গল্পঃঅটুট_বন্ধন(বালিকা বধূ)পর্বঃ১১& শেষ

1
3714

গল্পঃঅটুট_বন্ধন(বালিকা বধূ)পর্বঃ১১& শেষ
#লেখকঃShamil_Yasar_Ongkur

আবির তোর রায়হান আঙ্কেলের ছেলে। দেওয়ালে একটা ছবি টাঙানো ছিল সেটা দেখিয়ে সাইফ চৌধুরি নীলাকে বলল ওই যে ফর্সা নাদুস নুদুস ছেলেটাকে দেখছিস তোর মায়ের কোলে বসে আছে ওটাই আবির।

নীলা ডায়রেক্ট তার বাবাকে বলবো বাবা আমি আবির স্যার কে বিয়ে করতে চাই।

সাইফ চৌধুরি তো মেয়ের কথা শুনে অবাক হয়ে যায়। তোর মাথা ঠিক আছে তো।

বাবা আমি ঘুরিয়ে পেচিয়ে কথা বলতে পারিনা। আমার সবকিছু ঠিক আছে শুধু মনটা ঠিক নাই। বাবা আমি আবির স্যার কে ভালোবাসি। আমি তাকে বিয়ে করতে চাই।
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/



সাইফ: তুই আবিরের সাথে যে কাজটা করেছিস এরপর কি তোর মনে হয় আমি তোকে বিয়ে করবে।

নীলা: আমি অত কিছু বুঝি না আমি শুধু আবির স্যার কে চাই। আমি আবির স‍্যার কে ছাড়া বাঁচবো না বাবা।

সাইফ: কেন হঠাৎ এমন কি হল যে তোর দু’চোখে শত্রু কে তুই ভালোবেসে ফেললি।

নীলা: তুমি বুড়ো মানুষ তোমার ও সব জানার দরকার নেই তুমি শুধু বিয়ের ব্যবস্থা কর।

সাইফ: আচ্ছা আমি তোর রায়হান আঙ্কেলের সাথে কথা বলতেছি। কিন্তু আমার মনে হয় না আবির তোকে বিয়ে করতে রাজি হবে।

নীলা ওর বাবার গালে চুমু খেয়ে বলল বাবা আমি একেবারে ভালো হয়ে যাব তুমি শুধু আবির স্যারের সাথে আমার বিয়ের ব্যবস্থা কর প্লিজ । ক’দিন ধরে আমি রাতে ঘুমাতে পারছিনা।

সাইফ চৌধুরি মুচকি হেসে বলল আচ্ছা ঠিক আছে তোর ঘুমের ব্যবস্থা করছি।

নীলা: থ্যাঙ্কস বাবা কিন্তু একটু তাড়াতাড়ি বিয়েটা হলে ভালো হয়।

(সুরভী শাকচুন্নী মামদো চোখ পরেছে আমার আবিরের উপর মনে মনে বলল)

সাইফ চৌধুরি মুচকি হেসে তার রুমে চলে যায়।

সাইফ চৌধুরি ফোন করে আবিরের বাবাকে।

সাইফ: রায়হান ভাই প্লান তো সাকসেসফুল হয়ে গেছে। আমার মেয়ে তো আবিরকে বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছে।

রায়হান: বলেন কি ভাই সত্যি।

(সেদিন রাতে যারা নীলাকে মহাখালী ফ্লাইওভারের ওপর আটকে ছিল তারা সবাই সাইফ চৌধুরীর লোক ছিল। সিঞ্জি আলাম সাইফ চৌধুরী পরিচিত ছিল। এসব পরিকল্পনা আবিরের বাবার ছিল।

সাইফ: হুম সত্যি এমন বুদ্ধি আপনার মাথায় কই থেকে যে আসে আমি বুঝিনা।

রায়হান: হা হা হা ভাই এমনি কি আর আবির গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ মালিক হয়েছি।

সাইফ: হুম কিন্তু ভাই আমার তো আবিরকে নিয়ে টেনশন হচ্ছে। আবির কি নীলাকে বিয়ে করতে রাজি হবে ?

আবির রাজি হবে না কেন ওর বাপ শুদ্ধে রাজি হবে কথাটা বলে আবিরের বাবা জিব্বা একটা কামড় দিল।

সাইফ:কি বললেন

রায়হান: না মানে আপনার ভাবি আছে না ও সব সামলে নিবে। আবির ওর মায়ের একটা কথা অমান্য করে না।

সাইফ: আচ্ছা তাহলে আপনি আবির কে রাজি করান । যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমি বিয়ে দিয়ে দিতে চাই। নীলা তো আর তর সইছেনা। ওনা কি রাতে ঘুমাতে পারছে না

প্রথম প্রথম প্রেমে পড়লে যা হয় আর কি বলে আবিরের বাবা উচ্চস্বরে হাসলেন।

পরের দিন নীলা কাছে গিয়ে মুসকানের পাশে বসে বলল তোর ফোনটা একটু দে তো।

মুসকান: কেনো কি করবি…?

নীলা:আরে ভাই তোর ফোন কি আমি খেয়ে ফেলব বলে মুসকানের হাত থেকে ফোনটা কেরে নিল।

মোবাইল চাপতে চাপতে হুট করে আবিরের নাম্বারটা লিখে নিল নীলা।

আবির ক্লাসে আসতে নীলা তার ফোনের ভিডিও অন করে এমন ভাবে রাখল যেন কেউ দেখতে না পারে।

আবির ক্লাসে যগুলো কথা বলল সব নীলার মাথার উপর দিয়ে গেল। নীলা শুধু মুগ্ধ হয়ে আবিরের কথাগুলো শুনেছে কিন্তু কোন কিছুই বুঝতে পারেন।

আবির ক্লাস থেকে বের হওয়ার পর মুসকান নীলা কে বলল। নীলা তুই পুরো ক্লাস ভাইয়ের দিকে অমন ভাবে তাকিয়ে ছিলে কেন..?

নীলা: তোর ভাই কি সালমান খান না শাহরুখ খান যে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। আমিতো পড়াশোনা ছিল শুধু।

রাতের বেলা নীলা প্রায় 20 বারের মত ক্লাসে করা ভিডিওটা দেখে ফেলেছে। ভিডিও টাতে আবিরকে এত হ্যান্ডসাম লাগছিল যা লিখে প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

নীলার মাথায় হঠাৎ এত বুদ্ধি আসলো সে ফোনটা নিয়ে আবিরের নাম্বার ডায়াল গুলো। রিং হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আবির ফোন রিসিভ করল।

আবির: আসসালামু আলাইকুম কে বলতেছেন…?

নীলা: আমি মানুষ

আবির: আপনি মানুষ সেটা তো আমিও জানি দয়া করে আপনার পরিচয়টা দেন প্লিজ।

নীলা: আমার পরিচয় হল আমি একটা কিউট মেয়ে। দেখতেও বেশ সুন্দরী। আমি আপনার সাথে একটু প্রেম ভালোবাসার গল্প করতে চাচ্ছিলাম‌।

আবির: আমার সাথে প্রেম ভালোবাসা গল্প করার অধিকার একমাত্র আমার ওয়াইফের আছে।সো আমি চাইনা আমার ওয়াইফের হক টা নষ্ট করতে। আশা করি আপনি আপনার উত্তরটা পেয়ে গেছে। রাখছি।

দুদিন পর আবিরের মা আবিরকে বলল । আবির তোর সাথে কিছু কথা ছিল।

আবির: হুম মা বল।

মা: তোকে না জানিয়ে আমাকে বিয়ে ঠিক করে ফেলেছি।

আবির: আলহামদুলিল্লাহ এতদিন পর তুমি বুঝলে আমার মনের কথা। মেয়েটাকে শুনি।

মা: মেয়ের নাম নীলা।

আবির: নীলা মনে কোন নীলা…?

মা: তো ভালো মার মেয়ে তোর বালিকা বধূ নীলা

আবির: পাগল নাকি আমি ওই বেয়াদব নীলাকে কখনোই বিয়ে করব না। যে ভার্সিটিতে আসে টপস আর জিন্স পড়ে ওকে আমি বিয়ে করবো তুমি ভাবলে কিভাবে মা।

মা: দেখ মেয়েটা ছোট থেকেই মায়ের আদর শাসন কিছুই পায়নি তাই এমন হয়ে গেছে। এখানে আসলে আমিতো আছি আমি ওকে শোধরানোর চেষ্টা করব আর যদি না শোধরে তাহলে তুই তো আছিস।

আবির: না মা তুমি যাই বলো না কেনো আমি ঐ বেয়াদব অহংকারী মেয়েকে বিয়ে করতে পারবোনা

মা: তোর ভাল মার শেষ ইচ্ছা টাও পুরন করবি না তুই।

আবির: ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করতেছো। আচ্ছা ঠিক আছে আমি রাজি কিন্তু ওকে বলবা আমি যা বলবো সেটাই করতে হবে।

মা: আলহামদুলিল্লাহ আমি তাড়াতাড়ি নীলাকে খবরটা দি।

আবির: বিয়েতে কোন অনুষ্ঠান হবে না । পারিবারিকভাবে বিয়ে হবে।

মা: কেন নীলার কত স্বপ্ন আছে না বিয়ে নিয়ে সেগুলোতে পূরণ করতে দিবে না।

আবির: ওকে আগে আমার মতো করে গড়ে তুলবো তারপর না হয় আবার অনুষ্ঠান করে বিয়ে করবো।

মা: আচ্ছা।

আবির মার সামনে বিয়েতে রাজী না হওয়ার কথা বললে রুমে গিয়ে দরজা লাগিয়ে লুঙ্গি ডান্স দিচ্ছে। নীলা তোমারে তো আমি পিটিয়ে সোজা করব। তোমারে যদি না সোজা করছি তাহলে আমার নামো আবীর না। এতদিন তোমার সাথে ভালোভাবে কথা বলেছি কিন্তু তুমি আমার কথার পাত্তাই দেয়নি। বিয়েটা করে নি তারপর দেখাবো তোমাকে আসল রূপ।

আবিরের বিয়েতে রাজি হওয়ার কথা শুনে নীলা আবিরকে ফোন করে।

আবির: আসসালামু আলাইকুম কে বলতেছেন।

নীলা: আবির আমি নীলা।

আবির: এই তুমি আমার নাম ধরে ডাকলে কেন। আমি যে তোমার স‍্যার সেটা কি তুমি ভুলে গেছো।

নীলা: আর কয়দিন পর তো তোমার বউ হব তাই এখন থেকে প্র্যাকটিস করতেছি।

আবির: এখনো তো বউ হওনি আগে বউ হও তারপর দেখা যাবে।আর আমার নাম ধরে ডাকার অধিকার তোমাকে কে দিয়েছে। আমি তোমাকে অনুমতি দিয়েছি।

নীলা: তোমার নাম ধরে ডাকতে আমার আবার অনুমতি লাগবে।

আবির: আবার তুমি ? আমি তোমার বড় না ছোট হুম

নীলা: আচ্ছা সরি আর বলবো না।

আবির মুখ টিপে হাসলো। কেন জানি নীলার মুখে সরি শুনতে আবিরের অনেক ভালো লাগে। সে এক অন্যরকম মজা পায়।

এদিকে নীলা মনে মনে বলতেছে দাঁড়াও চান্দু আগে বিয়েটা করে নি তারপর তোমার নাকে দড়ি দিয়ে আমার পিছন পিছন যদি না ঘুরায়ছি আমার নাম নীলা চৌধুরী না।

আবির: কি হলো ফোন রাখ।

নীলা: আর একটু কথা বলি না । আপনার সাথে কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগতেছে।

আবির: আগে বিয়ে করো তারপর যত খুশি তত কথা বল এখন ফোন রাখ।

নীলা: আমার না খুব শখ ছিল বিয়ের আগে যার সাথে বিয়ে ঠিক হবে তার সাথে একটু প্রেম করবো।

আবির: তাহলে যেই ছেলে তোমার সাথে বিয়ের আগে প্রেম করবে তাকে বিয়ে করো।

নীলা: ইস আপনি এমন কেন ? ভালো লাগেনা ???

আবির মুচকি হেসে বলল আমি এমনই। আচ্ছা এখন ফোন রাখ অনেক কথা বলেছো।

নীলা: আরেকটু কথা বলি না। আচ্ছা একটা কথা বলবেন আপনি এত সুন্দর কেন। আর আপনি এত ফেসবুকে সুন্দর সুন্দর ছবি পোস্ট করেন কেন মেয়েরা তো আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এখন থেকে আর ছবি দিবেন না।

টু টু… করে ফোনটা কেটে গেল

নীলা: আস্ত একটা ফাজিল একটু কথা বললে কি এমন হবে। মিস্টার বুদ্ধিজীবী আপনি এখন যাই করে আমি চোখ বুজে সহ্য করবো এরপর যখন বিয়ে হবে তারপর দেখবেন এই নীলা কি জিনিস। আমার সাথে ভাব নেওয়া….

আজ নীলা আর আবিরের বিয়ে। অনেকটা পারিবারিকভাবে বিয়ে। যারা যারা বিয়েতে আসছে সবাই অনেক মজা করছে শুধু একজন মানুষ ছাড়া। তার খুব কষ্ট হচ্ছে বুক ফেটে কান্না আসছে। কিন্তু সে হাসি মুখে সবাইকে দেখিয়ে বেড়াচ্ছে সে অনেক খুশি। কিন্তু তার মনের মধ্যে যে কি ঝড় বয়ে যাচ্ছে সেটা শুধু সেই জানে।

নীলা প্রায় 40 মিনিট ধরে বাসর ঘরে বসে আছে কিন্তু আবিরের আসার কোনো নাম নেই।

নীলা মনে মনে আচ্ছা মত গালি দিচ্ছে আবিরকে। বুদ্ধিজীবী চান্দু শালা আমাকে বসিয়ে রেখে সবার সাথে আড্ডা দিচ্ছে। তোর যে আমি কি করবো রে।

ও শাশুড়ি আম্মা গোঁ তোমার ছেলে পাঠাও নীলার চিতকার করে বলল।

হল রুমে বসে সবাই গল্প করছিল নীলার এমন কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।

আবিরের বাবা আবিরের পিঠে একটা চাপড় দিয়ে বলল যা বাবা তোর বৌয়ের আর তর সইছে না।

আবির খানিকটা লজ্জা পেয়ে বলল আরেকটু পর যায়।

আবিরকে আসতে না দেখে নীলা গভীর ভাবনায় ডুব দিল। হঠাৎ তার মাথায় আসলো তাদের তো বিয়ে হয়ে গেছে আর কিছুদিন পর তো তাদের বাচ্চাকাচ্চা হবে তাদের কি নাম রাখবে।

হুম পেয়েছি ছেলে হলে নীল আর মেয়ে আবিদা। ওয়াও আমি কি জিনিয়াস এক মিনিটের মধ্যে নাম ঠিক করে ফেললাম আবির স্যারকে আমাকে নিয়ে গর্ব করা উচিত নীলা মনে মনে বললো।

আবির বাসর ঘরে ঢুকলো।

এদিকে মুসকান বাথরুমে ঢুকে শাওয়ারটা ছেড়ে দিয়ে। দুই হাত দিয়ে শক্ত করে মুখ চেপে ধরে কাঁদতে শুরু করল। তার চোখের পানি যেন থামছেই না। কাছের মানুষ যখন অন্যের হয়ে যায় এত কষ্ট হয় কেন..?

আচ্ছা ভাইয়া তুমিতো বলতে আল্লাহর কাছে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে চাওয়ার মত চাইতে পারেন আল্লাহ তার সব ইচ্ছা পূরণ করে দেন। তাহলে আমার ইচ্ছা পূরণ করল না কেন। আমার দোয়া কবুল করলো না কেন..?

আমি তো প্রতিরাতে তাহাজ্বতের নামাজ শেষে দুহাত তুলে আল্লাহর কাছে শুধু তোমাকেই চাইতাম। তাহলে আমি কেন তোমাকে পেলাম না কথাগুলো বলে আরো জোরে জোরে ফুঁপিয়ে কান্না শুরু করে দিল মুসকান।

হ্যাঁ আপনারা যা ভাবছেন সেটাই ঠিক। মুসকান ছোটবেলা থেকে আবিরকে পছন্দ করে। কিন্তু কখনও মুখ ফুটে সে কথা বলতে পারিনি। যদি আবির তাকে ভুল বুঝে। তার সাথে যদি সম্পর্ক শেষ করে দেয়। এসব কথা ভেবেই সে আবির কে তার মনের কথা বলতে পারেনি।

এখন মুসকানের আফসোস হচ্ছে যদি যাবি কে মনের কথা আগেই বলে দিত তাহলে হয়তো আজ বাথরুমে বসে সবার চোখের আড়ালে কান্না করতে হতো না।

মুসকান চোখের পানি মুছে বলল দোয়া করি ভাইয়া তুমি নীলাকে নিয়ে অনেক সুখী হও…

মুসকানের গাল বেয়ে টপ টপ করে পানি গড়িয়ে পড়ে…???

মুসকানের ফুঁপিয়ে ফুপিয়ে কান্নার আওয়াজ হয়তো বাথরুমের চার দেয়ালের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবে।
আবির আর নীলা হয়তো অনেক সুখি হবে। কিন্তু মুসকান কি সুখে থাকতে পারবে…?

#সমাপ্ত

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/

1 মন্তব্য

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে