Ex girlfriend যখন অফিসের বস পর্বঃ ০১

0
7997

Ex girlfriend যখন অফিসের বস❤
লেখকঃ শ্রাবন
পর্বঃ ০১

মোবাইলের দিকে তাকিয়ে দেখি রাত ১ টা বেজে ৪৬ মিনিট। কি করব কিছুই বুজতেছি না। আপনারা হয়তো কিছুই বুজতেছি না।
আসুন আগে পরিচয় পর্বটা শেষ করি। আমরা নাম শ্রাবণ(ছদ্দনাম)। বাবা মায়ের দুই মাত্র ছেলে। পরিবারে আমরা চারজন। (আব্বু,আম্মু,ভাইয়া,আমি) আব্বুর একটা ব্যাবসা আছে। আমাদের নিজেদের একটা ফ্লাট আছে। ভাইয়ার একটা বাইক আছে ( RTR 4V)। ভাইয়ার না বললেই চলে। কারন অলটাইম আমি এটা নিয়ে পরে থাকি। এক কথায় মধ্যবিত্ত পরিবার আমাদের।
আজকে আমার প্রথম দিন কলেজে।
আম্মু- আব্বু উঠ সকাল হইছে।
আমি – ঊমমম আম্মু আরেকটু ঘুমাই।
আম্মু- আব্বু অনেক বেলা হইছে ৯ টা বেজে গেছে।
যেই আমি শুনেছি ৯ টা বাজে আমি এক লাফে ঊঠে আম্মুকে বলি
আমি- আম্মু তুমিও না এত বেলা হইছে আর তুমি আমাকে এখন ডাকতেছ।
আম্মু- তুই আমায় বলিস কেন..? আমি অনেক আগে ডাকছি তোরে।
আমি- ধুর বলে ফ্রেশ হতে যাই। ( আম্মু আমাকে খুবই ভালোবাসে তাই আব্বু বলে ডাকে)
কোন মতে রেডী হয়ে নিচে গিয়ে আব্বুর কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে সকালের নাস্তা না করে ভাইয়ার বাইক নিয়ে চলে যাই কলেজের দিকে। ছাদেকরে(দোস্ত) ফোন দেই।
আমি- মামা কই তুই..??
ছাদেক- মামু আমি ****দকানে… তুই
আমি – দাড়া আস্তেছি বলেই টুটুটু করে কেটে দিলাম। আমি সেখানে গিয়ে দেখি ছাদেক,সাইফুল,রকি,রাব্বি,রাজু,রাসেল সহ সব হারামি গুলো আছে এখানে। সবার সাথে কথা বলে কলেজের দিকে যেতে লাগলাম। এখানে সকলের বাইক নাই বাট সবাই মিলে চলে যাই কলেজে। ( বাগেরহাট পিছি কলেজে)
আমাদের বাসা কিন্তু বাগেরহাট এ।
কলেজে যেহেতু প্রথম দিন তাই বেশী ঘোরাঘুরি না করে ক্লাসে গেলাম। ( আমাদের গ্রুপে অনেক ঘারত্যারা লোক আছে,, এখন বলে রাখতেছি পরে কাজে দিবে,,, কিন্তু ওদের মনটা সকলের ভালো)
এরপর কিছু বন্ধু আরো বারলো আমাদের গ্রুপে,,( ভাই কোন গ্যাং গ্রুপ না বন্ধুদের গ্রুপ)
কারন এলাকাটা আমাদের তাই ক্ষমতা আমাদের হাতে।
এরপর ক্লাস সেরে আমরা প্রতিদিনের মতো আড্ডা দিতে গেলাম। এরপর বাড়ি ফিরলাম ৪ টায়। কলেজ ছুটি হইছে ১ টায় আমি বাসায় আইছি ৪ টায় খুব ভয় লাগতেছে। (কারন আমি আব্বু আর ভাইয়াকে খুব ভয় পাই)
বাসার কলিং বেল চাপার পর আম্মু দরজা খুলে দিল। ( যাক বাবা বাচা গেল)
আম্মু- আব্বু প্রথম দিন কেমন কাটল..??
আমি- আমার সুইট আম্মুর মতো সুইট কাটল দিনটা।
আম্মু- আব্বু খাবার খেতে আয় ফ্রেশ হয়ে।
আমি- আম্মু ফ্রেন্ডদের সাথে খেয়ে এসেছি।
আম্মু- ওক গিয়ে রেস্ট নে। ( আম্মু জানে আমি একবার না বললে আর খাই না)
আমি-ওকে আমার সুইট আম্মু
এরপর আমি ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ ফেসবুক চালিয়ে ঘুমিয়ে পরি।
ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাইক নিয়ে বাজারে গিয়ে বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষণ আড্ডা দেই। আড্ডা দিতে দিয়ে কখন যে ৯ টা বেজে গেছে খেয়াল করি নাই।
তাই বাসার দিকে রওনা দিলাম। বাসার সামনে এসে কলিং বেল চাপার পর আব্বু এসে দরজা খুলে দিল।
যেখানে বাঘের ভয় সেখানে সন্ধ্যা হয়
আব্বু- কিরে নবাবজাদা কোথায় ছিলে..??
আমি- আসলে আব্বু……..
আব্বু- কি আসলে আসলে করছিস..??ssc তে তো বাজে রেজাল্ট করে আমার মান সম্মান সব ডুবাইছিস। এখন কলেজে গিয়ে কি আমার নাক কাটবি..?? তোর ভাইয়াকে দেখে কিছু শেখ।
এইরকম কিছু কথা শুনে খেয়েদেয়ে রুমে গিয়ে মোবাইল গুতাগুতি করি। ( আসলে এটা আমার প্রতিদিনের রুটিন। আব্বু+ ভাইয়ার বকা & আম্মুর আদর)
কিছু সময় পরে সোজা ঘুম,???
সকালে ঘুম থেকে ঊঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে সোজা কলেজের দিকে যাই বাইক নিয়ে। রাস্তায় যেতে-যেতে কিছু কথা বলি(আমার আব্বু সৎ ব্যাবসায়ীদের মধ্যে একজন। তাই তার একটা সম্মান আছে আমাদের এলাকায়। কিন্তু আব্বু আমাকে কখনো অভাবে রাখে নাই। যখন যা চেয়েছি তাই পেয়েছি। যার ফলে আমার এই অবস্থা। )
রাস্তায় যাবার পথে দেখি একটা মেয়ে। মেয়ে না পরি। (গল্পের নাইকা) দেখে মনে হচ্ছে অনেক টেনশনে আছে। আর বড় কথা হচ্ছে মেয়েটি আমাদের কলেজের ড্রেস পরা। ( আমি মেয়েদের সাথে কথা বলি না, কিন্তু একে দেখে আর থাকতে পারলাম না। কেন তা আমি জানিনা)
আমি গিয়ে মেয়েটির সামনে কসে ব্রেক করলাম।
মেয়েটি আমাকে দেখে কিছুটা দূরে গিয়ে দারাল। মনে হয় ভয় পাইছে।
আমি- আপনি কি ***** কলেজে পরেন..??
মেয়েটি- কিছু সময় পরে হ্যা।
আমি- আমিও এই কলেজে পরি। আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে রিকশা পাচ্ছেন না। তাই যদি কিছু মনে না করেন আমি লিফট দিতে পারি।
মায়েটি কিছুক্ষণ পরে হ্যা সূচক মাথা নারালো।
আমি- মনে মনে যেই সে আমার বাইকে ঊঠে আমার ভিতরে একটা কারেন্ট শক করে। কারন দেখতে মাশাল্লাহ,, পুরো পরি। আর কিছু না ভেবে সোজা চলে যেতে লাগলাম। সে কিছু বলছে না, তাই আমি বললাম
আমি- আপনার নাম কি…??
মেয়েটি- শিমলা,,,, আপনার…???
আমি- শ্রাবন,,, কোন ইয়ার.???
শিমলা- প্রথম….আপনি.???
আমি- কি বলেন..?? আমিও প্রথম ইয়ারে। ( শ্রাবন তু তো লাকী হে ইয়ার)
শিমলা- ওহ ভালো
আর কিছু না বলে কলেজে চলে এলাম এবং সে চলে গেল। আমি তাকিয়ে রইলাম তার দিকে,,, এরই মাঝে হারামিদের আগমন
রাজু- দোস্ত ভাবী তো খুবই সুন্দর।
আমি – আরে দোস্ত ভাবী এখনো হয় নাই বাট হবে।
সবাই- হ মামা তোর চয়েচ আছে। তা কি ভাবে কি হলো..???
আমি – সব ঘটনা খুলে বললাম। এরই মাঝে ক্লাসের বেল দিয়ে দিলো এবং আমরা ক্লাসে গিয়ে বসলাম। সবাই ক্লাস করে আর আমি শুধু শিমলার দিকে তাকিয়ে আছি। কিছু বার চোখাচোখি হয়েছে কিন্তু সে কিছু বলে নাই।
ক্লাস শেষে চলে গেল আর আমি বসে রইলাম।
সবাই- কিরে মামা কখোন তো ক্লাস করতে দেখি নাই আর আজ এখনও বসে আছিস। লাইন কি মামা।
ওদের কথায় ঘোর কাটিয়ে বাইরে গিয়ে কিছুক্ষণ আড্ডা দিয়ে বার যাই। আর রোজকার মতো সেই রুটিন ( বকা+ ফোন+ ঘুম) কিন্তু রাতে আর ঘুমই আসে না। শুধু আমার পরিটার কথা মনে পরে। এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি জানি না। সকালে ঘুম থেকে উঠে কলেজে গিয়ে তাকে খুজি আর শুধু দেখি । এভাবে কিছু দিন যাবার পরে দেখি যে সে কিছু বলে না। তার মানে সেও আমাকে পছন্দ করে। তাই সকল বন্ধুদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে একদিন প্রপোজ করার সিদ্ধান্ত নেই। দিনটা ছিল বুধবার। সকালে ঘুম থেকে ঊঠে পরিপাটি হয়ে আব্বুর কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে কলেজের দিকে যাই। আর কলেজে গিয়ে আমি দেখেই তো পুরো অবাক…

সকালে ঘুম থেকে ঊঠে পরিপাটি হয়ে আব্বুর কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে কলেজের দিকে যাই। আর কলেজে গিয়ে আমি দেখেই তো পুরো অবাক তার কারন আমি কলেজে গিয়া দেখি যে শিমলা একটা ছেলের সাথে ক্যাম্পাসে বসে আছে। এমন ভাবে বসে আছে যেটা দেখে যে কেউই ভাববে যে তারা দুজন দুজনের লাভার। আমিও তাই ভেবে চলে যাই সেখান থেকে। এবং সব বন্ধুদের জানাই। এরপর থেকে আমি আর আগের মত থাকতে পারি না। অনেক বদলে গেছি।
তার কারন আমি শিমলাকে মন থেকে ভালোবেসেছিলাম। তাই হয়তো আমার আজ খুব কষ্ট হচ্ছে। আমার আব্বু আম্মু অনেক প্রশ্ন করেছে আমাকে কিন্তু আমি কিছু বলি নাই।
অপরদিকে ————-
শিমলাও মনে মনে শ্রাবনকে প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলেছিল। শিমলার পরিচয়টা দিয়ে দেই ( শিমলার আব্বু বর একটা কোম্পানির মালিক। শিমলা তার ববার একমাত্র সন্তান। তার বাবা খুবই ভালো একজন মানুষ। সে সকল পেশার মানুষকে সম্মান করে। যার ফলে সে একজন বড় কোম্পানির মালিক। শিমলা তার আব্বুর কাছে যা যা চেয়েছে তাই পেয়েছে। আর শিমলার আম্মু নেই। তাদের পরিবারে শুধু তারা দুইজন। আর নয়, পরে জেনে যাবেন)
শ্রাবণ কিছু দিন ধরে কলেজে যায় না। সে শ্রাবণকে খুব মিস করতে থাকে। তাই সে একদিন শ্রাবণের বন্ধু রাসেলকে জিজ্ঞেস করে শ্রাবণ কই..???
রাসেল- কেন আপনি জেনে কি করবেন..??
শিমলা- কারন আমি তাকে ভালোবাসি।
রাসেল- ভালোবাসেন..???তাও শ্রাবণকে..?? তাহলে আপনার বিএফ এর কি হবে..???
শিমলা- কি..????আমার কোন বিএফ নেই।
রাসেল- তাহলে বুধবার * তারিখে আপনার পাশে ওই ছেলেটি বসা কে ছিল..???
শিমলা- সে আমার চাচাতো ভাই ছিল। কিন্তু কেন..???
রাসেল- কারন ওইদিন আমার বন্ধু আপনাকে প্রপোজ করতে গেছিল। আর সেদিন এইসব কিছু দেখে যার ফলে আর প্রপোজ করে নাই।
শিমলা- ওহ তাহলে এই ব্যাপার…আচ্ছা শ্রাবিনের নাম্বারটা দাও তো।
রাসেল- ০১৭******** এই যে
শিমলা- ওকে
এরপর শিমলা বাসায় গিয়ে শ্রাবনকে ফোন দেয়। শ্রাবন ফোন রিসিভ করে না।
চার-পাচ বার দেবার পরে রিসিভ করে
আমি- হ্যালো
শিমলা- আমার বাবুটা কেমন আছে..???
আমি- কে আপনি…?? (অবাক হয়ে)
শিমলা- আমি আমার বাবুর বউ (মজা করে)
আমি- সরি রং নাম্বার(গলাটা কেমন চেনা চেনা লাগতেছে)
শিমলা-ওই হারামি রং নাম্বার না আমি শিমলা।
আমি – কিহহহহ..???(মহা খুশি,,, বুজতে দেওয়া যাবে না)
শিমলা- হ্যা,,, আর তুই এতদিনে কলেজ আসিস না কেন.???
আমি- তাতে আপনার কি..??
শিমলা- তোর কি মানে.???তুই কি জানিস তোকে দেখতে না পেয়ে আমি কি টেনশনে ছিলাম.???(কান্না করে)
আমি- কেন.???(Omg বলে কি)
শিমলা- কারন আমি তোমাকে ভালোবাসি (লজ্জা পেয়ে)
আমি- কিন্তু আমি আপনাকে বাসি না..
শিমলা- কেন.???( কান্না করতেছে)
আমি- কারন আপনি অন্যকাউকে ভালোবাসেন।
শিমলা- সব ঘটনা খুলে বলল।
আমি- I am so sorry
শিমলা- I love you শ্রাবন।
আমি- love u too শিমলা।
এইভাবে শুরু হয় আমাদের ভালোবাসা। কখনো রাগ,অভিমান,দুষ্টুমি, খুন্সুটি ইত্যাদি। একদিন——–
কলেজে গিয়ে শিমলা আমাকে বলে বাবু চলো আজকে সারাদিন ঘুরব।
আমি- না আমি পারুম না।
শিমলা- কুত্তা, হারামি,বান্দর আরো কি কি গালি দিছে আমি জানি না,,,,কি আর করার জোর করে নিয়ে গেল। প্রতিটি প্রেমিকাদের মতো আমরাও ফুস্কা,আইসক্রিম,চকলেট ইত্যাদি খেয়েছি। ( গল্পটাতে একটা অন্যরকম টুইস্ট আছে তাই প্রেম কাহিনি আর বড় করতেছি না,,, প্লিজ কিছু মনে করবেন না) আমরা একটা পার্কে বসে আছি। ঠিক তখন আমার সামনে আসে মিম। এসেই আমাকে জরিয়ে ধরে। (মিম হচ্ছে আমার মামাতো বোন। আমার থেকে ১ বছর এর ছোট। ও আমাকে ভালোবাসে। আমি সেটা ওর ভাবে বুঝি বাট আমি ওকে আমার বোন হিসেবে দেখি। আর এর একটা বধ অভ্যাস আছে গায়েপড়া। দেখকেন না কেমন জরিয়ে ধরলো) শিমলা এটা দেখে রাগি চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি সেটা দেখে ওকে জোর করিয়ে ছারাই। আমি ওকে জিজ্ঞেস করি ও এখানে কি করে..??
মিম- কেন আমি আসতে পারি না..??
আমি- না এমনি জিজ্ঞেস করলাম আরকি।
মিম- এই মেয়েটা কে..??
আমি- আমার জিএফ( বিলেই দিলাম)
মিম- কিহ..???
আমি- হুম
মিম আর সেখানে না দারিয়ে দৌড়ে চলে যায়। আমি কিছুই বুঝি নাই। এরপর শুরু হল Wwe এর মারামারি মানে শিমলার ঘুশি,কান টানা,চুল টান ইত্যাদি। এরপর ওকে শান্ত করে আমিও বাড়িতে আসি। এভাবে আমাদের ভালোবাসার এক বছর হয়ে গেছে। একদিন হটাৎ আমাদের বাড়িতে মিম আসে। সাথে অনেক গুলা ব্যাগ। আমি আম্মুকে জিজ্ঞেস করলে সে যা বলল তা শুনে আমি শেষ।
আম্মু- মিমের রেজাল্ট দিছে। তাই ও এখন থেকে আমাদের বাড়িতে থেকে কলেজে পড়াশোনা করবে।
আমি-চুপ। ( কেমনডা লাগে বিলেন তো,,, শিমলা জানতে পারলে তো ফুল আমি শেষ।)
আম্মু – কিরে..???
আমি- কিছু না আম্মু।
এইবলে আমি দারিয়ে থাকি আর মিম আমাকে চোক মেরে ভিলেন মার্কা হাসি দিয়ে চিলে যায়।( ভাই আমার একটা Gf জোটে না। আর এর দুই দুটো পিছে ঘুরে)
আমি বুঝতে পেরেছি মিম কেন এখানে এসেছে। আমি এরপর সব কিছু শিমলাকে জানাই। শিমলাকে অনেক কষ্টে রাজি করাই। একদিন বিকালে—-
আমি রুমে বসে আছি তখন মিম এসে বলে—–
মিম- i love u srabon…really i love u..
আমি- আপু তুমি এইসব কি বলো..???
মিম- শোন শ্রাবণ আমি সোজাসুজি ভাবে বলি…i love YOU…. আর তুই যদি আমাকে ভালো না বাসিস তাহলে আমি তোকে জোর করে নিজের করে নিবো।
আমি – হুম যা দেখা যাবে।
এই বলে মিম চলে যায়। এবং মিমের এই কথাটা যে আমার জীবন পাল্টে দিবে আমি কল্পনাও করতে পারি নাই।এরপর মিম যা করল…….
….
চলবে.

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে