গল্পঃঅটুট_বন্ধন(বালিকা বধূ)পর্বঃ৭
#লেখকঃShamil_Yasar_Ongkur
আবির: ক্ষমা করা মহৎ গুণ আর ছোট মেয়ে তো বুঝতে পারেনি।
পেছন থেকে মাহি বলল ছোট মেয়ে মানে কি! ফিডার খাই ।এ তোরা কেউ ওকে একটা ফিডার এনে দে। বাবুটা এখন ফিডার খাবে…
মাহির কথা শুনে ক্লাসের সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।
এদিকে নীলা তো ক্ষেপে ফায়ার
আবীরও হাত দিয়ে মুখে চেপে মুচকি মুচকি হাসলো।
একটু পর আবির সবাইকে ধমক দিয়ে চুপ করতে বলল।
আবির: এই মাহি তুমি দাড়াও।
মাহি দাঁড়াতে দাঁড়াতে বললো জি স্যার কিছু বলবেন।
আবির: নীলা না তোমার বেস্ট ফ্রেন্ড।
মাহি: বেস্ট ফ্রেন্ড হয়েছে তো কি হয়েছে ও অনেক বড় ভুল করেছে এর শাস্তি ওকে অবশ্যই দেওয়া উচিত ছিল।
আবির অন্য দিকে কথা ঘুরানোর জন্য বলল কয়টা প্রেম করো..?
হঠাৎ স্যারের এমন প্রশ্ন শুনে ক্লাসের সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো।
মাহি: কি যে বলেন না স্যার । আপনি দেখি আমার সংসার ভাঙ্গার পরিকল্পনা করছেন। আমি বিবাহিত স্যার।
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/
আবির: বল কি ! তা ছেলেপেলে কয়টা..?
মাহি একটু লজ্জা পেয়ে বলল স্যার এখনো হয়নি তবে প্রসেসিং চলতেছে।
ক্লাসের সবাই আবার হোহো করে হেসে উঠল মাহির কথা শুনে ।
আবির: তো তুমি কি তোমার বাচ্চাকে শুধু ফিডারি খাওয়াবে নাকি
মাহি: ফিডার কেনো খাওয়াবো। বাচ্চাদের তো প্রথমে 6 মাস মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হয়।
আবির: অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছ। তুমি বসো আমি এ সম্পর্কে কিছু কথা বলি।
মেয়েরা তোমাদের বলছি অন্য মাইন্ডে নিওনা এটা জানা তোমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেরা তোমরাও জেনে রাখো হয়তো ভবিষ্যতে কাজে দিতে পারে।
আমি কি বলল।
সবাই বলল জী স্যার শুধু নীলা বাদে।
একজন মা যখন সন্তান জন্ম দেয়। ঐ সন্তানকে অবশ্যই বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। কারণ বাচ্চার গ্রোথ এর জন্য মানসিক বিকাশের জন্য শারীরিক বিকাশের জন্য অবশ্যই মায়ের বুকে দুধ
খাওয়ানো প্রয়োজন।
♦ পৃথিবীতে যত রকম খাদ্য আছে তার মধ্যে বুকের দুধই শিশুর পক্ষে সুষম খাদ্য। মহান আল্লাহ একটা উদ্দেশ্য নিয়েই মায়ের বুকে প্রসবের পরেই দুধ তৈরির ব্যবস্থা করেছে, সেটা হচ্ছে শিশুর জীবনের প্রথম ৬ মাস এটাই ওর এক মাত্র খাদ্য।
♦ মায়ের দুধ শিশুর জন্য হিসাব করেই তৈরি হয়। মায়ের দুধের প্রোটিন গরুর দুধের চেয়ে কম, হজম করাও সহজ। মায়ের দুধের প্রোটিনের উপাদান শিশুর দেহ প্রোটিনের সহধর্মী হওয়ায় শিশু তা অনায়েসে আত্মস্থ করে অনায়েসে তার বৃদ্ধির চাহিদা মেটাতে পারে। তাই শিশুর জন্য মায়ের দুধই সর্বাধিক উপযুক্ত।
♦ এমন কিছু এনজাইম মায়ের দুধে উপস্থিত থাকে যা গরুর দুধ বা অন্য দুধে পাওয়া যায় খুব কম পরিমাণে এবং যতটুকু বা পাওয়া যায় যা দুধ ফোটানোর সময় বেশ কিছুটা নষ্ট হয়ে যায়।
♦ মায়ের দুধে যে এক ধরনের চিনি থাকে (বিটা ল্যাকটোজ) সেই চিনি অন্ত্রের মধ্যে জীবাণু বৃদ্ধি প্রতিরোধক, কিন্তু গরুর দুধে ঠিক তার উল্টো।
♦ লোহা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ গুলি মায়ের দুধে থাকে বেশী, যা অন্য দুধে অনুপস্থিত।
♦ মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশু থাইরয়েড গ্রন্থি রস সংগ্রহ করে যা আর কোন দুধে সম্ভব নয়। আর এই গ্রন্থি রসই শিশুর মানসিক ও দৈহিক বিকাশের সহায়ক।
♦ গরুর দুধের ভিটামিন বি ও সি দুধ ফোটানোর সময় বেশ কিছুটা নষ্ট হয়, মায়ের দুধে সেই সম্ভাবনা নাই।
♦ মায়ের দুধ থেকে শিশু পায় মাতৃ দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি।
♦ পরীক্ষা করে দেখা গেছে, যে শিশুরা বুকের দুধ খায় তাদের অসুখ বিসুখ, বোতলে দুধ খাওয়া শিশুর তুলনায় অনেক কম। কারণ মায়ের দুধে অনেক এন্টিবডি থাকে যা শিশুকে বিভিন্ন বীজাণুঘটিত রোগের হাত হইতে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
♦ পরীক্ষা করে দেখা গেছে, যে সব শিশুরা কেবল বুকের দুধই খায়, তাদের চামড়ায় একজিমা প্রায় হয় না বললেই চলে। আরও দেখা গেছে বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চাদের মলে এমন কোন পদার্থ যা চর্মরোগ আরোগ্য করার ক্ষমতা রাখে।
♥ প্রিটার্ম শিশু অর্থাৎ যে সব শিশু পূর্ণ সময়ের আগেই জন্মায় তাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ এর প্রয়োজন হয়। মায়ের বুকের প্রিটার্ম দুধে কোলোষট্রাম নামক এক প্রকার উপাদান রয়েছে এবং এই দুধ ভিটামিন ‘এ’ সৃষ্টির বিশাল উৎস। সুতরাং প্রিটার্ম শিশুকে এই দুধ থেকে বঞ্চিত করলে পরবর্তী অবস্থায় ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
তোমরা দেখবে অনেকেই ফিগার নষ্ট হওয়ার ভয়ে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে চায় না। ভবিষ্যতে ওই বাচ্চারাই লাথি দিয়ে মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়।
ফিগার নষ্ট হলে ডায়েট কন্ট্রোল করে ফিগার ঠিক করা যাবে কিন্তু একবার যদি বাচ্চার গ্রোথ এর বা মানুষিক বিকাশের সমস্যা হয় সেটা কখনোই ঠিক হবেনা।
ছো বাচ্চাদের জন্য বুকের দুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাবার।
এই মাহি কি তোদের ওর বিয়েতে দাওয়াত দিয়েছিল।
ছোঁয়া বলল স্যার ও যে পরিমাণ কিপ্টা ও দাওয়াত দিবে তাও আবার আমাদের অসম্ভব।
মাহি:থাক আর মিথ্যা বলতে হবেনা।স্যার আমি ওরা গিফট দেওয়া ভয়ে কেউ যায়নি।
ছোঁয়া: তুই এখন ফকিন্নির মতো দাওয়াত দিবি আর বলবি গিফট ছাড়া এলে কিন্তু পানি খাইয়ে পাঠিয়ে দিবি তাহলে কে জাবে তোর বিয়েতে।
মাহি: ওরে বাবা তোমার ছেচরার মতো আমার বাবার অণ্য ধ্বংস করবা আর গিফট দিবানা তাহলে কি তোদের সাথে কি করব।
আবির:তাই বলে কেউই যায়নি।
মাহি: মুসকান আর নীলা গিয়েছিল স্যার।
