গল্প:-একতরফা_ভালোবাসা পর্ব:-(৭ শেষ)
লেখা_AL_Mohammad_Ssourav
!!
তোমার এত বড় সাহোস হলো কি করে আমার কান ধরার ছারো বলছি তানা হলে কিন্তু ভালো হবেনা বলে দিলাম! তখনি আরো জোরে কান মুরালি দিতে লাগলো আরে কি করছো কানে ব্যাথা লাগছে তো। (আমি)
লাগুক তাতে আমার কি এখানে এসে তুমি আবার মেয়েদের পিছু নিয়েছো আজকে তোমার কান আমি ছিরে ফেলবো।(সোনালী)
আমি:- তবেরে ছেরাচ্ছি তোমাকে বলে যখনি ঘুরতে যাবো তখনি ঐ মেয়েটা আমার বুকে এসে পড়েছে এসে আমাকে একদম জড়িয়ে ধরে নিয়েছে। তখনি আমার মনে হলো এই মেয়েটা কেমন পরিচিত পরিচিত লাগছে বুকের ধুক বুকিনাটা কেমন চেনা চেনা আমার এমনকি গায়ের গন্ধটাও পরিচিত। তাই তারাতারি করি তাকিয়ে দেখি এইটা আর কেও নই এইটা তো মিম আর তখনি নিজেকে এক জাটকায় ছারিয়ে নিয়েছি।
মিম:- এখনো তাহলে তোমার সেই আগের অব্যাশটা আছে মেয়ে দেখলে জড়িয়ে ধরতে মন চাই! তোমার কি কোন দিন লজ্জা টজ্জা হবেনা নাকি?
আমি:- স্যরি আমি বুঝতে পারিনি এইটা যে তুমি হবে।
মিম:- তার মানে অন্য মেয়েদেরও তুমি জড়িয়ে ধরতে চাও?
আমি:- বাদ দাও তো এসব এখন বলো তুমি এখানে আসলে কি করে?
মিম:- আমার মামাত বোনের বিয়ে আর আমি আসবোনা তা কি করে হয়?
আমি:- মানে এইটা তোমার মামার বাড়ি?
মিম:- হ্যা এইটা আমার মামার বাড়ি আর আমরা সবাই এসেছি এখানে ঐ দেখ রিতা আর রানাও এসেছে! আর সোনালী তো তোমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
আমি:- ও বুঝেছি, আচ্ছা তোমার বর কেমন আছে? তখনি সোনালি কিছু একটা বলতে চাইছে কিন্তু মিম ওকে থামিয়ে দিয়ে নিজেই বলছে,,
মিম:- হ্যা ভালোই আছে! তো তুমি বিয়ে করবে কবে?
আমি:- করবো কিছু দিনের মধ্যে আচ্ছা আমি এখন যাই আম্মু পরে আমাকে খুজবে।
মিম:- তোমার আম্মু এসেছে কোথায় আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবেনা?
আমি:- না থাক তার আর দরকার নেই তোমার কথা আমি আম্মুকে বলেছি! তখন অনেক কষ্ট পাইছে তাই এখন আর তোমাকে দেখে নতুন করে কষ্ট পেতে হবেনা।
সোনালী:- কি বললে তুমি তোমার আম্মুর সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিবেনা তবেরে এখনি আমি তোমার বারোটা বাজাবো বলেই আবার আমার কান ধরতে চাইছে।
আমি:- আচ্ছা সোনালী তোমার সমস্যা কি বলো তো কেনো আমার পিছু পরে আছো বলছি তো তোমাকে আমি বিয়ে করতে পারবোনা তাও তুমি আমার পিছু পরে আছো?
মিম:- কি সোনালী তোমাকে বিয়ে করতে চাই কিরে সোনালী তোর,, তখনি মিমকে সোনালী চোখ টিপ দিয়েছে আর মিম কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে। তখনি রানা আর রিতা এসেছে।
রিতা:- হাই সৌরভ কেমন আছো?
আমি:- ভালো আছি তুমি কেমন আছো আর রান তুমি কেমন আছো?
রানা:- আমি ভালো আছি আর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি:- ঠিক আছে ধন্যবাদ দিতে হবেনা আচ্ছা মিম তোমার বর রাসেলকে দেখতেছিনা কেনো?
রিতা:- কে মিম আপুর বর আর মিম আপুর বিয়ে হয়ছে,, তখনি রিতাকে সোনালি মুখ চেপে ধরে নিয়ে চলে গেছে।
আমি:- কি হলো সোনালী রিতার মুখ চেপে ধরলো কেনো?
মিম:- আসলে রিতা একটু বেশি কথা বলে তাই! ঠিক আছে চলো তোমাকে আমি এখন আম্মুর কাছে নিয়ে যাই।
আমি:- মামুনি এসেছে তাহলে তো তোমার আব্বুও এসেছে তাইনা?
মিম:- সবাই এসেছে আব্বু আসছে তবে এখন বাড়িতে নেই একটু মামার সাথে কোথায় গেছে দেখলাম।
আমি:- পরে এসে মামুনির সাথে দেখা করবো, এখন আমি যাই, বলে সোজা চলে আসলাম গাড়িটার কাছে আমি আসার সময় দেখলাম মিম আমাকে কিছু বলতে চাইছে কিন্তু বলতে সাহোস হয়নি মনে হয়। তারপর আম্মুকে একটা ফোন করে বলে দিয়েছি আমি গাড়ির কাছে বাহিরে দাঁড়িয়ে আছি।
আম্মু:- তুই একটু বাড়ির ভিতরে আয় তো বাবা এখানে একটু জ্বামেলা হচ্ছে বলে ফোনটা কেটে দিয়েছে।
আমি:- হ্যালো আম্মু আম্মু বলতেছি তার আগেই তো ফোন কেটে দিয়েছে, তারাতারি করে বাড়ির ভিতরে ঢুকে দেখি আম্মু মিমের পরিবারের সবার সাথে বসে হাসা হাসি করতেছে আমাকে দেখেই আম্মু বলে,,,
আম্মু:- ঐতো আমার ছেলে সৌরভ আর সৌরভ ওনারা হচ্ছে তোর আন্টির আত্বীয় আমাকে দেখে আঙ্কেল সহ সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে আমি ভয়ে ভয়ে ওদের সামনে গেছি।
আমি:- আমি সালাম দিয়ে(আস্সালামু আলাইকুম) ওনাদের কাছে গেলাম।
আম্মু:- আমি ওর কথায় বলছি যদি আপনারা কোন আপত্তি না করেন তাহলে আজকেই আপনাদের মেয়ের সাথে আমার ছেলের আংটি বদল করিয়ে দিতে পারি।
আমি:- আম্মু তুমি কি বলছো আমার সাথে কার বিয়ের কথা বলছো?
আম্মু:- ওনাদের মেয়ের কথা।
আমি:- তার আগে তোমার সাথে আমারর কিছু কথা আছে।
আম্মু:- বুঝতে পারছি তুই কি বলতি চাস, আচ্ছা আমি ওদেরকে বলে দেয়।
আমি:- তুমি না শুনে বুঝেলে কি করে?
আম্মু:- এইটা পরে বলছি। তখনি আঙ্কেল বলে,,,
আঙ্কেল:- আমাদের কোনো আপত্তি নেই, তবে আমি চাই বিয়েটা আজকেই হয়ে যাক যেহেতু কাজি আর মৌলভী সাহেব এনারা সবাই আছে।
আমি:- আমার আপত্তি আছে আমি এই বিয়েটা করতে পারবোনা, আম্মু তুমি কি বলো তো আমি তোমাকে কি বলতে চাচ্ছি এইটাই সেই মিমের পরিবার আর তুমি আমার বিয়ে এই পরিবারের সাথে দিতে চাচ্ছো যেই পরিবারের মেয়েটাকে আমি পাগলের মত ভালোবেসেছি, এখন যদি মিমের পরিবারের মেয়ের সাথে আমার বিয়ে দাও তাহলে আমি কিন্তু সোজা বাড়ি ছেরে চলে যাবো।
আম্মু:- তাতে কি হয়ছে মিমের পরিবার তো ভালো, আর তুই তো মিমকে বিয়ে করবিনা করবি মিমের বোনকে তাইনা।
আমি:- তুমি যা খুশি করো আমি চলে গেলাম, তখনি আম্মু এসে আমার হাত ধরে বলে,,
আম্মু:-আমি ওনাদের কথা দিয়েছি আর আমি তোর কাছে এই টুকু চাইতে পারিনা।
আমি:- কিছুক্ষন চুপ থেকে বলছি ঠিক আছে তুমি যেহেতু চাইছো আমি এই বিয়েটা করবো, তখনি আম্মু অনেক খুশি হয়ছে।
আম্মু:- একবার মেয়েটা দেখে আয় ছাদের উপরে আছে।
আমি:- তার আর দরকার নেই এই মেয়ে আমার দেখা, (সোনালীর বাচ্ছা তোমাকে আজ রাতে আমি বারোটা বাজাবো আমার মাকে পটিয়ে আমাকে বিয়ে করতে চাচ্ছো রাতে তুমি মজা বুঝবে। মনে মনে কথা গুলা ভাবছি)
আম্মু:- আরে হ্যা তুই তো মেয়েটাকে আগেই থেকে চিনিস।
আমি:- হ্যা চলো যা করবে তারা তারি করবে, তারপর আম্মু আপু আর আব্বুকে ফোন করে বলছে আসতে তারা মনে হয় আগেই সব কিছু যানে একদম রেডি হয়ে এসেছে, এরপর আমার বিয়েটা পরিয়ে দিলো একটু পর বউ সাজে একজনকে নিয়ে আসতেছে, কিন্তু বড় একটা ঘুমটার কারনে চেহারা দেখা যাচ্ছেনা, কিন্তু মিমকে কেথাও দেখতেছিনা, যখনি আমার হাতে বউটার হাতটা দিয়েছে তখনি কেমন জানি একটা অনুবতি হচ্ছে মনের মাঝে। তখনি আঙ্কেল বলতেছে,,
আঙ্কেল:- সৌরভ তোমার সাথে আমি অনেক খারাপ ব্যাবহার করেছি তুমি বাবা মনে কিছু করিওনা।
আমি:- কন্যা দান তো সোনালীর আব্বু করবে কিন্তু আপনি করছেন কেনো? তখনি সোনালী আরাল থেকে বেরিয়ে বলে,,
সোনালী:- আমি কেনো তোমাকে বিয়ে করবো আমার তো বর রাসেল আছে।
আমি:- তাহলে এই মেয়ে কে আম্মু ওরা চিটিং করে আমার বউ চেন্জ করে দিয়েছে বলে আমি ঘুমটা উঠিয়ে তো পুরাই অবাক আরে মিম তুমি তোমার না বিয়ে হয়ে গেছে?
মিম:- কি তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাচ্ছিলেনা তুমি সোনালীকে বিয়ে করতে চাইছো তবেরে আব্বু আমি ওর সাথে যাবোনা ওর জন্য আমি এতদিন অপেক্ষা করেছি আর আজকে বলে ও সোনালীকে বিয়ে করতে চাইছে এই কথা বলে মিম সোজা চলে গেছে।
আমি:- আঙ্কেল আমি তো কিছু বুঝতেছিনা।
আঙ্কেল:- তাহলে শুন আমি তোমাকে সবটা বিষয় খুলে বলতেছি, তুমি যেইদিন বাড়ি ছেরে চলে এসেছো সেইদিন মিম আমার কাছে গিয়ে বলে সে তোমাকে অনেকটা ভালোবাসে আর তোমাকে মিম তার জীবনে চাই, তারপর রাসেলও বর সেজে আমাদের বাড়িতে হাজির হয়েছে এরপর আমি অনেক চিন্তা করে সোনালীকে বলি রাসেলকে বিয়ে করে নিতে আর রাসেলও আমার কথা মেনে নেই, এর পর আমি মিমকে সাথে করে বাস স্ট্যান্ড গেছিলাম তোমাকে নিয়ে যেতে কিন্তু তুমি ঢাকা চলে এসেছো, তারপর আমি মিমকে নিয়ে ঢাকা আসি সাথে সোনালী আর রাসেল তোমার বাড়ির ঠিকানা খুঝতে লাগলাম কিন্তু কোথাও পাচ্ছিনা আর তোমার মোবাইল নাম্বারটা বন্ধ বলে এক সময় মনে হচ্ছিলো তোমাকে আমরা আর খুজে পাবোনা, কিন্তু গতকাল রিতা ঢাকা এসে তোমার মানি ব্যাগটা দেই মিমের রুম থেকে নাকি পেয়েছে আর তোমার মানি ব্যাগে তোমার বাড়ির ঠিকানা লিখা ছিলো, তারপর মিম পাগলের মত তোমার বাড়িতে যাই সাথে আমি রাসেল আর সোনালী, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে তোমাকে পেলামনা পেলাম তোমার আম্মুকে তারপর মিম তোমার আম্মুকে সব কিছু বলে, আর আজকে এই সব কিছু তৈরি করেছে তোমার আম্মু।
আমি:- আম্মু তুমি আগেই জানতে তাহলে আমাকে বলনি কেনো মিম কত কষ্ট পাইছে এখন আমার জন্য।
আম্মু:- সোনালী বলছে একটু দুষ্টমি করবে তোর সাথে তাই আমাকে বলতে মানা করেছে।
আমি:- সোনালী তাহলে তুমি ঐদিন মিমের সাথে বিয়ের কথা বল ছিলে?
সোনালী:- হ্যা কিন্তু তুমি মনে করেছো আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাচ্ছি, আমি এখন অনেক সূখে আছি রাসেলকে নিয়ে।
আমি:- থাকো তবে আমরাই বেশি সূখী হবে দেখো, আচ্ছা এখন আমি আমার বউটার কাছে যাই, তারা তারি করে মিমের কাছে গেলাম গিয়ে দেখি মিম খাঠের উপর শুয়ে কান্না করতেছে, কাছে গিয়ে সোজা গালে কিস করে দিলাম তখনি আমার গলা টিপে ধরে বলে,,
মিম:- এই তুই কেরে আমাকে কিস করেছিস?
আমি:- তোমার বর।
মিম:- আমি তোকে বর হিসাবে মানিনা।
আমি:- গলাটা ছারো তানা হলে মরে যাবো তো?
তখনি মিম গলটা ছেরে আমার মুখে হাত দিয়ে বলে,,
মিম:- এই তুই মরার কথা বললি কেনরে আমি তোকে মরতে দিলে তো? তারপর মিমের হাতটা মুখ থেকে সরিয়ে বলি,,
আমি:- তুমি তো আমার গলা টিপে ধরছো তাই বলছি, আর তুমি তুই করে বলছো কেন?
মিম:- এই স্যরি আর বলবেনা সাহেব।
আমি:- মিম তোমার তিলটাই একটু কিস করতে ইচ্ছে করতেছে।
মিম:- তিলের বাহানা করে ঠোটে কিস করতে চাও বুঝেছি তা এখন হবেনা, আগে আমাকে নিয়ে ঘুরতে হবে।
আমি:- এখন আবার কোথায় ঘুরতে যাবে?
মিম:- চলো আমরা আজকে রাতটা ছাদে কাটাবো?
আমি:- তাহলে আমাদের বাড়িতে চলো কারন আমাদের বাড়ির ছাদটা অনেক সুন্দর।
মিম:- বুঝতে পারছি তুমি আমাকে পাম দিয়ে নিতে চাইতেছো তোমাদের বাড়িতে?
আমি:- তবেরে দেওয়াচ্ছি তোমার পাম টাম বলে মিমকে কোলে তুলে নিয়ে নিলাম, তারপর সিঁড়ি দিয়ে নামতেছি সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে আর মিম লজ্জায় মুখটা আমার বুকের মাঝে লুকিয়ে রাখছে, আর সবাই হাসা হাসি করতেছে আমাদের দুজনের দুষ্টমি দেখে, তারপর আব্বু আম্মু আর আপুকে সাথে করে সোজা আমাদের বাসায় চলে এসেছি যখনি রুমে ঢুকতে যাবো মিমকে নিয়ে তখনি আপু বলে,,,
আপু:- সৌরভ রুমে যাবিনা এখন তোরা দুজন একটু ছাদের উপর থেকে ঘুরে আয়।
আমি:- ঠিক আছে তারপর মিমকে সাথে করে ছাদের উপরে গেলাম, গিয়ে মিম আর আমি পাশা পাশি বসে আছি মিম আমার কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছে, আর আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেছি তখনি দেখি মিম চোখ গুলা বন্ধ করে নিয়েছে আর ঠিক ঐ সময় আমি ওর তিলে কিস করতে যাইতেছি তখনি,,,
আপু:- সৌরভ তোরা রুমে আয় রুমের কাজ শেষ।
আমি:- হ্যা আসতেছি, বলে মিমকে ডাক দিতেছি কিন্তু মিম উঠতেছেনা, আমি আর ওকে ডাক দিলামনা দুজনে ছাদের উপর বেঞ্চে আমি বসে আছি আর মিম আমার কোলে শুয়ে আছে, আমার ঘুম পাচ্ছে অনেক তখনি আমি ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে দেখা মিম শুয়া থেকে উঠছে আর আমার কপালে গালে কিস করে দিয়েছে তখনি আমার ঘুম উদাও।
মিম:- তুমিনা ঘুমিয়ে গেছিলে তাহলে সজাগ হলে কি করে?
আমি:- তুমি যা দিয়েছো তাতে কি করে ঘুমাবো বল?
মিম:- কি দিয়েছি?
আমি:- কি দিয়েছে একটু অপেক্ষা করো তোমাকে দেখাচ্ছি বলে মিমকে কোলে নিয়ে নিলাম তারপর রুমে এসে দেখি রুমটা ফুল দিয়ে আপু সাজিয়ে গেছে।
মিম:- বাহা রুমটা তো অনেক সুন্দর যাক তার জন্য তোমাকে গিফিট দিতে চাই।
আমি:- দাও তাহলে কি দিবে?
মিম:- সবাইকে বলে দিবো নাকি বলে আমাকে জড়িয়ে ধরেছে।
আমি:- মিম আমার কেমন কেমন লাগছে তুমি ছারো আমি ঘুমাবো কে শুনে কার কথা ধরে রাখছে তারপর কি হলো তা জানিনা, তবে আমাদের লাভ স্টোরি খুব ভালোই চলছে দু্ষ্টমিতে আর ভালোবাসায়। কিন্তু একটা সমস্যায় পরে আছি মিমকে প্রতি দুই মাস পর পর ওর বাড়িতে নিয়ে যেতে হয় তবে এইটা কিন্তু আমার জন্য ভালোই শ্বশুড় বাড়ির জামাই আদারটা ঠিক মতই পাই।
!!
…………. সমাপ্তি………