসো তসিবা দাঁড়িয়ে আছে আমি স্নেহাকে নিয়ে চলে এসেছি।
স্নেহা:- সৌরভ তসিবা তোমার লাইফে যদি থেকে যেতে চাই তাহলে কি করবে?
আমি:- তসিবা থাকবে না কারন সে ইমরানকে অনেক বিশ্বাস করে। আচ্ছা স্নেহা তুমি বাড়ীতে এখন কিছু বলোনা আগে তসিবার সাথে আমার লিগাল ডির্ডোস হয়ে যাক। এরপর আমি নিজে তোমার বাবা মার সাথে আব্বাকে কথা বলতে পাঠাবো।
স্নেহা:- ঠিক আছে সত্যি তুমি অনেক ভালো আচ্ছা ফোনে কথা বলবো কেমন।
আমি:- ঠিক আছে! স্নেহা ভীতরে গেছে আমি বাসার দিকে চলে এসেছি। এসে দেখি তসিবা বাড়ীর বাহিরে বসে আছে আমাকে দেখে বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়েছে।
তসিবা:- গ্রালফ্রেন্ডকে দিয়ে আসতে এত সময় লাগে?
আমি:- হ্যা লাগে তবে গ্রালফ্রেন্ড আজকে যা দিয়েছে না সারা জীবন মন থাকবে। গ্রালফ্রেন্ড থাকলে যে এত আদর পাওয়া যায় তা জানা ছিলো না।
তসিবা:- কি স্নেহার বাচ্ছা আপনাকে আদর করছে?
আমি:- শুধু আদর নাকী আরো কত কি লিভ কিস করেছে জীবনে প্রথম সাধ পেলাম। (তসিবার দিকে তাকিয়ে দেখি তসিবা সাপের মত রাগে ফুলে বেলুন হচ্ছে)
তসিবা:- আমি স্নেহাকে পেয়ে নেই ওর সাহোস হলো কি করে আমার স্বামীকে কিস করতে? এই জন্য তো আপনার ঠোট গুলা লাল হয়ে আছে।
আমি:- আরে থামেন মেম আমি তোমার স্বামী হলাম কবে? দেখি এখন দরজার তালা খুলে ভীতরে ঢুকতে দাও। তসিবাকে সরিয়ে আমি ভীতরে ঢুকেছি। আমার অনেক হাসি পাচ্ছে ভালোই হয়ছে। রুমে গিয়ে সোজা ফ্রেস হতে চলে গেছি ফ্রেস হয়ে রুমে এসে দেখি তসিবা মোবাইলে কথা বলছে। আমি চুপ করে আমার মোবাইলটা নিয়ে ছাদে চলে গেছি। ছাদে মোবাইলে স্নেহার সাথে কথা বলতেছি তখনি তসিবা এসে বলে,,,,
তসিবা:- ঐ কার সাথে কথা বলছেন?
আমি:- স্নেহার সাথে। (তসিবা চেহারাটা কালো করে নিছে চলে গেছে) আমি আরো অনেকক্ষণ স্নেহার সাথে কিছু কথা বলেছি। আবার এসেছে তসিবা এসে বলে,,,,
তসিবা:- কথা বলে রাত পার করে দিবেন নাকী রাতের খাবার খাবেন।
আমি:- রান্না করেছো তুমি?
তসিবা:- রান্না করবো কি করে?
আমি:- কেনো কি হয়ছে তোমার?
তসিবা:- আমি রান্না করতে পারি না। আম্মা বলে গেছে আপনি রান্না করতে পারেন আপনাকে সাহায্য করতে। আসুন আমি আপনাকে সব কিছু এগিয়ে দিবো আপনি রান্না করবেন।
আমি:- কি কে রান্না করবে? যাও এখান থেকে আমি হোটেল থেকে খাবার খেয়ে চলে আসবো।
তসিবা:- তাহলে আমি খাবো কি?
আমি:- আমি কি করে বলবো। আমি আবার স্নেহার সাথে কথা বলতেছি (তখনি তসিবা এসে পেছন থেকে মোবাইলটা টান মেরে সোজা মোবাইল নিয়ে ফোনটা কেটে দিয়েছে।) তুমি মোবাইলটা নিলে কেনো? তুমি কে? কি হও তুমি আমার? তোমার সাহোস হলো কি করে? (তসিবা ভয়ে একদম চুপসে গেছে চোখ গুলা বন্ধ করে নিয়েছে। আমি বকা অফ করে দিলাম ওর হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে গেলাম।)
তসিবা:- আমার খিদা একদম সহ্য হয় না পরে কিন্তু আমি আবার অজ্ঞান হয়ে যাবো। তখন আমাকে নিয়ে হাসপাতালে দৌরা দৌরি করতে হবে।
আমি:- বুঝেছি আসো আমার সাথে। (শিড়ি দিয়ে নামতেছি তখনি তসিবা শিড়িতে বসে গেছে) কি কলো বসে পরেছো কেনো আসো?
তসিবা:- আমার পা ব্যথা করছে কলেজ থেকে হেটে হেটে আসছি। এখন তিনবার শিড়ি দিয়ে উঠা নামা করেছি আর হাটতে পারবো না। আমাকে কোলে তুলে নিয়ে যান।
আমি:- পারবো না নামলে নামো না হলে বসে থাকো।
তসিবা:- আগে তো আমাকে কতবার কোলে নিয়েছেন তাহলে এখন নিলে সমস্যা কি?
আমি:- সমস্যা আছে আর স্নেহা মানা করছে তোমাকে কোলে নিতে আর স্পর্শ করতে। আর সবচেয়ে বড় কথা তুমি নিজেই তো না করেছো তোমাকে স্পর্শ করতে। কোলে নিলে তোমাকে স্পর্শ করতে হবে।
তসিবা:- স্নেহার বাচ্ছার এত বড় সাহোস আমাকে স্পর্শ করতে মানা করে। আমি ওকে কাছে পেয়ে নেই ওর স্পর্শ করা বাহির করবো। (তখনি তসিবা উঠে পেছন থেকে আমার কাদের উপর জড়িয়ে ধরে বলে,,) আমাকে প্লিজ নিছে নিয়ে চলে আপনি তো আমাকে স্পর্শ করেন নি স্পর্শ করেছি আমি। (আমি তসিবাকে কিছু না বলে ওকে নিছে নামিয়ে এনেছি)
আমি:- তুমি বসো আমি হোটেল থেকে খাবার নিয়ে আসি।
তসিবা:- আমি একা থাকবো আপনার কি মাথা খারাপ আমাকে ভুত এসে ঘার মটকাবে। আমি আপনার সাথে যাবো।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে চলো। (তসিবাকে সাথে নিয়ে রেস্টুরেন্ট গেলাম জীবনে প্রথম কোনো মেয়ের সাথে রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে আসলাম।) তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে আমি খেতেছি। দুজনে খাওয়া প্রায় শেষ এমনি তসিবা উঠে পাশের টেবিলে গিয়ে একটা মেয়ের সাথে ঝগড়া শুরু করে দিছে।
তসিবা:- জীবনে ছেলে মানুষ দেখিসনি আমার স্বামীর দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো? (তসিবাকে আমি গিয়ে মুখ চেপে ধরেছি তসিবা আমার হাত সরিয়ে বলে চোখ তুলে ফেলবো এমন ভাবে কেও তাকিয়ে থাকে? যদি ওর নজর লাগে আর শরীর খারাপ হয় তাহলে তোর খবর আছে। ঐ মেয়েটা একদম বোকা হয়ে গেছে কি বলবে খুঁজে পাচ্ছে না।)
আমি:- তসিবা কি হচ্ছে এমন করছো কেনো? (বিলটা দিয়ে তসিবাকে নিয়ে তারা তারি করে বেরিয়ে এসেছি।) আমার দিকে তাকালে তোমার সমস্যা কি আমি তোমার কে আজ বাদে কাল আমাদের ডির্ডোস হয়ে যাবে।
তসিবা:- যখন ডির্ডোস হবে তখন এখন থেকে আপনি বাহিরে বের হলে সেজে গুজে বের হবেন না। যতদিন আমাদের ডির্ডোস না হবে ততদিন আপনার দিকে কেও তাকালে আমার জ্বলে।
আমি:- যেহেতু এতটা জ্বলে তাহলে আমাকে ডির্ডোস দিতে চাচ্ছো কেনো?
তসিবা:- কারন ইমরান আমার প্রথম ভালোবাসা আর আপনার অনেক আগে ইমরান আমার জীবনে এসেছে। আপনাকে ভূলে যেতে পারবো ইমরানকে নয়।
আমি:- ঠিক আছে সমস্যা নেই এখন বাসায় চলো। তসিবাকে নিয়ে বাসায় চলে এসেছি তসিবা রুমে শুয়ে পড়ছে আমি। তসিবা তুমি তাহলে এখানে ঘুমাও আমি আব্বার রুমে গিয়ে ঘুমাচ্ছি।
তসিবা:- কেনো আলাদা রুমে ঘুমাতে যাবেন কেনো?
আমি:- কিছু দিন পর তো আলাদা হয়ে যাবে। আর রাতে স্নেহা ফোন করবে তুমি থাকলে স্নেহার সাথে ঠিক করে কথা বলতে পারবো না।
তসিবা:- কে ফোন করবে এক দিনে পরিচয় তাও এত কথা বলতে হয় নাকী। আপনি কোথাও যেতে হবে না যখন আমি থাকবো না তখন তো সারা জীবন কথা বলতে পারবেন। (তসিবা শুয়া থেকে উঠে এসে আমার হাত ধরে খাঠের উপর শুয়িয়ে দিয়েছে। আর ওর ওরনার সাথে আমার হাত বেদে দিয়ে শুয়ে পড়েছে।)
আমি:- আরে কি হয়ছে এমন করছো কেনো?
তসিবা:- কথা কম বলে ঘুমান আর রাতে বেশি কথা বলতে নেই। (তসিবা শুয়ে পড়ছে আমি কানে মোবাইল লাগিয়ে খুদায় স্নেহার নাম নিয়ে কথা বলতেছি। স্নেহাকে জান, প্রান, ময়না পাঁখি, সোনা বউ, লক্ষী বউ, বিয়ের পর প্রথম বাচ্ছার নাম সহ তসিবাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতেছি।) তসিবা রেগে আগুন হয়ে যাচ্ছে হঠাত করে বলে উঠে,,, আজ অব্দি আমার সাথে এমন করে কথা বলেননি আর একদিনে বাচ্ছার নাম পর্যন্ত রেখে দিছেন।
আমি:- আমি কি তোমাকে ভালোবাসি আর তুমি আমাকে সেই অধিকার দিয়েছো? তুমি ইমরানের সাথে ফোনে কথা বলো। (তসিবা ইমরানকে অনেকবার ফোন করছে কিন্তু উয়েটিং বলতেছে মন খারাপ করে শুয়ে পড়ছে।) আজকে অনেক রাগিয়েছি এখন ঘুমায় সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়েছি তখনি তসিবা বলে,,,
তসিবা:- আমাকে ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা দেন দার হিসাবে দেন আমি আম্মার কাছ থেকে নিয়ে দিয়ে দিবো।
আমি:- টাকা দিয়ে কি করবে?
তসিবা:- মনে নেই আপনার বান্ধবীদের ট্রিট দিতে হবে। আর আজকে কি অফিসে যাবেন আপনি?
আমি:- না আজ অফিসে যাবো না। ঐখানে মানি ব্যাগে টাকা আছে তুমি নিয়ে নাও। (তসিবা মানি ব্যাগটা এনে আমার হাতে দিয়ে বলে,,,)
তসিবা:- আপনি নিজেই দেন। ( ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা তসিবার হাতে দিলাম।) টাকাটা আমি যাবার আগে দিয়ে যাবো কেমন। (আমি হ্যা না কিছুই বলিনি তসিবা চলে গেছে আমি বসে কিছু কাজ করেছি সকার গরিয়ে দুপুর হয়েছে।) ওরা ওল্ড সিটি রেস্টুরেন্টের সামনে আছে চলেন আমরা যাই।
আমি:- ঠিক আছে একটু দ্বাড়াও। তসিবা দাঁড়িয়ে আছে আমি রেডি হয়ে এসেছি তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে। তসিবা কাছে এসে আমার চুল গুলো এলো মেলো করে দিয়েছে আর ট্রাই টেনে খুলে দিছে। আরে কি করছো?
তসিবা:- এত সেজেছেন কেনো আপনাকে কি মেয়ে পক্ষ দেখতে আসবে। এবার ঠিক আছে আসেন আমার সাথে। (তসিবাকে কিছুই বলিনি শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ওর কান্ড গুলি দেখলাম। দুজনে মিলে রেস্টুরেন্ট গেলাম ওর বান্ধবীরা সবাই দাঁড়িয়ে আছে। সবাইকে নিয়ে ভীতরে ঢুকেছি তসিবা আমার ডান পাশে বসেছে সবাই মন মত অডার করেছে। তসিবা খাওয়ার চাইতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে আমিও তসিবাকে দেখিয়ে ওর বান্ধবীদের প্রশংসা করতেছি,,,,,,
আমি:- বাহা আজকে আপনাদের অনেক সুন্দর লাগছে। তবে স্নেহা থাকলে আজকে আরো ভালো হত ইত্যাদি কথা বলতেছি। ঘন্টা খানেক তসিবাকে রাগিয়ে নিলাম খাবার বিলটা আমি নিজেই প্রে করেছি। সবাইকে বিদায় জানিয়েছি সবাই চলে গেছে তখনি তসিবা বলে,,,
তসিবা:- আমার সামনে ওদের এত প্রশংসা করতে কে বলছে আপনাকে?
আমি:- কে বলবে আমি নিজেই করেছি আর তোমার থেকে ওদের অনেক সুন্দর লাগছিলো। সবাই শাড়ী পড়ে এসেছে। এখন চলো অনেক কথা হয়ছে তসিবা মন খারাপ করে বাইকে বসেছে আমি বাইক নিয়ে সোজা তসিবার বাড়ীতে নিয়ে গেছি।
তসিবা:- আমাদের বাড়ীতে নিয়ে এসেছেন কেনো?
আমি:- আর কিছু দিন পর এমনিতে তুমি চলে আসবে। আর তুমি থাকলে স্নেহার সাথে কথা বলতে আমার অনেক সমস্যা হয়। কিছু দিন পর তো ডির্ভোস হয়ে যাবে এখন থেকে আলাদা থাকার চেষ্ট করো কেমন।
তসিবা:- বাড়ীতে আব্বা আম্মু যদি কিছু জিজ্ঞেস করে তাহলে কি বলবো ওদের?
আমি:- তুমি কি বলবে তা আমি কি জানি? আচ্ছা অামি যাই তোমার আব্বু আম্মুকে আমার সালাম দিও। তোমার যা আছে আমি এক সময় তোমার এনে দিয়ে যাবো।
তসিবা:- আমি তো আরো তিন মাস থাকথে চাইছি কিন্তু আপনি আমাকে এখানে রেখে যাবেন।
আমি:- হ্যা রেখে যাচ্ছি তুমি যাও আমি গেলাম। তুমি ভালো থেকো আমি যাই আর তোমার সাথে দেখা হবে না আল্লাহ হাফেজ। তসিবাকে ওদের বাড়ীতে রেখে আমি চলে এসেছি বাড়ীতে,,,,,,,,
to be continue,,,,
প্রিয় পাঠক আপনারা যদি আমাদের (গল্প পোকা ডট কম ) ওয়েব সাইটের অ্যাপ্লিকেশনটি এখনো ডাউনলোড না করে থাকেন তাহলে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে এখনি গল্প পোকা মোবাইল অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন => ??????
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.golpopoka.android