আবির তার কেবিনে বসে বসে মোবাইলের ওয়ালপেপারটা দেখছে বারবার।
6 বছরের পিচ্চি একটা মেয়ে লাল টুকটুকে শাড়ি পড়ে বউ সেজে ছোট্ট আবিরের বুকের উপর পরম শান্তিতে ঘুমাচ্ছে।
আবিরো ঘুমোচ্ছিল পরম শান্তিতে।
আবির হারিয়ে গেল অতীতের ফেলে আসা সেইদিন টাতে।
আবির তখন ক্লাস সেভেনে পড়ে । আবির আর আবিরের বাবা ডাইনিং টেবিলে বসে রাতের খাবার খাচ্ছিল।
হঠাৎ কলিংবেল বাজল । আবিরের মা দরজা খুলে দিতে 6 বছরের ছোট্ট নীলা লাল শাড়ি হাতে লাল চুড়ি মাথায় লাল টিপ পায়ে আলতা পরে আবিদের বাসায় প্রবেশ করল। যাকে বলা যায় পার্ফেক্ট বউ সাজ।
ছোট্ট নীলাকে সেদিন বউ সাজে দেখে আবিরের গলায় ভাত আটকে গিয়েছিল।
নীলা একপ্রকার দৌড়ে আবিরের কাছে গেল। এরপর তার এক হাত ধরে টানতে টানতে বলল আবিল আবিল আমাল গুম পাচ্ছে তলো গুমাবো।(আবির আবির আমার ঘুম পাচ্ছে চলো ঘুমাবো।)
ততক্ষণে নীলার বাবা আর মা আবিদের বাসাতে ঢুকে পড়েছে।
আবির নীলা থেকে হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করতে করতে বলল ঘুম পাচ্ছে তাহলে ঘুমাও গিয়ে আমাকে ডাকছে কেন।
নীলা:আমি তোমাল বুকে গুমাবো ??
আবির: আমার বুকে ঘুমাবো মানে..? তুমি কেন আমার বুকে ঘুমাবা।
নীলা: মা যে বাবাল বুকে গুমায় তাই আমিও তোমাল বুকে গুমাবো।
মেয়ের মুখে এমন কথা শুনে নীলার মা বাবা লজ্জায় মাথা নামিয়ে ফেললো।
তখন আবিরের মা নীলার গাল টেনে দিয়ে বলে। ওরে আমার কলিজার টুকরা রে তোর মা যে তোর বাবার বউ তাই তোর মা তোর বাবার বুকে ঘুমায়। তুই তো আর আবিরের বউ না যে ওর বুকে ঘুমাবে বলে একটা হাসি দেন।
নীলা আবিরের হাত ধরে টানতে টানতে বলে। তুমি না বলো আমি তোমাল বউ । তাই আমিও মাল (মার) মতো তোমাল বুকে গুমাবো।
আবিরের বাবা ঐ সময় পানি খাচ্ছিল নীলার অমন কথা শুনে আবিরের বাবার মুখ থেকে পানি সব বের হয়ে যায়।
সবাই তো মিটি মিটি করে হাসতে থাকে। এদিকে আবির লজ্জায় শেষ।
আবিরের মা আবিরকে গুঁতো মেরে বলল। কিরে তলে তলে এত দূর মাকে না জানিয়ে বউ ঠিক করে ফেলেছিস। তবে আমার কিন্তু বউ বেশ পছন্দ হয়েছে কি বল আবিরের বাবা তোমার পছন্দ হয়নি বলেই হো হো করে হাসতে লাগলো।
এই পাকনা বুড়ি কে কেউ পছন্দ না করে থাকতে পারবে আবিরের বাবা বলল।
ইস্ এই মেয়েটাকে আর কিছু বলা যাবে না। কোথায় কোন কথা বলতে হয় সেটাই বোঝেনা। সবার সামনে ইজ্জতের ফালুদা করে দিল।
নীলার মা নীলার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলল মা এখন তো তুমি অনেক ছোট আগে বড় হও তারপর আবিরের বুকে ঘুমিও কেমন।
নীলা: না না না আমি এখনি গুমাবো
সাইফ: কিন্তু মা তোমাদের তো এখনো বিয়ে হয়নি বিয়ের আগে তো একসাথে থাকা ঠিক না। আগে বড় হও এই পর যখন বিয়ে হবে তোমাদের তখন যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুমিও।
নীলা: তাহলে আমাল বিয়ে দাও আমি এখন বিয়ে কলব।
ছোট্ট নীলার মুখে এমন কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে উঠেছিল। নীলা অবুঝের মত শুধু এদিক ওদিক মুখ চাওয়া চায়ি করছিল।
এদিকে আবীর তো লজ্জায় মাথা নিচু করে রেখেছিল। ইস কেন যে মেয়েটাকে এই কথা বলতে গেলাম।
সেদিন কেউ নীলাকে আবিরের হাত ছাড়াতে পারেনি। সেদিন সারারাত ছোট নীলা আবিরের বুকে ঘুমিয়ে ছিলাম।
হঠাৎ আবিরের মন খারাপ হয়ে গেল
। তার বালিকাবধূ যে বড় হয়ে এমন হয়ে যাবে সে স্বপ্নেও ভাবেনি।
আবির জানালার ফাঁক দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললাম। আল্লাহ আমি তো তোমার কাছে এমন নীলাকে চাইনি। আমিতো চেয়েছিলাম আমার সেই ছোট্ট নীলাকে যে প্রতিদিন আমার বুকে ঘুমানোর বায়না করতো। যে সারাদিন আমার পেছনে পেছনে ঘুরঘুর করত। আমিতো সেই নীলাকে চেয়েছিলাম।এ কোন নীলা তুমি আমাকে দিলে।
এদিকে নীলার বাবা নীলাকে আচ্ছা মত বকা দিচ্ছে এমন জঘন্য কাজ করার জন্য।
নীলা:আচ্ছা বাবা তুমি আমার সাথে এমন অবিচার করছো কেন। তুমি ওই চান্দ টাকে কি চেনো ..?
সাইফ: চান্দু টা আবার কে….?
নীলা: ঐ লম্বু বুদ্ধিজীবী । কোন কাজ নেই সারাদিন শুধু জ্ঞান দিয়ে বেড়ায়।
সাইফ: লম্বু বুদ্ধিজীবী টা আবার কে…?
নীলা:কে আবার ঐ আবিরের বাচ্চা খাবির।
সাইফ: আবির তোমার স্যার হয় সন্মান দিয়ে কথা বলবা।
বালের স্যার বলে নীলা শিড়ি বেয়ে উপরে তার রুমে চলে গেল।
মুসকান: ভাইয়া নীলাকে কি শান্তি দিয়েছিল ।
আবির: ওর বাবা ওকে আমার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলেছিলেন।
বলো কি নীলা তোমার পা ধরে ক্ষমা চেয়ে ছিল বলে উৎসুক দৃষ্টিতে মুসকান তাকিয়ে রইল আবিরের দিকে।
আবির:ও পা ধরে ক্ষমা চাইতো বাট আমি পা ধরতে দিইনি।
মুসকান রাগী কন্ঠে বলল কেন পা ধরলে তোমার কি এমন ক্ষতি হতো?
আবির: রাগ করছিস কেন ও ছোট মানুষ ভুল করেছে ক্ষমা চেয়েছে। মাফ করে দিয়েছি এখানে পা ধরে ক্ষমা চাওয়ার কি আছে।
ওহ্ ওতো দুধের বাচ্চা যাও ওকে গিয়ে ফিডার খাওয়াও বলে মুসকান হন হন করে তার রুমে চলে গেল।
নীলা কে কিছু বখাটে ছেলে পেলে ডিস্টার্ব করতেছে। আবির তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল । বিষয়টা দেখে আবির বাইক নিয়ে নীলার কাছে গিয়ে বলল বাইকে উঠোন আমি।
নীলা একবার শুধু আবিরের দিকে তাকালো এরপর বাইকে উঠে পড়লো।
আবির নীলার বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালো।
নীলা বাইক থেকে নেমে আবিরকে বলল স্যার আপনি একটা দাড়ান আপনাকে একটা জিনিস দেওয়ার আছে বলেই নীলা বাড়ির ভেতরে ঢুকে গেল।
আবির ফোন নিয়ে গুঁতাগুঁতি করছিল এমন সময় নীলা পেছন থেকে লাঠি দিয়ে আবিরের মাথায় দিল একটা বাড়ি।
সঙ্গে সঙ্গে আবির মাথা দু হাত দিয়ে চেপে ধরে রাস্তায় পড়ে গেল। তার মাথা থেকে ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল।যে রক্তের বন্যা বইছে।
নীলা একটা শয়তানি হাসি দিয়ে বলল বলেছিলাম না মুসকান আমি তোকে দেখে নিবো । এখন বাঁচা তো ভাইটাকে ?? হাঁ হাঁ….
চলবে…..
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/